উপন্যাস        :         রোদ শুভ্রর প্রেমকথন
লেখিকা        :          নৌশিন আহমেদ রোদেলা
গ্রন্থ             :         
প্রকাশকাল   :         
রচনাকাল     :         ১১ নভেম্বর, ২০২০ ইং

লেখিকা নৌশিন আহমেদ রোদেলার “রোদ শুভ্রর প্রেমকথন” শিরোনামের এই ধারাবাহিক উপন্যাসটি তার ব্যক্তিগত ফেসবুক পেজ থেকে নেয়া হয়েছে। ‘কবিয়াল’ পাঠকদের জন্য উপন্যাসটি পর্ব আকারেই প্রকাশিত হবে। লেখিকা অনবদ্য এ উপন্যাসটি তার ফেসবুক পেজে ২০২০ সালের ১১ নভেম্বর থেকে লেখা শুরু করেছেন।
রোদ শুভ্রর প্রেমকথন || নৌশিন আহমেদ রোদেলা
রোদ শুভ্রর প্রেমকথন || নৌশিন আহমেদ রোদেলা


১৭ তম পর্ব পড়তে এখানে ক্লিক/ট্যাপ করুন

রোদ শুভ্রর প্রেমকথন || নৌশিন আহমেদ রোদেলা (পর্ব - ১৮ )


শেষ রোজার দিনে মামুদের বাসায় দাওয়াত পড়লো সবার৷ শুভ্র ভাইদের বাসায় নয় আমার আম্মুর মামাতো ভাইয়ের বাসায়। ইফতারের কিছুক্ষণ আগে মামুদের বাসার গেইটের কাছে আসতেই শুভ্র ভাইকে চোখে পড়লো। শুধু শুভ্র ভাই নয় আলিফ ভাই, তুষার ভাই, অদুত ভাই সহ কাজিনরা সব। আমার গায়ে ছিলো নীল রঙের গাউন আর পাশে ছিলো রাফিয়া আর আদিবা। আম্মু,আপু, ফুপ্পি সবাই ছিলো বেশখানিক পেছনে। আদিবা আমার হাত ধরে লাফিয়ে লাফিয়ে হাঁটছে। ওকে দেখে মনে হচ্ছে, এই লাফিয়ে লাফিয়ে হাঁটাটা ভীষণ মজার একটা খেলা। গেইটের কাছাকাছি এসে শুভ্র ভাইদের পাশ কাটিয়ে ভেতরে ঢুকতেই কানে এলো শুভ্র ভাইয়ের কন্ঠ,

--- ওহহো, নীল আকাশে রোদ উঠেছে।

কথাটা যে আমাকে উদ্দেশ্য করে বলেছেন উনি তা ঠিক বুঝতে পেরেছিলাম আমি। আদিবার হাত টেনে ওকে থামিয়ে দিয়ে পেছন ফিরে তাকাতেই রাহিমের মাথায় চাটি মেরে বলে উঠলেন উনি,

--- ওই? আকাশে রোদ উঠেছে না?

শুভ্র ভাইয়ের কথায় বাচ্চা রাহিম যেনো আকাশ থেকে পড়লো৷ মুখ কাঁচুমাচু করে বলে উঠলো,

--- দাদাভাই? এখন তো সন্ধ্যা প্রায়। রোদ তো নেই।

তার কথার প্রেক্ষিতে আবারও একটা চাটি খেতে হলো তাকে। মাথায় হাত বুলাতে বুলাতে শুভ্র ভাইয়ের দিকে করুণ চোখে তাকিয়ে রইলো সে। শুভ্র ভাই উদাস গলায় বললেন,

--- রোদ দেখার জন্য চোখ থাকা লাগে। তোর নাই। যা ভাগ।

আমি আরেকবার উনার দিকে কটমটে দৃষ্টি নিক্ষেপ করে ভেতরের দিকে হাঁটা দিলাম। পেছন থেকে কাজিনদের অস্পষ্ট ফিসফিসানি কানে আসতে লাগলো ক্রমাগত,

--- শুভ্র ভাই? আজকাল কেউ একজনকে দেখে তুমি একটু বেশিই ভয় পাচ্ছো। কাহিনী কি বস?

--- শালা! লাথ্থি না খেতে চাইলে চুপ যা। শুভ্র কাউকে দেখে ভয় পায় না বুঝছিস?

--- বুঝি তো। সবই বুঝি। আকাশে এতো ঘন ঘন রোদ উঠে কেমনে আর আমরা তোর শালা হই কেমনে...সবই তো এখন জোস্ন্যা রাতের মতো ফকফকা শুভ্র বাবু...

---- আলিফ! দাঁড়া তুই। আজ তোর একদিন কি আমার একদিন....

উনাদের কথাবার্তায় বেশ লজ্জায় পেয়েছিলাম আমি সাথে রাগও লাগছিলো প্রচুর। অসভ্য পোলাপান! কিন্তু অসভ্য হলেও তো আমারই কাজিন সব। তাই বাধ্য হয়ে তাদের সাথেই ইফতারে বসতে হলো আমায়। সব আত্মীয় স্বজন মিলে লোক হয়েছিলো অনেক। খাবার টেবিলে সংকুলান হওয়াটাই মুশকিল। তাই বড়দের মধ্যে মহিলাদের জন্য ডাইনিং আর আমাদের কাজিনদের জন্য ড্রয়িংরুমে খাবারের ব্যবস্থা করা হলো আর আব্বু মামুরা বসলেন মামুদের টানা ব্যালকণিতে চেয়ার পেতে। সে যায়হোক, আমি যে সোফায় বসলাম আমার পাশে গিয়ে বসলো আদিবা আর তারপাশে শুভ্রভাই। সামনের আর পাশের সোফাগুলোতে বাকি কাজিন। কেউ কেউ আবার চেয়ার টেনেও এড হয়েছে আমাদের সাথে। ইফতার শুরু হওয়ার কিছুক্ষণ পরই আদিবা আমার মুখের দিকে তাকিয়ে বলে উঠলো,

--- রোদাপু কি খাও?

আমি বললাম,

--- খেজুর খাই। তুমি কি খাও?

আমার প্রশ্ন হয়তো তার পছন্দ হলো না। তাই আমার প্রশ্নের উত্তর না দিয়ে শুভ্র ভাইয়ের মুখের দিকে তাকিয়ে বলে উঠলো,

--- দাদাভাই? তুমি কি খাও?

শুভ্র ভাই কিছু বলার আগেই সামনের সোফা থেকে আলিফ ভাইয়া বলে উঠলেন,

--- আদিবুড়ি? তোর দাদাভাই রোদ খায়।

আলিফ ভাইয়ের উত্তরে আদিবা কতোটুকু সন্তুষ্ট হলো বুঝা না গেলেও শুভ্র ভাই রাগী চোখে তাকালেন তবে সেই রাগ বেশিক্ষণ টিকলো না পরমুহূর্তেই মাথা নিচু করে হেসে উঠলেন উনি। তার সাথে হেসে উঠলেন আরো কয়েকজন। আর যারা বুঝলো না তারা রাফিয়ার মতো "হা" করে কিছুক্ষণ তাকিয়ে থেকে আবারও খাবারে মন দিলো। আর আমি? চুপচাপ প্লেটটা নিয়ে আম্মুদের সাথে জয়েন করার জন্য ড্রয়িং রুমের দিকে পা বাড়ালাম। লজ্জা আর রাগ দুটোই শরীরে ভর করেছিলো চরমভাবে। সেই রাগ আরো বেড়ে গেলো যখন আমার পেছনে আবারও হাসিতে ফেটে পড়লো সবাই। আশ্চর্য! বুঝলাম না। এদের কি খেয়ে দেয়ে কাজ নেই? শুধু আমার পেছনে পড়ে থাকে। রিডিকিউলাস! ডাইনিং এ এসে দেখি ছোট মামু অর্থাৎ আম্মুর ছোট মামাতো ভাইয়ের দু'বছরের পিচ্চি চরকার মতো ঘুরছে আর পিয়াঁজু খাচ্ছে। আমি তার সামনে দাঁড়িয়ে মিষ্টি করে হাসলাম। কিন্তু তার হয়তো আমার হাসিটা পছন্দ হলো না। আমার হাসির পরিবর্তে সে আমাকে একগুচ্ছ গম্ভীরতা ছুঁড়ে দিলো। আমার মামুদের মতো তাদের পোলাগুলোও এক একটা এটিটিউডের ডিব্বা। এই বয়সেই কি ঢং! আমি নিচু হয়ে তার গালে হাত দিতে নিতেই একহাতে দূরে গিয়ে দাঁড়ালো সে। চোখে-মুখে এমন একটা ভাব ফুটিয়ে তুললো যেন মহা খারাপ কাজ করে ফেলছি আমি। আমিও তো কম যাই না, কোমরে হাত রেখে ভ্রু কুঁচকে বললাম,

--- কাছে এসো নয়তো মাইর দিবো।

আমার কথায় কিছু একটা বিরবির করলো সে। যতটুকু বুঝতে পারলাম তার মর্মার্থ হলো এই,

--- আমায় সোয়াত ভাই বাঁচাবে।

তার কথায় সোয়াতের দিকে চোখ-মুখ কুঁচকে তাকালাম আমি৷ সেও মহা উৎসাহে সামনে গিয়ে হাত উঁচিয়ে দাঁড়ালো যেন তার এই কচি হাতের কঠিন বেষ্ট পাড় করতে না পারি আমি। তিন বছরের বাচ্চার এমন কাজে হেসে উঠলাম আমি৷ প্লেটটা পাশের টেবিলে রেখে সোয়াতকে পাজঁকোলা করে তুলে নিয়ে বললাম,

--- ব্যালকনি দিয়ে নিচে ফেলে দিই এবার?

আমার কথায় সোয়াত খিলখিল করে হেসে উঠলো আর ছোট্ট বাচ্চাটার মুখ হলো করুণ। কেননা, সে বুঝে গেছে। এই মেয়ের হাত থেকে বাঁচাটা বড্ড মুশকিল হয়ে উঠবে তার জন্য। আমি দুজনের গালই টেনে দিয়ে ডাইনিং টেবিলের দিকে এগিয়ে গেলাম। আর ভাবতে লাগলাম, "আমার সব মামুর ছেলেগুলো এতো সাদা কেন? ছেলেদের কি এতো ফর্সা মানায়? একদম না। সব কটা সাদা বিলাই হয়ে জন্মাইছে।"

ইফতার শেষ করার পর দরজার সামনে এসে দাঁড়িয়েছি মাত্র। আম্মুরা সবাই নামাযে বসেছে আর আব্বুরাও সবাই একসাথে মসজিদে গিয়েছেন নামায পড়তে। বাচ্চারা ভেতরে ছুটোছুটি করছে আর রাফিয়া গেছে ওয়াশরুমে। আমি সিড়ির রেলিং- এ ঠেস দিয়ে আকাশের দিকে তাকিয়ে আছি। হয়তো বৃষ্টি হবে...খুব করে বিদ্যুৎ চমকাচ্ছে আজ। হুট করেই পেছন থেকে হাত টেনে ধরলো কেউ। চমকে ওঠে পেছন দিকে তাকিয়েই শুভ্র ভাইকে দেখতে পেলাম আমি। টুপি মাথায় খুবই স্নিগ্ধ লাগছে মুখটা। আমাকে চুপ থাকতে বলে টেনে নিয়ে গেলেন সিঁড়ির দিকে। আমি অবাক হয়ে বললাম,

--- কোথায় নিয়ে যাচ্ছেন শুভ্র ভাই?

--- ছাদে। নামায শেষ। সবাই বাসায় ফিরছে সো ছাদে চল।

--- আজব তো। সবাই বাসায় ফিরছে তাতে আমায় ছাদে যেতে হবে কেন?

উনি কিছু বললেন না। টেনে হিঁচড়ে ছাদে নিয়ে দেয়ালের পাশে দাঁড় করালেন আমায়। টুপিটা খুলে পাঞ্জাবির পকেটে রেখে আমার দিকে তাকালেন উনি। গায়ের সাদা ওড়নার কোণাটা টেনে নিয়ে মাথায় ঘোমটা দিয়ে ভ্রু কুঁচকে তাকালেন উনি। কিছুক্ষণ তাকিয়ে থেকে স্বাভাবিক গলায় বলে উঠলেন,

--- একদম পেত্নী লাগছে তোকে। নীল জামা পড়েছিস কেন শুনি? কি বিশ্রী লাগছে....ছি।

উনার কথায় ভ্রু কুঁচকে তাকালাম আমি। ঠোঁট উল্টে কিছু একটা বলতে যাবো তার আগেই আমাকে অবাক করে দিয়ে হুট করেই কপালে চুমু এঁকে দিলেন উনি। কানের কাছে ফিসফিসিয়ে বলে উঠলেন,

--- নজর ফোঁটা দিয়ে দিলাম। আমার জিনিসে নজর লাগা বারণ। ঈদ মোবারক... রোদপাখি!

কথাটা বলে এক মুহূর্তও দাঁড়ালেন না উনি। চুপচাপ ছাদ থেকে নেমে গেলেন। আর আমি? হ্যাং মেরে দাঁড়িয়ে রইলাম সেখানেই।

রাত আটটার দিকে রওনা দিলাম গ্রামের উদ্দেশ্যে। লক ডাউনের কারণে অফিস বন্ধ থাকায় মামু, মামানি আর শুভ্র ভাইও চলেছেন আমাদের সাথে। রাত দশটার দিকে বাড়িতে গিয়ে পৌঁছোতেই মেহেদী পার্টির মাঝে ফেঁসে গেলাম আমি। ড্রেস না চেঞ্জ করেই মেহেদী দিতে বসে গেলাম আমি। রাত এগারোটার দিকে মেহেদী দেওয়া শেষ করে বারান্দায় গিয়ে বসলাম আমি। বাতাসে মেঘটা কেটে গিয়ে আকাশের চিকন চাঁদটা উঁকি দিচ্ছে কামরাঙা পাতার আড়ালে। ভেজা ভেজা ঠান্ডা বাতাস এসে লাগছে চোখে-মুখে। সারাদিনের ব্যস্ততার মাঝে এতোক্ষণে ফোনটা হাতে নিলাম আমি। ফেসবুকে ঢুকে শ'খানেক নোটিফিকেশন নিয়ে ব্যস্ত হয়ে পড়তেই হঠাৎই ফোনটা হাত থেকে টেনে নিলো কেউ। আমি উপরের দিকে তাকাতেই পাশে ধপ করে বসে পড়লেন শুভ্র ভাই। ক্লান্ত গলায় বললেন,

--- দু'দিনের মাঝে ফোন পাবি না তুই।

আমি অবাক হয়ে বললাম,

--- কেনো?

--- কয়টা বাজে? সাড়ে এগারোটা৷ এতোক্ষণ মেহেদী দেয় কেউ? দুনিয়ার আর সব তো ভুলতে বসেছিস তুই। বেয়াদব। ফুপ্পিকে হেন তেন মিথ্যে বলে এতোক্ষণ যাবৎ ওয়েট করছি আমি। এটা তোর পানিশমেন্ট... ফোন পাবি না।

--- আজব তো। আপনি আমার জন্য ওয়েট করছিলেন কেন শুনি? আমি বলেছিলাম করতে?

আমার কথায় আমার দিকে সরে বসলেন উনি। বামহাতটা টেনে নিয়ে রাগী চোখে তাকিয়েই বলে উঠলেন,

--- ওই? আমি কি সবকিছু তোর পারমিশন নিয়ে করবো নাকি? ফাজিল মেয়ে! চুপচাপ বসে থাক। এনিওয়ে, এতো মেহেদী দিলি তো তোর হাতে মেহেদী কই?একদম ফাঁকা!

--- দিবো না আমি মেহেদী।

--- কেনো?

--- ইচ্ছে।

--- তোর ইচ্ছেতে কিছু হচ্ছে না বুঝলি? মেহেদীর টিউপ কই?

--- কেন?

--- বেশি কথা না বলে টিউব দে।

কথাটা বলে নিজেই এদিক সেদিক নজর ঘুরিয়ে একটা মেহেদী টিউপ খুঁজে নিয়ে মেহেদী লাগাতে লাগলেন হাতে। কিছুক্ষণ টানাটানি করে উনার রাগী চোখ দেখে শান্ত মেয়ের মতো বসে রইলাম আমি। আর ভাবতে লাগলাম, কাল এই হাতটা কি করে লুকাবো আমি? কিন্তু আমাকে অবাক করে দিয়ে মোটামুটি ভালোই ফুল আকঁলেন উনি। তবে অবশ্যই তা আমার হাতের সাথে মানান সই নয়। কিছুক্ষণ আঁকিবুঁকি করে টায়ার্ড হয়ে উঠে দাঁড়ালেন উনি।। পাঞ্জাবির হাতা গোটাতে গোটাতে ভাইয়ার রুমের দিকে এগিয়ে যেতে যেতে বলে উঠলেন,

--- তোর বালিশের তলায় কিছু আছে। দেখে নিস।

উনার যাওয়ার দিকে কিছুক্ষণ তাকিয়ে থেকেই ঠোঁট উল্টালাম আমি। রাগের চোটে কান্না পাচ্ছে আমার। এটা কিছু হলো?এক তো হাতের এই বেহাল ধশা তারওপর বিনাদোষে পানিশমেন্ট!! বাহ! অসাধারণ। বিনা দোষে সাজা আর সাজার দায়ে ফোন বাজেয়াপ্ত। যে কাজটা বাবাও করেন না কখনো সেই কাজটা অবলীলায় করে চলেছেন উনি। ডিজগাস্টিং!!
উনাকে একগাদা বকা-ঝকা করে শুতে চলে গেলাম বিছানায়। বিছানায় শুয়ে কম্বলটা গায়ে জড়াতেই শুভ্র ভাইয়ের বলা শেষ কথাটা মনে পড়লো। উনার কথামতো বালিশটা সরিয়ে বালিশের নিচে তাকাতেই কালো জামদানী শাড়ি চোখে পড়লো আমার। সাথে সাদা কাগজে নীল কালিতে লেখা একটা চিঠি,

আপনার পছন্দের গল্পের নাম কমেন্টে জানান 

সবার আগে সব পর্ব পেতে যুক্ত হন আমাদের ফেসবুক পেজে।


চলবে ...

১৯ তম পর্ব পড়তে এখানে ক্লিক/ট্যাপ করুন


নৌশিন আহমেদ রোদেলা’র গল্প ও উপন্যাস:

লেখক সংক্ষেপ:
তরুণ লেখিকা নৌশিন আহমেদ রোদেলা সম্পর্কে তেমন কিছুই জানা যায়নি। তবে জানতে পারলে তা অবশ্যই কবিয়াল পাঠকদের উদ্দেশ্যে তুলে ধরা হবে।

কবিয়াল
 
কবিয়াল’এ প্রকাশিত প্রতিটি লেখা ও লেখার বিষয়বস্তু, ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়া ও মন্তব্যসমুহ সম্পূর্ণ লেখকের নিজস্ব। প্রকাশিত সকল লেখার বিষয়বস্তু ও মতামত কবিয়াল’র সম্পাদকীয় নীতির সাথে সম্পুর্নভাবে মিলে যাবে এমন নয়। লেখকের কোনো লেখার বিষয়বস্তু বা বক্তব্যের যথার্থতার আইনগত বা অন্যকোনো দায় কবিয়াল কর্তৃপক্ষ বহন করতে বাধ্য নয়। কবিয়াল’এ প্রকাশিত কোনো লেখা বিনা অনুমতিতে অন্য কোথাও প্রকাশ কপিরাইট আইনের লংঘন বলে গণ্য হবে।

Post a Comment

নবীনতর পূর্বতন