উপন্যাস : ভিলেন
লেখিকা : মনা হোসাইন
গ্রন্থ :
প্রকাশকাল :
রচনাকাল :
লেখিকা মনা হোসাইনের “ভিলেন” শিরোনামের এই ধারাবাহিক উপন্যাসটি তার ব্যক্তিগত ফেসবুক পেজ থেকে নেয়া হয়েছে। ‘কবিয়াল’ পাঠকদের জন্য উপন্যাসটি পর্ব আকারেই প্রকাশিত হবে। লেখিকা অনবদ্য এ উপন্যাসটি ২০১৯ সালে লিখেছেন।
![]() |
ভিলেন || মনা হোসাইন |
1111111111111111111111
২৮ তম পর্ব পড়তে এখানে ক্লিক/ট্যাপ করুন
ভিলেন || মনা হোসাইন (পর্ব - ২৯)
মেঘলাঃ গাড়ি থামান বলছি, আমাকে কোথায় নিয়ে যাচ্ছেন..??
কে শুনে কার কথা ছেলেটি গাড়ি চালানোতে ব্যাস্ত..
কিছুক্ষন পর গাড়ি এসে একটা বাড়ির সামনে থামল তবে আবছা আলোয় তেমন ভালভাবে বুঝা যাচ্ছে না
কোথায় এটা।
মেঘলাঃ এটা কোথায় আমরা এখানে কেন?
ছেলেটি কিছু না বলে গাড়ি থেকে নেমে গেল।
মেঘলাঃ আমি বোকার মত এসব কি করছি এতক্ষন না চেঁচিয়ে কোন রাস্তা দিয়ে এখানে আসলাম সেটা দেখলে তো এই মুখোশধারী কে সেটা বুঝতে পারতাম।আমি জানি সে যেই হোক আমার খুব পরিচিত।
এমন কোন না কোন চিহ্ন ত অবশ্যই থাকবে যা দেখে আমি চিনতে পারব কে সে।আচ্ছা এখনো সময় আছে যাওয়ার সময় দেখব কোন রাস্তা দিয়ে এসেছি.. আচ্ছা এই গাড়িটা কার আমাদের বাসার কারোর ত না তবে কি নীরবের..??আজ নীরবের কথাগুলি শুনার পর ওকেও আর বিশ্বাস করতে পারছি না।
মেঘলা যখন এসব ভাবছে ছেলেটা ততক্ষনে নেমে গিয়েছে।
মেঘলা চারপাশ টা ভাল করে দেখছে
মেঘলাঃ না জায়গা টা ত আমি চিনি না আশেপাশে কোন বাড়িঘর ও নেই.. কেমন ভুতুরে অন্ধকার এই ছেলেটাকে কি আমাকে মেরে ফেলার জন্য এখানে নিয়ে এসেছে..( মনে মনে)
আমার ধ্যান ভাংল ছেলেটার কাছ থেকে চিরকুট পেয়ে...
চিরকুটে লিখাঃ হ্যা মেরে ফেলার জন্যই নিয়ে এসেছি, এখন কি নিজের পায়ে হেঁটে ভিতরে যাবে নাকি টানতে টানতে নিয়ে যেতে হবে...
চিরকুট টা হাতে নিয়ে অবাক না হয়ে পারলাম না কারন এসব ত আমি মনে মনে ভাবছিলাম ভিলেন টা কি করে জানল যে আমি এসব ভাবছি..
আমি কিছু বলার আগেই ছেলেটা একটানে আমাকে কোলে নিয়ে নিল..
আমার হাত বাঁধা তাই জোর করতে পারছি না...
ছেলেটা আমাকে একটা ঘরে নিয়ে নামিয়ে দিল..
মেঘলাঃ আমাকে কেন নিয়ে এসেছেন..??
ছেলেটিঃ শাস্তি দিব বলে
মেঘলা ভয়ে কুঁকড়ে গেল...
মেঘলাঃ শাস্তি..???
ছেলেটিঃ হুম
মেঘলাঃ আমাকে সত্যি সত্যি মেরে ফেলবেন? কিন্তু আ আ আমি কি করেছি...??
ছেলেটিঃ ২ টা ছেলের সাথে আবার মিশেছো...আকাশ আর নীরব।
মেঘলাঃ তাতে আপনার কি...
ছেলেটিঃ আমার ত অনেক কিছুই..সে যাই হোক ভুল করেছো শাস্তি ত পেতেই হবে এখন তোমার হাতে ২ টা অপশন আছে প্রথম ছেলে ২ টি আবার মার খাবে অথবা তুমি...কথা শেষ হওয়ার আগেই
মেঘলাঃ না না ওদের মারবেন না প্লিজ ভুল আমি করেছি আমাকে মারুন আমি ২ নাম্বার শর্তে রাজি...
ছেলেটিঃ তাই নাকি কিন্তু ২য় শর্তটা ত আমি বলিই নি..
মেঘলাঃ বলেছেন ত আমাকে মারবেন
ছেলেটঃ তোমাকে আমি ভালবাসি আমি কোন দুঃখে তোমাকে মারতে যাব?
মেঘলাঃ তাহলে...
ছেলেটিঃ ২ টা শর্তের প্রথম টা হল আকাশ,নীরব ২ জনেই আবার হাসপাতালে যাবে দ্বিতীয় টা হল তুমি নিজে থেকে আমাকে আদর করেবে..
মেঘলা চেঁচিয়ে বলে উঠল মানে টা কি..আমি কোনটাতেই রাজি না...
ছেলেটিঃ যেকোন একটা ত মানতেই হবে বুঝেছে থাক তুমার আর কিছু বলতে হবে না বাকি টা কাল দেখতে পাবে এবার কাছে এসো আমি তোমায় আদর করে দেই কতদিন হল তুমাকে আদর করি না
আকাশকে সহ্য করতে না পারলেও সেদিন কাজটা ভালই করেছে
মেঘলাঃ কোন কাজ?
ছেলেটিঃ আকাশ সেদিন তোমার হাতে কামড় না দিলে ত আমি আর আসতে পারতাম কথা দিয়েছিলাম না তুমি ভাল থাকলে আর আসব না,..যানো কত যে মিস করেছি তুমাকে..বলতে বলতে এগিয়ে আসতে লাগল ছেলেটা..
মেঘলাঃ কাছে আসবেন বলছি...
ছেলেটিঃ আদর ত করবই বেবি শুধু শুধু ত তুলে আনি নি তাই না? তবে সেই আদর টা আমি তোমায় না করে তুমি যদি আমায় করতে তাহলে বেচারা ২টা মার খেত না।
ছেলেটা হাতে তুরি বাজিয়ে কিছু একটা ইশারা করল সাথে সাথে কয়েকটা গুন্ডা টাইপের ছেলে আসল।
তারপর ছেলেটি মেঘলার সামনেই লিখতে শুরু করল,
২ টা এক্সিডেন্ট তবে আগের মত না স্পটডেড হয় এই টাইপের এক্সিডেন্ট.
আর একটা কথা তোদের টার্গেট কোনভাবে মিস হলে আমার টার্গেট কিন্তু মিস হবে মনে রাখিস ২ টা মধ্যে কোনভাবে ১ টাও যদি বেঁচে যায় তোরা কেউ বাঁচবি না..
চিরকুট টা হাতে নিয়ে ছেলেটা অন্য ছেলে গুলির হাতে দিতে চাইল..
মেঘলা সাথে সাথে চেঁচিয়ে উঠল না.... এটা করবেন না প্লিজ আমি আপনার ২য় শর্তে রাজি।
ছেলেটি হি হি হি করে হেসে দিল।
এই তো লক্ষি মেয়ে...ছেলেটি মেঘলার সামনে এসে দাঁড়িয়ে ইশারা করতেই সব ছেলেগুলি দরজা লক করে দিয়ে বাইরে চলে গেল।
ছেলেটিঃ শুরু করো.
মেঘলাঃ ক ক ক কি করব...??
মেঘলা কিছুই বুঝতে পারছে না তার সাথে কি হচ্ছে তাই বোকার মত তাকিয়ে আছে...
ছেলেটিঃ আচ্ছা ওদের তাহলে ডাকি...
মেঘলাঃনা...
কি আর করব ছেলেটির কাছে আত্মসমর্পণ করা ছাড়া আমার আর কি বা করার আছে? আমি না চাইলেও ছেলেটি আজ আমার সব কিছু কেড়ে নিবে সেটা আমি জানি..তাই ঝামেলা করে লাভ নেই কিন্তু আমার সাথে এসব কেন হচ্ছে...??কি দোষ আমার?
মেঘলা ছল ছল চোখে ছেলেটার দিকে তাকিয়ে আছে।ছেলেটি এগিয়ে এসে মেঘলার চোখ বেঁধে দিয়ে হাত খুলে দিল ঘরে আবছা আলো মিট মিট করে জ্বলছে আর নিভছে...
ছেলেটি এবার নিজে থেকে এগিয়ে এসে মেঘলার চুলে মুখ ডুবিয়ে দিল তারপর আস্তে আস্তে নিজের ঠোঁট মেঘলার ঠোঁটে মিশিয়ে দিল... মেঘলার কেঁদে ফেলেছে.. কিন্তু ছেলটি থামছে না। মেঘলা মৃত লাশের মত সব সহ্য করছে কারন তার আর কিছু করার নেই...
ছেলেটি মেঘলার ঠোঁটের স্বাদ নিয়ে মেঘলার চুল সরিয়ে ঘাড়ে একটা চুমু এঁকে দিল সাথে সাথেই মেঘলা চমকে উঠল..
এবার মেঘলা নিজের হাত ২টি এগিয়ে দিয়ে ছেলেটির মুখে শরীরে কয়েকবার হাত বুলাল তারপর নিজে থেকে ছেলেটিকে টেনে এনে ছেলেটির ঠোঁটে ঠোঁট মিলিয়ে দিল প্রথমে ছেলেটি অবাক হলেও পরে বুঝতে পারল মেঘলা চুমু খাওয়ার উদ্দেশ্যে চুমু খাচ্ছে না কিছু চেক করার চেস্টা করছে। মেঘলা কিছুক্ষন ঠোঁট চালিয়ে একটানে নিজের চোখের পট্টি খুলে ফেলতে চাইল কিন্তু বাঁধা টাইট হওয়ায় একটানে পারল না ছেলেটি সেই সুযোগে তারাহুরো করে বেরিয়ে গেল।
মেঘলা ততক্ষনে চোখের কাপড় খুলে ফেলেছে কিন্তু ঘর অন্ধকার থাকায় মেঘলা ঠিকভাবে দেখতে পেল না..
মেঘলাঃ কোথায় যাচ্ছেন আসুন আমি আপনাকে আদর করতে রাজি আছি চাইলে একটা বাচ্চাও নিতে রাজি আসুন বলছি... ছেলেটি দরজা লক করে চলে গেল...
মেঘলাঃ আমার যদি খুব ভুল না হয় এটা আকাশ ভাইয়া...ওর স্পর্শ চিনতে আমার ভুল হবে না হ্যা এটা আকাশেই কিন্তু এমন করছে কেন ও একবার চাইলেই ত আমি ওকে সব দিতে রাজি আছি তাহলে এভাবে কেন? আর সবার সামনে এমন খারাপ ব্যবহার করে রাতের অন্ধকারে ভালবাসা দেখানোর মানে টা কি? কেনই বা সবার আড়ালে গিফট দেয় সবার সামনে নয় কেন??
সে যাই হোক এসব প্রশ্নের উত্তর না হয় পরে জানব কিন্তু তুই আর আমাকে ফাঁকি দিতে পারবি না ভাইয়া আমি তোকে চিনে ফেলেছি... তোর এভাবে পালিয়ে যাওয়া প্রমান করছে তুই ই আকাশ...
কিন্তু কিছুক্ষন পর ছেলেটি মেঘলাকে অবাক করে দিয়ে আবার ফিরে আসল,
মেঘলা তাড়াতাড়ি তার কাছে গেল ছেলেটিও সাথে সাথে মেঘলার হাত বেঁধে দিল..
মেঘলাঃ হাত বেঁধে আর কি হবে ভাইয়া তোকে ত আমি চিনে ফেলেছি আমার সাথে এমন কেন করছিস ভাইয়া..???
ছেলেটিঃ ভাইয়া...??
মেঘলাঃ অভিনয় বন্ধ কর তোর স্পর্শ আমি চিনব না?
ছেলেটিঃ হা হা হা...
মেঘলাঃ হাসছিস কেন আমি ১০০% সিওর তুই আকাশ
ছেলেটিঃ হুম এই জন্যই তুমি মাথামোটা মেঘলা...
মেঘলাঃ ফাযলামি বাদ দে আয় তোর সাথে আদর আদর খেলি...আমি ত চাই তোকে ভালবাসতে কাছে পেতে।
ছেলেটিঃ মাথা খারাপ হয়ে গিয়েছে নাকি তুমার এই আকাশের ভুত মাথা থেকে কবে নামবে একটু বলবে প্লিজ,এত ভাল কেন বাসো ওকে? আমার ত আর সহ্য হয় না...কত অপমান করে তোমাকে তাও ওকেই ভালবাসো..?? কেন আমাকে কি চোখে পড়ে না?
মেঘলাঃ বাজে কথা রেখে বল এসব কেন করছিস?
তোর আদর করার ভংগিমা আমি জানি না? তারপরেও এত মিথ্যা কি করে বলছিস। অভিনয় পারিস ও বটে..
ছেলেটিঃ তারমানে কি তুমি আকাশের সাথে তুমি এসব করেছো ছি... ছি মেঘলা.
মেঘলাঃ আমাকে মুরগী করতে খুব মজা পাস তাই না?
ছেলেটিঃ ফাকতু কথা বাদ দাও ওয়ার্নিং দিচ্ছি আর কখনো আকাশের কাছে যাবে না.ছি ছি ওকে আমি ভাল ভেবেছিলাম এখন ত দেখছি একটা খারাপ ছেলে ও নিজের বোনকেউ ছাড়ে না ছি?
মেঘলাঃ উফফ ভনিতা অসহ্য লাগছে...তুই কি সব বলবি নাকি আমার পাগলামি শুরু করতে হবে?
ছেলেটিঃ পাগলামি ত ইতিমধ্যেই শুরু করে দিয়েছো...আর কি করবে?কিসব যাতা বলছো আমি নাকি আকাশ.. আচ্ছা ধরলাম আমার কিস করার স্টাইল টা আকাশের মত তা তুমি বলো তুমি এর আগে কয়টা ছেলের কিস খেয়েছো...?? আমার জানামতে একটারো না তুমি যখন ছোট তখন থেকেই আকাশ তোমাকে আগলে রাখে তাই কেউ কিস ত দুর চোখ তুলেও তাকাতে পারে নি। আমিও তোমার কাছে যেতে পারি নি তারপর আকাশ যখন বিদেশ গেল তুমিও উধাও হয়ে গেলে। যখন ফিরলে তখন থেকে আমি তোমার উপড় নজর রাখছি তাই তোমাকে অন্যকেউ কিস করার প্রশ্ন উঠে না। তারমানে তুমি জীবনে একটা ছেলেরেই টাচ পেয়েছো তাই তুমি জানই না অন্য ছেলেদের টাচ ঠিক কেমন হয় আর তুমার মন জুড়ে আকাশ রয়েছে তাই সবাইকেই তুমার আকাশ মনে হচ্ছে তার মানে এই না যে সবাই আকাশ..
মেঘলাঃ না এটা হতে পারে না সেইম একি রকম লেগেছে...
ছেলেটিঃ আচ্ছা রাস্তা থেকে একটা ছেলেকে এনে কিস করে দেখো কেমন লাগে আমি জানি এমনি লাগবে...কারন সব কিসই একরকম..যা তুমি জান না...
মেঘলাঃ তাই..??
মেঘলা এমনি বোকা এই ব্রেইন ওয়াশ ময় কথায় আরও বোকা হয়ে গেল...
ছেলেটিঃ আচ্ছা ধরে নিলাম আমি আকাশ তাহলে এটা বলো আকাশ বিদেশে থেকে কি করে তোমাকে বাসা থেকে তুলে আনল? আর সেদিন হাত ভাংগা নিয়ে তোমাকে খাইয়ে দিল কি করে? আর তোমাকে আদর করার জন্য যদি তুলে আনে তারমানে তোমাকে ভালবাসে ততোমাকে যখন এতই ভালবাসে তাহলে তোমার সাথে এমন খারাপ ব্যবহার করে কেন? যাক এসব কথা দ্বিতীয় কথায় আসি তুমি যে গাড়িতে করে আসলে সেটা কি আকাশের? আর এই বাড়িটা এটাও কি আকাশের?আকাশ কি এলিয়েন যে হাত ভাংগা নিয়ে দিনরাত ২৪ ঘন্টা তোমার উপড় নজর রেখেছে..
মেঘলাঃ আমি এত কিছু জানি না...আমি শুধু জানি তুই আকাশ।
ছেলেটিঃ আমি তোমার পর কেউ নয় খুব কাছের একজন আমি তোমার ভাল চাই তাই বলছি তুমি আকাশ কে ভুলতে চেষ্টা করো মেঘলা তানাহলে অনেক কষ্ট পাবে ও তোমাকে ভালবাসে না মেঘলা...ভালবাসার মানুষের সাথে এমন আচারন কেউ করতে পারে না। তুমি মরিচিকার পিছনে ছুটছো।
মেঘলাঃ ছেলেটা ঠিক বলছে কিন্তু আমার কেন মনে হচ্ছে ওই আকাশ?(মনে মনে)
আচ্ছা তাহলে তুমি কে..???
ছেলেটিঃ তোমার ভালবাসা প্রত্যাশি কোন এক হতভাগা..
মেঘলাঃ মানে...
ছেলেটিঃ আচ্ছা তোমার কি এমন কেউ পরিচিত আছে যে তোমার ব্যাপারে,তোমার ফেমলির ব্যাপারে, এমনকি তোমার বন্ধ বান্ধব দের ব্যাপারে সব জানে?আবার তুমাকে পছন্দও করে
মেঘলাঃ আমি কিছুই বুঝতে পারছি না কে তুমি.. যে আমার ব্যাপারে এত কিছু জানে?
ছেলেটিঃ নিজেকে প্রশ্ন করো হয়ত উত্তর পেলেও পেতে পারো এখন এসব বাদ দাও ভোর হয়ে যাচ্ছে চল তোমাকে দিয়ে আসি..
মেঘলাঃ তুমি কে সেটা না জেনে আমি কোথাও যাব না...
ছেলেটিঃ বলেছি না সময় হলে সামনে আসব..
মেঘলাঃ সেই সময় টা কবে আসবে?
ছেলেটিঃ যেদিন তোমার মনে আকাশ নয় আমি থাকব ...তুমি আকাশ কে ভুলে আমাকে ভালবাসবে সেদিন আসব...
মেঘলাকে আর কিছু বলার সুযোগ না দিয়ে ছেলেটি মেঘলার মুখে রুমাল চেপে দিল।মেঘলাও অজ্ঞান হয়ে গেল।
সকালে মেঘলা নিজেকে তার ঘরেই খুঁজে পেল...
আপনার পছন্দের গল্পের নাম কমেন্টে জানান
সবার আগে সব পর্ব পেতে যুক্ত হন আমাদের ফেসবুক পেজে।
চলবে ...
৩০ তম পর্ব পড়তে এখানে ক্লিক/ট্যাপ করুন
লেখক সংক্ষেপ:
তরুণ লেখিকা মনা হোসাইনের মূল নাম গাজী পিংকি হোসেন। তিনি লেখালেখির ক্ষেত্রে ছদ্মনাম হিসেবে ‘মনা হোসাইন’ নামটি বেছে নিয়েছেন। বাংলাদেশের নেত্রকোনা জেলার বাসিন্দা এই লেখিকা অনলাইন ডিজিটাল মার্কেটার ও কন্টেন্ট ক্রিয়েটর হিসেবে কাজ করছেন।
কবিয়াল
কবিয়াল’এ প্রকাশিত প্রতিটি লেখা ও লেখার বিষয়বস্তু, ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়া ও মন্তব্যসমুহ সম্পূর্ণ লেখকের নিজস্ব। প্রকাশিত সকল লেখার বিষয়বস্তু ও মতামত কবিয়াল’র সম্পাদকীয় নীতির সাথে সম্পুর্নভাবে মিলে যাবে এমন নয়। লেখকের কোনো লেখার বিষয়বস্তু বা বক্তব্যের যথার্থতার আইনগত বা অন্যকোনো দায় কবিয়াল কর্তৃপক্ষ বহন করতে বাধ্য নয়। কবিয়াল’এ প্রকাশিত কোনো লেখা বিনা অনুমতিতে অন্য কোথাও প্রকাশ কপিরাইট আইনের লংঘন বলে গণ্য হবে।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন