উপন্যাস        :         ভিলেন
লেখিকা        :          মনা হোসাইন
গ্রন্থ               :         
প্রকাশকাল   :         
রচনাকাল     :         

লেখিকা মনা হোসাইনের “ভিলেন” শিরোনামের এই ধারাবাহিক উপন্যাসটি তার ব্যক্তিগত ফেসবুক পেজ থেকে নেয়া হয়েছে। ‘কবিয়াল’ পাঠকদের জন্য উপন্যাসটি পর্ব আকারেই প্রকাশিত হবে। লেখিকা অনবদ্য এ উপন্যাসটি ২০১৯ সালে লিখেছেন।
ভিলেন || মনা হোসাইন Bangla Golpo - Kobiyal
ভিলেন || মনা হোসাইন

৩৭ তম পর্ব পড়তে এখানে ক্লিক/ট্যাপ করুন

ভিলেন || মনা হোসাইন (পর্ব - ৩৮)

মেঘলা নিজের টিকিট নিজেই কেটেছে সেইম ফ্লাইটের টিকিট এই পেয়েছে তবে আকাশ সবার টিকিট একসাথে কেটেছিল তাই সবার সীট একসাথে মেঘলার টা অনেক দূরে।

ভোরের ফ্লাইট তাই সবাই সকাল সকাল উঠে রেডি হয়ে গিয়েছে। কিন্তু মেঘলাকে কোথাও দেখা যাচ্ছে না।
আকাশ রেডি হয়ে মেঘলার ঘরে গেল আকাশ যাওয়ার সাথে সাথেই মিলিও আসল। 
মিলিঃ ভাইয়া তুই ও এসেছিস আচ্ছা তাহলে তুই ই ডাক সবাই রেডি হয়ে গেছে ছোট মা বলল মেঘলাকে ডেকে দিতে।
আকাশঃওর ফ্লাইট আছে ও জানে না?এখনো ঘুমাচ্ছে কেন?আমরা কি ওর চাকর নাকি যে ডেকে তুলব।
মিলিঃতুই ও না সর আমি ডেকে দিচ্ছি
আকাশঃ না ডাকবি না তুই যা এখান থেকে...
মিলিঃ কিন্তু এখনো না উঠলে...  ওর ব্যাগ ও  তো প্যাক করা হয় নি।
আকাশঃ এসব তোর ভাবতে হবে না তোকে যেতে বল্লাম না... যা (ধমক দিয়ে)
মিলি চলে গেল। 
বেশকিছুক্ষন পর সবাই বের হবে এমন সময় নাবিলের মা বলল মেঘলা কোথায় মিলি..??
মিলিঃ জানি না...
শায়রা বেগমঃ তোকে না ওকে ডাকতে বলেছিলাম
মিলিঃ আমি ত ডাকতেই চেয়েছিলা ভাইয়া ত ডাকতে দিল না...
শায়রা বেগমঃ বাহ আকাশ মানা করল আর তুই ও চলে আসলি..?? আকাশ ওকে নিতে চায় না জানিস না উফফ ভাল লাগে না সবাই তো গাড়িতে উঠে গিয়েছে...
মেঘলা এই মেঘলা তাড়াতাড়ি আয়... বলতে বলতে মেঘলার ঘরে গেলেন শায়রা বেগম
আকাশের বাবা সবাইকে তাড়া দিচ্ছে কই সবাই ফ্লাইটের সময় ত হয়ে গিয়েছে বের হও সবাই।
শায়রা বেগম মেঘলাকে ডাকল
মেঘলা উঠল কিন্তু অনেক দেড়ি হয়ে গিয়েছে... 


মেঘলা উঠেই ফ্রেশ হতে গেল তাড়াহুড়ো করে এসে ব্যাগ গুছাচ্ছিল কিন্তু মেঘলার জামা কাপড় ঠিকঠাক খুঁজে পাচ্ছে না তার কিনে আনা একটা জামাও এখানে নেই।
মেঘলাঃ আমার সব জামা কাপড় কোথায় গেল? এখানেই ত রেখেছিলাম উফ এখন ব্যাগ গোছাব নাকি রেডি হব?  ফ্লাইটের আর মাত্র ৪৫ মিনিট বাকি যেতেও ত সময় লাগবে।ছোট মা আমাকে একটু ডেকে দিতে পারলে না?
ছোট মাঃ আমি ডাকতে চেয়েছিলাম কিন্তু আকাশ ডাকতে দিল না।
মেঘলা আর শায়রা বেগম কথা বলছিল তখন নিচ থেকে ডাক শুনা গেল। 
নেহাঃ মা তুমি কি আসবে? তোমদের জন্য এখন ফ্লাইট টাই না মিস হয়।
শায়রা বেগমঃ যা হয়েছে হয়েছে এভাবেই চল ওখানে গিয়ে জামা কাপড় কিনা যাবে...
বলে শায়রা বেগম মেঘলাকে নিয়ে যেতে লাগল।
মেঘলা জানে তার কাছে টাকা নেই সে চাইলেও আর জামা কিনতে পারবে না আকাশের টাকায় যা কিনে ছিল কিছুই নিতে পারল না আর আকাশ যে এটা ইচ্ছা করেই করেছে মেঘলা এটাও বেশ ভাল করেই বুঝল।
মেঘলা বড়দের সাথে গাড়িতে বসেছে আর আকাশরা সবাই অন্য গাড়িতে।
মেঘলা না ত রেডি হতে পেরেছে না ত ব্যাগ আনতে পেরেছে...
সবাই মিলে এয়ারপোর্টে গেল ফ্লাইটের আর ২০ মিনিট বাকি ফ্লাইটের একদম কাঁটায় কাঁটায় ত আসা যায় না তাই একটু আগেই এসেছে সবাই।
সবাই ওয়েটিং রুমে বসে আছে মেঘলার মন খারাপ থাকলেও শেষ পর্যন্ত আসতে পেরেছে তাই খুশি।
কিন্তু এই খুশিও বেশিক্ষন স্থায়ী হল না কারন এয়ারপোর্টে  যখন পাসপোর্ট ভিসা চেক করার জন্য জমা চাইল তখন মেঘলার মনে পড়ল তাড়াহুড়োই সে টিকিট ভিসা সব আনতে ভুলে গেছে।
মেঘলার প্রায় কাঁদোকাঁদো অবস্থা হয়ে গেছে।
শায়রা বেগমঃ কিরে মেঘলা হটাৎ মন খারাপ করলি কেন? মন খারাপ করিস না বল্লাম ত গিয়ে মার্কেটিং করে দিব।
মেঘলাঃ আমার যাওয়া হবে না গো ছোট মা... (কেঁদে কেঁদে)
শায়রা বেগমঃ সে কি কেন কি হয়েছে..??


মেঘলাঃ আমি পাসপোর্ট টিকিট কিছুই আনি নি সব আনতে ভুলে গেছি ছোট মা। 
শায়রা বেগমঃ হায় হায় কি বলিস..?? দাঁড়া আমি দেখছি কি করা যায় কাঁদিস না।
শায়রা বেগমঃ নাবিল এদিকে আয় তো...
নাবিলঃ হুম মা বলো,
আরে ও কাঁদছে কেন কিরে মেঘলা কি হয়েছে?
শায়রা বেগমঃ আর বলিস না ও টিকিট আনতে ভুলে গেছে বাবা তুই একটু গিয়ে নিয়ে আসবি?
নাবিলঃ কিন্তু মা আর মাত্র ১৫ মিনিট আছে বাসায় যেতে আসতে প্রায় ১ ঘন্টা সময় লাগবে কি করে যাব?
নাবিল, মেঘলা, নাবিলের মা কথা বলছে তখন আকাশ আসল। আকাশ এসেই মেঘলার মাথায় হাত বুলাতে বুলাতে নাবিলের দিকে তাকিয়ে বলল,
আকাশঃ এটার আবার কি হল কাঁদে কেন?
নাবিলঃ আরে দেখ না মেঘলা পাসপোর্ট ভিসা কিছুই আনে নি।যাবে কি করে?
আকাশঃ আরে বাহ এত খুবি ভাল খবর কি যে খুশি লাগহে ফাইনালি ও যাচ্ছে না তাহলে..?? গ্রেট
মেঘলা রাগে আকাশের হাতটা ছাড়িয়ে দিয়ে বলল,
মেঘলাঃ খুশি হয়েছিস ত এবার? আমি জানি তুই ইচ্ছা করে এসব করলি...মিলি আমাকে ডাকতে গিয়েছিল তুই ডাকতে দিস নি। 
আকাশঃ ওরে বাবা ন্যাকারানী আবার রাগ ও দেখায়..?? লাগবি আরো আকাশের পিছনে?
দেখেছিস ত আকাশ যা চায় সব করতে পারে আকাশকে কন্ট্রোল করার ক্ষমতা তোর নেই।
মেঘলাঃ হুম দেখেছি আর বুঝেছিও...
আকাশঃ কি বুঝেছিস?
মেঘলাঃ সময় মানুষকে কত বদলে দেয়  সেটাই,যে আকাশ আমার পছন্দের জামার জন্য মানুষের সাথে মারামারি পর্যন্ত করত আজ সে আমার কাছ থেকে কেড়ে নিয়ে অন্য জনকে দেয়।তুই সবার জন্য চকলেট আনতে পারিস শুধু আমার জন্যেই পারিস না সবাইকে নিয়ে বাইরে খেতে যাস আমাকে নিতেই সমস্যা সবার সাথে ঘুরতে যেতে চাচ্ছিস আমাকেই শুধু নিলি না। আচ্চা ভাইয়া আমি যাব না তবুও তুই খুশি থাক। 
আসলে তোকে আর কি বলব তোর কোন দোষ নেই যে মেয়ের বাবাই তার ইচ্ছা অনিচ্ছার গুরুত্ব দেয় নি সেখানে তুই ত অনেক দুরের। কথা গুলি বলে মেঘলা কেঁদে দিল।
আকাশ দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে চুইংগাম ছিবাচ্ছে মেঘলার এত ইমোশনাল কথাতেও তার যেন কোন ফিলিং হল না।


আকাশঃ তাছিল্ল্যের সাথে বলল,বলা শেষ হয়েছে..??
মেঘলা রাগে বলল,ছোট মা বাসার চাবি টা দাও আমি চলে যাব।
শায়রা বেগমঃ পরের ফ্লাইটে যাওয়া যায় না? আমি না হয় থাকি আমি আর তুই আমরা একসাথে যাব।
মেঘলাঃ না না ছোট মা তোমরা যাও আমি নাহয় পরে যাব।
মেঘলা চাবিটা নিয়ে ফিরে যাচ্ছে।মেঘলার জন্য সবার মন খারাপ হয়েছে শুধু আকাশের বাদে।আকাশ হাসতে হাসতেই বেরিয়ে গেল।
এদিকে ওয়েটিং রুম থেকে বের হওয়ার পরেই মেঘলাকে কেউ পিছন থেকে টেনে নিয়ে যাচ্ছে...
মেঘলা পিছন ঘুরে দেখার ও সুযোগ পেল না এত স্পীডেই নিয়ে গেল।
মেঘলাঃ কে আপনি আমাকে এখানে কেন নিয়ে এসেছেন..??
আকাশঃ কে আবার?আমি আকাশ যা ওয়াশরুমে যা। 
মেঘলাঃ আজব আমি ওয়াশরুমে যাব কেন আমি ত বাসায় যাচ্ছি।
আকাশঃ খুব বেশি কথা বলিস তুই বলেই মেঘলাকে জোর করে ওয়াশরুমে ঢুকিয়ে দিল আকাশ।তারপর দরজা লক করে দিল।
মেঘলাঃ কি করছিস এসব দরজা খোল ভাল হচ্ছে না বলছি..
আকাশ বাইরে থেকে, 
আকাশঃ একদম তিড়িংতিড়িং করবি না পিছনে দেখ তানাহলে আমি ভিতরে আসব।
মেঘলা পিছনে তাকাল আর দেখল সেখানে একটা টিশার্ট আর জোড়া জুতা রাখা।
মেঘলা অবাক হল।
মেঘলাঃ এগুলি তো আমার কিন্তু এখানে আসল কি করে?
আকাশঃ উড়ে উড়ে এসেছে ২ মিনিটের মধ্যে চেঞ্জ করে বের হ হারামজাদি। 
মেঘলাঃ তুই এগুলি নিয়ে এসেছিস?
আকাশঃ বলেছি না উড়ে ঊড়ে এসেছে তুই অযথা সময় নস্ট করিস আর খুব কথাও বলিস আচ্ছা দাঁড়া আমি এসে চেঞ্জ করে দিচ্ছি।
মেঘলাঃ এ না..আমি চেঞ্জ করছি।


আকাশঃ এই ত লাইনে এসেছিস।তাড়াতাড়ি কর।
মেঘলা চেঞ্জ করে বাইরে আসল।
মেঘলাঃ চেঞ্জ কেন করালি এসব করে কি হবে...??আমাকে ত বাসায় এই যেতে হবে।
আকাশ পকেট থেকে  একটা কাগজ বের করে মেঘলার হাতে দিয়ে বলল পাসপোর্ট ভিসা চেকিং এর জন্য দিয়ে দিয়েছি এই হল টিকিট আর ওই যে তোর ল্যাগেজ।
মেঘলা আকাশ থেকে পড়ল,
মেঘলাঃ তুই এসব নিয়ে এসেছিলি.
আকাশঃ না উড়ে উড়ে এসেছে বলেছি না? বলেই ওয়েটিং রুমে চলে গেল।
নাবিল এতক্ষন দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে সব দেখছিল আকাশ আসতেই।
নাবিলঃ তুই এসব নিয়ে এসেছিলি..??
আকাশঃ তো আনব না...??
নাবিলঃ ব্যাগ গুছিয়ে দিলি সেটা আবার নিয়েও আসলি তাহলে এত প্যারা দিলি কেন?ওকে ডাকতে দিলে ত ও নিজেই সব গুছিয়ে আনতে পারত।
আকাশঃহুম সব গুছিয়ে আনতে হয়ত পারত কিন্তু ঠিকঠাক ভাবে যেতে পারত না সকালে ঘুম ভেংগে গেল ও জার্নি করতে পারত না শরীর খারাপ লাগত তাই ঘুমোতে দিয়েছিলাম।
নাবিলঃ বাপরে কত ভালবাসা... কিন্তু  তোর এই ভালবাসা বুঝা বড় দায়...
আকাশঃ বুঝার দরকার নেই.?? আমি বুঝলেই হবে অন্য কারোর না বুঝলেও চলবে।
আকাশ আর নাবিল ভিতরে চলে আসল।
আর কিছুক্ষন পরেই ফ্লাইট
আকাশ বোরিং হয়ে বসে বসে বই পড়ছিল।
তখন মেঘলা ভাব নিয়ে এসে আকাশের পাশে দাঁড়াল।
মেঘলাঃ জানিস আমার সীট টা না একদম পিছনে পড়েছে...
আকাশঃ বেশ হয়েছে এবার একা একা বসে বোরিং হতে হতে যাবি।
মেঘলাঃ উম মোটেও না আমার সীট পড়বে একটা হট ছেলের সাথে।।
আকাশঃ কি ছেলের সাথে?
মেঘলাঃ হট হট....ভাল দেখতে আর কি বুঝেছিস
আকাশঃ ও আচ্ছা বেশ বেশ তারপর....
মেঘলাঃ তারপর আমি সারা রাস্তা ওর সাথে ফ্লার্ট করতে করতে যাব। 
আকাশঃ কি করতে করতে?
মেঘলাঃ উফফ তুই দেখি কিছুই বুঝিস না হট বুঝিস না ফ্লার্ট বুঝিস না কি বুঝিস তাহলে
আকাশঃ তুই ত বুঝিস তাহলে বুঝিয়ে বল...
মেঘলাঃ ফ্লার্ট মানে হল একটা ছেলে একটা মেয়ের সাথে....
আকাশঃ 🤨🤨
মেঘলা আকাশের চাহনি দেখে থেমে গেল।
আকাশঃ থামলি কেন বলল একটা ছেলে মেয়ের সাথে কি..??
মেঘলাঃ জানি না যা তো আর বলতে পারব না। 
আকাশঃ তোর কিন্তু বেশ উন্নতি হয়েছে কত কিছু শিখেছিস ফ্লার্ট হট আরো না জানি কত কি...
মেঘলা ভেংচি কেটে চলে আসল।


কিছুক্ষন পরেই সবাইকে প্লেনে যেতে বলা হল।
সবাই যে যার সীটে বসে পড়েছে
মেঘলাও গিয়ে বসল,কিন্তু মেঘলার পাশের সীট ফাঁকা।
মেঘলাঃ দূর বাবা হট ছেলে ত দূর একটা মেয়েও বসল না এবার আমি কার সাথে গল্প করতে করতে যাব? ভাইয়া আমার সব কিছি আনলেও ফোন টা ত আনে নি গেম ও খেলা যাবে না পুরো বোরিং জার্নি হবে একটা....
মেঘলা মন খারাপ করে বসে ছিল কিন্তু প্লেন টেইক অফ করার ঠিক আগ মুহুর্তে আকাশ হুট করে এসে মেঘলার পাশে বসে পড়ল।
মেঘলাঃ তুই...??
আকাশঃ হ্যা এটাই ত আমার সীট দেখ বলে নিজের টিকিট দেখিয়ে দিল।
মেঘলাঃ কিন্তু এটা কি করে সম্ভব? তোর ত সামনে সীট হওয়ার কথা ছিল...এমন হল কি করে?
আকাশঃ আমি কি জানি কি করে হল..??
মেঘলাঃ হারামি এই জন্যেই আমার টিকিট টা নিয়ে এসেছিল যাতে নিজের টিকিট চেঞ্জ করে আমারটার সাথে টিকিট করতে পারে...(ফিস ফিস করে)
আকাশঃ কিছু বলছিস..??
মেঘলাঃ কই না তো...
আকাশঃ ও আচ্ছা...
প্লেন চলতে শুরু করল,আকাশ কানে হেডফোন দিয়ে গেম খেলছে সকালের ফ্লাইট হওয়ায় কোন যাত্রীই সকালে ঘুমাতে পারে নি তাই কিছুক্ষন পর প্রায় সবাই ঘুমিয়ে পড়েছে মেঘলা যেহেতু ভালমত ঘুমাতে পেরেছে তাই তার ঘুম পাচ্ছে না।
আকাশ একবার এদিক ওদিক তাকিয়ে এবার হেড ফোন টা খুলে ফোন টাও পকেটে রেখে দিয়ে মেঘলার দিকে তাকিয়ে ভিলেনি হাসি দিল।
মেঘলা ঘাবড়ে গেল...


মেঘলাঃ কি হয়েছে ভাইয়া এমনভাবে হাসছিস কেন..??
আকাশঃ নে শুরু কর...
মেঘলাঃ ক ক কি শুরু করব?
আকাশঃ কেন আমাকে দেখে কি হট মনে হচ্ছে না....???
মেঘলাঃ ভাইয়া....
আকাশঃ ইনোসেন্ট ভাব নিয়ে লাভ নেই ফ্লার্ট করা শুরু কর দেখি কি কি শিখেছিস আর কেমন পাড়িস...???

আপনার পছন্দের গল্পের নাম কমেন্টে জানান 

সবার আগে সব পর্ব পেতে যুক্ত হন আমাদের ফেসবুক পেজে।


চলবে ...

৩৯ তম পর্ব পড়তে এখানে ক্লিক/ট্যাপ করুন


লেখক সংক্ষেপ:
তরুণ লেখিকা মনা হোসাইনের মূল নাম গাজী পিংকি হোসেন। তিনি লেখালেখির ক্ষেত্রে ছদ্মনাম হিসেবে ‘মনা হোসাইন’ নামটি বেছে নিয়েছেন। বাংলাদেশের নেত্রকোনা জেলার বাসিন্দা এই লেখিকা অনলাইন ডিজিটাল মার্কেটার ও কন্টেন্ট ক্রিয়েটর হিসেবে কাজ করছেন।

কবিয়াল
 
কবিয়াল’এ প্রকাশিত প্রতিটি লেখা ও লেখার বিষয়বস্তু, ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়া ও মন্তব্যসমুহ সম্পূর্ণ লেখকের নিজস্ব। প্রকাশিত সকল লেখার বিষয়বস্তু ও মতামত কবিয়াল’র সম্পাদকীয় নীতির সাথে সম্পুর্নভাবে মিলে যাবে এমন নয়। লেখকের কোনো লেখার বিষয়বস্তু বা বক্তব্যের যথার্থতার আইনগত বা অন্যকোনো দায় কবিয়াল কর্তৃপক্ষ বহন করতে বাধ্য নয়। কবিয়াল’এ প্রকাশিত কোনো লেখা বিনা অনুমতিতে অন্য কোথাও প্রকাশ কপিরাইট আইনের লংঘন বলে গণ্য হবে।

Post a Comment

নবীনতর পূর্বতন