উপন্যাস       :        আদিল মির্জা'স বিলাভড
লেখিকা        :         নাবিলা ইষ্ক
গ্রন্থ               :         
প্রকাশকাল   :         
রচনাকাল     :         ১৭ই অক্টোবর, ২০২৫ ইং

লেখিকা নাবিলা ইষ্ক-র “আদিল মির্জা'স বিলাভড” শিরোনামের এই ধারাবাহিক উপন্যাসটি তার ব্যক্তিগত ফেসবুক পেজ থেকে নেয়া হয়েছে। ‘কবিয়াল’ পাঠকদের জন্য উপন্যাসটি পর্ব আকারেই প্রকাশ করা হলো। লেখিকা অনবদ্য এ উপন্যাসটি ২০২৫ সালের ১৭ই অক্টোবর থেকে লেখা শুরু করেছেন।

আদিল মির্জা'স বিলাভড || নাবিলা ইষ্ক
আদিল মির্জা'স বিলাভড || নাবিলা ইষ্ক

আদিল মির্জা'স বিলাভড || নাবিলা ইষ্ক (পর্ব - ৯)

রোযার দমবন্ধ হয়ে আসছিল। হৃৎপিণ্ড লাফাচ্ছিল ক্রমাগত। প্রতি সেকেন্ড যাচ্ছে, তাকিয়ে থাকাটাও বড্ড অসম্ভব হয়ে পড়ছিল। নিজের সাথে একরকম লড়াই করতে হচ্ছিল ওমন ভয়ংকরী চোখের দৃষ্টিতে দৃষ্টি ডুবিয়ে রাখতে। রোযা যখন ভাবল সে মাথাটা ফের নুইয়ে ফেলবে, অমান্য করবে আদেশের —ওসময় প্যান্টের দু-পকেটে দু-হাত গুঁজে রাখা আদিল মির্জা মুখ খুলল দু-কদম এগুতে এগুতে -

‘ডু ইউ নো হোয়াট ইট মিন্স —দ্য ওয়ে আই কল ইউ?’

রোযা জানতে চায় না। শুনতে চায় না। কিচ্ছু বুঝতে চায় না। সে এখান থেকে চলে যেতে চায়। আদিল মির্জার থেকে বহুদূরে থাকতে চায়। তার সবকিছু কেমন অদ্ভুত লাগছে, অসহনীয় লাগছে। আপনা-আপনি আরও পিছুতে চেয়ে অনুভব করে পেছনের কিচেন বারে ইতোমধ্যে তার পিঠ ছুঁয়ে আছে। সামনে থেকে আসা কড়া পারফিউমের ঘ্রাণ নাসারন্ধ্রে প্রবেশ করে যেন মাথাটা ভার করে দিচ্ছে। আদিল অবশ্য তার উত্তরের আশায় নেই। দু-আঙুলের মতো দূরত্ব রেখে দাঁড়াল রোযার সামনে। রোযার মনে হলো সে শ্বাস ফেললেই অঘটন একটা ঘটে যাবে। আদিল মাথাটা তখন নুইয়ে রেখেছে রোযার মাথা সমান। মাথাটা ঘুরিয়ে আনল রোযার কানের সামনে। এতে যেন পারফিউমের ঘ্রাণ আরও বাজেভাবে নাসারন্ধ্রে প্রবেশ করল। নিজে প্রশ্ন করে আদিল নিজেই জবাব দিলো -

‘আ রোজ।’

রোযার দৃষ্টি হঠাৎ শক্ত হলো রাগে। ঠোঁট কাঁপল ভয়ে। কথা বলতে গেলে সামান্য স্বরও কাঁপে -

‘মিস্টার মির্জা, আপনি কী মিন করছেন?’

আদিল রোযার কান থেকে সরে এলো ফের মুখের সামনে। সুন্দর মুখের রাগান্বিত ভাঁজে চেয়ে নির্বিকার হয়ে বলল -

‘একটা গোলাপ।’

বেলেহাজ! রোযা চোখ রাঙাতে গিয়েও নিজেকে সামলাল। তার জীবনের ভীষণ মায়া! সে মোটেও ম রতে চায় না। ঝামেলায় ফেলতে চায় না পরিবারকে। তার এখুনি নিজের দিকটা পরিষ্কার করে দেয়া উচিত। এসব রোযা বরদাস্ত করবে না। যথাসম্ভব রাগ নিয়ন্ত্রণে রেখে পরিষ্কার করে বলে দিলো -

‘আপনার এধরনের ব্যবহার, কথাবার্তা আমাকে অস্বস্তিতে ফেলছে, স্যার। এমন হতে থাকলে আই উইল হ্যাভ টু রিজাইন।’

রোযা ওমন তীক্ষ্ণ দৃষ্টি থেকে দৃষ্টি সরাল। তাকাল আদিলের বুকের কাছটায়। নেভিব্লু রঙের শার্টের ওপরের কয়েকটা বোতাম খোলা বখাটেদের মতন। চওড়া বুকে একটামাত্র লোম নেই। যেসব পুরুষের বুকে লোম থাকে না তাদের মনে নাকি দয়ামায়ার ছিঁটেফোঁটাও থাকে না। এই লোকই বোধহয় জলজ্যান্ত প্রমাণ। হঠাৎ আদিলের হাত দুটোকে এগিয়ে আসতে দেখে রোযা সতর্ক হয়। চোখের পলকে হাত দুটো তার দু-পাশ দিয়ে গিয়ে তাকে বিশ্রীভাবে আটকাল। শোনা গেলো সাবলীল দুটো শব্দ। যা শুনে রোযার চেহারার রং বদলে গেলো।

‘ট্রায় ইট।’

রোযা চমকে দৃষ্টি তুলে তাকাল। ওই দৃষ্টিতে ভয়। মুখ ফসকে বেরোয় -

‘হোয়াট!’

আদিল নিপুণ দৃষ্টিতে চেয়ে ভীষণ রকমের শান্ত গলায় আওড়াল, ‘রোজ-আ…ট্রায় টু রিজাইন।’

ভয়ে যেন কণ্ঠও বরফের মতো জমে আছে। চিৎকার করে বলতে চাওয়া এক কথাও বেরোল না। চেষ্টা? চেষ্টা কেনো করবে সে? কাজ ছাড়া বা করা তার ইচ্ছার ওপর। কী বোঝাতে চাইল আদিল মির্জা?

‘ড্যাড!’

এতক্ষণের গুরুগম্ভীর আদিল মির্জা— যার অস্তিত্ব, কণ্ঠ চতুর্দিক থমকে রেখেছিল, এইমুহূর্তে নিজের মেয়ের কণ্ঠে তার ভেতর আকস্মিক পরিবর্তন এলো। চোখে লাগার মতো। পুকুরের জলের মতো তার পুরো অস্তিত্ব কোমল, শান্ত দেখাল। সরে গেলো রোযার কাছ থেকে। ঘুরে দু-কদম এগিয়ে গিয়ে কোলে তুলে নিলো সদ্য ঘুম ভাঙা মেয়েকে। হৃদি সরল চোখে তাকাল রোযার দিকে আবার বাবার দিকে। রোযার হাত তখনো কাঁপছে, কাঁপছে তার হৃৎপিণ্ড। সে শুধু ওখানে দাঁড়িয়ে থাকল। যেন মস্তিষ্ক কাজ করল না অনেকক্ষণ। হৃদির ডাকে সম্বিত ফিরল যেন।

‘আমার ক্ষুধা লেগেছে, স্নো-হোয়াইট। ডিনার হয়েছে?’

রোযা নিজেকে শান্ত করল। হৃদির মিষ্টি, সরল কণ্ঠে কিছুটা স্বস্তি পেলো। প্লেট সাজানোর বাদবাকি কাজটুকু শেষ করে অ্যাপ্রোন খুলতে খুলতে বলল -

‘হয়েছে। আসো ডাইনিংয়ে।’

ভুলেও তাকাল না আদিল মির্জার দিকে। যার উপস্থিতি অস্বীকার করা অসম্ভব প্রায়। হৃদি বাবার কোল থেকে নেমে ছোটো ছোটো কদমে ছুটে এলো। রোযা ওকে বসিয়ে দিলো চেয়ারে। প্লেট এগিয়ে সামনে রাখতেই মেয়েটা খেতে শুরু করল দ্রুতো। ভীষণ তৃপ্তি নিয়ে খাচ্ছে। রোযার মন তুলোর মতো নরম হয় এই দৃশ্যে।
হঠাৎ আদিলের কণ্ঠ ভেসে এলো -

‘ডাজ ইট টেস্ট দ্যাট গুড?’

হৃদি মুখ ভরে খাচ্ছিল। টিস্যু দিয়ে মুখ মুছিয়ে দিতে হচ্ছিল রোযার। মুখ ভরতি খাবার সহ লিভিংরুমের দিক তাকিয়ে বলল -

‘স্নো-হোয়াইট খুব ভালো রাঁধে। ডু ইউ ওয়ানা টেক আ বাইট ড্যাডি?’

আদিল সোফায় পায়ের ওপর পা তুলে বসেছিল। শান্ত একফাঁকে এসে দাঁড়িয়েছে পেছনে। হাতে ট্যাব। কিছু একটা গুরুত্বপূর্ণ দেখাচ্ছে। তাই দেখছিল আদিল। সেভাবেই বলল -

‘আসো….’

হৃদি দ্রুতো নামল চেয়ার থেকে। জ্বলজ্বল চোখে তাকাল রোযার দিকে। রোযা বাধ্য কর্মচারীর মতো প্লেট-টা হৃদির দু-হাতের ওপর দিলো। মেয়েটা ছুটল প্লেট ভরতি খাবার নিয়ে।

———

আজিজুল সাহেব, নিপা বেগম মেয়ের অপেক্ষায় তখনো সজাগ। ঘড়ির কাটা একটা ছুঁই ছুঁই। ওসময় এসে পৌঁছাল রোযা। মানসিক ভাবে ক্লান্ত সে। কোনো কথা না বলে সোজা চলে গেলো নিজের রুমে। আজিজুল সাহেব বরাবরই মেয়েকে বোঝেন। সময় দিয়ে এসেছেন। আজও আর কথা বাড়ালেন না। তবে ঠিকই স্ত্রীকে ঠেলে পাঠালেন দেখতে কী হয়েছে! নিপা বেগম মেয়ের পিছু পিছু ঢুকলেন রুমে। রোযা তখন ওয়াশরুম ঢুকে পড়েছে। এই সুযোগে তিনি বেরিয়ে এসে খাবার গরমে বসালেন। গরম করে প্লেট সাজিয়ে নিয়ে এলেন আবার। রোযা শুয়ে আছে চোখ বুজে। ভেজা চুলগুলো তোয়ালেতে মোড়ানো। নিপা বেগম বসলেন মেয়ের পাশে। একটু কেশে নিয়ে মৃদুস্বরে প্রশ্ন করলেন -

‘কিছু হয়েছে? এতো দেরি হলো যে?’

রোযা চোখ মেলে তাকাল। সোজা মায়ের মুখের দিকে। সে কি খুলে বলবে? কী বলবে বললেও? কীভাবে কী করবে, বলবে তার মাথায় আসছে না! আদিল মির্জা তাকে কী বোঝাতে চাইল? কেনো মনে হলো, ওমন শান্ত কণ্ঠে সে শাসাল তাকে? নিপা বেগম মেয়ের হতাশাগ্রস্ত মুখ দেখে হাত টেনে ওঠাতে ওঠাতে বললেন -

‘খেয়ে নে আগে।’

রোযার ক্ষুধা লেগেছে বেশ। সে মায়ের হাতে চুপচাপ খেলো। নিপা বেগম যখন বুঝলেন মেয়ে কিছু বলতে চাইছে না আর জোর করলেন না। মাথা ঠান্ডা হলে নিজেই এসে বলবে। ঘুমাতে বলে তিনি চলে গেলেন। রোযা দরজা বন্ধ করে কোনোরকমে ভেজা তোয়ালে চেয়ারের ওপর ফেলে, ভেজা চুল সহ বিছানায় ঝাপিয়ে পড়ল। বালিশ বুকে গুঁজে চোখ বুজল। চোখের পাতায় ভেসে বেড়াল তখনকার সব চিত্র গুলো। কানে বাজতে থাকল একেকটি কথা! রোযা কি রিজাইন করে ফেলবে? তার মন বলছে আর ভাবাভাবির, সংকোচের সময় নেই। নাহলে সামনে আরও বড়ো বিপদ! পরমুহূর্তেই হৃদির মুখ ভাসল। তবে আজ মনকে শক্ত করল। শুধু হৃদির কথা ভাবলে তো হবে না। নিজের কথা, পরিবারের কথাও তো ভাবতে হবে? সে জড়িয়ে গেলে তার কাছের মানুষদের কি হবে?

হঠাৎ রোযার মাথায় একটা বিষয় এলো। সে কী বিয়েটা সেরে ফেলবে লুকিয়ে? বিয়েটা হয়ে গেলে তো ঝামেলা অনেকটাই শেষ হয়ে যায়। জিহাদ তো একপায়ে রাজি! পরিবার মিলে অগোচরে বিয়েটা সেরে ফেললে –নিশ্চয়ই এই ঝামেলা থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে! রোযার মনে হলো এটাই উত্তম উপায়। পারিবারিক ভাবে বিয়ে করে ফেলতে হবে। তারপর সে রিজাইন করে ফেলবে। তাতে তার যত কষ্টই হোক না কেনো! এসব ভাবতে ভাবতেই ঘুমিয়ে পড়েছিল। যখন ঘুম ভাঙল তখন ভোর পাঁচটা। বাইরেটা অন্ধকার। আকাশে চাঁদ ভাসছে তখনো। ইতোমধ্যে নিপা বেগম ডেকে চলেছেন দরজায় করাঘাত করে -

‘দরজা খুলছিস না কেনো? এই রোযা! রোযা!’

রোযা চুপ করে থাকল জবাবে। অনেকটা সময় পর আস্তে করে বলল -

‘শরীর ভালো লাগছে না মা। ঘুমাবো। ওরা এলে বলে দিও আমি অসুস্থ। আজ যেতে পারবো না।’

নিপা বেগম চিন্তিত হলে তখুনি, ‘দরজা খোল। দেখি কী হলো! এই মেয়ে!’

‘ঠিকাছি আমি, মা। একটু ঘুমালে ভালো লাগবে। তুমি তাদের জানিয়ে দিও।’

নিপা বেগম কিছুক্ষণ ডাকাডাকি করে অবশেষে চলে গেলেন। স্বস্তির শ্বাস ফেলল রোযা। চোখ বুজল ফের। সে ছুটি কাটানোর নাম করে আজই বিয়ের সম্পর্কে কথা বলবে জিহাদের সাথে।

———

শান্ত ঘুমিয়েছিল তখনো। চোখ বুজে থেকেই —ক্রমাগত বাজতে থাকা ফোনটা হাতড়ে নিয়ে রিসিভ করে কোনোরকমে কানে ধরল। ওপাশে ধ্রুবের কণ্ঠে সংকোচে -

‘মিস রোযা, আজ আসবেন না। তিনি অসুস্থ।’

শান্তর ভ্রু-দুয়ার মাঝে ভাঁজ পড়ল কয়েকটা। ছোটো ছোটো চোখে তাকিয়ে সময় দেখতে চেয়ে আওড়াল, ‘রাতে তো দেখলাম সুস্থসবল বেশ। কয়েক ঘণ্টার মধ্যে অসুস্থ কীভাবে হবে?’

বলতে বলতে বেচারা হঠাৎ করে উঠে বসল। মনে পড়ল গতকাল রাতের কাহিনী। বস কি কিছু বলেছে মিস রোযাকে? যখন শান্ত রোযাকে গাড়িতে তুলে দিচ্ছিল, রোযার অভিব্যক্তি মোটেও স্বাভাবিক দেখায়নি। কেমন যেন অদ্ভুত দেখিয়েছিল। তাদের মধ্যে কী কিছু হয়েছে? ওপাশে ধ্রুব সন্দিহান গলায় বলল -

‘সামথিং ইজ রং। আমার মনে হচ্ছে না মিস রোযা অসুস্থ। উনার মা যখন অসুস্থতার কথা বলছিলেন তাকে গিল্টি দেখাল।’

শান্ত ইতোমধ্যে উঠে দাঁড়িয়েছে। কোনোরকমে প্যান্ট পরতে পরতে বিড়বিড় করল -

‘আবার ওই বলদটাকে লুকিয়ে টুকিয়ে বিয়ে করে ফেলবে নাকি ভাই? মাথা থেকে পা পর্যন্ত ছ্যাম্রা একটা বলদ। স্কুলের যেই মাসুম ফার্স্ট বেঞ্চার হয় না? ঠিক ওমন। সারাদিন নাকের ওপর থেকে চশমা ঠেলে ঠেলে জীবন শেষ। মিস রোযার মতন কারো জীবনে আর যাইহোক এই মদন মানায় না।’

ধ্রুব তখন বিরক্ত। গাড়িতে উঠে বসেছে। তাদের গাড়িটা আপাতত তালুকদার বাড়ি থেকে একটু দূরে। যেন নজরে না পড়ে। চোখমুখ কুঁচকে বলল -

‘তুই কি ম্যাচমেকার? তুই বলবি কার সাথে কাকে মানায় আর কাকে না?’

‘আমি হচ্ছি সাধারণ দর্শক। আমার পুরোপুরি রাইট আছে মতামত দেবার। আর আমার মতামত হচ্ছে, মিস রোযা বাঘিনী। আর তার প্রয়োজন সিংহ।’

ধ্রুব সিটে মাথা এলিয়ে দিয়েছিল। চোখ বুজে বলল, ‘বাহ! তো বল, তোর কাছে কোন সিংহ আছে মিস রোযার জন্য?’

ঠোঁট টিপে হাসল শান্ত। শার্ট পরতে পরতে বলল, ‘আমাদের বস, আদিল মির্জা!’

ধ্রুব চিৎকার করে উঠল ওপাশে, ‘আর ইউ ক্রেজি, শান্ত? বস জানলে তোকে….’

শান্ত আরও জোরসে হাসল। হাসতে হাসতে বলল -

‘ইউ গাইস আর সো ইনোসেন্ট। কিছুই ধরতে পারিসনি ওদিকে বস ওলরেডি নিজের প্রে বুঝে নিয়েছে এখন শুধু শিকার করা বাকি।’

পরপর শক্ত কণ্ঠে আদেশ করল, ‘ওখানে থাক। ফিরিস না। আগে বসকে জানাই।’

আপনার পছন্দের গল্পের নাম কমেন্টে জানান 


 Follow Now Our Google News



চলবে ...

১০ম পর্ব পড়তে এখানে ক্লিক/ট্যাপ করুন


লেখক সংক্ষেপ:

তরুণ লেখিকা নাবিলা ইষ্ক সম্পর্কে তেমন কিছুই জানা যায়নি। জানতে পারলে অবশ্যই তা কবিয়াল পাঠকদের জন্য তুলে ধরা হইবে।

কবিয়াল
 
কবিয়াল’এ প্রকাশিত প্রতিটি লেখা ও লেখার বিষয়বস্তু, ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়া ও মন্তব্যসমুহ সম্পূর্ণ লেখকের নিজস্ব। প্রকাশিত সকল লেখার বিষয়বস্তু ও মতামত কবিয়াল’র সম্পাদকীয় নীতির সাথে সম্পুর্নভাবে মিলে যাবে এমন নয়। লেখকের কোনো লেখার বিষয়বস্তু বা বক্তব্যের যথার্থতার আইনগত বা অন্যকোনো দায় কবিয়াল কর্তৃপক্ষ বহন করতে বাধ্য নয়। কবিয়াল’এ প্রকাশিত কোনো লেখা বিনা অনুমতিতে অন্য কোথাও প্রকাশ কপিরাইট আইনের লংঘন বলে গণ্য হবে।

Post a Comment

নবীনতর পূর্বতন