উপন্যাস : তোমায় ঘিরে
লেখিকা : জান্নাতুল ফেরদৌস সিমরান
গ্রন্থ :
প্রকাশকাল :
রচনাকাল : ০৬ অক্টোবর, ২০২২ ইং
লেখিকা জান্নাতুল ফেরদৌস সিমরানের “তোমায় ঘিরে” শিরোনামের এই ধারাবাহিক উপন্যাসটি তার ব্যক্তিগত ফেসবুক পেজ থেকে নেয়া হয়েছে। ‘কবিয়াল’ পাঠকদের জন্য উপন্যাসটি পর্ব আকারেই প্রকাশিত হবে। লেখিকা অনবদ্য এ উপন্যাসটি ২০২২ সালের অক্টোবরের ৬ তারিখ থেকে লেখা শুরু করেছেন।
![]() |
তোমায় ঘিরে || জান্নাতুল ফেরদৌস সিমরান |
২২তম পর্ব পড়তে এখানে ক্লিক/ট্যাপ করুন
তোমায় ঘিরে || জান্নাতুল ফেরদৌস সিমরান (পর্ব - ২৩)
পরি নবনিকে আঘাত করতে লাগলো। নবনির সারা গায়ে খামচি আরা মারের চিহ্ন গুলো ফুটে উঠছে। নবনির চিৎকারে আরাফ এর কলিজা ফেটে যাচ্ছে।পরি নবনির মাথা দেয়ালের সাথে বাড়ি দিতে নেয় আরাফ স্পিকার এ আযান ছেড়ে দেয়।
এইবার পরি চিৎকার করে উঠে।
পরিঃআরাফ বন্ধ করো।বন্ধ করো আরাফ। আমার কষ্ট হচ্ছে।আরায়ায়ায়ায়ায়ায়াফ।
আরাফঃতোর কষ্ট কষ্ট। আর আমার নবনির কষ্ট কষ্ট না।তোর কপাল ভালো তুই মানুষ না।মানুষ হলে মেরে জিন্দা দাফন করে দিতাম।কেউ লাশ ও খুঁজে পেতো না।এতক্ষন যাবত নবনির উপর অত্যাচার করেছিস কি ভাবলি আমি তোর কাছে হার মেনে নিবো না।তুই আরাফাত চৌধুরি কে চিনিসই না।তোর পুরা জ্বিন রাজ্য উঠে আসলেও আরাফ নবনিকে আলাদা করতে পারবে না।~বলেই নবনির উপর সোনারূপার পানি ছিটালো।পরির গায়ে আগুন ধরে গেল যেন।
পরিঃআরাফ।থামুন বলছি।না হলে নবনিকে মেরে ফেলবো। মেরে ফেলবো নবনিকে।~ বলার সাথে সাথে চোখ থেকে তীর্যক রশ্মি ফুলদানির উপর যেয়ে পরলো।আর ফুলদানি উড়ে এসে নবনির এর মাথায় লাগলো। নবনির কপাল বেয়ে ঝরঝর করে রক্ত পরতে লাগলো।
আরাফঃনবনিইইইইইইইইই।
সেইসময় রুমে মাওলানা প্রবেশ করলেন।সাথে আরাফ এর বাবা,নবনির বাবা ভাই,নিলয়, ওয়ারদা ও ছিল।
মাওলানাঃনবনির মাথায় কোরআন শরিফ রাখলো।
পরিঃনায়ায়ায়ায়ায়ায়ায়ায়া।
পরিটা নবনির শরির থেকে বের হয়ে গেল।সারা ঘরে অদৃশ্য আওয়াজ শোনা যাচ্ছে।
~আমি ফিরে আসবো।অবশ্যই ফিরে আসবো।ফিরে আসবো আরাফ।
নবনি ঢলে পরলো।আরাফ নবনির হাতের শিকল খুলে ফেলে।
আরাফঃরাজ। ফার্স্ট এড আনো।নিলয় ডাক্টার ডাক।আরাফ কাপড় দিয়ে নবনির মাথা বাধে।
কিছুক্ষন পর ডাক্তার এসে নবনিকে ব্যান্ডেজ করে কিছু ওষুধ দিয়ে যায়।
ডাক্টারঃনবনির মাথার ভিতরে নাভ পযন্ত আঘাত পেয়েছে।নবনি স্মৃতিশক্তি হারিয়ে যেতে পারে।হাসপাতালে নিয়ে এসো কিছু টেস্ট করতে হবে।
ডাক্তার বের হয়ে গেল।সাথে সবাই এক এক করে বেরিয়ে গেলো।আরাফ দরজা লাগিয়ে নবনির কাছ গেলো।কোরআন শরিফ এখনো নবনির পাশেই আছে।
আরাফ নবনির মাথায় হাত বুলালো।নবনির চোখ গুলোর নিচে কালি পরে গেছে।চেহারা মলিন হয়ে গিয়েছে।সারা গায়ে আঘাতের চিহ্ন। আরাফ মলম নিয়ে যত্ন করে লাগালো।আরাফের চোখ রাগে লাল হয়ে আছে।সেই লাল চোখ থেকে পানি পরছে।নবনির গালে পানির ফোটা পরতে নবনির জ্ঞান ফিরে।
নবনিঃআরাফ। কি হয়েছে?কাদছেন কেন?আমি কি মরে গেছি।~নবনি কথাটা আরাফকে রাগাতে বলেছিল কিন্তু আরাফ না রেগে উলটোটা করলো।
আরাফ নবনির কোমর জড়িয়ে ধরে পেটে মুখ গুজলো।এইবার নবনিকে একটুও বাধা দিলো না।নবনি বুঝতে পারছে আরাফ সবার সামনে স্ট্রং থাকলেও ভিতরে ভিতরে ভেংগে চুরমার হয়ে আছে।নবনি আরাফ এর চুলে হাত ডুবালো।
নবনি খেয়াল করলো কামিজ ভিজে যাচ্ছে আরাফ এর চোখের পানিতে।
নবনিঃআরাফ।এমন বাচ্চাদের মতো কাদছেন কেন?!আপনাকে এভাবে একটুও ভালো লাগছে না।আমার কিন্তু রোমান্টিক রাগী আরাফকেই ভালো লাগে।
আরাফঃনবনিপাখি।আমি ওইদিন তোমার উপর রাগ করে অনেক বড় অন্যায় করে ফেলেছি।অনেক বড় যে আমার শাস্তি শেষই হচ্ছে না।আল্লাহ আমাকে শাস্তি দেক সমস্যা নেই কিন্তু তোমাকে কেন দিচ্ছে।আমি তোমার উপর ফুলের টোকাও নিতে পারি না।আর ওই জ্বিন তোমাকে অত্যাচার এর উপর অত্যাচার করে যাচ্ছে।আমি কিছুই করতে পারছি না।আমার নিজের জীবন দিয়ে হলে যদি আমি তোমাকে বাচাতে পারতাম আমি তাই করতাম।আমি এতো অসহায় কখনো ফিল করি নাই।আমি আর পারছি না নিতে।পারছি না।আমি আমার কলিজাকে সুস্থ দেখতে চাই।কিন্তু আল্লাহ আমার ডাক শুনছে না।কি করলে শুনবে বলো না আমি তাই করবো।আমি কখনো নামাজ কাযা করবো না।আমি সব করবো যা করলে তুমি সুস্থ হয়ে যাও বলো আমি কি করি।কি করবো আমি।ওই পরি যখন তোমাকে আঘাত করছিল আঘাত গুলো আমার বুকে যেয়ে লাগছিল।আমার দেখা ছাড়া কিছুই করার ছিলো না।যখন তোমার কপাল বেয়ে৷ ঝরঝর করে রক্ত পরছিল।আমার ইচ্ছে করছিল নিজের সব রক্ত বের করে ফেলি।আমার খুব খুব কষ্ট হচ্ছে।মরে যেতে ইচ্ছে করছে।
কে বলেছে ছেলেরা কান্না করে না।ছেলেরা সহজ এ কান্না করে না। তারা কান্না করে। অনেক বেশি কষ্ট পেলে তাদের কঠিন চোখগুলোতেও পানির সমাগম ঘটে।
নবনির কামিজের পেটের অংশ আরাফ এর চোখের পানিতে ভিজে যাচ্ছে।আরাফ ছোট শিশুর মতো কান্না করছে।এই আরাফ একান্ত নবনির আরাফ।আরাফ নবনির সামনেই শুধু নিজের কষ্ট গুলো বলতে পারে।বাকি সবার কাছে কঠোর হলেও আরাফ এর এই রুপটা শুধুই তার প্রিয়সীর কাছে প্রকাশিত একান্ত গোপনীয়তা।
নবনিঃআরাফ পাখি।
আরাফ এর কান্না থেকে গেল।নবনি আরাফ এর মুখটা দুই হাত দিয়ে তুলে ধরলো চোখ গুলো কাদতে কাদতে লাল হয়ে গিয়েছে।ফসা নাক টা টুকটুকে লাল হয়ে আছে।নবনি আরাফ এর নাকে কামড় দিয়ে দেয়।আরাফ একটা টু শব্দও করে না।আরাফ শব্দ না করায় নবনি আরো জোরে দাত চেপে ধরে আরাফের নাকে।কিছুক্ষন পর ছেড়ে দেয়।
আরাফঃওই পরির বদলে রাক্ষসীর আত্মা ঢুকেছে?এইভাবে যে কামড়ালে এখন এই মুখ বাইরে দেখাবো কি করে।
নবনিঃকে বলছিল আপনাকে এত সুন্দর হতে।এতো সুন্দর হলেতো মানুষতো মানুষ পরিদেরও চোখ পরবে।
আরাফঃতোমারতো বিয়ের আগে পরে নেই।তাহলে কি তুমি মানুষ জ্বিনদের থেকেও আলাদা একটা প্রানী?
নবনিঃজ্বি না।আমি মানুষই। আর কে বলছে চোখ পরে নেই?আমি বিয়ের আগে আপনার উপর ক্রাশ খেয়েছিলাম।কিন্তু বিয়ের আগে এগুলো হারাম আর আমি নিজের মনকে সংযত রাখতে জানি।তাই আপনার থেকে দূরে থাকতাম।
আরাফঃআর এখন!
নবনি আরাফ এর কপালে ঠোঁট এর স্পর্শ ছুয়ালো।
নবনিঃঅনেক অনেক ভালোবাসি। আরাফ পাখি।আমার জন্য শক্ত হোন।আমি জানি আমার আরাফ অনেক স্ট্রং।সবসময় মনে রাখবেন আল্লাহ তাকেই সাহায্য করে যে নিজেকে সাহায্য করে। আর কোনো অশুভ শক্তি যতই শক্তিশালী হউক না কেন আল্লাহর বান্দার কাছে জিততে পারবে না। কারন মানুষ আশরাফুল মাখলুকাত~সৃষ্টির সেরা জীব।আল্লাহ তার সৃষ্টির মধ্যে মানুষকে সবথেকে বেশি ভালোবাসে।
আরাফ নবনির দুই হাতে চুমু দিলো।
আরাফঃধন্যবাদ পাখি।তুমি আমাকে যে অনুপ্রেরণা দিয়েছো আর কোনো কিছুই আমাকে ভাংতে পারবে না।আমি ওই ভুত্নি কে ভাগিয়ে তোমাকে আমার কাছে হিফাজতে রাখবো।বাকিটা আল্লাহ দেখবেন।
~নিশ্চয়ই আল্লাহ উত্তম পরিকল্পনাকারী।
রাজ দরজায় খটখট করছে।
আরাফঃহ্যা রাজ বলো।
রাজঃমাওলানা সাহেব আপনাকে আর আপুনিকে নিচে ডেকেছে।
আরাফ নবনিকে নিয়ে নিচে গেলো।নবনি ওযু করে হাতে কোরআন শরিফ নিয়ে নিলো।
মাওলানাঃকোরআন শরিফ যতক্ষন নবনির কাছে আছে নবনি সেফ আছে কিন্তু এভাবে আর কত দিন আমাদের ওই পরিকে একবার এর জন্য তাড়াতে হবে।
আদর চৌধুরীঃকি করতে হবে করুন। যা লাগবে সব কিছু ম্যানেজ করে দেয়া যাবে। যত টাকা খরচ হয় করবো। আমার মেয়েকে সুস্থ চাই।
মাওলানাঃতার জন্য আমি কিছু ভেবে রেখেছি।আগে নবনিকে এক স্থানে স্থিরভাবে বসাতে হবে।তারপর ওই পরিকে নবনির শরিরে প্রবেশ করিয়ে তারপর বাকি কাজ করবো।
আরাফঃনা। কেন? ওই পরিকে নবনির শরিরে কেন ঢুকাতে হবে।আমি এখানে কি করে নবনিকে ওই ভুত্নি থেকে মুক্তি দেয়া যায় সেটা ভাবছি আর আপনি আবার ওকে ঢুকাইতে চাচ্ছেন।
মাওলানাঃআরাফাত এমনটা আমি শখে করতে চাচ্ছি না।প্রয়োজন তাই বলছি।
নিলয়ঃএকবার পরি জ্বিন নবনির ক্ষতি করতে চেয়েছে আবার তাকে নবনির শরিরে ঢোকালে সে নবনিকে মেরে ফেলতে পারে।
আরাফঃনিলয় মুখকে সংযত কর।😡
আসাদ খানঃআরাফ আর নিলয় ঠিক বলছে এমনটা করা উচিত হবে না।
আরাফঃআপনি আমার শরিরে প্রবেশ করান।তবুও নবনি না।
মাওলানাঃএমন করলে পরি খুব সহজেই আরো একটা শরির পেয়ে যাবে।পরে দুইজনকে একসাথে ছাড়ানো কঠিন হয়ে যাবে।
আরাফঃযা হওয়ার হউক।আমি করবো।
নবনিঃআমি রাজি।আপনি সব ব্যবস্থা করুন।
আরাফঃকি বলছো নবনি।তুমি এমনটা করবেনা।
নবনিঃআমি এমনি করবো।আপনি না মানলে আমি কোরআন শরিফ অন্য জায়গায় রেখে দিবো।
আরাফঃআমি এমনটা হতে দিবো না।
নবনিঃহুজুর আপনি যা করার করুন।
মাওলানা একটা বৃত্ত আঁকে।
মাওলানাঃ১০ কেজি মিষ্টি আর ১০০ মুরগীর ব্যবস্থা করুন।
আরাফ আর নিলয় ছুটে গেল মুরগী আর মিষ্টি আনতে।আরাফ রেগে বোম হয়ে আছে।নবনির দিকে তাকাচ্ছে পর্যন্ত না।
মাওলানাঃনবনি বৃত্তে বসো।
নবনিঃআরাফ।আমি আপনার কাছে ফিরে আসবো।আল্লাহর উপর ভরসা রাখুন।
আরাফ নবনিকে সবার সামনে জড়িয়ে ধরলো।
আরাফঃনবনি এমনটা না করলেও পারতে।
নবনিঃলা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসুলুল্লাহ।বলেই আরাফকে ছাড়িয়ে বৃত্তে ঢুকে পরলো।সাথা সাথে রুমে দমকা বাতাস শুরু হলো।আরাফ নবনির বলার পর নিজেও কালিমা পরেই যাচ্ছে।সারা বাড়ি আধার হয়ে গেলো।চারপাশ চেনা সুগন্ধে মৌ মৌ করতে লাগলো।নবনির চোখ লাল হয়ে গেলো।মাওলানা সবার হাতে জমজম কূপের পানি দিয়েছেন।যাতে অন্য কারো দেহে প্রবেশ না করতে পারে।
পরিঃহা হা হা।বলছিলাম না ফিরে আসবো।সবকিছু শেষ করে দিবো আমি।
সারা বাসায় তোলপাড় শুরু হয়ে গেলো।মাওলানা মিষ্টি আর মুরগিগুলো বৃত্তের ভিতরে দিলো।পরিটা শান্ত হয়ে খাবার গুলো খেতে লাগলো।সারা মুখ ভরিয়ে ফেলেছে।পরনে সাদা জামা।চুলগুলো খোলা।চোখগুলো এতটাই লাল যেন মনে হচ্ছে রক্ত পরছে।
মাওলানাঃকি চাস এদের কাছে?কি দিলে চলে যাবি।
পরি খেতে খেতেই বললো~
পরিঃআরাফ।আরাফকে দিলেই চলে যাবো।
মাওলানাঃআরাফ বিবাহিত। ওকে কি করে দিবো?নবনির কি হবে?
পরিঃনবনির শরিরে থাকবো।
মাওলানাঃএটা প্রকৃতির নিয়মের খেলাফ।
পরি লাল চোখে মাওলানার দিকে তাকালো।সাথে সাথে আরাফ এর বাসার কুকুরটা কাটা মাথা শূন্যে ভেসে উঠলো।মাথা থেকে গর গর করে রক্ত পরছে।
পরিঃএভাবে তোদের সব কয়টাকে শেষ করে ফেলবো।
মাওলানা সাথে সাথে জমজম কূপের পানি ছুড়ে মারলো।পরিটা কই মাছের মতো ছটপট করতে লাগলো।
পরিঃআরাফ আমার সাথে চলো।আমি নবনিকে ছেড়ে দিবো।চলো আমার সাথে।
আরাফ এর ইচ্ছে করলো পরির কথা মতো চলে যেতে।কিন্তু পরক্ষনে মনে পরে গেল।নবনির বলা কথা।নবনি বলেছিল~
আরাফ আল্লাহ তাকেই সাহায্য করে যে নিজেকে সাহায্য করে।আরাফ নবনির গায়ে জমজম কূপের পানি ছুড়ে মারলো।নবনি ছটপট করতে লাগলো।
আরাফঃছেড়ে দে।নবনিকে।নাহলে তোকে বন্দী করে রাখবো সারাজীবন এর জন্য।
পরিঃকাজটা ঠিক করলা না।তুমি আমার না হলে নবনিকেও তোমার হতে দিবো না।হা হা হা।হা হা হা।
কিছুক্ষন পর পরিটা হুট করে বৃত্ত থেকে গায়েব হয়ে গেল।
আরাফঃনবনিইইইইইইইইইইইইই।নবনি কোথায় গেল?নবনিইইইইই।
মাওলানাঃপরিটা অনেক জেদী সে নবনিকে নিয়ে চলে গিয়েছে।ওই দুনিয়া থেকে নবনিকে আর আনা যাবে না।আমরা হেরে গেলাম।
আরাফঃনায়ায়ায়ায়ায়ায়ায়ায়ায়ায়া।আমি মানা করেছিলাম এইটা করতে। নবনি কেন শুনলো না। আমি নবনিকে ছাড়া কি করে বাচবো।এটা হতে পারে না। নবনিইইইইইইই।
আপনার পছন্দের গল্পের নাম কমেন্টে জানান
চলবে ...
২৪তম পর্ব পড়তে এখানে ক্লিক/ট্যাপ করুন
লেখক সংক্ষেপ:
তরুণ লেখিকা জান্নাতুল ফেরদৌস সিমরান সম্পর্কে তেমন কিছুই জানা যায়নি। তবে তিনি নিজের সম্পর্কে লিখেছেন, আমি আমার মতো। আমি কারো মতো না। আমি আমিতেই পারফেক্ট। যারা আমাকে এমনভাবে গ্রহণ করতে পারবে, তারাই আমার আপন।
কবিয়াল
কবিয়াল’এ প্রকাশিত প্রতিটি লেখা ও লেখার বিষয়বস্তু, ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়া ও মন্তব্যসমুহ সম্পূর্ণ লেখকের নিজস্ব। প্রকাশিত সকল লেখার বিষয়বস্তু ও মতামত কবিয়াল’র সম্পাদকীয় নীতির সাথে সম্পুর্নভাবে মিলে যাবে এমন নয়। লেখকের কোনো লেখার বিষয়বস্তু বা বক্তব্যের যথার্থতার আইনগত বা অন্যকোনো দায় কবিয়াল কর্তৃপক্ষ বহন করতে বাধ্য নয়। কবিয়াল’এ প্রকাশিত কোনো লেখা বিনা অনুমতিতে অন্য কোথাও প্রকাশ কপিরাইট আইনের লংঘন বলে গণ্য হবে।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন