উপন্যাস       :        তোমায় ঘিরে - ২
লেখিকা        :         জান্নাতুল ফেরদৌস সিমরান
গ্রন্থ               :         
প্রকাশকাল   :         
রচনাকাল     :         ২৯ নভেম্বর, ২০২২ ইং

লেখিকা জান্নাতুল ফেরদৌস সিমরানের “তোমায় ঘিরে - ২” শিরোনামের এই ধারাবাহিক উপন্যাসটি তার ব্যক্তিগত ফেসবুক পেজ থেকে নেয়া হয়েছে। লেখিকা এটি “তোমায় ঘিরে” উপন্যাসের দ্বিতীয় সিজন হিসেবে লিখেছেন। ‘কবিয়াল’ পাঠকদের জন্য উপন্যাসটি পর্ব আকারেই প্রকাশিত হল। লেখিকা অনবদ্য এ উপন্যাসটি ২০২২ সালের নভেম্বরের ২৯ তারিখ থেকে লেখা শুরু করেছেন।
তোমায় ঘিরে - ২ || জান্নাতুল ফেরদৌস সিমরান - Bangla Golpo - Kobiyal - কবিয়াল
তোমায় ঘিরে - ২ || জান্নাতুল ফেরদৌস সিমরান

1111111111111111111111

১০ম পর্ব পড়তে এখানে ক্লিক/ট্যাপ করুন

তোমায় ঘিরে- ২ || জান্নাতুল ফেরদৌস সিমরান (পর্ব - ১১)

মেহরাব গালের হলুদ উঠাচ্ছিলো।তখনই কেউ ওয়াশরুমে ঢুকে পড়লো।মেহরাব আয়নায় দেখলো তিথিকে।
মেহরাবঃAre you mad তিথি?
তিথি চমকে উঠলো।
তিথিঃওমাগো। ভুউউউউউউউততত।
মেহরাব হাসতে হাসতে শেষ।মেহরাব এর হাসির শব্দ শুনে তিথি খেয়াল করে এটা মেহরাব।
তিথিঃভাইয়া!
মেহরাবঃহুম।তুমি এখানে কি করো?
বাইরে আদ্রিয়ান চিৎকার করে ডাকছে তিথিকে।
আদ্রিয়ানঃতিথি। বের হ।নাইলে তোর খবর আছে।
তিথিঃভাইয়া আমাকে বাচান।আদ্রিয়ান আমাকে হলুদ লাগানোর জন্য পাগল হয়ে আছে।আমি তাড়াহুড়ো করে লুকাতে যেয়ে এখানে এসে পরি।
মেহরাবঃআচ্ছা।আমি দেখছি।
ওয়াশরুমের দরজা খুলতে আদ্রিয়ান অবাক হয়ে যায়।
আদ্রিয়ানঃভাইয়া তুমি?তিথি কোথায়?
মেহরাবঃআমি কি জানি?চল তুই আমার সাথে সারাদিন তিথি তিথি করিস।
মেহরাব আদ্রিয়ানকে টেনে নিয়ে চলে গেলো।তিথি বের হয়ে আসলো।
তিথিঃএজন্য আমি তোমাকে এতো ভালোবাসি।তুমি সবসময় আমাকে আদ্রিয়ান থেকে বাচাও।হি হি হি।
হলুদ এর অনুষ্ঠান শেষে সবাই খেতে বসে।আরাফ নবনি ওয়ারদা নিলয় সেখানে চলে যায়।আদ্রিয়ান হাতে মাইক তুলে নেয়।
আদ্রিয়ানঃহ্যালো এভ্রিওয়ান।বড়রাতো চলে গিয়েছে এখন আমরা সবাই ডান্স করবো।যে যার পার্টনার নিয়ে স্টেজে এ চলে আসুন।মিউজিক প্লিজ।
আদ্রিয়ান নূর আর আরিয়ানকে টেনে নাচতে নিয়ে আসলো।
তিথি মেহরাবকে টেনে নিয়া আসলো ডান্স করতে।
আদ্রিয়ান ঘুরে দেখে তিথি মেহরাব এর সাথে। আদ্রিয়ান চলে যেতে নিলে অন্য একটা মেয়ে আদ্রিয়ানকে টেনে নিয়ে আসে।
আদ্রিতা একা বসে ছিলো। আদ্রিতার এক ক্লোজ ফ্রেন্ড আদ্রিতাকে ডান্স করতে বলে।আদ্রিতা মনে মনে ভাবে আরিয়ান খুব ইন্সিকিউর একজন লোক।উনাকে জ্বালানোর এর থেকে ভালো সুযোগ আর হয় না।আদ্রিতা রাজি হয়ে যায়।
গান শুরু হলে যে যার মতো নাচতে থাকে।কিন্তু সবার চোখ অন্য জন এর উপর।সবাই নিজের ভালোবাসাকে অন্যজন এর সাথে দেখে লুচির মতো ফুলছে।শুধু আদ্রিতা ছাড়া।আদ্রিতা সেই লেভেল এর ইঞ্জয় করছে। আরিয়ান এর চেহারা ফাটা বেলুন এর মতো চুপসে আছে।
তিথি সব থেকে বেশি খেপছে আদ্রিয়ানকে অন্য মেয়ের সাথে দেখে।আদ্রিয়ান এর প্রতি তার এতোই রাগ যে সে মেহরাব এর সাথে ডান্স করেও মেহরাবকে খেয়ালই করছে না।ওর সব মনোযোগ আদ্রিয়ান এর দিকে।
আদ্রিয়ান তিথির রাগান্বিত চেহারা দেখে খুশি হয়ে যায়।সে মেয়েটার সাথে আরো ক্লোজ হয়ে হেসে হেসে ডান্স করছে।
মেহরাব যে লোকটা গান দিচ্ছিলো তার দিকে রেগে তাকায়।লোকটা মেহরাব ঠিক করেছিলো বলে মেহরাব এর কাছে লোকটার নাম্বার ছিলো। মেহরাব লোকটাকে মেসেজ করে। মেসেজ দেখে লোকটা গান চেঞ্জ করে দেয়।
গান চেঞ্জ হতেই সবাই সবার পার্টনার চেঞ্জ করে ফেলে।
মেহরাব একটানে নূরকে নিজের কাছে নিয়ে আসলো।
আরিয়ান আদ্রিতার পাশের ছেলেটার পায়ে পাড়া দেয়।বেচারা পা ধরে স্টেজ থেকে নেমে যায়।আদ্রিতা নেমে যেতে নিলে আরিয়ান কোমড় জড়িয়ে ধরে নিজের কাছে টেনে নেয়।আরিয়ান খুব রেগে আছে।আদ্রিতা ভয়ে কিছুই বললো না আরিয়ানকে।
তিথি আদ্রিয়ান এর পাশে থাকা মেয়েটাকে ধাক্কা দিয়ে সরিয়ে আদ্রিয়ান এর কাছে চলে আসলো।আদ্রিয়ান বাকা হাসি দিলো।
মেহরাব নূর এর ঘাড়ে মুখ গুজলো।নূর কেপে উঠলো।
Teri Baahon Mein Mili
Aisi Rahat Si Mujhe
Ho Gayi Jaan-E-Jahaan
Teri Aadat Si Mujhe
Dekhun Main Jab Tujhko Toh
Tab Mera Din Ye Dhale
আরিয়ান আদ্রিতার ভীতু চেহারা দেখে সব রেগে ভুলে গেলো।হেসে আদ্রিতার চেহারায় আসা চুলগুলো কানের পিছনে গুজে দিলো।
Deewana Kar Raha Hai
Tera Roop Sunehra
Musalsal Khal Raha
Mujhko Ab Ye Sehra
Bata Ab Jaayein Toh Jaayein kahaan
আদ্রিয়ান তিথির রাগী চেহারা দেখে মুচকি মুচকি হাসছে আর তিথি আদ্রিয়ান এর হাসি দেখে আরো রেগে যাচ্ছে।
Deewana Kar Raha Hai
Tera Roop Sunehra
Musalsal Khal Raha
Mujhko Ab Ye Sehra
Bata Ab Jaayein Toh Jaayein kahaan
আরিয়ান~
Dard Ka Aalam Hai Hardum
Tere Bin O Mere Humdum
Aankhon Mein Dikhti Hai Maayusiyan
Jahaan Bhi Jaaun Tere Bin
Badi Mushqil Se Guzre Din
Chubti Hai Dil Ko Teri Khamoshiyan
মেহরাব~
Raaz Gehra Jo Hai Tera
Darr Hai Kaisa Tu Hai Mera
Deewana Kar Raha Hai
Tera Roop Sunehra
Musalsal Khal Raha
Mujhko Ab Ye Sehra
Bata Ab Jaayein Tto Jaayein Kahaan
আদ্রিয়ান~
Deewana Kar Raha Hai
Tera Roop Sunehra
Musalsal Khal Raha
Mujhko Ab Ye Sehra
Bata Ab Jaayein To Jaayein Kahaan
 মেহরাব~
Dhul Gaye Dil Ke Saare Gham
Khushi Se Aankhein Hai Ye Nam
Zindagi Mein Tu Meri Jab Se Aa Gaya
আরিয়ান~
Dil Ka Armaan Bana Hai Tu
Meri Pehchaan Bana Hai Tu
Saanson Mein Ruh Ban Ke Tu Samaa Gaya
আদ্রিয়ান~
Jaan Bhi Teri, Dil Bhi Tera
Tujh Se Hai Mera Savera O
নূর এর চোখে পানি ছলছল করছে।মেহরাব নূর এর চোখ এ ঠোঁট ছোয়ালো। 
Deewana Kar Raha Hai
Tera Roop Sunehra
Musalsal Khal Raha
Mujhko Ab Ye Sehra
Bata Ab Jaayein Toh Jaayein Kahaan
নূর মেহরাব এর চেহারায় হাত বুলালো।
Deewana Kar Raha Hai
Tera Roop Sunehra
Musalsal Khal Raha
Mujhko Ab Ye Sehra
Bata Ab Jaayein Toh Jaayein Kahaan
গান শেষে সবার তালির শব্দে ধ্যান ভাংগে সবার।
মেহরাব সেখান থেকে বেড়িয়ে আসে।মেহরাব এর চোখ অসম্ভব লাল হয়ে ছিলো।আদ্রিয়ান আর আদ্রিতা সেটা খেয়াল করে মেহরাব এর পিছু নেয়।
আরিয়ান ও বুঝতে পারে মেহরাব আর নিতে পারছে না এসব।আরিয়ান এর ইচ্ছে ছিলো মেহরাব এর সাথে যাওয়ার কিন্তু সবাই সন্দেহ করবে বলে যেতে পারলো না।নূর কাদতে কাদতে নিজের রুমে চলে গেলো।আরিয়ান মনটা উদাস হয়ে গেলো।সে আর এক মূহুর্ত সেখানে থাকলো না।
আরিয়ান কাউকে কিছু না বলেই বাসায় উদ্দেশ্য বেড়িয়ে গেলো।
মেহরাব গাড়ি স্টার্ট দিবে তখনই আদ্রিয়ান পাশে এসে বসলো আর আদ্রিতার পেছন এর সিটে। 
মেহরাবঃতোরা এখানে কি করছিস?নাম গাড়ি থেকে।
আদ্রিতাঃএকদম না।১ মিনিট বড় হয়ে বেশি বড় হয়ে গিয়েছো?কোনো হুকুম চলবে না। গাড়ি বাসায় নাও।
মেহরাব তর্ক না করে গাড়ি চালানো শুরু করে।
মেহরাবঃএদেরকে কিছু বলে কোনো লাভ নেই।এরা এখন আমাকে একা থাকতে দিবে না।একবার বাসায় যাই।তারপর দরজা আটকে দিবো। (মনে মনে)
বাসায় পৌছে মেহরাব নিজের রুমে চলে যায়।আদ্রিতা আদ্রিয়ানকে ইশারায় মেহরাব এর সাথে যেতে বলে রান্নাঘরে চলে যায় ভাইদের জন্য খাবার আনতে। পরিস্থিতি এমন যে কারো গলা দিয়েই খাবার নামবে না।কিন্তু মেহরাব এর ওষুধ আছে।তাই তাকে খাওয়াতেই হবে।
আদ্রিয়ান আরাফকে মেসেজ দিয়ে বলে দেয় তারা এসে পরেছে।
মেহরাব দরজা আটকানোর আগেই আদ্রিয়ান ঢুকে পড়ে।
মেহরাব রেগে বিছানায় যেয়ে বসে জোরে জোরে নিশ্বাস ছাড়তে লাগে।
আদ্রিয়ানঃআপুনি আমি মার খেতে চাই না।তাড়াতাড়ি আসো।(মনে মনে)
আদ্রিতা খাবার নিয়ে আসে।
আদ্রিতাঃওষুধটা খেয়ে নাও ভাই।
আদ্রিতা পানির গ্লাস মেহরাব এর হাতে দেয়।মেহরাব  কাচের গ্লাসটা দিয়ে নিজের হাতের উপর বাড়ি মারে। আদ্রিতা আদ্রিয়ান ভয়ে কেপে উঠে।মেহরাব এর হাত থেকে রক্ত পড়তে থাকে।
আদ্রিতা মেহরাব এর দিকে এগোতে গেলে মেহরাব ধমক দিয়ে উঠে।
মেহরাবঃখবরদার।আমার কাছে ও আসবি না।বের হয়ে যা।বের হয়ে যা তোরা।আমাকে একা ছেড়ে দে।না হয় এই বার কিছু দিয়ে নিজের মাথায় বাড়ি মারবো।
আদ্রিতা কাদতে কাদতে ফ্লোরে বসে পড়লো।আদ্রিয়ান এর ও চোখ ভিজে আসছে।দুইজন এর একজন ও রুমের বাইরে পা রাখলো না।তারা ফ্লোরে বসে কাদতে লাগলো।
মেহরাব এতোক্ষন রেগে থাকলেও আদ্রিতা আদ্রিয়ানকে কাদতে দেখে চোখ শীতল করে ফেললো।
দুই হাত বাড়িয়ে দিলো তাদের দিকে।আদ্রিতা আদ্রিয়ান ঝাপিয়ে পড়লো মেহরাব এর বুকে।মেহরাব দুই ভাই বোনকে জড়িয়ে নিলো।
মেহরাবঃকাদিস না তোরা?হুম?তোরা জানিস না তোরা আমার কাছে আমার রক্ত থেকেও দামী?আমার শরীরে সব রক্ত ভেসে গেলেও তো আমি কষ্ট পাবো না।যতটা কষ্ট তোদেফ চোখের এর বিন্দু পানিতে পাই।
কাদিস না আমার লক্ষীগুলা।
আদ্রিয়ানঃতুমিও তো আমাদের কাছে অনেক দামী।তুমি যে এমন পাগলামী করো আমরা কষ্ট পাই না?রেগে গেলে আমাকে মারবে আমি টু শব্দ ও করবো না।নিজেকে আঘাত করো কেন?
মেহরাবঃআমি তোদের গায়ে হাত উঠাতে পারি বল?
আদ্রিতাঃনিজের গায়ে কেন উঠাও ভাইয়া?নূর ভাবী ছাড়া কি আর কেউ নেই তোমার জীবনে?আমরা নেই?আমাদের জন্য তো নিজেকে ভালো রাখবে?
আদ্রিয়ান উঠে ফাস্ট এড বক্স নিয়ে আসলো।আদ্রিতা হাতে ব্যান্ডেজ করতে লাগলো।
মেহরাব~আমার সবকিছু নূর পাখিকে ঘিরে রে।আমি ওকে ছাড়া বাচতে পারবো না।আমি অনেক চেষ্টা করছি নিজেকে সামলানোর।কিন্তু পারছি না আমি।পারছি না কিছু করতে। না নিজেকে কন্ট্রোল করতে না পরিস্থিতিকে।
আদ্রিয়ান আদ্রিতার অসহায় ভাবে ভাই এর দিকে তাকিয়ে আছে।
মেহরাবঃআজ আব্বু আমাকে বাধা না দিলে আল্লাহ ছাড়া আর কারো ক্ষমতা ছিলো না মেহরাব এর কাছ থেকে তার নূরপাখিকে ছিনিয়ে নেওয়ার।
কিন্তু আমি আব্বুকে অমান্য করতে পারছি না।উনি এক অদৃশ্য দড়ি দিয়ে আমার হাত বেধে দিয়েছেন।
আদ্রিতা আদ্রিয়ান ও কিছুই করতে পারবে না।কারন সেই অদৃশ্য দড়ি দিয়ে তাদের ও হাত বাধা।
বাবা নামক ভালোবাসার কাছে জীবন দিতেও রাজি তারা।নবনি এদেরকে এমন শিক্ষা দিয়ে গড়ে তুলেছে।
আদ্রিতা মেহরাব আর আদ্রিয়ানকে খাওয়ায় দিলো।
আদ্রিয়ানঃআপুনি তুমি খাবেনা?
আদ্রিতাঃআমি খেয়ে আসছি।
সবারই মন খারাপ তাই কেউই কথা বাড়ালো না।
আদ্রিয়ান মেহরাব আদ্রিতার কোলে মাথা রেখে শুয়ে পড়ে।আদ্রিতা ভাইদের মাথায় হাত বুলিয়ে দেয়।
পাশে থাকা ফোনটা নিয়ে আরিয়ানকে মেসেজ দেয়।আরিয়ান সিন করে না।
আদ্রিতাঃআমি জানি আপনি না খেয়েই শুয়ে পড়েছেন।আমার গলা দিয়ে কি করে খাবার নামতো ডাক্টার সাহেব। (মনে মনে)
আদ্রিতা বেডে মাথা ঢেলান দিয়ে শুয়ে পড়ে।
মাঝরাতে কেউ জানালা দিয়ে রুমটাতে প্রবেশ করে।

আপনার পছন্দের গল্পের নাম কমেন্টে জানান 

সবার আগে সব পর্ব পেতে যুক্ত হন আমাদের ফেসবুক পেজে।


চলবে ...

১২ তম পর্ব পড়তে এখানে ক্লিক/ট্যাপ করুন


লেখক সংক্ষেপ:
তরুণ লেখিকা জান্নাতুল ফেরদৌস সিমরান সম্পর্কে তেমন কিছুই জানা যায়নি। তবে তিনি নিজের সম্পর্কে লিখেছেন, আমি আমার মতো। আমি কারো মতো না। আমি আমিতেই পারফেক্ট। যারা আমাকে এমনভাবে গ্রহণ করতে পারবে, তারাই আমার আপন।

কবিয়াল
 
কবিয়াল’এ প্রকাশিত প্রতিটি লেখা ও লেখার বিষয়বস্তু, ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়া ও মন্তব্যসমুহ সম্পূর্ণ লেখকের নিজস্ব। প্রকাশিত সকল লেখার বিষয়বস্তু ও মতামত কবিয়াল’র সম্পাদকীয় নীতির সাথে সম্পুর্নভাবে মিলে যাবে এমন নয়। লেখকের কোনো লেখার বিষয়বস্তু বা বক্তব্যের যথার্থতার আইনগত বা অন্যকোনো দায় কবিয়াল কর্তৃপক্ষ বহন করতে বাধ্য নয়। কবিয়াল’এ প্রকাশিত কোনো লেখা বিনা অনুমতিতে অন্য কোথাও প্রকাশ কপিরাইট আইনের লংঘন বলে গণ্য হবে।

Post a Comment

নবীনতর পূর্বতন