উপন্যাস : আরশি
লেখিকা : মৌসুমি আক্তার মৌ
গ্রন্থ :
প্রকাশকাল :
রচনাকাল : ৭ ডিসেম্বর, ২০২২ ইং
লেখিকা মৌসুমি আক্তার মৌ'র “আরশি” শিরোনামের এই ধারাবাহিক উপন্যাসটি তার ব্যক্তিগত ফেসবুক পেজ থেকে নেয়া হয়েছে। ‘কবিয়াল’ পাঠকদের জন্য উপন্যাসটি পর্ব আকারেই প্রকাশিত হল। লেখিকা অনবদ্য এ উপন্যাসটি তার ফেসবুক পেজে ২০২২ সালের ৭ ডিসেম্বর থেকে লেখা শুরু করেছেন। এই উপন্যাসে গল্পটি সম্পূর্ণ কাল্পনিক। বাস্তবের সাথে এর কিছুই মিল নেই। এটি মূলত লেখিকার ‘প্রাণস্পর্শী’ উপন্যাসের চরিত্রদের কেন্দ্র করে লেখা হয়েছে।
![]() |
আরশি || মৌসুমি আক্তার মৌ |
1111111111111111111111
০২ পর্ব পড়তে এখানে ক্লিক/ট্যাপ করুন
আরশি || মৌসুমি আক্তার মৌ (পর্ব - ০৩)
আহির জলন্ত সিগারেট হাতে নিয়ে ভেবে চলেছে আরশির কথা। একমাত্র দাম্পত্য জীবনই হয়তো পারে আরশিকে সুস্থ আর স্বাভাবিক করে তুলতে। যত দিন যাচ্ছে ততই আরশি তার থেকে দূরে সরে যাচ্ছে। এখন তো আরশির বাবাও নেই। পৃথিবীতে আর কেউ নেই তার। এই মুহূর্তে আরশির পাশে তাকে দাঁড়াতেই হবে। আরশি রাজি না হলে জোর করে হলেও তাকে বিয়ে করতে হবে। ভাবতে ভাবতে আহির বাগানের মধ্যে থাকা মাচালীর উপর বসল। দাঁড়িতে হাত বুলিয়ে গভীর চিন্তায় নিঃশ্বাস ছাড়ল। রাতের অন্ধকার ক্রমশ গাঢ় হতে শুরু করল।
ঘড়িতে সময় একটা। গভীর রজনী; চারদিকে নিস্তব্ধতা আর নিকষ কালো আঁধার। কোথাও কোনো জনমানবের চিহ্ন নেই। আজ সকালেই গ্রামের মধ্যমণি সকলের প্রিয় চেয়্যারম্যানের এমন বিভৎস মৃত্যুতে গ্রামের মানুষ আতঙ্কিত। এই মৃত্যু সকলের কাছে শুধুই একটা রহস্য আর আতঙ্ক। এই রহস্যর কূল-কিনারা কিছুই কেউ খুঁজে পাচ্ছে না। সন্ধ্যা লাগতেই কেউ আজ বাড়ি থেকে বের হয়নি। চায়ের দোকানের আড্ডাও আজ থেমে আছে। গ্রামটা আজ কেমন থমথমে হয়ে গিয়েছে।সারাগ্রাম জুড়ে পুলিশ টহল দিচ্ছে। তাদের পরনে সিম্পল পোশাক। সিম্পল পোশাকে তদন্তে নেমেছে পুলিশ বাহিনী। সারাগ্রাম যেখানে আতঙ্কে আর ভ'য়ে চুপসে আছে সেখানে একমাত্র আরশি নির্ভিকভাবে জেগে আছে। এই নিস্তব্ধ রজনীতে নিকষ কালো আঁধারের মাঝে ছাদে প্রবেশ করল। ছাদ থেকে সোজা দৃষ্টি নিক্ষেপ করল বাড়ির দক্ষিণ দিকের গহীন অরণ্যের পানে। এই মুহূর্তে আরশির কানে চারদিক থেকে শুধু ঝিঁঝি পোকার আওয়াজ ভেসে আসছে। মাঝে মাঝে শিয়ালের হাঁকও ভেসে আসছে গহীন অরণ্য থেকে। আরশি এই নিকষ কালো নিরবছিন্ন অন্ধকার রজনীতে একা ছাদে পায়চারি করছে আর তাকিয়ে আছে গহীন অরণ্যের পানে। দিনের বেলায়ও মানুষ প্রবেশ করে না ঐ বাগানে। রাত এলে অশিরীরীরা জেগে ওঠে। আর সারারাত শেয়ালের হাঁক ভেসে আসে। আরশি প্রায়শই তাকিয়ে থাকে ঐ গহীন অরণ্যের পানে। প্রায়শই তার যাওয়া-আসা হয় সেখানে। যেখানে মানুষ দিনের বেলায়ও প্রবেশ করে না সেখানে গভীর রজনীতে আরশির যাতায়াত। এটা খুব অস্বাভাবিক একটা বিষয়। আগে ঐ বাগানে বাঘের বসবাস ছিল এতই গহীন ঐ বাগান। যদিও এখন আর আগের মতো নেই। আরশি চুপচাপ ছাদ থেকে নামল। সোজা হেঁটে চলল বাগানের দিকে। খালি পায়ে নূপুরের রিনিঝিনি শব্দে ত্রিভুবনে অশরীর ন্যায় শব্দ হচ্ছে। পরনের সাদা স্কার্ট আর সাদা গেঞ্জি, গলায় ওড়না ঝুলানো, চুল ছেড়ে দেওয়া। পেছনে তাকাচ্ছে না, সোজা হেঁটে চলেছে। ঐ বাগানে গভীর কোনো রহস্য আছে যার জন্য গভীর রাতে আরশি ছুটে যায়। ভালো বা মন্দ যে-কোনো একটার সাথে আরশি জড়িয়ে আছে যার দরুণ তার এসব অদ্ভুত আচরণ। আরশির যে ঐ বাগানে যাতায়াত সেটা আহির ছাড়া কেউ জানে না। আহির বিগত একটা বছর খুঁজে চলেছে এই বাগানের রহস্য। আরশি ঐ বাগানে কী খুঁজতে যায় সেটা আহিরের অজানা। ঐ বাগানে যেদিন থেকে আরশির যাতায়াত সেদিন থেকেই আরশির জীবনে পরিবর্তন। এই পরিবর্তনের কারণ খুঁজতেই আহির অতিশয় মরিয়া হয়ে উঠেছে। আহির আজও ঐ বাগানেই রয়েছে। একের পর এক সিগারেট ধরাচ্ছে আর দুই টান দিয়ে দিয়ে ফেলে দিচ্ছে। আহির আজ ভীষণ অস্থির। এত সিগারেট সে জীবনে কখনো খায়নি। চোখ দুটো লাল বর্ণ ধারণ করেছে। শুধুমাত্র আরশি ভ*য় পাবে বলে বিগত একটা বছর প্রতিটা রাতই ঐ বাগানে কাটায়। আরশি যে রোজ আসে সেটা নয়; সপ্তাহে দুই-একদিন করে আসে। কবে আসে তার নির্দিষ্ট কোনো দিন থাকে না। এই কারণেই আহির প্রতিটা রাত বাগানে কাটিয়ে দেয়। শুধুমাত্র আরশিকে পাহারা দিতেই বাগানে থাকা। যদি বাগান থেকে আরশির কোনো ক্ষতি হয় বা ভ*য় পায়! ভালোবাসা কী অদ্ভুতভাবে মানুষকে পা*গ*ল করে তোলে। কেউ কাউকে নিরাপত্তা দিতে রাতের পর রাত নিদ্রাহীনভাবে কাটিয়ে দিতে পারে। এই ভয়ংকর ভালোবাসার পরিণতি কী হবে আদৌ কোনো পরিণতি পাবে কি না কিছুই জানা নেই আহিরের। তবুও রোজ তার ফিরে আসার অপেক্ষায় প্রহর কাটানো।
আরশিকে হেঁটে যেতে দেখে গ্রামে তদন্তে থাকা একজন কনস্টেবল ভ*য়ে চিৎকার দিয়ে উঠল। গভীর রাতে নূপুরের শব্দে হেঁটে যাওয়া সাদা পোশাক পরিহিতা একজন রমণী। ভ*য় পাওয়া খুবই স্বাভাবিক। এসআই তুরাণ কনস্টেবলের চিৎকারে পাশ ফিরে তাকাল। সাথে সাথে টর্চ লাইট মেরে ডাকল, “হু আর ইউ?”
আরশি কোনো উত্তর দিল না। সোজা হেঁটে চলল। এসআই তুরাণ আবার ডাকল, “কে আপনি? দাঁড়ান, দাঁড়ান বলছি। না হলে আমি গু* লি করব কিন্তু।”
আরশি এবার পেছন ফিরে তাকাল। তার এসব গু*লি টুলির ভ**য় একদমই নেই।বেঁচে থাকা আর ম*রে যাওয়ার মাঝে কোনো তফাত তার মনে দীর্ঘদিন যাবৎ নেই। হঠাৎ গু* লির কথা শুনে তার হাসি পেল আরশির। এসআই তুরানের দিকে তাকিয়ে অকারণ হেসে দিল। সাথে সাথে গেজ দাঁতটা চিকচিক করে উঠল। এই হাসি এসআই তুরাণের হৃদয়ে প্রেমের তীরের মতো বিঁধল।গজদন্তিনী মেয়ের হাসি যে এত সুন্দর হয় এসআই তুরাণ সেটা আগে দেখেনি। কোমর পর্যন্ত ছেড়ে দেওয়া চুল হেঁটে যাওয়ার গতিতে সমুদ্রের ঢেউয়ের মতো দোল খাচ্ছে।লম্বা-ফরসা মেয়েটার মুখশ্রীতে মায়াবী চোখে আর গেজ দাঁতটা দারুণ সুন্দর। এসআই তুরাণ বুঝতে পারল এটা একটা মেয়ে; কোনো প* রি নয়। আরশি সাথে সাথে বাগানে প্রবেশ করল। এসআই তুরাণ সাথে সাথে পেছনে হাঁটা শুরু করল আর ডাকতে থাকল, “এক্সকিউজ মি! শুনুন, কোথায় যাচ্ছেন?”
কনস্টেবল ডাকল, ”স্যার! ওটা মেয়ে নয়; মায়া। আপনাকে মায়াবী হাসিতে বাগানে ডেকে নিয়ে যাচ্ছে। যাবেন না স্যার প্লিজ।বেঁচে ফিরতে পারবেন না।”
এসআই তুরাণ কনস্টেবলের দিকে তাকিয়ে বলল, “তোমাকে পুলিশে আসতে কে বলেছিল, আলিম? তুমি যে ভীতু! তোমার উচিত বাড়িতে বউয়ের আঁচল ধরে বসে থাকা। ভূ* ত বলে দুনিয়ায় কিছু আছে? ভূতেদের ছায়া থাকে কখনো? তাদের কি পথ চলতে আলো লাগে? মেয়েটার হাতে ছোট্ট লাইটার ছিল; তুমি খেয়াল করোনি।কুইক এসো আর মেয়েটাকে খুঁজে বের করো।”
“খুঁজবেন কেন স্যার?”
“অদ্ভুত! গ্রামে এত বড়ো একটা ঘটনা। তার উপর মধ্যরাতে একটা মেয়ে এই গহীন বাগানে কেন প্রবেশ করছে জানতে হবে না?”
তুরান আর কনস্টেবল আলিম হাতের বড়ো টর্চ জ্বালিয়ে বাগানে প্রবেশ করল।
আরশিকে খুঁজে পাওয়া কখনোই সম্ভবপর নয়। এই বাগানের সব অলিগলি তার মুখস্ত। খুব জোরে ছুটে সে তার নির্দিষ্ট গন্তব্যে পৌঁছাল। আরশি যেতেই আহির হাতের সিগারেট দূরে ছুড়ে ফেলে বলল, “তুমি আজও এসেছ?”
“আমি তো কথা বলিনি এখানে এসে। এসেছি সেটা বুঝলেন কীভাবে?”
“তুমি ছাড়া এখানে আসার মতো আর কেউ নেই।”
“আমি একাকী সময় কাটাতে এসেছি এখানে।”
আহির হাতের টর্চ জ্বালিয়ে দিল। আরশির আপাদমস্তকে তাকিয়ে অভিজ্ঞ নয়নে আহির আরশিকে দেখল। তার বাবার মৃত্যু তার ভেতরে কোনো চেঞ্জ আনতে পারেনি।সেই আগের মতোই রয়েছে। সেই ছটফটে মেয়েটার এমন পরিবর্তন আহির মেনে নিতে পারে না। আগের সময় হলে বলত, “আহির বাবু, আজ কিন্তু সারারাত আমরা চন্দ্রবিলাস করব। তবে আজ আমি বেশি কথা বলব না।আমি শুধু শুনব আর আপনি বলবেন।চাঁদদের কথা বলতে নেই। তই আমি আজ চুপ থাকব। আমি জানি আমি আপনার চাঁদ তাই আমি চুপ থাকব। আচ্ছা আমি কি একটু বেশিই কিউট করে কথা বলি? আপনি এমন হা করে তাকিয়ে থাকেন! যদিও অনেকেই বলে আমি খুব কিউট।”
মিনিটে মিনিটে সেইসব স্মৃতিগুলো আহিরের অক্ষিপটে ভেসে ওঠে। খুব ইচ্ছা করে আরশি তার সব নিরবতা ভেঙে হঠাৎ আগের মতো কথা বলে উঠুক আর আহির মুগ্ধ হয়ে শুনুক। আরশি এবার দ্রুত আহিরের হাত থেকে লাইট নিয়ে অফ করে দিল। আহির বেশ অবাক হয়ে বলল,
“লাইট অফ করলে কেন?”
“আমাকে দেখে দু'জন পুলিশ বাগানে প্রবেশ করেছে। আমাকে মনে হয় খু*নী ভেবেছে।”
“এত বড়ো সাহস আমার আরশিকে খু* নী ভাবে তারা! তাদের ই খু* ন করা উচিত।”
“খু* নী হতেও তো পারি।”
“মুরগীর র-ক্ত দেখে অজ্ঞান হওয়া মেয়ে নাকি মানুষ খু* ন করবে! হাস্যকর।”
“মেয়েদের মস্তিষ্কে নিরবে পুরুষের প্রতি ঘৃণা পুরুষের অবহেলার থেকেও বেশি ভয়ংকর।ভয়ংকর নারী সবই করতে পারে।”
“এ সব কিছুর জন্য মেরিন দায়ী তাই না? আমি খু**ন করে দিব মেরিনকে।”
“মেরিন কী করল?”
“ও তোমাকে মাদকে আসক্ত করেছে তাই না?”
“আমি এখানে একাকী সময় কাটাতে এসেছি। আপনার সাথে কথা বলতে নয়।”
“তাও আজ স্বাভাবিকভাবে অনেক কথা বললে। বাবার জন্য অনেক কষ্ট হচ্ছে তোমার তাই না?”
“না।”
“আমি তোমাকে চিনি আরশি। তোমার মুখের কথা আর মনের কথা একমাত্র আমিই পড়তে পারি।”
“আর কতদিন এই বাগান পাহারা দেবেন আপনি?”
“যতদিন তুমি এই বাগানে আসবে।”
“আমি আসলে আপনার কী?”
“কারণ– আমাকে তুমি ভালোবাসো।”
“সেটা আর কতবার বলব, ভালোবাসি না।”
“তাহলে নূপুর পরে আছ কেন? ওটা খুলে ফেললেই তো পারো।”
“নূপুর দিয়েছিলেন সেটা ফেরত চাইছেন?”
“ফেরত তো চাইনি; বাট তুমি দিতে চাইলে কী করার!”
“ওকে খুলে দিচ্ছি।”
আরশি নিচু হয়ে বসল। নূপুর খুলতে যেতেই কেমন অসহ্য রকম যন্ত্রণা হচ্ছে তার। এই নুপুর জোড়া আহিরের দেওয়া। এটা সে খুলতে চায় না, কিছুতেই না।
আহিরও সাথে সাথে নিচে বসে পড়ল।আরশির হাত চেপে ধরে কেমন এলোমেলো কান্নামিশ্রিত কণ্ঠে বলল, “প্লিজ আরশি, খুলো না। আর কত নিজের মনের বিরুদ্ধে কাজ করবে? আর কত যন্ত্রণা পাবে তুমি?আজও আমার জানা হলো না এসবের কারণ কী। তুমি নিজেও পুড়ছ আমাকেও পোড়াচ্ছ। আমি শেষ হয়ে যাচ্ছি আরশি।প্লিজ ব্যাক করো আমার লাইফে। হয় ব্যাক করো না হলে আজ রাতে এই বাগানে পুতে রেখে যাও প্লিজ।”
“প্লিজ কাঁদবেন না। আপনার কান্না আমার ভালো লাগে না।”
“তোমার এই বদলে যাওয়া আমাকে এলোমেলো করে দেয় আরশি। কোনো অপরাধ করেছিলাম আমি? করলে বলো।আমি শুধরে নেব; কিন্তু কেন ভালোবাসো না আমায় সেটা আজ বলতেই হবে। না বললে আজ খারাপ কিছু ঘটাব আমি। সত্যি ম*রে যাব।”
আরশি উঠে দাঁড়িয়ে বলল, “আপনি আমার জীবনের খুলে রাখা টিপের মতো। যাকে কপাল থেকে খুলে আয়নায় লাগিয়ে রেখেছি। রোজ আয়না দেখার সময় কপালের মাঝ বরাবর দেখি আর ভালোবাসা নিই। কিন্ত কপালে আর পরতে পারি না।কারণ ওটার আর আঠা নেই। আরেকবার যদি আয়না থেকে তুলে কপালে দেওয়ার চেষ্টা করি তাহলে অবশিষ্ট যে আঠাটুকু আছে ওটুকুও শেষ হয়ে যাবে। টিপের পুরো অস্তিত্ব শেষ হয়ে যাবে। না জায়গা করে নিতে পারবে কপালে না পারবে আয়নায় থাকতে। আপনিও আমার জীবনে ঠিক তাই। এতকিছু বুঝেন আর এটা বুঝেন না– আমি আপনার অস্তিত্ব হারাতে চাই না। আমার জীবন এলোমেলো হয়ে গিয়েছে। যেখানে আপনাকে জড়িয়ে রাখলে সুখী করতে পারব না। আমাদের এক হওয়া সম্ভব নয়। আমি ক্ষণিকের অতিথি এই পৃথিবীতে। মেঘলাকে বিয়ে করুন, সুখী হবেন।”
“তুমি যে আমাকে একটু নয় অনেক বেশি ভালোবাসো সেটা আবারও বুঝিয়ে দিলে।”
আপনার পছন্দের গল্পের নাম কমেন্টে জানান
সবার আগে সব পর্ব পেতে যুক্ত হন আমাদের ফেসবুক পেজে।
চলবে ...
০৪ পর্ব পড়তে এখানে ক্লিক/ট্যাপ করুন
লেখক সংক্ষেপ:
তরুণ লেখিকা মৌসুমি আক্তার মৌ সম্পর্কে তেমন কিছুই জানা যায়নি। তবে জানতে পারলে তা অবশ্যই কবিয়াল পাঠকদের উদ্দেশ্যে তুলে ধরা হবে।
কবিয়াল
কবিয়াল’এ প্রকাশিত প্রতিটি লেখা ও লেখার বিষয়বস্তু, ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়া ও মন্তব্যসমুহ সম্পূর্ণ লেখকের নিজস্ব। প্রকাশিত সকল লেখার বিষয়বস্তু ও মতামত কবিয়াল’র সম্পাদকীয় নীতির সাথে সম্পুর্নভাবে মিলে যাবে এমন নয়। লেখকের কোনো লেখার বিষয়বস্তু বা বক্তব্যের যথার্থতার আইনগত বা অন্যকোনো দায় কবিয়াল কর্তৃপক্ষ বহন করতে বাধ্য নয়। কবিয়াল’এ প্রকাশিত কোনো লেখা বিনা অনুমতিতে অন্য কোথাও প্রকাশ কপিরাইট আইনের লংঘন বলে গণ্য হবে।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন