উপন্যাস       :         আরশি
লেখিকা        :         মৌসুমি আক্তার মৌ
গ্রন্থ               :         
প্রকাশকাল   :         
রচনাকাল     :         ৭ ডিসেম্বর, ২০২২ ইং

লেখিকা মৌসুমি আক্তার মৌ'র “আরশি” শিরোনামের এই ধারাবাহিক উপন্যাসটি তার ব্যক্তিগত ফেসবুক পেজ থেকে নেয়া হয়েছে। ‘কবিয়াল’ পাঠকদের জন্য উপন্যাসটি পর্ব আকারেই প্রকাশিত হল। লেখিকা অনবদ্য এ উপন্যাসটি তার ফেসবুক পেজে ২০২২ সালের ৭ ডিসেম্বর থেকে লেখা শুরু করেছেন। এই উপন্যাসে গল্পটি সম্পূর্ণ কাল্পনিক। বাস্তবের সাথে এর কিছুই মিল নেই। এটি মূলত লেখিকার ‘প্রাণস্পর্শী’ উপন্যাসের চরিত্রদের কেন্দ্র করে লেখা হয়েছে।
আরশি || মৌসুমি আক্তার মৌ Bangla Golpo - Kobiyal
আরশি || মৌসুমি আক্তার মৌ

1111111111111111111111

০৩ পর্ব পড়তে এখানে ক্লিক/ট্যাপ করুন

আরশি || মৌসুমি আক্তার মৌ (পর্ব - ০৪)

“আরশি, আমার প্রচণ্ড ক্লান্ত লাগছে, চোখ দুটো লেগে আসছে; মনে হচ্ছে– চিরনিদ্রায় পাড়ি জমাব। একটু সময় দেবে আমাকে?”
কেমন যেন আসহায় এক আকূতি আরশির কাছে আহিরের। দু'চোখ জুড়ে ক্লান্তি। এমন অসহায় আবদার শুনে আরশির শরীর কেমন ঝাড়া মেরে উঠল। বিচলিত কণ্ঠে বলল, “চিরনিদ্রা কথাটার মানে কী?”

“যেদিন সত্যি যাব সেদিন বুঝবে আরশি। এই পৃথিবীতে পা*গ*লে*র মতো খুঁজবে আমাকে। সেদিন বুঝবে– প্রিয় মানুষ ছাড়া বেঁচে থাকা মৃত্যু যন্ত্রণার চেয়ে কত বেশি ভয়াবহ, কত কঠিন! যেমনটা আজ আমি বুঝছি। আমার মতো করে তুমিও একদিন বুঝবে। কিন্তু আমি তোমাকে বোঝাতে চাই না ওই যন্ত্রণা। ওই যন্ত্রণায় কী আছে সেটা আমি জানি। হৃদয়টা জ্ব*লে-পু*ড়ে ছারখার হয়ে যায়। ভেতর থেকে বের হয় শুধু দীর্ঘশ্বাস। হৃদয়ের ওই যন্ত্রণা তুমি সহ্য করতে পারবে না আরশি। নিজে যন্ত্রণাদায়ক কষ্ট সহ্য করছি তবুও সরে যাচ্ছি না; কারণ আমি জানি, তোমার ওই কোমল হৃদয়ের সেই ক্ষমতা নেই যে, যন্ত্রণাদায়ক কষ্ট সহ্য করতে পারবে। আমি ম'রে গেলে এত বেশি যন্ত্রণা পেতাম না; বেঁচে থেকে যে যন্ত্রণা পাচ্ছি। তবুও সহ্য করছি কারণ আমি চলে গেলে আমার আরশির জীবনে এই কষ্ট ফিরে আসবে। আমার আরশিকে আমি কখনো এটা ফিল করাতে চাই না। সে একা; তাকে আমি মানসিক অশান্তি ছুঁতে দেব না।”

আরশির চোখ কেমন টলমল হয়ে উঠল। এই মানুষটাকে সে কোনদিন ফেরাতে পারল না। কিন্তু ফেরাতে তো হবেই। আরশি নিজেকে সামলে নিয়ে বলল, “এসব ইমোশনাল কথা কেন বলছেন, চাইছেন কী?”

“দীর্ঘরাত আমি ঘুমোয়নি। তীব্র ঘুম চোখে।তোমার কোলে মাথা রেখে ঘুমোব বলে কতগুলো রাত অপেক্ষা করছি। সেটা কি আর কোনোদিন পূরণ হবে না? তোমার কোলে মাথা রেখে ঘুমোনোর স্বপ্ন কি আমার অধুরাই থেকে যাবে?”
আরশি মাচালির উপর উঠে বসল। আজ কী হয়েছে তার সে নিজেও জানে না। বেশ স্বাভাবিক দেখাচ্ছে। অন্যদিনের মতো অত বেশি চুপচাপ নেই। আহিরের চোখে-মুখে অন্য দিনের তুলনায় একটু বেশি যন্ত্রণা ফুটে উঠেছে। শান্ত চোখে আহিরের দিকে তাকিয়ে আহিরকে বলল, “আসুন, আজ রাতই কিন্তু।আর কখনো এমন বায়না ধরবেন না; আমি রাখতে পারব না।”

আহির বিস্ময়বদনে তাকাল আরশির দিকে। গত এক বছরের বেশি সময় অতিবাহিত হয়েছে আরশি তার কোনো কথা রাখেনি। আহির আজ ভীষণ অবাক হলো। আরশি তার কথা রেখেছে আজ। আহির আরশির কোলে মাথা রাখল। এই প্রথমবার, দীর্ঘদিনকার পিপাসিত হৃদয় যেন শীতল হলো। প্রিয় মানুষের কোলে মাথা রেখে ঘুমোনো প্রতিটা মানবদেহের আত্মার শান্তির কারণ। আহির চেয়েছিল– তাদের বিয়ের পর প্রতিটা রাত সে আরশির কোলে মাথা রেখে ঘুমোবে। এতদিন যাবৎ সে স্বপ্ন অপূর্ণ রয়ে গিয়েছিল। দীর্ঘদিনের অপেক্ষার পর সেই স্বপ্ন আজ পূরণ হলো। আহির আরশির কোলে মাথা রেখে বলল, “আরশি, এই আরশি!”

“হুম।”
“এই সময়টা থেমে যাক এখানে। এই সময়টা চিরস্থায়ী হোক। আমি যেন অনন্তকাল তোমার কোলে মাথা রাখা অবস্থায় থাকতে পারি। আমার মরণও যেন এভাবেই হয়।”
আরশি আহিরের কপালে হাত রাখল। চুলের মধ্যে আঙুল চালিয়ে বলল, “কিছু সময় বারবার ফিরে আসে না জীবনে। ঘুমিয়ে পড়ুন। রাত আর বেশি নেই।”
“এই সময়টুকু আমাকে আরও এক যুগ ভালো রাখবে, জানো তুমি? আমি রোজ তোমার কোলে মাথা রেখে ঘুমোতে চাই।রোজ তোমার সাথে সূর্যদয় দেখতে চাই।”
আরশির কান্না পাচ্ছে। এখন কান্না পেলেও সে আর কাঁদে না। নিজেকে শক্ত করে বলল, “প্লিজ ঘুমোন।”

আহির ছোট্ট লাইটার জ্বালিয়ে আরশির মুখে ধরল। অদ্ভুত মায়াবী চেহারা আরশির।আরশির চোখের চাহনিতে অন্যরকম কিছু আছে। একবার তাকালেই আহির এলোমেলো হয়ে যায়। কমলার মতো ঠোঁট দুটো কী দারুণভাবে টানছে আহিরকে!
আহির ভয়ংকর এক আবদার করে বলল, “একটু আদর করতে দিবে?”
আরশি বড়ো বড়ো চোখে তাকাল আহিরের দিকে। মানুষটাকে আজ ভিন্ন লাগছে।আরশির মনে পড়ল পুরনো দিনের কিছু স্মৃতি। আরশি আহিরের দিকে কাজল-কালো চোখে তাকিয়ে বলত, “শুনুন, আপনি চাইলে আমাকে কিসও দিতে পারেন। আমার কোনো আপত্তি নেই। কারণ আমি আপনাকে আমার স্বামী ভাবি।”

আহির তখন ভ্রু-কুঁচকে তাকিয়ে বলত,  “এসব বিয়ের পরে। এখন এসব কী কথা, পিচ্চি বালিকা?”
“তাহলে বিয়ে করছেন না কেন আমাকে?”
আরশি কল্পনা ছেড়ে বেরিয়ে বলল, “না।”
“ না কেন?”
“আমি আপনার বউ না।”
“তুমি আমার বউ। আমি আরও বহুদিন আগে তোমায় মনে মনে বিয়ে করে নিয়েছি।তুমি জাস্ট এখন বলো। এই মধ্যরাতে কাজী ডেকে আনব।”
“আপনার ঘুমোনো উচিত।”
আহির আরশির ঠোঁটে অনামিকা আঙুল চেপে ধরল। তৃষ্ণার্ত কণ্ঠে বলল, “আঙুল ছুঁইয়ে আদর দিলাম তোমায় প্রাণস্পর্শী।Only you can make me happy when i am sad.”
কতক্ষণ আনমনে বিড়বিড় করতে থাকল আহির। একটা সময় তার চোখ দুটো লেগে এলো। আরশি অপলক তাকিয়ে রইল এই নিঃস্বার্থভাবে ভালোবেসে যাওয়া মানুষটার দিকে। চোখ দিয়ে দু'ফোঁটা পানি গড়িয়ে পড়ল।

আহিরকে রেখে ভোরের আলো ফুটতেই আরশি বাড়ির দিকে পা বাড়াল। অন্যদিন সে রাতেই ফিরে আসে কিন্ত আজ আহিরের জন্যই থেকে গিয়েছিল। বাড়িতে পা রাখতে বাজখাই কণ্ঠে আরশির সৎ-মা বলে উঠল, “কোন না*ঙের সাথে রাত কাটিয়ে আসা হলো মহারানি? কাল রাতে যার বাপ মারা গেছে তার সে নিয়ে কোনো সুখ-দুঃখ নেই।চোখ দিয়ে দু'ফোঁটা পানিও বেরোল না।সারারাত বাগানে গিয়ে কোন পুরুষের সাথে নষ্টামি করে এসেছিস? বল কার সাথে ভণ্ডামি করে এসছিস? তোর বাপ যে কয়েক গ্রামের সম্মাননীয় মানুষ তুই জানিস না? তার মেয়ে হয়ে তুই তার মান-সম্মান ডোবাবি? আমি তা হতে দেব না। প্রয়োজনে তোকে কু'চি কু'চি করে কা*টব আমি। তবুও আমার স্বামীর সম্মান নষ্ট করতে দেব না।”

আরশি এতক্ষণ রায়হানা বেগমের কথা শুনে তার দিকে তাকিয়ে থেকে কেমন অগ্রাহ্যভাবে রুমের দিকে রওনা দিল। কোনো কথারই উত্তর দিল না।
রায়হানা বেগম আরশিকে চুপচাপ যেতে দেখে পেছন থেকে চুলের মুঠি ধরে টান মেরে বলল, “বেহায়া! দাঁড়া। আমার কথা কানে ঢুকছে না, তাই না? বল, বাগানে তোর সাথে কে ছিল? কার সাথে লটরপটর করে অপবিত্র হয়ে বাড়ি ফিরলি? কতদিন ধরে চলছে? বল আমাকে!”
আরশির চুলে টান লেগে বেশ ব্যথা করছে।একটু কুঁকিয়ে উঁহ শব্দ করে বলে উঠল, “ছাড়ুন, আমার লাগছে।”
“তার আগে বল, বাগানে কে ছিল? কার সাথে ফষ্টিনষ্টি করে এসেছিস? আজই প্রথম গিয়েছিস না কি এর আগেও গিয়েছিস? তোর না বাপ মরেছে? কে বলবে তোর বাপ মরে গিয়েছে!”

“কারো সাথেই কিছু করিনি, বাজে কথা বলছেন আপনি। আপনার মুখের ভাষার হেফাজত করা উচিত। বাপ তো আমার কিছুই হয় না। আপনার প্রিয়জন তাই শোক পালন করা উচিত আপনার। আপনার ভাষ্যমতে– আপনিই তার একমাত্র আপনজন। আপনি ঘর থেকে বের হয়েছেন কেন? আপনার উচিত বাপের সাথে এক কবরে যাওয়া। না মানে– আপনি আগে বাপজান বেঁচে থাকতে এসব ভাষণ-ই দিয়েছেন তার সামনে।”
“কী রে আরশি! তুই কি সেই আরশি? এ আমি কাকে দেখছি! এসব কথার উত্তর পরে দিচ্ছি। ওই ছেলের সাথে কিছু করিসনি, তাই না? ভাবছিস– কিছুই জানি না? ছেলেটা কে ছিল?”
“জানেন যখন প্রশ্ন করছেন কেন? দেখেননি কে ছেলেটা?”
“তুই নাম বল, কে ছিল? কাল বাপ মরতে পারেনি, রাতারাতি অকাম করতে চলে গেছিস? বেজন্মা পয়দা করে রেখে তোর মা মরেছে। মরেছে না বেঁচেছে! আর তোর বাপ নিজে তো গেলই আমার ঘাড়ে তুলে দিয়ে গেল তোর মতো পা' প!”
“আমার মায়ের নামে তুলবেন না।”

“এতদিন তো চুপচাপ ছিলি। বাপ মরার সাথে সাথে ধ্যান থেকে বের হয়েছিস। আধ মরা থেকে জীবিত হয়েছিস। যেখানে বাপ মরলে মানুষ সুস্থ থেকে অসুস্থ হয় সেখানে তুই অসুস্থ থেকে সুস্থ হয়েছিস। ঘরে ধ্যানমগ্ন অবস্থায় সন্নাসীর মতো রূপ ছেড়ে বেরিয়েছিস।”
এরই মাঝে রায়হানা বেগমের ভাই ইমতিয়াজ আলী উপস্থিত হলো। আরশির কাঁধের উপর দিয়ে হাত রাখল। নিজের বোনের দিকে তাকিয়ে বলল, “আপা, দুলাভাই মারা যাওয়াতে আরশি আবার ধাক্কা খেয়েছে। একটা ধাক্কা মানুষকে ক্ষতি করে আরেকটা ধাক্কা মানুষের উপকার করে। আরশির ক্ষেত্রেও তাই হয়েছে। তুমি আর ওকে বকাবকি করো না। মানুষ খারাপ বলবে।”

“কাল সারারাত দু'চোখের পাতা আমি এক করতে পারিনি। মানুষটার সাথে কে এমন আচরণ করল সেই চিন্তায় হৃদয়টা পুড়ে যাচ্ছে। ওইদিকে পুলিশ এসে খবর দিচ্ছে– আপনাদের বাড়ির সামনের বাগানে একটা মেয়ে প্রবেশ করেছে। এত রাতে একটা মেয়ে বাগানে প্রবেশ করবে কেন? মেয়েটি সম্পর্কে কোনো তথ্য দিতে পারবেন। আর ভোররাতে পুলিশ বাগান থেকে দু'জনকে বের হতে দেখেছে। একজন ছেলে আর একজন মেয়ে। ছেলেটির মুখে মাস্ক পরা। আমি তখন আরশির ঘরে গিয়ে দেখি ও নেই। পুলিশের বর্ণনা শুনে সিওর হলাম ওটা আরশি।”

ইমতিয়াজ আলী আরশির পিঠে হাত বোলাচ্ছেন আর কথাগুলো বলছেন।রায়হানা সব সময় আরশির সাথে এমন ব্যবহার করে থাকে। কিন্তু আরশি চুপ থাকে প্রতিবাদ করে না। আজই প্রথম মুখ খুলল।যতবার রায়হানা আরশিকে কিছু বলে ইমতিয়াজ পাশে এসে দাঁড়ায়। আরশি বিগত এক বছর খুব একটা কথা বলেনি। কোনো কিছুতে রেসপন্সও করেনি। আজ আরশি ক্রোধান্বিত দৃষ্টিতে ইমতিয়াজ আলীর দিকে তাকাল। সেই চাহনি অতি ভায়াবহ। রায়হানা এবং ইমতিয়াজ দুজনেই ভ*য় পেয়ে গেল।এমন ভ*য়ানকভাবে তাকাল কেন আরশি?একটা মেয়ের চোখের চাহনি এতটাও ভয়ানক হতে পারে! ইমতিয়াজ থতমত খেয়ে বলল,
“আরশি, কী হলো মা?”

আরশির চোখে-মুখে সাথে সাথে আরও বেশি ক্ষোভ প্রকাশ পেল। ইমতিয়াজকে জোরে ধাক্কা মারল। এত জোরে ধাক্কা মারল যে, দরজায় পড়ে ইমতিয়াজের কপাল কেটে গেল খানিকটা। সাথে সাথে র*ক্তে কপাল ভিজে গেল। রায়হানা চিৎকার দিয়ে উঠল,  “কে কোথায় আছ? আমার ভাইকে মে*রে ফেলল।”

বাড়ি ভর্তি মানুষ সব দো'তলায়। তাছাড়া সকলে ঘুমোচ্ছে। নিচ তলায় কয়েকজন ছিল তারা এগিয়ে এলো। ইমতিয়াজের র*ক্তমাখা কপাল দেখে সবাই প্রশ্ন করল, “কীভাবে হলো?”
রায়হানা কয়েকটা বিশ্রী গালি দিল আরশিকে উদ্দেশ্য করে। আর কাল রাতের ঘটনাটা খুব বাজেভাবে উপস্থাপন করল সবার মাঝে। কয়েকজন রায়হানার সাথে ছিঃ! ছিঃ! শুরু করল। এটা স্বাভাবিক ব্যাপার, যার বাবা খু**ন হয়েছে তার মেয়ে সেই রাতে একটা বেটা ছেলের সাথে বাগানে গিয়ে রাত কাটিয়ে আসে তাকে নিয়ে ভালো কিছু মন্তব্য কেউ করবে না। এসব উস্কানি রায়হানা না দিলে আরশিকে কেউই বাজে কথা শোনাতে সাহস পেত না বা আরশির প্রতি এমন জঘন্য ধারণা কারোরই হতো না।আরশি এসবে তোয়াক্কা না করে নিজের ঘরের দিকে রওনা হলো। ডায়নিং দিয়েই তার রুমে যেতে হয়। ডায়নিং-এ গিয়ে দেখল একজন ছিপছিপে গড়নের ছেলে পায়ের উপর পা তুলে বসে আছে। চোখ-মুখে গম্ভীরতা ভরা। আরশিকে দিকে তাকিয়ে অভিজ্ঞ নয়নে আপাদমস্তক দেখে নিল।

আপনার পছন্দের গল্পের নাম কমেন্টে জানান 

সবার আগে সব পর্ব পেতে যুক্ত হন আমাদের ফেসবুক পেজে।


চলবে ...

৫ম পর্ব পড়তে এখানে ক্লিক/ট্যাপ করুন


লেখক সংক্ষেপ:
তরুণ লেখিকা মৌসুমি আক্তার মৌ সম্পর্কে তেমন কিছুই জানা যায়নি। তবে জানতে পারলে তা অবশ্যই কবিয়াল পাঠকদের উদ্দেশ্যে তুলে ধরা হবে।

কবিয়াল
 
কবিয়াল’এ প্রকাশিত প্রতিটি লেখা ও লেখার বিষয়বস্তু, ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়া ও মন্তব্যসমুহ সম্পূর্ণ লেখকের নিজস্ব। প্রকাশিত সকল লেখার বিষয়বস্তু ও মতামত কবিয়াল’র সম্পাদকীয় নীতির সাথে সম্পুর্নভাবে মিলে যাবে এমন নয়। লেখকের কোনো লেখার বিষয়বস্তু বা বক্তব্যের যথার্থতার আইনগত বা অন্যকোনো দায় কবিয়াল কর্তৃপক্ষ বহন করতে বাধ্য নয়। কবিয়াল’এ প্রকাশিত কোনো লেখা বিনা অনুমতিতে অন্য কোথাও প্রকাশ কপিরাইট আইনের লংঘন বলে গণ্য হবে।

Post a Comment

নবীনতর পূর্বতন