উপন্যাস       :         কপোত কপোতীদের গল্প
লেখিকা        :         আনআমতা হাসান
গ্রন্থ               :         
প্রকাশকাল    :         
রচনাকাল     :         ১০ নভেম্বর, ২০২২ ইং

লেখিকা আনআমতা হাসানের “কপোত কপোতীদের গল্প” শিরোনামের এই ধারাবাহিক উপন্যাসটি তার ব্যক্তিগত ফেসবুক পেজ থেকে নেয়া হয়েছে। ‘কবিয়াল’ পাঠকদের জন্য উপন্যাসটি পর্ব আকারেই প্রকাশিত হবে। লেখিকা অনবদ্য এ উপন্যাসটি ২০২২ সালের নভেম্বর মাসের ১০ তারিখ থেকে লেখা শুরু করেছেন।
কপোত কপোতীদের গল্প || আনআমতা হাসান
কপোত কপোতীদের গল্প || আনআমতা হাসান

১০০ তম পর্ব পড়তে এখানে ক্লিক/ট্যাপ করুন

কপোত কপোতীদের গল্প || আনআমতা হাসান (১০১ এবং শেষ পর্ব)


পুরো রুমে তূবাকে না পেয়ে বারান্দায় আসে অভ্র। বারান্দার এসে দেখে খোলা বারান্দায় বিষণ্ন মুখে আকাশের দিকে তাকিয়ে দাড়িয় আছে তূবা। স্ত্রীর বিষণ্নতার কারণ বুঝতে না পেরে অভ্র গিয়ে পিছন থেকে, তূবা জড়িয়ে ধরে জিজ্ঞেস করল
- কি ভাবছিস? সবার বর কতো ইয়াং আর তোর বর একটা বুড়ো। আগেই বলেছিলাম তখন তো শুনিসনি। এখন গাল ফুলিয়ে লাভ নেই।
তূবা ঘাড় ঘুরিয়ে বাঁকা চোখে অভ্রের দিকে তাকিয়ে বললো
- কে বলেছে আমি এসব ফাউল চিন্তা করছি? আর কেই বা বলেছে আমার বর বুড়ো? খবরদার তাকে বুড়ো বলব না। আমার বড় মোটেও বুড়ো না। বুড়ো হলে কি এখনও হসপিটালের ইয়াং মেয়ে ডাক্তাররা তাকে দেখে ক্রাশ খায়।
- তাই বুঝি বরকে নিয়ে চিন্তা হচ্ছে তোর।
- মোটেও না। আমি জানি আমার বর আমাকে রেখে কখনোই অন্য মেয়েদের দিকে নজর দিবে না।
অভ্র স্বাভাবিক ভাবেই প্রশ্ন করল
- তাহলে কি ভাবছিস?
তূবা অভ্রের প্রশ্নের উত্তর না দিয়ে, অভ্রকে পাল্টা প্রশ্ন করল
- আচ্ছা,আমরা কোন ভুল করছি না তো?
অভ্র তূবাকে ছেড়ে দিয়ে তূবার সামনে দাঁড়িয়ে, কপালে ভাঁজ ফেলে জিজ্ঞেস করল
- কিসের ভুল?
তূবা অভ্রের দিকে জিজ্ঞাসু দৃষ্টিতে তাকিয়ে উত্তর দিল
- আয়াস আর দীনাকে আমরা জোর করে সম্পর্কে জড়াচ্ছি না তো।
অভ্র এক ভ্রু উঁচু করে বললো
- ছেলে যাতে প্রেম করতে পারে, তাই বাসার পাশে বাসা করে, আন্টি-আংকেল বাদ দিয়ে আম্মু-আব্বু, মামুনি-পাপা ডাকা শিক্ষিয়ে এখন এই কথা বলছিস! কেন?
আসলে, কাব্য বিদেশ যাওয়া পর পরই মিষ্টার আতিক আর মিষ্টার সফিক মিলে কাব্য দেশে ফিরার আগেই এই বাড়ি ছেড়ে অন্য কোথাও নতুন বাড়ি করার সিদ্ধান্ত নেয়। এর পিছনে মূলত দুটো কারণ আছে। তার মধ্যে একটা কারণ হচ্ছে, কুহু আর কাব্যের বিয়ে। মিষ্টার সফিকের যেহেতু একটাই মেয়ে কুহু। আর এখন কুহুর বিয়ে হয়ে গিয়েছে দেখে তারা স্বামী স্ত্রী দুজনেই একা হয়ে গিয়েছে। বিশেষ করে মিসেস মায়া। তাই তারা একসাথে থাকবে বলে ঠিক করে। আর দ্বিতীয়টি লতিফ মিয়ার মৃত্যু। এই দুই পরিবারের সবারই খুব পছন্দের ছিল লোকটা। এতো বছর এই বাসায় ছিল রক্তের সম্পর্ক না থাকলেও, তার উপর একটা মায়া পরে গিয়েছিল সবার। নিচে গেইটের কাছে গেলেই লতিফের কথা মনে হয়। সবার খুব কষ্ট হয়। বিশেষ করে কাব্যের জন্য তা আরও কষ্টের। তাই তারা ঠিক করে কাব্য দেশে ফিরে আসার আগেই অন্যত্র বাড়ি করে চলে যাবে। কিন্তু কোথায় যাবে সেই প্রশ্ন উঠতেই কুহু যেদ ধরে তূবার বাসার পাশে বাসা নিতে। তার অনেক ইচ্ছা তার ছেলেমেয়ের সাথে তূবার ছেলেমেয়ে প্রেম করবে, তারপর বিয়ে করবে। তাই তাদের প্রেমের সুবিধার্থে পাশাপাশি বাসা হলে ভালো হয়। তাছাড়া তারা দুই বান্ধবী পাশাপাশি থাকলে যখন ইচ্ছা গিয়ে গল্প করা যাবে। তূবাও কথাটা শোনা পর থেকে সবাইকে এক প্রকার পাগল করে দেয় আশেপাশে খালি প্লট খুজতে। কিন্তু অভ্রদের বাসার পাশের কোন প্লটই ফাঁকা ছিল না। শুধু অভ্রদের বাসা থেকে দশ মিনিট হাটার রাস্তার দূরত্বে একটা প্লট ফাঁকা ছিল। সেই প্লটের মালিক প্লটটি বিক্রি করতে রাজী ছিল না। তারপর আর কি আছে না তূবার দীপ্তি আপুনি। ব্ল্যাকমেলই করে সেই জমি কিনি। লোকটাকে তারা ঠোকায়নি। সেই মূল্য আছে তার থেকে বেশি টাকা দিয়েই প্লটটা কিনে বাড়ি করে এখানে চলে আসে। সেই কথার সূত্র ধরেই অভ্র এই কথাগুলো বললো। তূবা মলিন কন্ঠে বলল
- আংকেল-আন্টি মানে দোলার বাবা-মা'ও কিন্তু মেয়ের ফিউচার কথা চিন্তা করে এতো কিছু করেছিল।
অভ্র শান্ত কন্ঠে বললো
- দেখ দোলার বাবা-মা শুধু দোলার ফিউচারের কথা চিন্তা করেনি, নিজেদের স্বার্থের কথাও ভেবেছে। অন্যয় করেছে অতুলের সাথে। আয়াস আর দীনা বিষয়টা ভিন্ন।
তূবা চিন্তিত কন্ঠে বললো
- যদি পরবর্তী এমন হয় যে ওরা দুজন দুজনকে শুধু ফ্রেন্ড হিসেবে পছন্দ করে। তখন যদি আমরা ওদের বুঝিয়ে সুঝিয়ে বিয়ে দেই বা ওরা আমাদের কথা ভেবে বিয়ে করে, তাহলেও তো ওরা মন থেকে খুশি থাকবে না।
অভ্র দৃঢ় কন্ঠে বললো
- চিন্তা করিস না এমন কিছু হবে না।
তূবা প্রশ্ন করল
- তুমি এতো জোর দিয়ে কিভাবে বলছো?
অভ্র ঠোঁট দুটো প্রসারিত করে বললো
- কারন ,,,,,,,,
সেদিন মাটির দিয়ে মানুষের অঙ্গ বানানোর সময় আয়ার আর দীনা বিয়ে প্রসঙ্গে বলা কথাগুলো অভ্র তূবাকে বললো। সব শুনে তূবা উল্লসিত কন্ঠে বললো
- ইস আমার যে কি খুশি লাগছে না।
কথাটা বলেই তূবা অভ্রকে জড়িয়ে ধরে, পরক্ষণেই আবার ছেড়ে দিয়ে সোজা হয়ে দাঁড়িয়ে হাসিমুখে বললো
- যাই গিয়ে এখনই কুহুকে খবরটা বলে আসি।
কথাটা বলেই তূবা রুমে চলে যায়। অভ্র সেখানেই দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে ভাবে এখন বাজে রাত সোয়া বারোটা। কুহুকে ফোন করলে এক ঘন্টার আগে কখনোই ফোন রাখে না তূবা। তার মানে সোয়া একটা পর্যন্ত তাদের কথা চলবে। কথাটা মাথায় আসতেই রুমে ছুটে যায় সে। অভ্র রুমে গিয়ে দেখে তূবা কুহুর সাথে কথা বলছে। কানে ফোন নিয়ে আনন্দিত কন্ঠে তূবা বললো
- একটা খুশির খবর আছে কুহু।
💞
তিরিশে চৈত্র। রোজ বুধবার। সময় রাত এগারোটা বেজে বাইশ মিনিট। সিলেটে আয়ানদের রিসোর্টে বাগানে গোল করে বসে ট্রুথ এন্ড ডেয়ার খেলছে অভ্র, তূবা, কুহু, কাব্য, অতুল, দোলা, তিথি, আয়ান, আহান, চন্দা, দীপ্তি, রোদ, শুভ্র, অনু, বৃষ্টি, বৃষ্টির স্বামী শাওন, কিরণ, দিশা, আনিকা, মুরাদ। দীপ্তি প্রথম বার বোতল ঘুরায় পরে কাব্যের। আবার দ্বিতীয় বার বোতল ঘুরায় পরে দোলার দিকে। যেহেতু মানুষ অনেক সবাই প্রশ্ন জিজ্ঞেস করতে চায় বা ডেয়ার দিতে চায়। তাই নিয়ম করা হয়ে প্রতিবার দুইবার করে বোলত ঘুরানো হবে। প্রথম বার যার দিকে বোতলের ঘুরে থামবে তাকে জিজ্ঞেস করা হবে আর দ্বিতীয় বার যার দিলে বোতল ঘুরে থামবে সে জিজ্ঞেস করবে। নিয়ম অনুসারে দোলা কাব্যকে জিজ্ঞেস করল
- কাব্য ভাইয়া কি নিবে ট্রুথ এন্ড ডেয়ার?
কাব্য একটু ভেবে বললো
- ট্রুথ।
দোলা হাসিমুখে বললো
- তুমি তোমার জীবনের বিশেষ দুটো মুহূর্তের অনুভূতির কথা বল। এক বাসর ঘরে কুহুকে প্রথম দেখে কি মনে হয়েছিল আর দুই দীনাকে জন্মের পর প্রথম দেখে তোমার কেমন অনুভূতি হয়েছিল?
দোলার প্রশ্ন শুনে কিরণ তার পাশে বসা দিশার কানে কানে ফিসফিসিয়ে বললো
- দোলা আপু ভালো একটা প্রশ্ন করেছে। বিয়ে করার আগে অন্যের বিয়ের বাসর ঘরের গল্প শোনা খারাপ না। এতে করে আমাদের বাস,,,,
কিরণের কথা শেষ হওয়ার আগে, দিশা চোখ বড় করে কিরণের দিকে তাকায়। কিরণ আর কিছু না বলে, ভীত মুখে হেসে সামনে তাকায়। কাব্য কুহুর দিকে আড় চোখে একবার তাকিয়ে বললো
- বাসর ঘরে কুহুকে প্রথম দেখে মনে হয়েছিল, ব্যাঙ লাফাচ্ছে।
কাব্যের কথা শুনে সবাই হেসে দেয়। শুধু কুহু চোখ দুটো বড় বড় করে কাব্যের দিকে তাকিয়ে বললো
- কি!
কাব্য কুহুর দিকে তাকিয়ে শান্ত কন্ঠে বললো
- আমি রুমে ঢুকেই দেখি তুমি হাত পা ছোড়াছুড়ি করছো। তাই,,,,,,
কাব্যকে কথা শেষ করতে না দিয়ে কুহু বললো
- আমি মোটেও হাত-পা ছুড়াছুড়ি করছিলাম না, আর না ব্যাঙের মতো লাফাচ্ছিলাম। আমি ডান্স করছিলাম।
কুহুর কথা শেষ হলে অভ্র কাব্যকে বললো
- তোমাকে শুধু লাফালাফির দেখতে হয়েছে। আমাকে তো সারারাত বাহিরেই কাটাতে হয়েছে। না ঘুম না কিছু।
তূবা অভ্রের দিকে তাকিয়ে বললো
- সেটা তোমার শাস্তি ছিল, আমাকে কিছু কিনে না দেওয়ার।
অভ্র কিছু বলতে যাবে তার আগেই রোদ বললো
- তুমি তো যাস্ট হেটেছ আর আমার তো হার্ট অ্যাটাক করার মতো অবস্থা হয়েছিল। অন্ধকার বাসর ঘরে হঠাৎ ঠাসঠুস বেলুনের শব্দ শুনে, সেকেন্ডের জন্য ভেবেছিলাম গোলাগুলি হচ্ছে।
সবাই আবার হেসে দেয়। শুধু দীপ্তি রোদের দিকে তাকিয়ে মুখ বাঁকিয়ে বললো
- ধরে বেঁধে বিয়ে করে কি আশা কর তুমি।
দীপক মুখটা বেজার করে বললো
- দীপ্তি তো যাস্ট তোমাকে ভয় দেখিয়েছে আর আমার বউ তো আমাকে চোর ভেবে মারতে গিয়েছিল।
নীলা কপালে ভাঁজ ফেলে বললো
- চোরের মতো রুমে ঢুকলে চোর ভাববো না!
আহান মুখে দুঃখী দুঃখী ভাব ফুটিয়ে বললো
- আরে ভাই তোমাকে তো চোর ভেবে মারতে গিয়েছিল শুধু। কিন্তু আমাকে তো মেয়েছে রজনীগন্ধার ডাল দিয়ে।
সবাই পুনরায় হাসে। চন্দ্রা চোখ দুটো ছোট ছোট করে আহানের দিকে তাকিয়ে বললো
- মিথ্যা কথা বলেছিলে কেন?
অভি আফসোস করে বললো
- তবুও তো সবার বউ সজাগ ছিল। আমার বউ তো টেবিলে পড়েই কুম্ভকর্ণ মতো ঘুমাচ্ছি।
তোয়া মুখে জোর পূর্বক হাসি এনে বললো
- আমি তো আর জানতাম না যে তুমি আসবে, জানলে সিউর ঝাড়ু রেডি রাখতাম।
সবাই শব্দ করে হেসে উঠে। মুরাদ হাসি থামিয়ে কাব্যকে বললো
- কাব্য এবার পরের প্রশ্নের উত্তর দেও তো শুনি। সামনে তো আমি, অতুল আর শাওন বাবা হতে চলেছি।
কাব্য মুরাদের দিকে তাকিয়ে বলল
- মেয়ে হবে শুনেই কুহু আর তূবা ছেলেমেয়ের বিয়ে নিয়ে যা শুরু করে দিয়েছিল। আমি তো ভয়ে ছিলাম, না জানি মেয়ের জন্মে হলেই এই দুজন মিলে তাদের বিয়ে দেওয়া শুরু করে দেয়।
সবাই কাব্য কথা শুনে শব্দ করে হেসে দেয়।
এদিকে,
- এট লাস্ট হি ফাউন্ড আ নেইম, বাট দেয়ার ওয়াস নো লংগার আনিওয়ান টু কল হিম বাই ইট। সাচ আ সেইম, বিকজ জোহান ওয়াস সাচ আ ওয়ান্ডারফুল নেইম।
আয়াস তার মিষ্টি কন্ঠে খুব সুন্দর করে "দ্যা নেইমলেস মনস্টার" পুরো গল্পটা পড়ে, বইটা বন্ধ করতে করতে জিজ্ঞেস করল
- হাউ ওয়াস দ্যা স্টরি, দিন?
প্রশ্নটা করেই সোফাতে তার পাশে বসা দীনার দিকে তাকায় আয়াস, তার পাশে বসে নিশ্চিন্তে ঘুমাচ্ছে দীনা। কপালে ভাঁজ পড়ে তার। এখন গল্প পড়ার বা রাত জাগার কোন ইচ্ছাই ছিল না তার। দীনার ইচ্ছে ছিল রাত বারোটায় আয়াসকে নববর্ষের শুভেচ্ছা জানাবে আর এখন এই গল্পটা দীনাই বলেছিল পড়তে সে নাকি শুনবে। কিন্তু কোথায় শুনলো! আয়াস রুমের দেয়ালে ঝুলানো ঘড়িটার দিকে তাকায়। বারোটা বাজতে আর মাএ এক মিনিট বাকি আছে। দীনাকে ঘুম থেকে উঠানোর জন্য তার আরও একটু কাছে গিয়ে তাকে ডাক দিবে, কিন্তু কেন জানে না দীনার এই ঘুমন্ত মিষ্টি মুখটা দেখে তাকে আর ডেকে তুলতে ইচ্ছে করলো না তার। তাই সে আর ডাক দিল না। যদিও সে জানে, সকালে মেয়েটা মন খারাপ করে থাকবে। তাও সে ডাকে না। সে সকালে একটা কিছু বুঝিয়ে বলা যাবে। কিন্তু এখন সে কিছুতেই এই ঘুমন্ত রাজকন্যার ঘুম ভাঙতে পারবে না। আয়াসের ভাবনার মাঝেই বাহির থেকে আতশবাজির শব্দ ভেসে আসে। আয়াস জানালা দিয়ে এক নজর আতশবাজির দিকে তাকিয়ে পুনরায় ঘুমন্ত দীনার দিকে তাকিয়ে, মুখে হালকা হাসির রেখা ফুটিয়ে, মিষ্টি করে বললো
- শুভ নববর্ষ দিন।
বাগানে,
ভালোবাসার মানুষটির হাত ধরে দাঁড়িয়ে অন্ধকার আকাশে শব্দ করে জ্বলে উঠা আতশবাজির সৌন্দর্য দেখছে তূবারা সবাই। সব বাধা পেরিয়ে আজকে তারা সবাই সুখি, কিন্তু তাই বলে তাদের গল্প থেমে থাকবে না। বরং আরও নতুন নতুন প্রমিক যুগল যুক্ত হয়ে চলেতে থাকবে কপোত-কপোতীদের গল্প।

আপনার পছন্দের গল্পের নাম কমেন্টে জানান 

সবার আগে সব পর্ব পেতে যুক্ত হন আমাদের ফেসবুক পেজে।


-- সমাপ্ত --



আনআমতা হাসান’র গল্প ও উপন্যাস:

লেখক সংক্ষেপ:
তরুণ লেখিকা আনআমতা হাসান সম্পর্কে তেমন কিছুই জানা যায়নি। তবে জানতে পারলে অবশ্যই কবিয়াল পাঠকদের জন্য তুলে ধরা হবে। 

কবিয়াল
 
কবিয়াল’এ প্রকাশিত প্রতিটি লেখা ও লেখার বিষয়বস্তু, ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়া ও মন্তব্যসমুহ সম্পূর্ণ লেখকের নিজস্ব। প্রকাশিত সকল লেখার বিষয়বস্তু ও মতামত কবিয়াল’র সম্পাদকীয় নীতির সাথে সম্পুর্নভাবে মিলে যাবে এমন নয়। লেখকের কোনো লেখার বিষয়বস্তু বা বক্তব্যের যথার্থতার আইনগত বা অন্যকোনো দায় কবিয়াল কর্তৃপক্ষ বহন করতে বাধ্য নয়। কবিয়াল’এ প্রকাশিত কোনো লেখা বিনা অনুমতিতে অন্য কোথাও প্রকাশ কপিরাইট আইনের লংঘন বলে গণ্য হবে।

Post a Comment

নবীনতর পূর্বতন