উপন্যাস       :        তোমায় ঘিরে - ২
লেখিকা        :         জান্নাতুল ফেরদৌস সিমরান
গ্রন্থ               :         
প্রকাশকাল   :         
রচনাকাল     :         ২৯ নভেম্বর, ২০২২ ইং

লেখিকা জান্নাতুল ফেরদৌস সিমরানের “তোমায় ঘিরে - ২” শিরোনামের এই ধারাবাহিক উপন্যাসটি তার ব্যক্তিগত ফেসবুক পেজ থেকে নেয়া হয়েছে। লেখিকা এটি “তোমায় ঘিরে” উপন্যাসের দ্বিতীয় সিজন হিসেবে লিখেছেন। ‘কবিয়াল’ পাঠকদের জন্য উপন্যাসটি পর্ব আকারেই প্রকাশিত হল। লেখিকা অনবদ্য এ উপন্যাসটি ২০২২ সালের নভেম্বরের ২৯ তারিখ থেকে লেখা শুরু করেছেন।
তোমায় ঘিরে - ২ || জান্নাতুল ফেরদৌস সিমরান - Bangla Golpo - Kobiyal - কবিয়াল
তোমায় ঘিরে - ২ || জান্নাতুল ফেরদৌস সিমরান

1111111111111111111111

১৫ তম পর্ব পড়তে এখানে ক্লিক/ট্যাপ করুন

তোমায় ঘিরে- ২ || জান্নাতুল ফেরদৌস সিমরান (পর্ব - ১৬)

আরাফঃ অতীত এর সবকিছুই আমি তোমাদের বলে দিলাম।এরপরও তোমরা বিয়ে করবে কি না সিধান্ত তোমাদের হবে।
আরিয়ানঃ আপনি এগুলো কি বলছেন? এই যুগে এসেও আপনি জ্বিন ভূত এর কথা বলছেন।এটা কি আসলেই বিশ্বাসযোগ্য?
নূরঃআমি মানি।কারন আল্লাহ তায়ালা মানুষ আর জ্বীনজাতিকে  সৃষ্টি করেছেন কেবলমাত্র তার ইবাদতে জন্য।
জ্বীন অবশ্যই আছে।কিন্তু তাদের দেখার মতো ক্ষমতা আল্লাহ আমাদের দেন নেই।আবার আমরা তাদের দেখতে পারি যদি তারা আমাদের কাছে দৃশ্যমান হয়।
আরিয়ানঃআমি একজন ডাক্টার হয়ে এগুলো মানি না।
আরাফঃতোমার মানা না মানায় কিছুই বদলে যাবে না।আরিয়ান।
মেহরাব আদ্রিতা নিজেও জানে না এই ব্যাপারে।আমি বলি নাই ওদের। কিন্তু তোমরা সারাজীবন এর জন্য মেহরাব আদ্রিতার জীবনে জড়িয়ে যাবে।
 তোমাদের জানার অধিকার আছে। আর সময় খুব দ্রুত ঘনিয়ে আসছে।আর মাত্র ৭ দিন পর মেহরাব আদ্রিতার জন্মদিন। তারা ২২ বছর এর হয়ে যাবে।আর তখনই তাদের জীবনের কালো সময় শুরু হবে।আমি জানি না আমি আর নবনি কতদিন তাদের আগলে রাখতে পারবো।তোমাদের সারাজীবন তাদেরকে দেখে রাখতে হবে।
নূরঃবাবাই।আমি সবসময় সব পরিস্থিতিতে মেহরাব এর পাশে আছি।আর এই সবকিছুতে মেহরাব এর কোনো দোষই ছিলো না।যা হয়েছে নবনি মামুনির গর্ভে থাকতে হয়েছে।এর জন্য আমি তার কাছ থেকে সরে যেতে পারি না।
আরিয়ান কিছু একটা ভাবছে।
আরাফঃকিছু বলবে আরিয়ান?
আরিয়ানঃআমি এগুলো কোনো কিছু এখনো বিশ্বাসই করতে পারছি না।তবুও আমি বিষয়টা ফেলনা ভাবে ও নিতে পারবো না।এর সাথে আদ্রিতার অতীত বর্তমান সবটা জুড়ে আছে।
আমি কিছু চাইবো দিবেন শশুড় আব্বু?
আরাফঃদেয়ার মতো হলে অবশ্যই দিবো।
আরিয়ানঃআমি আজকে আদ্রিতাকে বিয়ে করতে চাই।
আরাফঃWhat!তুমি কি ভেবে বলছো? 
আরিয়ানঃহ্যা।আমি এসব শোনার পর এক মুহূর্ত ও আদ্রিতাকে একা ছাড়তে পারবো না।এক সপ্তাহ চোখের পলকেই চলে যাবে।প্লিজ আমাকে আদ্রিতা হাত দিয়ে দিন।স্বামী হয়েও আমি তার পাশে তো থাকতে পারবো।
আরাফঃতোমার বাবা মা?আর তুমি জেনে বুঝে অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ এর দিকে এগোবে?
আরিয়ানঃআদ্রিতা ছাড়া কোনো ভবিষ্যৎ আমি চাই না।আর আদ্রিতার সাথে যদি আমি ৭ দিন ও বাচি আমি সেই জীবনই বেছে নিবো।আর বাবা মাকে আমি ম্যানেজ করে নিবো। না করতে পারলে আলাদা থাকবো।আর আমার এতটুক যোগ্যতা আছে যে আমি আদ্রিতার সব চাহিদা পূরন করতে পারবে।

আরাফ খুব চিন্তায় পড়ে গেলো।
নূর আরাফ এর হাত এর উপর হাত রাখলো।
নূরঃআমি জানি বাবাই তুমি আমাদের কতটা বিশ্বাস করলে এই গোপন কথাগুলো আমাদের সাথে শেয়ার করেছো।আমি জানি না আরিয়ান কেমন। কিন্তু আমি জানি আমার আরাফ বাবাই এর বিচক্ষণতা কেমন!তুমি কখনোই ভুল সিধান্ত নিতে পারো না।
আরিয়ান এর উপর ভরসা না করতে পারলেও নিজের বিশ্বাস এর উপর বিশ্বাস রাখো।
আরিয়ান হাটু গেড়ে মাটিতে বসে পড়লো।
আরিয়ানঃপ্লিজ আব্বু।তোমার মুখে কথাগুলো শোনার পর থেকে আমার মন অসম্ভব রকমের ছটপট করছে।আদ্রিতাকে হারানোর ভয় আমাকে শেষ করে দিচ্ছে।
প্লিজ আমাকে তার স্বামী হওয়ার অধিকারটা দাও।আমি আমার জীবন দিয়ে হলেও তাকে রক্ষা করবো। 
আরাফঃবিয়ের সময় হয়ে যাচ্ছে। নিচে চলো নূর।
আরিয়ান এর মন ভেঙে গেলো।
আরাফঃকি হলো আরিয়ান।মুখ ঝুলিয়ে দাড়িয়ে আছো কেন?
আরিয়ান শুকনো হাসি দিলো।
আরাফঃতোমার আর আদ্রিতার বিয়েতো আমি একা সিধান্তে দিতে পারি না আরিয়ান।নবনির ও পুরো অধিকার আছে এই সিদ্ধান্ত নেয়ার। মেহরাব নূর এর বিয়ের পর আমরা এই ব্যাপারে কথা বলবো।এখন নিচে চলো। 
আরিয়ানঃহুম।
আরাফ নূরকে নিয়ে নিচে নামলো।মেহরাব এর চোখ নূর এর উপর আটকে আছে।নূর বউ সাজে মারাত্মক সুন্দর লাগছে।
আদ্রিতাঃভাই। মুখটা বন্ধ করো। এভাবে হা করে ভাবীর দিকে তাকালে ভাবীর নজর লেগে যাবে।

মেহরাব রেগে আদ্রিতার দিকে তাকায়।
মেহরাবঃআমার জিনিসের দিকে আমি তাকালে নজর লাগবে না। বুঝলি?
আদ্রিয়ানঃতোমার এখনো হয় নাই তো!!!
মেহরাবঃকি বললি?
আদ্রিয়ানঃকিছু না।
মেহরাবঃনিলয় বাবায়ায়ায়াই।
নিলয় কাজী নিয়ে আসছিলো।
নিলয়ঃহ্যা হ্যা। বাবা বলো?
মেহরাবঃএখনই বিয়ে করবো।আর এক সেকেন্ড ও দেরি করবে না।না হলে আমি এখনই নূরকে তুলে নিয়ে চলে যাবো।
নিলয়ঃআরে না না।কাজী সাহেব। বিয়ে পড়ান।
মেহরাবঃজলদি করেন।
আরিয়ানঃকেন বন্ধু।বাসররাতের তর সইছে না?
মেহরাব চোখ গরম করে তাকালো।
আরিয়ানঃআর এ কাজী সাহেব তাড়াতাড়ি বিয়ে পড়েন।আর একটু দেরি করলে এখানে আগুন লেগে যাবে।
আদ্রিয়ানঃআর এ আর এ আস্তে ধীরে পড়েন।এক দম আস্তে।বিয়েতো একবারই হবে আমার ভাইয়ের।
আদ্রিতাঃকাজী সাহেব। আপনি আপনার মতো বিয়ে পড়ানতো। এদের কারো কথাই আপনার শুনতে হবে না।
মেহরাব কাজীর হাত থেকে কাগজ টান দিয়ে নিয়ে সাথে সাথে সাইন করে দিলো।
সবাই হা করে তাকিয়ে আছে।
তারপর কাগজটা নূর এর হাতে দিয়ে বললো।

মেহরাবঃতাড়াতাড়ি সাইন করো।না হলে আমি এখনই বের হয়ে যাবো।
নূরঃএই আদ পাগল এর উপর কোনো ভরসা নাই।আবার চলে যেতেই পারে।
নূর ও সাইন করে দিলো।
মেহরাবঃনাও। বিয়ে হয়ে গিয়েছে।এখন অফিশিয়ালি নূর আমার ওয়াইফ। তোমরা এখন আরামসে দোয়া পড়ে কবুল পড়াও।আমার কোনো সমস্যা নাই।
আরাফ স্বশব্দে হেসে দিলো।
আরাফ এর হাসি দেখে সবাই আর এক দফা শক খেলো।
মেহরাবঃহাসছো কেন???
আরাফঃকাবিননামার টাকাটা  এখনো লিখা হয় নাই।হা হা হা।
কাজীঃএইবার কাগজটা দিন লিখে দেই?
মেহরাব কাগজ দিয়ে দিলো।
মেহরাবঃজ্বি লিখেন।
কাজীঃকত লিখবো?
নিলয়ঃ১০ লাখ।
আরাফঃমাত্র!!!৫০ লাখ লিখেন।আমার মেয়ে বলে কথা।ছাড়াছাড়ি হলে মেহরাব চৌধুরী ৫০ লাখ টাকা পরিশোধ করবে।
মেহরাবঃএকদমই না।
নিলয়ঃমানে?
আরাফঃনা বলিস কোন সাহসে?
মেহরাবঃআজব তো। ৫০ লাখ টাকা মেহরাব চৌধুরীর ক্লাসের সাথে যায়?!!
১ কোটি টাকা লিখেন।
নূরঃপাগল হয়েছেন?এক কোটি টাকায় কয়টা শুন্যে হয় জানেন?আপনার ব্রেইন কি ব্রেইন এর জায়গায় আছে?
আরাফঃআজব তো?!! ১ কোটি কেন ১০ কোটি টাকা হলেও তো আমার কোনো সমস্যা নাই।আমি তো তোমাকে ছাড়বো না।কখনোই না।কোনো পরিস্থিতিতেই না।
কাজীঃএত কথা কি করে বলেন আপনারা?প্রথম এমন কোনো বিয়েতে আসলাম আমি যেখানে সবাই অদ্ভুত প্রকৃতির। দয়া করে এখন আপনারা বসেন।আমি বিয়ে পড়াই।
সবাই বসে পড়লো।কাজী বিয়ে পড়তে শুরু করলে।
কবুল বলতে বললে মেহরাব নূর এর চোখের দিকে তাকিয়ে বলে দিলো।নূর ও মুচকি হেসে কবুল বলে।

কাজীঃআলহামদুলিল্লাহ।মিষ্টি আনেন।
আরাফ সবাইকে খেজুর এগিয়ে দিলো।
আরিয়ান একটা খেজুর নিয়ে আদ্রিতার মুখে গুজে দিলো।
আদ্রিতাঃ করছেনটা কি?
আরিয়ানঃরেডি হন আদ্রিতা চৌধুরী। একটু পর আপনিও মিংগেল হতে চলেছেন।
আদ্রিতাঃমানে!!!
আরিয়ানঃএই কাজীটাকেই এখান থেকে তোমাদের বাসায় ধরে নিয়ে যেয়ে বিয়ে করবো।আর আজকেই করবো।You are going to be Miss Adrita Ariyan Ahmed Very soon.
আদ্রিতা থ হয়ে গেলো।
আরিয়ান চোখ টিপি দিয়ে সিটি বাজাতে বাজাতে চলে গেলো।
আদ্রিতাঃউনি এটা কি বলে গেলেন!!আমার আব্বুর সাথে কথা বলতে হবে।
আদ্রিতা আরাফ এর সাথে কথা বলার জন্য ছুটে গেলো।কিন্তু আরাফ খুব ব্যস্ত।তাই আর কথা হলো না।

এখানে নূরকে মেহরাব এর পাশে বসানো হলো।
নূর মেহরাব এর দিকে অদ্ভুত দৃষ্টিতে তাকিয়ে আছে।
নূরঃউনি এতো ফর্সা আর সুন্দর কি এটার জন্যই কারন উনার মধ্যে জ্বীন এর শক্তি আছে।আচ্ছা ইনি এমনেই এতটা তান্ডব চালান।একবার যদি জানেন তার মধ্যে জ্বীন এর শক্তি আছে তাহলে কি হবে!!!
এমনেই উনাকে সামাল দিতে পারি না।এখন আবার এই আদ পাগল জ্বিন মানুষকে সামাল দিতে হবে।(মনে মনে)
মেহরাবঃ১০ মিনিট যাবত এভাবে চোখ দিয়ে গিলে খাচ্ছো।বিয়ের পর কি আরো সুন্দর হয়ে গিয়েছি?

নূরঃআপনার থেকে অসুন্দর পুরুষ আর একটাও নেই।
মেহরাবঃতাহলে এই অসুন্দর পুরুষকে বিয়ে করলে কেন?
নূরঃএই অসুন্দর পুরুষকে কেবল আমার করে রাখতে।শুধুই আমার।বুঝলেন?
মেহরাব মুচকি হাসলো।
মেহরাবঃইয়েস মাই লাভ।মিসেস নূর চৌধুরী। 
নূরঃআই লাভ ইউ মিস্টার মেহরাব চৌধুরী। 
মেহরাব মুচকি হাসলো।
নূরঃআজব তো।আমি যা বলেছি তার রিপ্লাই তো করবেন?
মেহরাবঃশুধু বললেই কি ভালোবাসা প্রকাশ পায়?মেহরাব চৌধুরী বলা বাদে সব ভাবে ভালোবাসা প্রকাশ করবে।কিন্তু এই তিনটা শব্দ কখনোই বলবে না।
মেহরাব উঠে চলে গেলো।
নূরঃএটিটিউড এর দোকান।আমিও দেখি কি করে ভালোবাসা প্রকাশ করে।
আরাফঃনিলয় সব মেহমান প্রায় চলে গিয়েছে।আমরা খাওয়া দাওয়া করে নেই।
নিলয়ঃহ্যা।চল।

আরাফঃআদ্রিতা নূরকে নিয়ে খেতে আসো।
আদ্রিতাঃআব্বু।আমার তোমার সাথে কথা আছে।
আরাফঃএখন কিসের কথা?বাসায় যেয়ে কথা হবে।নূরকে নিয়ে এসো।
আদ্রিতাঃআরিয়ান বলছে বাসায় যেয়ে আমাকে বিয়ে করবে!!!!
আরাফঃহা হা হা।তোর প্রেমে অন্ধ হয়ে গিয়েছে। এজন্য আবল তাবল বকছে।বিয়েতো তখন হবে যখম নবনি রাজী হবে।নবনি মানবে বলে মনে হচ্ছে না।
আদ্রিতাঃতার মানে তুমি মেনে গিয়েছো?
আরাফঃহ্যা।কেনো।তুই খুশি না?
আদ্রিতাঃলাইক সিরিয়াসলি।আব্বু।মানুষের বাবারা এগুলো নিয়ে কত ড্রামা করে। আর মেয়েকে তো অল্প বয়সে বিয়েই দিতে রাজি হয় না। আর তুমি কতো সহজ এ মেনে নিচ্ছো!!তুমি এমন কেন?
আরাফঃআরাফাত চৌধুরী ইজ ইউনিক।মাই গার্ল।
আদ্রিতাঃআব্বু।আমি এখন বিয়ে করবো না।আমি এখনো তোমার ছোট আদ্রিতা।আমি তোমাকে ছেড়ে যেতে চাই না।
আরাফঃকিছুদিন পর ২২ বছর এর হয়ে যাবে মাই প্রিন্সেস।এখনো নিজেকে ছোট্ট ভাবা বন্ধ করো।জীবনকে ফেস করতে শিখো।আমি সারাজীবন তোমার পাশে থাকবো না।আমার পরেও তোমার এমন একজন এর প্রয়োজন আছে যে তোমাকে আমার মতো আগলে রাখবে।আমি আরিয়ান এর মধ্যে আমার ছায়া দেখেছি।
 সময় নাও।শেষ সিধান্ত তোমারই থাকবে।
আদ্রিতাঃআমি নূর ভাবিকে নিয়ে আসি।
আরাফঃহুম।

আপনার পছন্দের গল্পের নাম কমেন্টে জানান 

সবার আগে সব পর্ব পেতে যুক্ত হন আমাদের ফেসবুক পেজে।


চলবে ...

১৭ তম পর্ব পড়তে এখানে ক্লিক/ট্যাপ করুন


লেখক সংক্ষেপ:
তরুণ লেখিকা জান্নাতুল ফেরদৌস সিমরান সম্পর্কে তেমন কিছুই জানা যায়নি। তবে তিনি নিজের সম্পর্কে লিখেছেন, আমি আমার মতো। আমি কারো মতো না। আমি আমিতেই পারফেক্ট। যারা আমাকে এমনভাবে গ্রহণ করতে পারবে, তারাই আমার আপন।

কবিয়াল
 
কবিয়াল’এ প্রকাশিত প্রতিটি লেখা ও লেখার বিষয়বস্তু, ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়া ও মন্তব্যসমুহ সম্পূর্ণ লেখকের নিজস্ব। প্রকাশিত সকল লেখার বিষয়বস্তু ও মতামত কবিয়াল’র সম্পাদকীয় নীতির সাথে সম্পুর্নভাবে মিলে যাবে এমন নয়। লেখকের কোনো লেখার বিষয়বস্তু বা বক্তব্যের যথার্থতার আইনগত বা অন্যকোনো দায় কবিয়াল কর্তৃপক্ষ বহন করতে বাধ্য নয়। কবিয়াল’এ প্রকাশিত কোনো লেখা বিনা অনুমতিতে অন্য কোথাও প্রকাশ কপিরাইট আইনের লংঘন বলে গণ্য হবে।

Post a Comment

নবীনতর পূর্বতন