উপন্যাস       :         তোমায় ঘিরে
লেখিকা        :         জান্নাতুল ফেরদৌস সিমরান
গ্রন্থ             :         
প্রকাশকাল    :         
রচনাকাল     :         ০৬ অক্টোবর, ২০২২ ইং

লেখিকা জান্নাতুল ফেরদৌস সিমরানের “তোমায় ঘিরে” শিরোনামের এই ধারাবাহিক উপন্যাসটি তার ব্যক্তিগত ফেসবুক পেজ থেকে নেয়া হয়েছে। ‘কবিয়াল’ পাঠকদের জন্য উপন্যাসটি পর্ব আকারেই প্রকাশিত হবে। লেখিকা অনবদ্য এ উপন্যাসটি ২০২২ সালের অক্টোবরের ৬ তারিখ থেকে লেখা শুরু করেছেন।
তোমায় ঘিরে || জান্নাতুল ফেরদৌস সিমরান
তোমায় ঘিরে || জান্নাতুল ফেরদৌস সিমরান

৯ম পর্ব পড়তে এখানে ক্লিক/ট্যাপ করুন

তোমায় ঘিরে || জান্নাতুল ফেরদৌস সিমরান (পর্ব - ১০)

নবনিঃআরায়ায়ায়ায়ায়ায়ায়ায়ায়াফ।
আরাফঃলা হাওলা ওয়ালা কুওয়াতা ইল্লালাহ বিল্লাহ।
আরাফ ধাক্কা দিয়ে তিশাকে ফেলে দিলো।তিশা মাটিতে পরে অনেক ব্যাথা পেল।তিশা দরজার দিকে তাকিয়ে দেখলো।কালো বোরখা পরা একটা মেয়ে দাঁড়িয়ে আছে।আরাফ ছুটে মেয়েটার কাছে যেতেই মেয়েটা হনহন করে বেরিয়ে গেল।আরাফও মেয়েটার পিছন পিছন ছুটলো।
আরাফঃনবনিপাখি দাঁড়াও। তুমি ভুল বুঝতাসো।নবনি অন্য  রুমে যেয়ে দরজা লাগিয়ে দিল।
আরাফঃনবনি পাখি দরজা খুলো।নবনি।
আরাফ এর অনেক ডাকার পরও নবনি দরজা খুলল না।
আরাফ নিলয়ের রুমে গেল।নিলয় ওয়াশরুমে শাওয়ার নিচ্ছিলো।
আরফঃখুল দরজা।বের হ। বাইরে। তোর কাছে সমাধান চাইতে আসলাম আর তুই আমাকে আরো বিপদে ফেললি। বের হ। 
নিলয়ঃএখন কি গোসলটাও করতে দিবি না?কি শুরু করলি।দরজা ভাংবি?
আরাফঃনা না।দরজা ভেংগে কি হবে।আমিতো তোরে ভাংবো।বের হ। বলছি।
নিলয় টাওয়াল পেচিয়েই বের হয়ে আসলো।
নিলয়ঃকি হইসে?
আরাফঃনবনির বাপ মানতেসে না।
নিলয়ঃওর বাবাকেতো আর বিয়ে করবি না।নবনিতো মানছে।ব্যাস আর কি লাগে।
আরাফঃনবনি।নবনি যা দেখলো। এখনতো ও বেকে বসবে।দোস্ত আমার কি বিয়ে হবে না।আমি কি সারাজীবন নবনির পিছনে ঘুরে ঘুরেই মরবো।🥺🥹
নিলয় শার্ট প্যান্ট পরতে পরতে বলল
নিলয়ঃকি দেখছে নবনি?
আরাফ নিলয়কে সব বললো।
নিলয়ঃwhat!!আর তুই আমাকে এখানে দাঁড়িয়ে বলছিস।নবনি যদি নিজেকে কিছু করে ফেলে!!?
আরাফ আর নিলয় ছুটে গেল ওইরুমে যে রুমে নবনি ছিল।
আরাফঃনবনি গেট খুলো।প্লিজ নবনি।নবনিইইইইই।
নিলয়ঃভাবি দরজা খুলেন। আমাকে সবটা Explain করতে দেন ভাবি।
আরাফঃনবনি আমি কিন্তু দরজা ভেঙে দিবো।বের হয় বলছি।
নবনি দরজা খুলে দিল।নবনির হাত বেয়ে রক্ত পরছে।
আরাফঃনবনি এটা তুমি কি করলে?কেন করলে।
নবনিঃচিন্তা করেন না। মরবো না।হাতের রগ কাটি নেই।শুধু নিজেকে আঘাত করেছি।
আরাফ নবনির হাত রুমাল দিয়ে চেপে ধরলো যাতে রক্ত না পরে।নবনি ঝাড়া দিয়ে হাত ছাড়িয়ে নিল।
আরাফ অসহায় চোখে নিলয়ের দিকে তাকালো
নিলয়ঃওয়ারদা।ওয়ারদা। First aid নিয়ে এসো।ভাবী আমার রুমে এসো।
নবনি আরাফ ওয়ারদা নিলয় একসাথে বসে আছে।সবার মাঝে নিরবতা। নিরবতা ভেঙে নিলয় বলল।
নিলয়ঃকালকে সিয়াম আসছিল।ওয়ারদাকে নিয়ে যেতে।আমার কাছে কোনো Way ছিল না ওয়ারদাকে আটকিয়ে রাখার তাই আমি সাথে সাথে কাজী ডেকে Court Marriage করি।ওয়ারদার কাছেও কোনো Option ছিল না।ওর হয়তো আমার কাছে থাকতে হতো আর নয়তো সিয়ামের সাথে যেতে হতো।সিয়াম নবনি ভাবীর সাথে যা করেছে এর পর সে আর সিয়ামের কাছে যেতে চায় না। তাই ও আমাকে বিয়ে করলো।ভাবী আপনি যে ফুলের বিছানা দেখলেন সেটা তিশা সাজিয়েছে।তিশা আমার শালী।ওয়ারদার ছোট বোন।ওকে কালকে রাতেই এখানে এনেছি।ওয়ারদা ছাড়া তিশার আর কেউ নেই বলে আমি ওকে আমার কাছে রেখেছি।আর আপনি তিশার সাথেই আরাফকে দেখেছেন।
আরাফঃআর ওই সময় Accidently সব হয়েছে।আমি কিছু করিনি।
নবনিঃআপনি কি করবেন!!আমি রিজেক্ট করলে লিজা জানের কাছে চলে যাবেন।আমার বাবা না মানলে তিশার কাছে।আরো কিছু করার আছে?!!করেন কোনো সমস্যা নেই।আমি এভাবেও আপনাকে বিয়ে করছি না।বলেই ফোন নিল কল দিতে।
আরাফঃওই তুমি কাকে কল দাও।
নবনিঃUncle কে বলতে যে আমার জন্য পাত্র দেখতে আমি আপনাকে বিয়ে করছি না।
আরাফ ফোন কেড়ে নিলো।পাগলামি কইরো না নবনি।বাবাকে কল দিলে বাবা ঠিকই তোমার জন্য পাত্র দেখা শুরু করবে এমনেই শশুর Father কে মানাতে পারছি না।আর কিছু কইরো না।প্লিজ।আমার বাবাতো এমনেই আমার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে।আর আগুনে তেল দিয়ো না।
নবনিঃভালো হবে।আমি আপনাকে বিয়ে করবো না।আপনাকে বিয়ে করার থেকেতো মরে যাওয়া ভালো।


আরাফঃনবনি(বলে জোরে ধমক দিল) খবরদার এই কথা মুখেও আনবেনা।
নবনির চোখে পানি টলমল করছে।সে মুখ ফিরিয়ে নিল।
আরাফ নবনির সামনে যেয়ে হাটু গেড়ে বসলো।নবনি হাত ধরে মাথা নিচু করে বললঃতোমাকে কষ্ট দেয়ার জন্য আমি অত্যন্ত দুঃখিত পাখি।আমি সত্যিই বুঝতে পারি নি। এমন কিছু হবে।লিজার ব্যাপারটা আমি শুধু তোমাকে হিংসে করানোর জন্য করেছিলাম।আর কিছুই না।আর তিশারটা তিশা আমার উপর পরে গেল।আমার কি করার ছিল বল।তুমি যে নিজের হাত কাটলা। সেটা তোমার হাত কাটো নেই। আমার হৃদয় কেটে রক্ত রক্ত করেছো।
নবনি আরাফের চোখে স্পষ্ট পানি দেখতে পেল।আরাফ কারো দেখার আগে অতি সাবধানতের সাথে তা মুছে ফেলল।
নবনিঃআমাকে ছুয়ে ওয়াদা করেন।কখনো কোনো মেয়েকে নিজের বিন্দু পরিমান কাছে আসতে দিবেন না।
আরাফ নিজের হাতে রাখা নবনির হাত চেপে ধরে বলল কথা দিলাম নবনি। তুমি ব্যতীত আর কেউ আরাফ চৌধুরির কাছে আসতে পারবেনা।আমার মনের একমাত্র অধিকারিনী তুমি।
আরাফ নবনি দুইজনই দুইজনের চোখের দিকে তাকিয়ে আছে।
তিশা দরজার আড়ালে দাঁড়িয়ে ছিল।আরাফের কথা শোনা মাত্র নিজের রুমে দৌড় দিলো।
নিলয়ঃদোস্ত তুই কিন্তু ভাবীর বাবাকে পটাতে এসেছিলি।এখন একটু ভাবীর হাত ছেড়ে জায়গামতো এসে বস।
আরাফঃতোর এতো লাগছে কেন?আমার শালীতো তোর কাছেই আছে।তুইও রোমান্স কর। আমি নিজের আর নবনির চোখ বন্ধ করে রাখবো সত্যি।
নিলয়ঃতুই না??যে সকাল সকাল আমার বাসরসকাল নষ্ট করেছে!!??
নবনি হা করে এদের লাঘামহীন কথা শুনছে।আর ওয়ারদা চোখ পাকিয়ে নিলয়ের দিকে তাকিয়ে আছে।নবনি উঠে দাড়ালো
নবনিঃYou gys carry on.i have to leave.
আরাফ হাত ধরে নিজের কোলে বসিয়ে দিল।
আরাফঃতুমি কোথাও যাচ্ছো না।তোমার বাবার দুবর্লতা তুমিই ভালো বলতে পারবা।তাই তুমি আমাকে রাস্তা দেখিয়ে তারপরই যাবা।তাও আমি ছেড়ে দিয়ে আসবো।
নবনি আরাফ এর কোল থেকে উঠে ওয়ারদার পাশে যেয়ে বসলো।
নবনিঃআব্বুকে মানাতে হলে সুন্দর করে যেয়ে আমার হাত চাইবেন।ব্যাস আর কিছু করতে হবে না।
আরাফঃএতো সোজা🙄
নবনিঃহুম।
আরাফঃআচ্ছা আমি কি পরে যাবো।
নবনিঃThe one and only আরাফ চৌধুরির কাপড়ের অভাব পরেছে বুঝি।
আরাফঃFirst impression is the last impression. শশুড় Father আমাকে প্রথমবার দেখবেন।আমাকে সুন্দর লাগতে হবে না বুঝি।তোমরা থাকো। আমরা আসছি বলেই  নিলয়কে টানতে টানতে নিয়ে গেল।
নবনি হেসে কুটি কুটি খাচ্ছে।
ওয়ারদাঃকিরে তুই হাসছিস কেন?


নবনিঃআব্বু আরাফকে হাসপাতালে রক্তাক্ত শার্টে এলোমেলো চুলে ঘুমাতে দেখে গিয়েছে।আরাফ যদি এটা জানে নির্ঘাত Heart Fail করবে।হা হা হা।
ওয়ারদাও হাসছে।
ওয়ারদাঃচল। ওরা আসতে আসতে আমরা দুপুরের রান্না করে ফেলি। 
নবনিঃঠিকই বলছিস। আরাফ যে ভাবে গেল।উনি আর এখন আসছে না।বেচারা নিলয় ভাইয়া।
ওয়ারদাঃখবরদার একে বেচারা বলবি না।কালকে রাতে যা করলো। একে বেচারা বলা যায় না।
নবনিঃকি করছে।Love bite দিয়েছে বুঝি।
ওয়ারদাঃতোর ও কিন্তু সামনে বিয়ে।আমার ও সময় আসবে।
নবনিঃহি হি হি।
এইদিকে আরাফ হাফ মার্কেট কিনে ফেলতেসে।তাও  ওর শেষ হচ্ছে না।নিলয়ও ওয়ারদার জন্য কিছু টুকিটাকি কিনল।
নিলয়ঃদোস্ত কি করতাসোত। হইসেতো।
আরাফঃকি হইসে মাত্র ৭০ টা ব্যাগ।এতে কি হবে।
নিলয়ঃআরাফ লিজা যে জোর করে চুমু দিয়েছিল সেই পিক আমার কাছে আছে।আমি কিন্তু ভাবিকে দেখিয়ে দিবো।
আরাফঃকিহ!না তুই এমন কিছু করবি না।তুই না আমার বন্ধু। 
নিলয়ঃতাহলে বাড়িতে চল।
আরাফ নিরুপায় হয়ে বাসায় রাওনা দিলো।
বাসায় এসে আরাফ একটার পর একটা কাপড় ছুড়ে মারছে।কোনোটাই তার পচ্ছন্দ হচ্ছে না।
নিলয়ঃকি করছিস সবগুলোই সুন্দর। একটা পরলেই হলো।
আরাফঃকি সুন্দর!! ঘোড়ার ডিম।এই দেখ কালোটা এটা পরলে আমাকে কালা কাউয়া লাগবে।
আর এই লাল টা পরলে আমাকে টমেটো লাগবে।
আর এই হলুদটা পরলে সরিষা খেত চিনোস। সরিষা খেত।সেটা লাগবে।
নিলয় মাথায় হাত দিয়ে বসে আছে। সে ভাবছে আরাফ গেলে তার এগুলো গুছাতে গুছাতেই সারা রাত যাবে।আজ আর রোমান্স করা হবে না।
আর নবনি আরা ওয়ারদা সমান তালে হেসে যাচ্ছে।যেন তাদের সামনে আরাফ নয় জোকার দাঁড়িয়ে আছে।হা হা হা।
নবনিঃওই নীলটা পরেন।
আরাফঃএটা পরলে আমাকে নীল তিমি লাগবে।
নবনিঃহা হা হা।
নিলয়ঃতুই সবুজটাই পর।ওটা খুব মানাবে।
আরাফঃহ্যা যাতে রাস্তা দিয়ে যেতে যেতে কোনো গরু আমাকে ঘাস মনে করে খেয়ে ফেলে।
ওয়ারদাঃভাইয়া আপনি এদেরটা বাদ দেন।আপনি আমারটা শুনেন।আপনি ওই বেগুনিটা পরেন।
আরাফঃনা না এটাতো পরাই যাবে না।এটা পরলে আমাকে পুরা বেগুন মনে হয়।আন্টিরা যদি আমাকে বেগুন মনে করে ভেজে খেয়ে ফেলে।
নিলয় ওয়ারদা আর নবনি সশব্দে হেসে দিল।হা হা হা।
আরাফঃ😒আমি এখানে বিপদে আসি।আর তুমি হাসতাসো।ধ্যাত।তোমরা কেউ বুঝতাসোই না।আমি কত বিপদে আসে।
নবনি এইবার নিজে একটা সাদা পাঞ্জাবি বের করলো।হাতায় খুব সুন্দর কাজ করা। আপনি এই টাই পরবেন।
আরাফঃএটা পরলে যদি আমাকে সাদা বিলাই লাগে।
নবনিঃএকদম চুপ লাগবে না।এটাতে আপনাকে আমার বাবার হবু জামাই লাগবে। আর White আব্বুর Favourite Colour . so its final . no more talk .
আরাফঃAs your wish .
আরাফ নবনিকে বাসায় দিয়ে আসলো।
নবনিঃঠিক ৮ টায় আসবেন।আব্বু লেট কাজ পচ্ছন্দ  করেনা।
আরাফঃভয় দেখাও কেন।এসে পরবো।বলে চলে গেল।
রাত ৮ টায়ঃ
আরাফ আসার সময় দেখলো।একটা লোক Car এক্সিডেন্ট করে।লোকটা রাস্তায় পড়ে আসে অথচ কেউ সাহায্য  করছে না।আরাফ এর এখানে দেরী হয়ে যাচ্ছে।
আরাফঃনা।আমি ইনাকে বিপদে ফেলে যেতে পারি না।নবনি এখন থাকলে বলত আরাফ যে অন্যের বিপদে এগিয়ে আসে।আল্লাহ তার বিপদে সবসময় তার পাশে থাকে।
আরাফ সব কিছু ভুলে গিয়ে ওই লোকটার কাছে এগিয়ে গেল।লোকটাকে টেনে বের করতেই গাড়ীটা Blast হয়ে গেল।আরাফ সেই লোকটাকে হাসপাতালে নিয়ে যায়।তার সাদা পাঞ্জাবিতে রক্তের দাগ মিশে আছে।হাসপাতালে কেউ রোগী এডমিট নিচ্ছে না।কারণ আরাফ তার কেউ হয় না।
নার্সঃআমরা ইনাকে নিতে পারবো না।উনার কোনো Relative কে ডাকেন।আপনি কি রোগী কিছু হন!?
আরাফঃহ্যা।ইনি আমার বাবা।এখনই আমার বাবাকে অপারেশন থিয়েটর এ নিন।নাহয় আমি এই হাসপাতালের বিরুদ্ধে মামলা করবো।
সিনিয়র ডাক্তারঃনা না এমন কিছু করবেন না।নার্স উনি বলছেতো লোকটা উনার বাবা তাকে তাড়াতাড়ি  OT তে নিয়ে যাও।
লোকটা নিভু নিভু চোখে আরাফের দিকে তাকিয়ে রইলো।হয়তো কিছু বলতে চাইতো।আরাফ লোকটার হাত ধরে বলল।
আরাফঃআপনি চিন্তা করেন না বাবা।আপনার কিছু হবে না।
তারপর অপারেশন শুরু হলো।আরাফ রক্ত ওষুধ সব কিছু নিজে দৌড়াদৌড়ি করে এনে দিল।
এখানে রাত ৯ টা বেজে যায়।আরাফ আর পৌছাতে পারে না নবনির বাবা কাছে।
ডাক্তারঃআপনি তাকে ঠিক সময় এনেছেন।আর একটু দেরী হলে ইনাকে আর বাচানো যেতো না।
কিছুক্ষন পর লোকটার জ্ঞান ফিরে।লোকটা আরাফ এর সাথে দেখা করে।
লোকটাঃতোমাকে আমার খুব পচ্ছন্দ হয়েছে। আমার মেয়েকে বিয়ে করবে।
আরাফ হকচকিয়ে গেল।
আরাফঃকিহহহহ!!কখনোই না।
লোকটাঃভেবে বলছোতো?
আরাফঃজি।
লোকটাঃএরপর চাইলেও কিন্তু আর মেয়ে দিবো না।


চলবে ...


১১তম পর্ব পড়তে এখানে ক্লিক/ট্যাপ করুন


লেখক সংক্ষেপ:
তরুণ লেখিকা জান্নাতুল ফেরদৌস সিমরান সম্পর্কে তেমন কিছুই জানা যায়নি। তবে তিনি নিজের সম্পর্কে লিখেছেন, আমি আমার মতো। আমি কারো মতো না। আমি আমিতেই পারফেক্ট। যারা আমাকে এমনভাবে গ্রহণ করতে পারবে, তারাই আমার আপন।

কবিয়াল
 
কবিয়াল’এ প্রকাশিত প্রতিটি লেখা ও লেখার বিষয়বস্তু, ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়া ও মন্তব্যসমুহ সম্পূর্ণ লেখকের নিজস্ব। প্রকাশিত সকল লেখার বিষয়বস্তু ও মতামত কবিয়াল’র সম্পাদকীয় নীতির সাথে সম্পুর্নভাবে মিলে যাবে এমন নয়। লেখকের কোনো লেখার বিষয়বস্তু বা বক্তব্যের যথার্থতার আইনগত বা অন্যকোনো দায় কবিয়াল কর্তৃপক্ষ বহন করতে বাধ্য নয়। কবিয়াল’এ প্রকাশিত কোনো লেখা বিনা অনুমতিতে অন্য কোথাও প্রকাশ কপিরাইট আইনের লংঘন বলে গণ্য হবে।

Post a Comment

নবীনতর পূর্বতন