উপন্যাস : তোমায় ঘিরে
লেখিকা : জান্নাতুল ফেরদৌস সিমরান
গ্রন্থ :
প্রকাশকাল :
রচনাকাল : ০৬ অক্টোবর, ২০২২ ইং
লেখিকা জান্নাতুল ফেরদৌস সিমরানের “তোমায় ঘিরে” শিরোনামের এই ধারাবাহিক উপন্যাসটি তার ব্যক্তিগত ফেসবুক পেজ থেকে নেয়া হয়েছে। ‘কবিয়াল’ পাঠকদের জন্য উপন্যাসটি পর্ব আকারেই প্রকাশিত হবে। লেখিকা অনবদ্য এ উপন্যাসটি ২০২২ সালের অক্টোবরের ৬ তারিখ থেকে লেখা শুরু করেছেন।
![]() |
তোমায় ঘিরে || জান্নাতুল ফেরদৌস সিমরান |
১৩তম পর্ব পড়তে এখানে ক্লিক/ট্যাপ করুন
তোমায় ঘিরে || জান্নাতুল ফেরদৌস সিমরান (পর্ব - ১৪)
জানালা দিয়ে বাইরে তাকিয়ে আছি।আরাফ একটু আগে বাইরে গিয়েছেন।খুব বৃষ্টি হচ্ছে।মনে হচ্ছে আকাশ খুব কাদছে।হয়তো সে তার না বলা কষ্ট গুলো চোখের পানি করে ফেলছে।আকাশের ও অনুমতি আছে কাদার।কিন্তু আমার নেই। কেন?!!আমি চাইলেই কাদতে পারি না।আরাফ ভাবে আমিই খুব দুর্বল।কিন্তু সে জানেই না নবনিতা মোটেও দুর্বল নয়।আমার খুব প্রিয় ভালোবাসার মানুষ আমার আম্মু।আম্মু এমন একটা শব্দ যা তোমার সব বিপদের নিরাপদ আশ্রয়। কোনো কিছু হলেই আম্মু এটা করে ফেলেছি বলে নিশ্চিত হয়ে যাওয়া যায়।কারন আম্মু ঠিক সবটা সামলে নিবে।একদিন আমার খুব মাথা ব্যাথা হয়। আম্মু আমার মাথায় শ্যাম্পু করে দিল।তারপর যত্ন করে মাথা মুছে চুল আচড়ে দিল।
এরপর তেল দিয়ে দিল।আমি আম্মুর বুকে ঠুকে ছিলাম।ব্যাথায় মনে হচ্ছিল মরে যাবো।আম্মু আমার মাথায় হাত বুলিয়ে দিল।মুরগী যেমন বাচ্চাকে আগলে ভিতরে নিয়ে নেয়। আম্মুও ঠিক এমনটাই করলো।এটা আম্মুর করা শেষ আদর ছিল।
তারপর আম্মু অসুস্থ হয়ে পরে।তার কিডনীতে সমস্যা ছিল।আম্মু অনেক অসুস্থ হয়ে পরে।অনেক ঠান্ডা লাগে।কিছু খেতে পারতো না।আমি টিউশন করাতাম।বাসার কোনো কাজ আম্মু করতে পারতো না।বিছানায় পরে থাকতো। আমার কাধে ভর করে ওয়াশরুমে যেত।আমার কখনো অভ্যাস ছিল না এতো কাজ করার। আমি খুব ক্লান্ত হয়ে পরতাম রাতে। ফলে সহজেই শুয়ে পরতাম।পরের দিন সকালে আম্মুকে নাস্তা দেয়ার জন্য আব্বু উঠিয়ে দেয়।আমি খুব বিরক্ত হয়ে যাই।উঠে আম্মুর কাছে যাই।আমার আম্মু এই সময়টাতে কথা বলা বন্ধ করে দেয়।আমাকে ইশারায় বলে নাস্তা করতে।আমি সকালে নাস্তা করতে পারি না।এমনে দিন হলে করতাম না কিন্তু এখন আর না করতে পারলাম না।অল্প খেয়ে আম্মুর পিছনে শুয়ে পরি।আম্মু আমার হাত ধরে রাখে।কিছুক্ষণ পর আম্মুকে নিয়ে হাসপাতালে যেতে হবে।আম্মু ছোট বাচ্চার মতো আমাকে আগলে রাখছে।আমাকেও আম্মুর সাথে যেতে হয়।আম্মু রিকশা নেয়ার আগের পথটুকু আমার কাধে ভর করে হাটে।আমার কাধ ব্যাথা হয়ে যায় আম্মুর সারা গায়ের ভর আমার উপর ছেড়ে হাটতো।আম্মু বয়স ৪৫ হবে।কিন্তু আম্মু ৬০ বছরের মা দের মতো করতে লাগলেন।আমি মনে মনে ভাবলাম আম্মু সুস্থ হলে আম্মুকে চেতাবো এটা বলে যে তুমি আমার কাধে করে হেটেছো।ঢাকার পিজি হাসপাতালে আম্মুর চিকিৎসা করাতাম।আম্মুকে নিয়ে হাসপাতালে গেলি আম্মু ২ তালায় যেয়ে বসে পরে।আর হাটতে পারবেনা।তারপর আম্মু আমার কোলে মাথা রেখে চেয়ারে শুয়ে পরে।আমি আম্মুর মাথায় হাত বুলাই।কিছুক্ষন পর যেয়ে ডাক্তার দেখাই।ডাক্তার বলে কালকে রিপোর্ট নিয়ে আইসেন।তারপর বাসায় সিড়ি চরতে যেয়ে আম্মু জায়গা জায়গায় বসে পরতো।পরের দিন রিপোর্ট আনতে যাই।আম্মুকে নিয়ে।ডাক্তার বলে আম্মু সম্পূর্ণ সুস্থ।শ্বাস কষ্টের জন্য অক্সিজেন নিলেই সুস্থ হয়ে যাবে।রিপোর্ট দেখে অনেক খুশি হই।আমার আম্মু সুস্থ হয়ে যাবে ভেবে।আম্মুকে বিস্কিট খাওয়ালাম। ভাত খেতে পারতো না।তারপর টিউশন এ চলে যাই।সন্ধ্যা সময় বাসায় ফিরি। সন্ধ্যার সময় অক্সিজেন দিতে নিয়ে যাবে।আম্মু আমাকে বলল সাথে যেতে।আমি খুব ক্লান্ত ছিলাম।আমি আম্মুকে বললাম যে রাজ কে নিয়ে যেতে কিন্তু আম্মু বাচ্চাদের মতো আমার বোরখা টেনে ধরলো।তারপর আমি আম্মু আব্বুর সাথে গেলাম।আম্মুর অনেক অনেক কষ্ট হয় যেতে।
তারপর আমার আম্মুকে যখন অক্সিজেন দেয়া হলো আম্মু বসে ছিল।যে জন্য নিতে পারছিল না।আমি আম্মুর মাথার পিছনে হাত রাখি। আম্মু আমার হাতের উপর মাথা রেখে অক্সিজেন নেয়।সেই সময়টাতে আমার চোখের পানি পরার আগেই আড়াল করে ফেলি।যাতে আম্মু না দেখে।কোনো সন্তানই মায়ের এই অসহায়ত্ব সহ্য করতে পারবে না।কিন্তু আমি করি।আমার আম্মু খুব ভীতু ছিল।অন্ধকারে একা থাকতে পারতো না।একটু রক্ত দেখলে ভয় পেয়ে যেত।তাই আমি খুব শক্ত হ্য়ে থাকতাম আম্মুর সামনে।তারপার আম্মুকে নিয়া আসি।আম্মু আমাকে বলে আমি মনে হয় আর বাচবো না রে।আমি বলি কেন বাচবা না।সব সময় উল্টো কথা বলো। ডাক্তার বলসেনা সব ঠিক আসে।নতুন ওষুধ গুলো খেলে ঠিক হয়ে যাবা।পরের দিন আম্মুকে আবারো অক্সিজেন নিতে নিয়ে যাওয়ার কথা।আম্মু আব্বুকে হাত দুইটা জোড়া করে বলে আমাকে মাফ করে দেন।আমি আর কোথাও যাবো না।আব্বু ব্যথ হয়ে কাজে চলে যায়।আমি আম্মুকে ভাত খাওয়াই মুরগি দিয়ে।আম্মু আমাকে বলে আমি খেতে পারিনা।আমি আম্মুকে বোঝাই যে না খাইলে কিভাবে হবে আম্মু।তুমি কেন খেতে পারো না। আমাকে বল।আম্মু বলে শ্বাসকষ্ট হয়।আমি আম্মুকে বলি তুমি আস্তে আস্তে খাও।আমি ২ ঘন্টা লাগিয়ে খাওয়াবো দরকার পরলে।আমি অনেক সময় নিয়ে আম্মুকে খাওয়াই। ৩ দিন পর আম্মু ভাত খায় পেট ভরে।সন্ধ্যার পর আব্বু ফোন দেয় আম্মু এখন হাটতে চলতে পারে।আমি আব্বুকে বলে আম্মুতো ভালো হয়ে গিয়েছে আব্বু। আম্মু হাটতে চলতে পারে।আব্বু খুশি হয়।আম্মু আমাকে বলে আমার না খুব গরম লাগতাসে।আমাকে বাতাস কর। আমি আর রাজ বাতাস করতে থাকি।আম্মু আমাকে ধাক্কা দিয়ে ফেলে দেয়।যে আম্মু আমাকে ছাড়া এই কয়দিন কিছুই বুঝে নেই সেই আম্মু আমাকে ধাক্কা দিয়ে ফেলে দেয়।আমি চাচিকে ডাকি। চাচি বলে আম্মুর হাত পা ঠান্ডা হয়ে আসছে।আমি সবাইকে কল দিতে থাকি আব্বু অনেক দূরে তখন। আমার ফোনে যা নাম্বার ছিল সবাইকে বলি আমার আম্মুর অক্সিজেন লাগবে। কিন্তু কেউ এনে দেয় না।আম্মুকে আমাকে বলে আমাকে বাচা।আমি হাজার চেষ্টা করেও পারছিলাম না।কিছু করতে।চাচি রিকশা নিয়ে আসে বলে হাসপাতালে নিয়ে যাবো চল।আম্মু আমার হাত টাইট করে ধরে বলে আমি কোথাও যাবো না।আমাকে পানি দে।আমি আম্মুকে পানি দেই।আম্মু পানি খেয়েই বলে লা ইলাহা ইল্লালাহ মুহাম্মাদূর রাসুলুল্লাহ। আমার বুকে আম্মুর মাথা তখন।আমি আর পারি না কান্নায় ভেঙে পরি।আম্মুর মুখ বাকা হয়ে আসে।আমি চাচি মিলে আম্মুকে নামাই সিড়িতে আম্মুর মুখ দিয়ে ফেনা বের হয়।আম্মুকে রিকশায় নেয়ার পর অক্সিজেন আসে। কিন্তু আম্মু তা নিচ্ছে কিনা আমি জানি না।আম্মুকে হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়।
হাসপাতালে যেয়ে দেখি আমার আম্মু শুয়ে আছে। কোনো কথা বলে না।আমি পাগলের মতো পা ধরে ক্ষমা চাই।আম্মু আমাকে বলসিলো আমাকে বাচা।আমি পারি নাই বাচাতে।আমার মেয়েদের সমস্যা চলছিল বলে আমি আর আম্মুকে স্পর্শ করতে পারি নাই।আব্বুর কাদতে কাদতে খিচ উঠে যায়।আব্বুকে বাচানো অসম্ভব হয়ে পরছিল।আব্বু শেষ বার ও আম্মু কে দেখতে পারে নাই।রাজ ভয়ে শেষ হয়ে যাচ্ছিল।আমার চোখের পানি বন্ধ হয়ে গেল।আমি একবার রাজতো আরেক বার আব্বুর কাছে ছূটে গেলাম।সারা রাত চোখের পানিতে নিকাব ভিজে যাচ্ছিল।কিন্তু মুখ দিয়ে একটা শব্দ ও বের করি নেই।স্তব্ধ হয়ে বসেছিলাম।এর জন্য আমাকে শুনতে হয়েছে আমি খুব পাষাণ। মায়ের মৃত্যুতে কাদি নেই।
আমার আম্মুকে যখন নিয়ে যাওয়া হলো আমার কলিজা ছিড়ে নিয়ে গেল তারা।আমি আর আম্মু ডাক ডাকতে পারবো না।
আমি ছুটে ছাদে গেলাম।মুখ চেপে ধরে বুক ফেটে কান্না করলাম।এই কান্না যে মারা যাওয়ার আগে পযন্ত আমাকে কাদতে হবে।
আমাকে সান্তনা জানাতে মানুষ আসলো।ঠিক সান্ত্বনা দিতে না এরা এসেছিল আমার অবস্থা দেখতে। একজন বলল চুল আচড়াও না কেন।তোমাকে কেমন দেখাচ্ছে।সে আমার আপন খালাতো বোন ছিল।আর একজন সুন্দর জামা পরো বাইরের লোক আসবে।সে আমার চাচাতো বোন।আমি বুঝে গেলাম।আমি কি হারিয়েছি।এখন এই মুখোশধারী দুনিয়ায় সবার মুখোশ খুলে পরে।আমি উঠে দাড়াই।আমাকে যে লড়তে হবা।আমার ছোট ভাইটার জন্য না হলে এরা তার ওপর জুলুম শুরু করবে।এরপর আর কখনো দুবল হওয়া হয় নেই।আমি ১ টা বছর নিজেকে আয়নায় দেখি নেই।চুলটাও আর আচড়ানো হয় না।
সবাই বলে তুমি এমন কেন!!? স্টাইল নেই।ক্লাসলেস।আমি হাসি।১ বছর আমি অন্য দুনিয়ায় ছিলাম।কিন্তু আম্মুর রেখে যাওয়া সংসারটাকে একটু একটু করে গুছিয়ে ফেলি।এরপর আবার শুরু হয় এক ঝড়।আব্বুকে বিয়ে করানোর ঝড়।এই ঝড়ে আমি সতেজ হই।আমার মায়ের সংসারটাকে আগলে টিকিয়ে রাখার জন্য।তারপর আমি এখানে।
আরাফ পিছনে থেকে জড়িয়ে ধরলো।
আরাফঃতোমার একটুও মনে হয় নেই?!!আমি তোমাকে ঠকিয়েছি।
নবনিঃনা।
আরাফঃআমি কিন্তু ভেবেছিলাম তুমি আমাকে ভুল বুজেছো।
Flash Back~
নবনি তিশাকে কষিয়ে থাপ্পর দেয়।
নবনিঃতুই কি ভাবছিস।নবনির বিশ্বাস এতোটাই ঠুনকো!!??এই নাটকে ভেঙে যাবে!!!
তিশাঃআমি কিছুই করি নেই।আরাফ আমার কাছে এসেছিল।
নবনিঃতুই বলবি আর আমি মানবো।আরাফকে যদি বিশ্বাস না করতাম কখনো বিয়েই করতাম না।
নবনি আরাফের পকেট থেকে বন্দুক বের করে তিশার মাথায় ঠেকালো।সত্যিই বলবি নাকি মেরে ফেলবো?!!
আরাফ স্তব্ধ হয়ে সব দেখছে।ও কিছুই বলতে বুঝতে পারছে না।
তিশাঃহ্যা।আমি এনেছি আরাফকে এখানে কল দিয়ে।তাকে বলেছিলাম তোমাকে মেরে ফেলবো। ও ছুটে চলে আসে।তারপর ওর মাথায় বাড়ি দিয়ে অজ্ঞান করে এই নাটক সাজাই।যাতে তুমি আরাফকে ছেড়ে চলে যাও।কারন আমি আরাফকে ভালোবাসি।
নবনিঃতুই কি একবার ও ভাবলি না। আরাফ বিবাহিত!!!??
তিশাঃআমার কোনো যায় আসে না।
নবনি তিশার দুই পায়ে গুলি করলো।
তিশা মাটিতে বসে পরে।
নবনিঃএখন বেডে পরে থাক কিছুদিন। এরপরও যদি আরাফ এর দিকে নজর দিয়েছিস।তারপরের গুলি চোখে করবো।বলে আরাফের হাত ধরে বের হয়ে আসলো।
আরাফঃসরি নবনি পাখি।
নবনি চুপচাপ বসে আছে। আরাফ গাড়ি চালাচ্ছে।
আরাফঃনবনি।আমি কিন্তু জানতাম না তুমি এতো ভালো গুলি কর।আর ভয়ও পাও না।
নবনিঃআমি Free fire খেলি।তাই আমার টার্গেট ঠিকই লাগে।আর গুলি করতে ভয়ও লাগে না।
আরাফঃOh My allah! Id level koto!!
নবনিঃ67.
আরাফঃআমাকেও এড কইরো। আমি কিন্তু বট।আমার লেভেল 72.
নবনিঃহা হা হা।আচ্ছা ভেবে দেখবো নি।
বতর্মান~
নবনিঃবিয়ের পর ঘুরতে নিয়ে যান নাই কিন্তু!!
আরাফঃআমি একটু দেশের বাইরে যাচ্ছি।এসে নিয়ে যাবো।
নবনিঃকোথায় যান?
আরাফঃআমেরিকা।
নবনিঃকেন!!
আরাফঃআমার কিছু ফাইল আসে।ওগুলা ভার্সিটি থেকে আনতে হবে।
নবনিঃআপনি না আমার ভার্সিটিতে পরেন!!?
আরাফঃনা বউ।তোমার জামাই আমেরিকা থেকে মাস্টার্স কম্পলিট করেছে।তোমার ভার্সিটি তে একটা কাজে গিয়াছিলাম।
নবনিঃআরাফ এর কিছুই আমি জানি না।আরাফ আমেরিকা গেলে আমার সব বের করতে হবে।আমার জানতেই হবে আরাফ কি কাজ করে।
আপনার পছন্দের গল্পের নাম কমেন্টে জানান
চলবে ...
১৫তম পর্ব পড়তে এখানে ক্লিক/ট্যাপ করুন
লেখক সংক্ষেপ:
তরুণ লেখিকা জান্নাতুল ফেরদৌস সিমরান সম্পর্কে তেমন কিছুই জানা যায়নি। তবে তিনি নিজের সম্পর্কে লিখেছেন, আমি আমার মতো। আমি কারো মতো না। আমি আমিতেই পারফেক্ট। যারা আমাকে এমনভাবে গ্রহণ করতে পারবে, তারাই আমার আপন।
কবিয়াল
কবিয়াল’এ প্রকাশিত প্রতিটি লেখা ও লেখার বিষয়বস্তু, ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়া ও মন্তব্যসমুহ সম্পূর্ণ লেখকের নিজস্ব। প্রকাশিত সকল লেখার বিষয়বস্তু ও মতামত কবিয়াল’র সম্পাদকীয় নীতির সাথে সম্পুর্নভাবে মিলে যাবে এমন নয়। লেখকের কোনো লেখার বিষয়বস্তু বা বক্তব্যের যথার্থতার আইনগত বা অন্যকোনো দায় কবিয়াল কর্তৃপক্ষ বহন করতে বাধ্য নয়। কবিয়াল’এ প্রকাশিত কোনো লেখা বিনা অনুমতিতে অন্য কোথাও প্রকাশ কপিরাইট আইনের লংঘন বলে গণ্য হবে।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন