উপন্যাস       :        তোমায় ঘিরে - ২
লেখিকা        :         জান্নাতুল ফেরদৌস সিমরান
গ্রন্থ               :         
প্রকাশকাল   :         
রচনাকাল     :         ২৯ নভেম্বর, ২০২২ ইং

লেখিকা জান্নাতুল ফেরদৌস সিমরানের “তোমায় ঘিরে - ২” শিরোনামের এই ধারাবাহিক উপন্যাসটি তার ব্যক্তিগত ফেসবুক পেজ থেকে নেয়া হয়েছে। লেখিকা এটি “তোমায় ঘিরে” উপন্যাসের দ্বিতীয় সিজন হিসেবে লিখেছেন। ‘কবিয়াল’ পাঠকদের জন্য উপন্যাসটি পর্ব আকারেই প্রকাশিত হল। লেখিকা অনবদ্য এ উপন্যাসটি ২০২২ সালের নভেম্বরের ২৯ তারিখ থেকে লেখা শুরু করেছেন।
তোমায় ঘিরে - ২ || জান্নাতুল ফেরদৌস সিমরান - Bangla Golpo - Kobiyal - কবিয়াল
তোমায় ঘিরে - ২ || জান্নাতুল ফেরদৌস সিমরান

1111111111111111111111

৭ম পর্ব পড়তে এখানে ক্লিক/ট্যাপ করুন

তোমায় ঘিরে- ২ || জান্নাতুল ফেরদৌস সিমরান (পর্ব - ০৮)

আদ্রিতাকে শপিং করাতে করাতে টাকা শেষ না হলেও হাত দুটো বোঝাই হয়ে গিয়েছে আরিয়ান এর। আর কোনো ভাবেই একটা ব্যাগও এই হাতে আটবে না।আর ব্যাগ এর ওজনে হাত পুরো শেষ। আদ্রিতা সব ব্যাগ আরিয়ানকে দিয়ে নায়িকাদের মতো ভাব নিয়ে চলছে।
আরিয়ানঃম্যাডাম এর এটিটিউড তো এমন যেন উনি মালকিন।আর আমি উনার বডিগার্ড। 
আদ্রিতাঃকি বিড়বিড় করছেন?সাহস নেই জোরে বলার?
আরিয়ানঃআপনি কি কয়টা ব্যাগ আপনার নরম কোমল কোমল হাতে নিবেন ম্যাম?
আদ্রিতাঃকখনোই না।
আরিয়ানঃআমার হাত ব্যাথা করছে।আমি আর পারবো না।
আদ্রিতাঃওহ এখন নাটক শুরু করেছেন! বললেই তো হয় পকেটে টাকা শেষ।এমন ঢং না করলেও পারেন।
আরিয়ানঃআল্লাহ রে।আমার ভুল হয়ে গিয়েছে।আমাকে ক্ষমা করে দিন। ম্যাম।আমি আর জীবনেও আদ্রিতা চৌধুরীর সাথে ভীড়বো না।
আদ্রিতা খিল খিল করে হেসে দিলো।আরিয়ান হা করে তাকিয়ে আছে আদ্রিতার দিকে।আদ্রিতার সেদিকে খেয়াল নেই।সে আপন মনে হেসে চলছে।অনেক কষ্টে আদ্রিতা হাসি থামালো।
আরিয়ানঃআপনি যে হাসতেও পারেন তা আজকে জানলাম।আপনার হাসিটা অনেক সুন্দর। হারিয়ে যেতে ইচ্ছে করে।
আদ্রিতাঃলজ্জা করে না অন্য জনের বাগদত্তা হয়ে এভাবে লাইন মারতে?
আরিয়ানঃনা করে না।হা হা হা।
আদ্রিতাঃসাইকো লোক।
আরিয়ানঃতবুও আপনার হাসিমুখ থেকে ভীতু চেহারা আমার বেশী ভালো লাগে। হা হা হা।
আরিয়ান হাসতে হাসতে গাড়িতে উঠে পড়লো।
আদ্রিতাঃঅসহ্যকর লোক।আর আমি এটার সাথে ৩ ঘন্টা শপিং করেছি ভাবা যায়!!
আরিয়ান এখনো হাসছে।
আদ্রিতাঃআচ্ছা আপনি এতো ফ্রি কি করে থাকেন?ডাক্টাররা তো ফ্রি থাকে না।
আরিয়ানঃআমিও থাকি না।বিয়ের জন্য ছুটি নিয়েছিলাম।এমনিতে আমাকে রাতেও খুজে পাবেন না আপনি।এমারজেন্সি কেস এটেন্ড করা লাগে।ডাক্টারদের টাকা যেমন বেশী তেমন সেই টাকা অর্জন এর জন্য খাটুনীও অনেক বেশী।তা আপনি বুঝবেন না।
আদ্রিতাঃহ্যা। আমি তো পায়ের উপর পা দিয়ে বসে থাকি।অফিসতো আপনি আপনি চলে।
আরিয়ানঃআপনি রাগবেন না আমার সামনে খবরদার।রাগলে আপনার নাক অসম্ভব লাল হয়ে যায়।এতে যদি কোনো অঘটন ঘটে তাতে আমি দায়ী থাকবো না বলে দিলাম।
আদ্রিতাঃমানে?আপনি এতো ঘুরিয়ে কথা বলেন কেন? সোজাসোজি বলতে পারেন না?
আরিয়ানঃউহুম।পারি না তো।আমিতো এমনিই।
আদ্রিতাঃআপনার হবু বউ এর উপর মনে হয় তার এক্স এর বরদোয়া আছে।তাই আপনার মতো স্বামী পাবে।
আরিয়ানঃআমার বউ এর এক্স থাকলে তাকে মেরে কুচি কুচি করে বুড়িগঙ্গায় ভাসিয়ে দিবো।
আদ্রিতাঃএতো ইন্সিকিউর?
আরিয়ানঃআপনার বাসা এসে পড়েছে। 
আদ্রিতাঃধন্যবাদ। 
আরিয়ানঃআসতে বলবেন না?
আদ্রিতাঃনা।আপনার সাথে এমন কোনো সর্ম্পক নেই যে বাসায় আসতে বলবো।
আরিয়ানঃকিন্তু আপনি অবশ্যই আসবেন একদিন আমার বাসায়।আপনার দাওয়াত রইলো।
কথাটা বলেই আরিয়ান গাড়ি টান দিলো।
আদ্রিতা মুচকি হেসে ভিতরে চলে গেলো।
আরিয়ান মেহরাব এর হাসপাতালে আসে।কেবিনে মেহরাব একা ছিলো।
আরিয়ানঃআসতে পারি?
মেহরাবঃনা।
আরিয়ানঃকেন? 
মেহরাবঃনূর কি হয় আপনার?
আরিয়ানঃনা মানে বলছিলাম কি!
আরিয়ান ভিতরে ঢুকে মেহরাব এর পাশে বসে গেলো।
মেহরাব আরিয়ান পিঠে খুব জোরে চাপড় মারলো।
আরিয়ানঃ লাগছে তো ।কি করছিস?
মেহরাবঃসাহস তো কম বড় না!!নূর কে হবু স্ত্রী বলিস কোন সাহসে?তোকে তো আমি মেরেই ফেলবো।
আরিয়ানঃদোস্ত। সরি সরি।এমন করিস না দোস্ত।আমি তো একটু ক্যারেক্টর এর ভিতরে ঢুকে গিয়েছিলাম।দোস্ত না ভালা।
মেহরাবঃতুই কি নিজেকে এই গল্পের নায়ক ভাবিস!!যে তোর এতো নাটক করতে হবে।ডাক্টার আছিস ডাক্টার এর মতো থাকতে পারিস না।
আরিয়ানঃহতেও তো পারে আমি এই গল্পের নায়ক!!
মেহরাব রেগে আরিয়ান ধুম ধাম ঘুষা মারতে লাগলো।
আরিয়ানঃদোস্ত হইসে তো।কত রাগ করবি।আমি তোর জন্য নূর ভাবীকে লক করে রেখেছিলাম যাতে অন্য কেউ তাকে না বিয়ে করতে পারে।আর আমিই কিন্তু তোকে বিয়ের ডেট এর ব্যাপারে জানিয়েছি।তোর বাসার কেউও বলে নাই আমি বলেছি।
মেহরাব আরিয়ানকে ঘুষি মারতে যেয়েও থেমে গেলো।জোরে জোরে নিশ্বাস নিয়ে রাগ কন্ট্রোল করতে চেষ্টা করলো।
মেহরাবঃহুম।এইজন্যই ছেড়ে দিলাম।কিন্তু তুই মনে করিস না বেচে গেলি।তোর এইটা পাওনা থাকবে।পই পই করে হিসেব রাখবো আমি।দরকার হলে ডায়েরিতে লিখে রাখবো আমি।
আরিয়ানঃহা হা হা।কিন্তু তোর বুদ্ধির জবাব নাই।না মানে ইতিহাস তোর মতো নায়ক খুজে পাওয়া যাবে না যে নিজের বন্ধুকে দিয়ে নায়িকার বিয়ে ঠিক করিয়ে রাখে যাতে অন্য কেউ তাকে ছিনিয়ে না নিতে পারে।
মেহরাবঃকি করতাম বল! নিলয় বাবাই আমাকে দুচোখে দেখতেই পারে না।আমি যদি বিয়ের প্রস্তাব দিতাম উনি মানা করে দিতেন।আর উনি উঠে পড়ে লেগেছিলেন নূর এর বিয়ে দিতে।
আমি এই ব্যাপারে কিছুই আগে থেকে ভাবি নাই।ভাগ্যের জোরে তুই একদিন নূর এর বাসায় যাস তোর মা বাবার সাথে। নূর এর বাসায় যেয়ে তুই যখন আমাকে ভিডিও কল দিয়েছিলি তখন আমি কলে নূরকে দেখি।আর তখনই আমার মাথায় বুদ্ধিটা আসে যে তুই তোর মা বাবাকে বলবি তুই নূরকে পচ্ছন্দ করিস।আর তোর বাবা যেহেতু নিলয় বাবাই এর খুব ক্লোজ ফ্রেন্ড। তিনি রাজীও হয়ে যাবেন।এতে নূর এর অন্য কোথাও বিয়ে হবে না।আর আমি নিশ্চিত হয়ে দেশে ফিরতে পারবো।
আরিয়ানঃহুমমম।এতো বুদ্ধি কি করে আনিস রে?
মেহরাবঃরক্তে আছে।আরাফাত চৌধুরীর রক্ত।বুঝতে হবে।
আরিয়ানঃআংকেল এর কথা আর বলিস না।আরাফ আংকেল আর আদ্রিয়ান আমার দিকে যেভাবে তাকায়।ভাই রে ভাই। মনে হয় এখনি খেয়ে ফেলবে।
মেহরাবঃকাজই এমন করিস।
আরিয়ানঃআমি তো তোর কথাই সব করলাম।
মেহরাবঃভালো কথা কিন্তু ওভার এক্টিং কি আমি করতে বলেছিলাম?
আরিয়ানঃনা মানে।একটু ভালো ভাবে এক্টিং করছিলাম।যাতে কেউ না বুঝে আর কি।
মেহরাব চোখ ছোট ছোট করে তাকায়।
আরিয়ানঃধুর বাদ দে।এখন বল নেক্সট প্লান কি?
মেহরাবঃকিছুই না।
আরিয়ানঃমানে??
মেহরাবঃআব্বু আমাকে মানা করেছে নূর এর বিয়ে ভাংতে।তাই আমি কিছুই করবো না।
আরিয়ানঃপাগলামী করিস না দোস্ত।আমাকে মুরগী বানিয়ে রেখেছিস।তুই কিছু না করলে আমি হালাল হয়ে যাবো।তুই এই মুহুর্তে এসে আমাকে এভাবে ফাসাতে পারিস না।আমার মতো এতো হ্যান্ডসাম সিংগেল ডাক্টার তোর আর তোর বাবা মাঝখানে শহীদ হয়ে গেলে দেশের অনেক বড় ক্ষতি হয়ে যাবে।মেয়ে জাতি এই ক্ষতি পোষাতে পারবেনা।যুগের পর যুগ মানুষ বন্ধুর এই কোরবানি মনে রেখে কোরবানি দিবে।দোস্ত শুনছিস তুই।
মেহরাব কানের থেকে হেডফোন বের করে বলল~
মেহরাবঃকিছু বলেছিস?
আরিয়ানঃ😒
মেহরাবঃদেখ তুই পেরা নিস না তো। যা হবে দেখা যাবে।
আরিয়ানঃআমি অন্য একজনকে ভালোবেসে ফেলেছি।জীবন গেলেও তো আমি নূরকে বিয়ে করবো না।
মেহরাবঃকে সে?
আরিয়ানঃতা বলা যাবে না।কারন ও আমাকে এখনো ভালোবাসে না।
মেহরাবঃআচ্ছা।বলিস না।এখন শুন বিয়ে আমি আটকাতে পারবো না কিন্তু হলুদ আর আংটি বদল আমার সাথেই হবে।আর বিয়ের দিন যা করার তুই করবি।
আরিয়ানঃছাতার মাথা।নিলয় আংকেল ডিরেক্ট আমাকে শুট করবেন।
মেহরাবঃতাইলে বিয়েটা করে ফেল। 
আরিয়ানঃধ্যাত।
আরিয়ান রেগে বেরিয়ে গেলো।এদিকে মেহরাব কি করবে কিছুই বুঝতে পারছে না।
দেখতে দেখতে হলুদ এর দিন চলে আসলো।মেহরাব এখন মোটামুটি সুস্থ কিন্তু বিয়ের হলুদের সব আয়োজন মেহরাবই করছে।আরাফ আদ্রিতা আর আদ্রিয়ান বাদে সবাই অবাক মেহরাব ব্যবহারে। আর সব থেকে বেশি অবাক নিলয়।নিলয় ভেবেই কুল পাচ্ছে না মেহরাব এমন কি করে বদলে গেলো।নিলয় দূরে দাঁড়িয়ে এসব ভাবছে তখন আরাফ নিলয়ের কাধে এসে হাত রাখলো।
নিলয়ঃধন্যবাদ আরাফ।আমি জানি এগুলো তোর জন্যই হয়েছে।
আরাফ মুচকি হাসলো।
আরাফঃএসব বাদ দে।বিয়েতে মন দে।একমাত্র মেয়ের বিয়ে।কোনো কমতি রাখা যাবে না।চল চল।
নিলয়ঃহ্যা দোস্ত।চল।
নূর এর বিয়ের আয়োজনে সবাই মেতে উঠলো আনন্দ উৎসবে।শুধু দুইটি মানুষ উদাসীন হয়ে বসে আছে।যাদের ঘিরে সবকিছু তারা দুইজনই মনমরা হয়ে বসে আছে।
নূরঃভাবছিলাম মেহরাব হয়তো কিছু করবে।আর কিছু না করলেও তো মন মরা হয়ে থাকবেন কই উনি তো অনেক আনন্দে আছে।কিন্তু আমার তো মন মানছে না।আমি এই বিয়ে করতে পারবো না।
আসতে পারি?
নূর দরজার দিকে তাকিয়ে দেখলো আরাফ দাঁড়িয়ে আছে।
নূরঃহ্যা।বাবাই। আসো।
আরাফঃএমন চুপচাপ বসে আছো কেন?
নূরঃনা।এভাবেই।
আরাফঃএকটা প্রশ্ন করবো উত্তর দিবে?
নূরঃহুম।
আরাফঃমেহরাবকে ভালোবাসো নূর?
নূর প্রশ্নে হক চকিয়ে গেলো।
আরাফঃআমি তোমাদের সাথে সবসময় বন্ধুর মতো ছিলাম।তুমি আমাকে বলতেই পারো।
নূর আরাফকে জড়িয়ে ধরে কাদতে লাগলো।
আরাফ নূর এর মাথায় হাত বুলিয়ে দিলো।
আরাফঃকাদে না। নূর।তোমার বাবা যা করছে তোমার ভালোর জন্যই করছে।আর তুমি তোমার বাবার জন্য যা করছো তার বিনিময়ে আল্লাহ অবশ্যই তোমাকে খুশি করবেন। নিরাশ হয়ো না।আমার লক্ষীটা।
নূরঃহুম।
আরাফঃবিয়েতে মন দাও।আরিয়ান অনেক ভালো ছেলে।নূর। আমি খোজ নিয়ে দেখেছি।
আরাফ বেরিয়ে গেল।নূর চোখের পানি মুছে হলুদ এর জন্য রেডি হতে চলে গেলো।
আদ্রিতা আরিয়ান এর বাসায় এসেছে।আরাফ আরিয়ান এর জন্য হলুদ এ পড়ার পাঞ্জাবি আর যাবতীয় জিনিস পাঠিয়েছে।আদ্রিতা কলিং বেল বাজালে একজন সার্ভেন্ট গেট খুললো।
আদ্রিতাঃডাক্টার আরিয়ান কোথায়?
_উপরে। উনার রুমে।
আদ্রিতাঃধন্যবাদ।
আদ্রিতা সব কিছু নিয়ে আরিয়ান এর রুমে গেলো।পুরো রুম অন্ধকার।আদ্রিতা রুম এর বাতিটা হাত দিয়ে খুজে জ্বালালো।আরিয়ান বেডে চোখ বন্ধ করে শুয়ে আছে।চোখ বন্ধ করেই আরিয়ান প্রশ্ন করলো।
_কেন এসেছেন আদ্রিতা?প্লিজ চলে যান।

আপনার পছন্দের গল্পের নাম কমেন্টে জানান 

সবার আগে সব পর্ব পেতে যুক্ত হন আমাদের ফেসবুক পেজে।


চলবে ...

৯ম পর্ব পড়তে এখানে ক্লিক/ট্যাপ করুন


লেখক সংক্ষেপ:
তরুণ লেখিকা জান্নাতুল ফেরদৌস সিমরান সম্পর্কে তেমন কিছুই জানা যায়নি। তবে তিনি নিজের সম্পর্কে লিখেছেন, আমি আমার মতো। আমি কারো মতো না। আমি আমিতেই পারফেক্ট। যারা আমাকে এমনভাবে গ্রহণ করতে পারবে, তারাই আমার আপন।

কবিয়াল
 
কবিয়াল’এ প্রকাশিত প্রতিটি লেখা ও লেখার বিষয়বস্তু, ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়া ও মন্তব্যসমুহ সম্পূর্ণ লেখকের নিজস্ব। প্রকাশিত সকল লেখার বিষয়বস্তু ও মতামত কবিয়াল’র সম্পাদকীয় নীতির সাথে সম্পুর্নভাবে মিলে যাবে এমন নয়। লেখকের কোনো লেখার বিষয়বস্তু বা বক্তব্যের যথার্থতার আইনগত বা অন্যকোনো দায় কবিয়াল কর্তৃপক্ষ বহন করতে বাধ্য নয়। কবিয়াল’এ প্রকাশিত কোনো লেখা বিনা অনুমতিতে অন্য কোথাও প্রকাশ কপিরাইট আইনের লংঘন বলে গণ্য হবে।

Post a Comment

নবীনতর পূর্বতন