উপন্যাস       :        প্রিয়ন্তিকা
লেখিকা        :         আভা ইসলাম রাত্রি
গ্রন্থ               :         
প্রকাশকাল   :         
রচনাকাল     :         ১২ আগস্ট, ২০২২ ইং

লেখিকা আভা ইসলাম রাত্রির “প্রিয়ন্তিকা” শিরোনামের এই ধারাবাহিক উপন্যাসটি তার ব্যক্তিগত ফেসবুক পেজ থেকে নেয়া হয়েছে। ‘কবিয়াল’ পাঠকদের জন্য উপন্যাসটি পর্ব আকারেই প্রকাশিত হল। লেখিকা অনবদ্য এ উপন্যাসটি ২০২২ সালের আগস্ট মাসের ১২ তারিখ থেকে লেখা শুরু করেছেন।
প্রিয়ন্তিকা || আভা ইসলাম রাত্রি Bangla Golpo - Kobiyal
প্রিয়ন্তিকা || আভা ইসলাম রাত্রি

৩৪ তম পর্ব পড়তে এখানে ক্লিক/ট্যাপ করুন

প্রিয়ন্তিকা || আভা ইসলাম রাত্রি (পর্ব - ৩৫)

মাহতিম-প্রিয়ন্তির বিয়ের আজ প্রায় এক মাস। এই এক মাস তাদের দুজনের মধ্যে সেভাবে কোনো অন্তরঙ্গ সম্পর্ক গড়ে উঠে নি। এই ব্যাপারে মাহতিমের মধ্যে কোনো মাথাব্যাথা নেই। যেখানে প্রিয়ন্তিকে বউ হিসেবে পাওয়াটাই অসম্ভব ছিল, সেখানে আজকে প্রিয়ন্তি তার বউ হিসেবে তার সঙ্গে থাকছে। এর চেয়ে বেশি মাহতিমের কোনো আশা নেই। প্রিয়ন্তিকে বিয়ে করার জন্যে মাহতিম প্রিয়ন্তির অনুমতির অপেক্ষা করেনি। করা প্রয়োজনবোধ করেনি সেসময়। একটাই কথা তখন মাথায় চেপেছিল, সেটা হচ্ছে প্রিয়ন্তিকে যেকোনো মূল্যে অনুরাগের থেকে বাঁচিয়ে নিজের করে নেওয়া। নিজের জেদ পূরণ করেছে মাহতিম। কিন্তু বিয়ের পর মাহতিম সিদ্ধান্ত নিয়েছে, এই শেষ। আর কোনো কিছুই মাহতিম প্রিয়ন্তির মতের বিরুদ্ধে করবে না। মাহতিমের নিজের উপর যে পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ আছে, তাতে প্রিয়ন্তিকে না ছুয়ে দিব্বি কাটিয়ে দিতে পারবে। কিন্তু কথায় বলে না, পুরুষ মানুষের সবচেয়ে দূর্বল জায়গা হল নারী। সবথেকে শক্তির জায়গাটাও নারীর দখলে। তাই মাঝেমধ্যে মাহতিমের ইচ্ছে করে তাদের সম্পর্ককে পরিণতি দিতে। মাঝেমধ্যে প্রিয়ন্তিকে খুব করে কাছে টানতে ইচ্ছে করে। এগিয়েও যায় দু কদম। কিন্তু পরপরই ফিরে আসে। সামলায় নিজেকে। পুরুষ হলেও মাহতিম কোনো কাপুরুষ নয়। ভালোবাসা না পেয়ে জোর করে ভালোবাসা অর্জন মাহতিমের বৈশিষ্ট্যে নেই। তাই তো ইদানিং প্রিয়ন্তির দিকে একটু কমই নজর দিচ্ছে সে। যতই ভাবে, প্রিয়ন্তির মতের বিরুদ্ধে কিছু করবে না। ততই প্রিয়ন্তির বউরূপে নানাভাবে দেখে সেই ভাবনা ধুলিস্মাৎ হতে সময় নেয়না। মাহতিমের মাঝেমধ্যে নিজেকে খুব অসহায় লাগে। প্রিয়ন্তিকে এই পৃথিবীর সবকিছু থেকে সে খুব বেশি ভালোবাসে। অথচ তার ভালোবাসার মানুষ তাকে ভালোবাসে না। এর চেয়ে যন্ত্রণাকর কোনো কিছু বোধহয় বিধাতা মাহতিমকে দিতে পারতেন না। হয়ত ছোটবেলায় নিজে অজান্তেই মাহতিম খুব কড়া এক অন্যায় করেছে। তার শাস্তি এখন নিজে অনুভূতিকে দুমড়ে মুচড়ে দিতে হচ্ছে মাহতিমের। 


মাহতিম প্রিয়ন্তিকে আগের ন্যায় দেখছে না, ভালোবাসছে না, পেছনে ঘুরঘুর করছে না। বিষয়টা প্রিয়ন্তিকে না চাইতেও পুড়াচ্ছে। দুদিনেই ভালোবাসা ফুরিয়ে গেল, ভাবতেই চোখের জল উপচে গড়াতে চাইছে। প্রিয়ন্তি ক্রমশ অশান্তিতে ভুগতে লাগল। খেতে ভালো লাগে না, ঘুমুতে ইচ্ছে করে না, রাতের বেলায় আকাশে চাঁদ দেখতে ইচ্ছে করে না, এমন অনেক শখের কাজ প্রিয়ন্তির ইচ্ছে করে না। প্রিয়ন্তি সর্বদা মাহতিমের ভালোবাসা দেখে আসছে। কিন্তু আজ এই অবহেলা, অবজ্ঞা সম্পূর্ন নতুন তার কাছে। মাহতিমের দুইদিন অবহেলায় প্রিয়ন্তির পুরো দুনিয়া তেতো লাগতে শুরু করল। তখন প্রিয়ন্তির মনে পরে, ঠিক এইভাবেই প্রিয়ন্তি নিজেও মাহতিমকে অবহেলা করেছিল। প্রিয়ন্তি মাহতিমকে ভালো না বাসলেও তার সামান্য অবহেলায় বিষিয়ে উঠছে প্রিয়ন্তির হৃদয়। অথচ তার ভালোবাসা অন্ধ হয়ে যাওয়া মাহতিম একদিন এইভাবেই দিনের পর দিন কষ্ট পেয়ে গেছে। আজকাল এসব কথা মনে পরলেই প্রিয়ন্তির বুকের ভেতর দাউদাউ করে জ্বলে উঠে। ইচ্ছে করে, পুরনো সময় ফিরে গিয়ে আবার সব ঠিক করে দিতে। কষিয়ে থাপ্পড় বসাতে পুরোনো প্রিয়ন্তিকে। কিন্তু সেটা তো অসম্ভব। তাই শুধু ভেতর ভেতর গুমড়ে মরছে প্রিয়ন্তি। না পারছে মাহতিমকে ভালোবেসে কাছে টানতে, আর নাইবা পারছে মাহতিমের এই অবহেলার বিরুদ্ধে প্রশ্ন করতে। 

আজ বাসায় মেহমান আসবে। মাহতিমের পুরনো এক বন্ধু। আমেরিকা থেকে আসছে। ওয়াহিদের পরে সে মাহতিমের সবচেয়ে কাছের বন্ধু। বন্ধু নাকি বান্ধুবি আপাতত সেটা জানে না প্রিয়ন্তি। বুকের ভেতর খচখচানিটাকে দামাচাপা দেবার চেষ্টা করে রান্নায় হাত লাগাচ্ছে প্রিয়ন্তি। নয়না আর প্রিয়ন্তি মিলে রান্না কিছুটা গুছিয়ে নিল। প্রিয়ন্তির শাশুড়ি এসে রোস্ট বসালেন। দুই বউয়ের দিকে চেয়ে বললেন,
' গোসল নিয়ে নাও তোমরা। ওরা এসে যাবে আর কিছুক্ষণের মধ্যে। বাড়ির বউ সুন্দর পরিপাটি হয়ে থাকা ভালো। '


নয়না ও প্রিয়ন্তির দুইজনেই মাথা দুলিয়ে যার যার রুমে আসে। প্রিয়ন্তি যখন রুমে ঢুকে মাহতিম তখন সবে গোসল থেকে বেরিয়েছে। প্রিয়ন্তিকে একঝলক দেখেই সে আলমারির দিকে এগিয়ে যায়। প্রিয়ন্তি আড়চোখে দেখে সব। মাহতিম আলমারি কিছুক্ষণ ঘাটে। কাঙ্ক্ষিত জিনিস না পেয়ে প্রিয়ন্তিকে জিজ্ঞেস করে,
' আমার নেভি ব্লু শার্টটা দেখেছ? ব্র্যান্ডের যেই শার্ট সেদিন কিনলাম, সেটা। '

প্রিয়ন্তি ভ্রু কুঁচকে তাকায়। জিজ্ঞেস করে,
' ব্র্যান্ডের শার্ট দিয়ে তুমি কি করবে? নরমাল শার্ট তো আছেই। এগুলা পড়ো। '
মাহতিম মাথা দোলায়। পরপরই বলে,
' ইশা এতদিন পর আসছে। আমি ওর সামনে কমদামী শার্ট পরে যাব? আমার প্রেস্টিজ আছে না? '


প্রিয়ন্তি অবাক হয়। মাহতিমের প্রায় সকল শার্টই ব্র্যান্ডের। সবগুলোর দাম প্রায় ৩০০০ এর উপরে। এসব দামী শার্ট পরবে না সে। পরবে সেদিন ৫০০০ দিয়ে আনা শার্ট। আর যে আসছে সে মাহতিমের মেয়ে ফ্রেন্ড। বাহ্! তাহলে এই চলছে। মেয়ে ফ্রেন্ডের আসবে, সেইজন্যে জনাব এট সাজগোজ করছেন? প্রিয়ন্তির ইচ্ছে করল মাহতিমের মাথার চুল সব টেনে ছিঁড়ে ফেলতে। কতবড় সাহস। বিয়ের দুইদিন পরই অন্য মেয়েকে ইমপ্রেস করবে বলে দামী দামী শার্ট পড়ার ইচ্ছে জাগছে? প্রিয়ন্তি নিজের রাগ দমানোর চেষ্টা করল। তারপর এগিয়ে গিয়ে আলমারির একদম কর্নার থেকে শার্টের প্যাকেট থেকে শার্ট বের করে একপ্রকার ছুঁড়ে ফেলল মাহতিমের দিকে। মাহতিম শার্ট সঙ্গেসঙ্গে ক্যাচ করে আহাম্মকের মত প্রিয়ন্তির দিকে চেয়ে রইল। প্রিয়ন্তি রাগে গজরাতে গজরাতে শাড়ি নিয়ে বাথরুমে চলে গেল। 
মাহতিম বুঝতে পারল, প্রিয়ন্তি রেগে আছে। তাই সে রেডি হয়ে রুমেই বসে থাকল প্রিয়ন্তিকে এই নিয়ে জিজ্ঞেস করবে কিছু। প্রিয়ন্তি বেশ সময় নিয়ে গোসল থেকে বেরিয়ে এল। লম্বা, ঘন চুলে গামছা প্যাঁচানো। কানের পাশে তিন চারটা চুল ভিজে লেপ্টে আছে। নাকের নাকফুলে পানির ফোঁটা জমে আছে। বিউটি বোনের উপরও জমেছে পানির বিন্দু। গায়ের শাড়ি বেশ ভেজা। প্রিয়ন্তিকে এরকম আবেদনময়ী অবস্থায় দেখে মাহতিমের শরীর ঝাঁকি দিয়ে উঠল। গলা প্রায় শুকিয়ে গেল। চোখ পিটপিট করে তাকিয়ে রইল প্রিয়ন্তির দিকে। বিয়ের পর ইদানিং প্রিয়ন্তির প্রতি মাহতিমের ভালোবাসা আরো দ্বিগুণ বেড়ে গেছে। প্রিয়ন্তির সব রূপেই এখন মাহতিম কি মুগ্ধই না হয়। প্রিয়ন্তি আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে চুল ঝাড়ছে। চুলের পানি ছিটকে এসে মাহতিমের চোখে মুখে পরছে। এতেই কেমন শিউরে উঠছে মাহতিম। মাহতিম সম্মোহনের ন্যায় দু কদম এগিয়ে গেল। কিন্তু পরপরই থেমে গেল তার পা জোড়া। হুশ ফিরেছে এমন ভাব করে চোখ বন্ধ করে মাথা দ্রুত ঝাঁকাল। পরপরই ব্যস্ত পায়ে রুম থেকে বেরিয়ে গেল। প্রিয়ন্তি এবার খুব কষ্ট পেল। ভেবেছিল মাহতিম প্রিয়ন্তির রাগ ভাঙাতে আসবে। গোসল থেকে বেরিয়ে রুমে এখনো মাহতিমকে দেখে প্রিয়ন্তি মনেমনে খুশিই হয়েছিল। মাহতিম বদলে যায়নি, ভাবতেই খুশির সমুদ্রে যেন সাঁতারে বেড়াচ্ছিল। অথচ প্রিয়ন্তির সকল খুশিকে হাতের মুঠোয় গলা চেপে ধরে মাহতিম এভাবে রুম থেকে বেরিয়ে যেতে পারল? না চাইতেও প্রিয়ন্তির চোখ থেকে এক ফোঁটা জল গড়িয়ে পরল। সঙ্গেসঙ্গে প্রিয়ন্তি মুছে ফেলল সেই জল। 


ইশা বাড়িতে আসতেই রীতিমত হৈ হুল্লোর লেগে গেল মাহতিমদের মধ্যে। মাহতিম এতদিন পর বেস্ট ফ্রেন্ডকে কাছে পেয়ে মাথায় তুলবে না কি করবে ভেবে পাচ্ছে না। মাহতিম ইশাকে প্রিয়ন্তির সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিল। ইশা প্রিয়ন্তিকে আগাগোড়া দেখে জড়িয়ে ধরল। পাশ ফেরে মাহতিমকে টিপ্পনী কেটে বলল,
' কলেজ থাকতে খুব বলতি কে কচি মেয়ে দেখে বিয়ে করবি। এই তোর কচি মেয়ের নমুনা? তোরা তো বোধহয় সেইম এইজ। '

মাহতিম আড়চোখে প্রিয়ন্তির দিকে তাকাল। প্রিয়ন্তি রাগে কেমন ফুসছে। নাক কাপছে তার। মাহতিম ইশার কাধ চেপে ধরে বলল,
' আমার বউ আমার কাছে বুড়ো হয়ে গেলেও কচিই থাকবে। এখন এসব বলে আমার বউর মাথা খাস না। নাহলে আজকে আর বেডে জায়গা হবে না। চুপ থাক। '

ইশা মাহতিমের কানের কাছে এগিয়ে গিয়ে ফিসফিস করে বলল,
' এই তো শুরু বস। আরো কত কিছু যে তোর বউর কাছে ফাঁস করব। জাস্ট দেখে যা। '
মাহতিম নিজেও ফিসফিস করে বলল,
' তোর বয়ফ্রেন্ডের নাম্বারের লাস্ট চারটা ডিজিট কিন্তু ৯৯৮৭! সো…'
ইশা কানে ধরে হেসে বলল, ' আর বলিস না। আমি বুঝে গেছি। '
মাহতিম চোখ দিয়ে শাসিয়ে বলে, ' মনে থাকে যেন। '

ইশা হেসে উঠে সশব্দে। ইশার হাসির দিকে চেয়ে মাহতিম নিজেও হেসে উঠে। তাদের দুজনের ফিসফিস করে কথা বলা কিছুই প্রিয়ন্তি শুনেনি। শুধু দেখে গেছে তার বর ঘেঁষাঘেঁষি করছে আরেকটা মেয়ের সঙ্গে। এটা দেখেই প্রিয়ন্তির মাথার রক্ত গরম হয়ে গেল। তবুও ভদ্রতা বজায় রাখতে বেশি হেসে হেসেই ইশার সঙ্গে কথা বলল প্রিয়ন্তি। 

সারা দুপুর, এমনকি রাত বারোটা অব্দি মাহতিমকে কাছে পেল না প্রিয়ন্তি। মাহতিম ও ইশা দুইজন মিলে গল্প আর হাসাহাসি করতে করতে পুরো ঘর মাথায় তুলে ফেলছে। প্রিয়ন্তি একবার না পেরে গিয়ে মাহতিমকে জিজ্ঞেস করেছে ঘুমানোর কথা। মাহতিম যেন এই কথা কানেই তুললো না। ইশাকে পেয়ে দিন দুনিয়া যেন ভুলে খেয়ে ফেলেছে সে। প্রিয়ন্তি রুমে এসে রাগে দুঃখে রীতিমত কেঁদে ফেলেছে। চুল খামচে ধরে বিছানার উপর বসে আছে। 


প্রিয়ন্তির এই জ্বলন প্রিয়ন্তিকে বুঝিয়ে দিয়ে গেল, প্রিয়ন্তি না চাইতেও ভালোবেসে ফেলেছে এই বেয়াদব, পাগলাটে মাহতিমকে। এখন ভালোবেসেই বা কি লাভ? মাহতিমের ভালোবাসা তো ফুরিয়ে গেছে। প্রিয়ন্তির সবকিছু কেমন অসহ্য লাগতে শুরু হল। ইচ্ছে করছে, এক্ষুনি ইশার থেকে মাহতিম টেনে এনে ঘরে ঢুকিয়ে দরজা বন্ধ করে ফেলতে। কিন্তু এটা অভদ্রতা হয়। তাই প্রিয়ন্তি দাতে দাঁত চেপে রুম থেকে দুজনের হাসাহাসির শব্দে রাগে ফাটতে লাগল।

আপনার পছন্দের গল্পের নাম কমেন্টে জানান 

সবার আগে সব পর্ব পেতে যুক্ত হন আমাদের ফেসবুক পেজে।


চলবে ...

৩৬ তম পর্ব পড়তে এখানে ক্লিক/ট্যাপ করুন


লেখক সংক্ষেপ:
তরুণ লেখিকা আভা ইসলাম রাত্রি সম্পর্কে তেমন কিছুই জানা যায়নি। জানতে পারলে তা অবশ্যই কবিয়াল পাঠকদের উদ্দেশ্যে তুলে ধরা হবে। তবে তিনি তার ফেসবুক পেজে নিজের সম্পর্কে লিখেছেন, “গল্প লেখে সে, কলমের কালিতে কল্পনার চিত্র আঁকিবুকি করা তার নেশা! অক্ষরের ভাজে লুকায়িত এক কল্পপ্রেয়সী!”

কবিয়াল
 
কবিয়াল’এ প্রকাশিত প্রতিটি লেখা ও লেখার বিষয়বস্তু, ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়া ও মন্তব্যসমুহ সম্পূর্ণ লেখকের নিজস্ব। প্রকাশিত সকল লেখার বিষয়বস্তু ও মতামত কবিয়াল’র সম্পাদকীয় নীতির সাথে সম্পুর্নভাবে মিলে যাবে এমন নয়। লেখকের কোনো লেখার বিষয়বস্তু বা বক্তব্যের যথার্থতার আইনগত বা অন্যকোনো দায় কবিয়াল কর্তৃপক্ষ বহন করতে বাধ্য নয়। কবিয়াল’এ প্রকাশিত কোনো লেখা বিনা অনুমতিতে অন্য কোথাও প্রকাশ কপিরাইট আইনের লংঘন বলে গণ্য হবে।

Post a Comment

নবীনতর পূর্বতন