উপন্যাস       :         তোমায় ঘিরে
লেখিকা        :         জান্নাতুল ফেরদৌস সিমরান
গ্রন্থ             :         
প্রকাশকাল    :         
রচনাকাল     :         ০৬ অক্টোবর, ২০২২ ইং

লেখিকা জান্নাতুল ফেরদৌস সিমরানের “তোমায় ঘিরে” শিরোনামের এই ধারাবাহিক উপন্যাসটি তার ব্যক্তিগত ফেসবুক পেজ থেকে নেয়া হয়েছে। ‘কবিয়াল’ পাঠকদের জন্য উপন্যাসটি পর্ব আকারেই প্রকাশিত হবে। লেখিকা অনবদ্য এ উপন্যাসটি ২০২২ সালের অক্টোবরের ৬ তারিখ থেকে লেখা শুরু করেছেন।
তোমায় ঘিরে || জান্নাতুল ফেরদৌস সিমরান
তোমায় ঘিরে || জান্নাতুল ফেরদৌস সিমরান

২য় পর্ব পড়তে এখানে ক্লিক/ট্যাপ করুন

তোমায় ঘিরে || জান্নাতুল ফেরদৌস সিমরান (পর্ব - ০৩)

নবনিঃআপনি এখানে কেন এসেছেন।আমাকে কোথায় নিয়ে যাছেন?
আরাফঃআজকের দিনটা আমার কাছে থাকো।আর কখনও বিরক্ত করব না।
_আরাফের কন্ঠ শীতল হলেও তার আবদারটা ভয়াবহ শোনাচ্ছে।তাই নবনি আর কিছু বলল না।
আরাফ নবনিকে অনাথশ্রমে নিয়ে যায়।সেখানে একদল বাচ্চা আরাফ ভাইয়া বলে ছুটে আসে।বাচ্চাদের চোখে ঈদ এর মত খুশি।
_কেমন আসেন মিস্টার আরাফ। একটা মেয়ে বলল। সে বাচ্চাদের দেখাশোনা করে মনে হচ্ছে।
_ভালো আছি। আপনি?
_আমি অনেক ভালো আছি। সাথে কাকে এনেছেন।
_একটা পাখিকে ধরে নিয়ে এসেছি।অনেক উড়ু উড়ু করেতো।
নবনিঃ😒
আরাফঃনবনি একটু অপেক্ষা করো।আমি আসছি।
বলে ভিতরে চলে গেল।
_তোমার নাম কি?
_আফিয়া নিরব জয় । 
_খুব সুন্দর নাম।আর তুমিও দেখতে খুব মিষ্টি। 
_আফিফা মলিন হাসলো। ভিতরে আসেন।বাচ্চারা অপেক্ষা করছে।
_হুম।
_ আরাফাত আপনাকে অনেক ভালবাসে।
_কি করে বুঝলা?উনি আমকে কখনো এমন কিছু বলে নি।
_ভালোবাসে না এটাওতো বলে নাই।জানেন উনি সবসময় এখানে একা আসে।কোনো Guard আনে না। কারন উনি এখানে একা থাকতে চান।কোনো শত্রু যদি একবার জানে ভাইয়া এখানে তাহলে উনার জীবন বাচানো কঠিন হয়ে যাবে।আদর আংকেল ছাড়া আর কেউ জানে না ভাইয়া এখানে আসছে।আজ আপনি জানলেন। তার মানে উনি তার বাবার পর আপনাকে সব থেকে বেশি বিশ্বাস করে।
কথা বলতে বলতে ভিতরে এসে পরলো।
নবনি নিকাব খুলে বাচ্চাদের সাথে খেলতে লাগলো।কিছুক্ষণ পর আরাফকে আস্তে দেখে নিকাব পরে ফেলে।
আরাফ এসে বাচ্চাদের সাথে খেলতে থাকে।সবাই আরাফকে পেয়ে যেন আকাশের চাঁদ পেলো।আরাফ ও ছোট বাচ্চাদের মতো আচরণ করছে ওদের সাথে।
নবনি হাসছে এদের দেখে।এখানে না আসলে ও হয়তো এই আনন্দটা কখনি অনুভব করতে পারতো না। 
হঠাৎ একটা বাচ্চা আরাফকে প্রশ্ন করলো~
_ভাইয়া উনি কে?
_আমি তোমাদের আপু।
_তুমি অনেক সুন্দর।
_তোরা কি করে জানলি?
_আপু নিকাব খুলেছিল।
_কিহ।এই মেয়ে তুমি নিকাব খুলসো কেনো?
_আমার নিকাব আমি খুলসি তাতে আপনার কি?
_একটা থাপ্পর দিব।কেউ যদি দেখে ফেলতো?
_কেউ ছিল না।
_তবুও। আচ্ছা চলো।তারাতাড়ি চলো এখান থেকে। আমরা আবার পরে আসবো। 
_আপু তুমিও কি সবসময় আসবা। 
_হ্যা। সময় পেলেই এসে পরবো।
_ইয়েএএএএ।
আরাফঃআচ্ছা। এখন আমরা যাই।ঠিকমতোন থাকবে তোমরা। আফিফা আপুকে একটুও বিরক্ত করবেনা।
বাচ্চারা সবাই নবনিকে জড়িয়ে ধরলো।নবনি মুচকি হেসে বের হয়ে আসলো।
আরাফঃনবনি।তুমি গাড়ীতে উঠো।আমি খাবার নিয়ে আসি।সকালেওতো  কিছু খাও নাই।আমি এখনে নিয়া আসছি।এদিক ওদিকে কোথাও যাবা না।চুপচাপ বসে থাকবা।
নবনিঃআপনি কি করে জানলেন?আমি খাই নি?
আরাফঃতোমার শুটকি মাছের মতো শরীর দেখলে ৫বার ফেল করা ছাত্র ও এই প্রশ্নের উত্তর দিতে পারবে।হা হা হা।
নবনিঃআমি মোটেও শুটকী মাছ নই।😒
আরাফঃআচ্ছা এই টপিকে পরে কথা বলি।আগে খাবার নিয়ে আসি।বলে আরাফ চলে গেল।নবনি গাড়িতে বসে অপেক্ষা করতে থাকলো।
কিছুক্ষণ পর আরাফ খাবার নিয়ে আসলো।
আরাফঃনবনি। তুমি নিকাব খুলে খেয়ে নও। আমি বাইরে অপেক্ষা করছি।
নবনিঃনা না।আপনি এখানে একা এসেছেন।বাইরে থাকা ঠিক হবে না।ভিতরে আসুন।
আরাফকে বলতে দেরি ভেতরে আস্তে দেরি না।কিন্ত আসার সময় ইচ্ছে করে হাতটা গাড়ীর দরজায় রেখে ব্যাথা পায়।যাতে নবনি তাকে খাবার খাওয়ায়ে দেয়।
নবনি খাবার খুলে দেখলো সব ওর পচ্ছন্দের খাবার। গরুর মাংসের কালো ভুনা।ভাত।ডাল।পনির ও আছে।
নবনিঃচোখ বন্ধ করেন।আর খুলবেন না।
আরাফঃযদি খুলি?
নবনিঃআমি জানি আপনি খুলবেন না। কারন আপনাকে বিশাস করি।
এইকথা শোনা মাত্র আরাফের কলিজা ঠান্ডা হয়ে গেল।তার নবনি তাকে বিশাস করে।এখন রাশিয়া থেকে বোম এসে পরলেও চোখ খুলবে না।
নবনি ঝটপট খেয়ে নিলো।


নবনিঃচোখ খুলেন।আর আপনিও খেয়ে নিন।
আরাফ বাচ্চাদের মতো ডান হাত বারালো।
নবনিঃব্যাথা পেলেন কি করে।ইস থেতলে গেছে।
আরাফঃযদি এই অধমের উপর দয়া মায়া হয় তাহলে খাওয়া দিন মহারানী। 
নবনি ব্যাগ থেকে ব্যান্ডেজ বের করে হাতে পেচিয়ে দিল।
আরাফ ভাবলো এখন খাওয়া দিবে।কিন্তু নবনি ব্যাগে আবার হাত দিলো আর কাটা চামচ বের করলো।
আরাফঃ I am তো অবাক।😯
নবনিঃএখন খেয়ে নিন।
আরাফঃব্যাগে আর কি কি আসে?
নবনিঃছুড়ি আসে। বের করবো??
আরাফঃহ্যা হ্যা কেন নয়?বের করে আমার গলাটা কেটে পদ্মা নদী থেকে টুস করে ফেলে দাও☺️
নবনিঃ😒
আরাফঃখামোকাই হাতটাকে শহীদ করলাম।এই মেয়েকে পালতে জিবন আদা রসুন পিয়াজ কালি জিরা তেজ পাতা সব হবে।আনরোমান্টিক একটা।😏(মিন মিন করে)
নবনিঃকিছু বলছেন?
আরাফঃনা আমার এত সাধ্য কই।🙂
নবনিঃখান জলদি।
আরাফ খেয়ে গাড়ি start দিলো।
গাড়ী চলতে শুরু করলো।
_নবনি সিট বেল্ট পরো।
_পারি না।
_তা পারবে কেন?পারবা খালি আমার বারোটা বাজাতে।
_আপনি যে আমার প্রিয় ঘন্টা।তাই আপনাকেই বাজাই।
আরাফ বাকা চোখে তাকিয়ে পরিয়ে দিল।নবনি আজ আরাফকে খুব কাছ থেকে দেখছে।ব্ল্যাক কালার এর পাঞ্জাবি।ব্ল্যাক সানগ্লাস।খোচা খোচা খোচা দাড়ি।
_সানগ্লাস না পরলে হয় না।(মনে মনে)
চোখে চোখ পড়তেই চোখ সরিয়ে নিল।আরাফ সানগ্লাস খুলে রাখলো।
নবনিঃএই যা। শুনে ফেলল নাকি।
আরাফঃসরি।
নবনিঃকেন?
আরাফঃভিতরে বকার জন্য। আসলে আমি এখানে Guard ছাড়া এসেছি।যদি কেউ তোমাকে আমার সাথে দেখে ফেলে।তোমাকে নিয়ে কোনো রিস্ক নিতে চাই না।
নবনিঃআমরা কোথায় যাচ্ছি?
আরাফঃসারপ্রাইজ।
আবারো দুইজনের মাঝে নিরবতা।
গাড়ী একজায়গায় এসে থামলো।
জায়গাটা একটা নদীর পাড়।দূরে একটা নৌকা বাধাই  করা।বিকালের আকাশ যেন নদিতে নেমে এসেছে। সামনে একটা নৌকা বাধাই করা।
আরাফঃনবনি চলো।
_আমি ভয় পাই।উঠবো না।আপনি যান।
_আমি আসিতো।কিছু হবে না আসো বলে নবনির হাত ধরে নৌকায় উঠালো।
_নবনি ভয়ে হাত ছাড়ছে না।
_আরাফ মুচকি হাসছে।আমি যদি জানতাম এখানে আসলে তুমি এমন হাত ধরে থাকবা তাহলে আরও আগে আনতাম।(মনে মনে)
_হাসছেন কেনো?আমাকে কি এখানে ডুবিয়ে মারতে এনেছেন?
_তোমার মতো পুচকো মাছকে মারতে নদী লাগে।হা হা হা।তোমাকে ঠিকমতো জড়িয়ে ধরলেই তুমি শেষ।
_আপনি যে হাতি।তাই। 
_আমি মোটেও হাতি না।এটাকে সাস্থ্য বলে।(বাকা হেসে)
_নবনি রাগী চোখে তাকিয়ে আছে।
_খালি জড়িয়ে ধরার বাহানা খুজেন?
_হুম।কি আর করার তুমিতো ধরো না।
_আমার বয়েই গেছে।আপনাকে জড়িয়ে ধরবো। 
_ধরবে ধরবে। একদিন এমন আসবে তুমি আমাকে সারাজীবনের জন্য  জড়িয়ে ধরবে।
_দেখা যাবে।
_দেখে নিও।
এভাবেই তারা ঝগড়ায় মেতে উঠলো।
বিকেল ডুবে সন্ধ্যা নেমেছে।সূয্যিমামা নদীর বুকে ঢলে পড়লো।সে কি অপরূপ দৃশ্য। নবনি যখন দৃশ্য উপভোগ  করছিল।আরাফ নিলয়কে মেসেজ করলো~Start
আরাফঃনবনি পাখি আকাশে  তাকাও।
নবনি খেয়াল করলো।আকাশে একসাথে অনেকগুলা ফানুস উড়ছে।নবনি খুশিতে লাফ দিতে যেয়ে ভুলে যায় এটা নৌকা। নবনি পানিতে পড়ে যেতে নিলে আরাফ একটানে তাকে বুকের মাঝে নিয়ে আসে।নবনি খুব ভয় পায়।
_Its Ok.আমি আসিতো কিছু হবে না।Normal হও।
আরাফ নবনির হাত ধরে রাখে।নবনি নদীর পানিতে হাত দিয়ে খিলখিল করে হাসছে।আর আরাফ নবনিকে প্রান ভরে দেখছে।
রাত হয়ে এসেছে। নবনি আকাশের দিকে তাকিয়ে আছে।আরাফ নিলয়কে মেসেজ করে ~Do It Now.
হুট করে শব্দ হলো।
নবনি খেয়াল করলো আকাশে লেখা~
_ভালোবাসি নবনিপাখি_
নবনি অবাক চোখে তাকিয়ে আছে।রাতের কালো আকাশে স্পষ্ট লিখাগুলো ফুটে উঠেছে।চোখ ধাধানো সুন্দর দেখাচ্ছে লেখাগুলো।কিছুক্ষণ পরই হাওয়ায় মিশে গেল।কিন্তু রেশ কেটে গেল নবনি মনে।
আরাফ নবনির হাত ধরে বলল লেখাগুলো মুছে গেলেও আমার ভালোবাসা কখনো মুছবে না।মৃত্যুকে গ্রহণ করার আগ মুহুর্ত পযন্ত একমাত্র তোমাকেই ভালোবেসে যাবো।মৃত্যুর পরের ইহকালেও আমি তোমাকেই আল্লাহর কাছে চেয়ে নিব। দিবে আমাকে একটা সুযোগ তোমাকে সারাজীবন ভালোবাসতে দেয়ার।? হবা আমার রাজ্যের একমাত্র  রানি ?আমার গায়ের শেষ রক্তের বিন্দু থাকা পযন্ত তোমাকেই ভালবেসে যাবো। সত্যিই খুব খুব খুব ভালবাসি।তোমাকে হারানোর কথা ভাবতেও আমি পাগল হয়ে যাই।আরাফ চৌধুরীর পুরাটা অস্তিত্ব তোমায় ঘিরে। আজকে আমাকে ফিরিয়ে দিও না নবনি পাখি।
_নবনি কিছু বলতে পারলো না।কি বা বলবে। আরাফ বাচ্চাদের মতো আবদার ধরেছে। চাইলেই কি যায় কাউকে হুট করে ভালোবেসে ফেলা।কিছুক্ষণ সময় নিয়ে নবনি বললঃআমাকে বাসায় ছেড়ে আসুন।
আরাফ নবনিকে আর কিছুই বলল না। বিনা বাক্যে বাসায় দিয়ে আসলো।
রাস্তায় ফেরার পথে খুব বৃষ্টি পরছিল।যেন আকাশ ও তার প্রিয়তমার বিরহে কাদছে।
আরাফ মাঝ রাস্তায় দাড়িয়ে বৃষ্টিতে ভিজছে।তার চোখের পানি বৃষ্টিতে মিশে যাচ্ছে।
_কেন আমাকে বুঝলেনা।কেন  আমাকে ফিরিয়ে দিলে।আমার কষ্ট হয় না বুঝি। আমি কি মাটি দিয়ে তৈরী মানুষ নয়!!কেন কর আমার সাথে এমন।আজ থেকে আর আমাকে পাবে না।আজ থেকে দেখবে এক নতুন আরাফ চৌধুরী কে?
নবনি বাসায় এসে কান্না করতে লাগলো।আমি কাউকে ভালবাসতে পারব না।আমি একবার ভালবেসে ঠকেছিলাম।এর পর আমার সাহস নেই আবারো সেই পথে হাটার।আরো একবার কিভাবে বিশ্বাস করি।আমি যে পারছি না চাইলেও আপনাকে আগলে নিতে।কেনো বার বার আমার পিছু নিচ্ছেন।আমাকে ক্ষমা করে দিয়েন আরাফ।আমি হয়তো আপনার যোগ্য নই।কাঁদতে কাঁদতে ঘুমিয়ে পরলো।


_পরের দিন 
_আরাফ তার বন্ধুদের সাথে বসে আছে।পাশে একটা মেয়ে আরাফ এর হাত জড়িয়ে  ধরে আছে।কথায় কথায় মেয়েটা হাসতে হাসতে আরাফ এর গায়ে পরছে।
দূরে নবনির চোখ দিয়ে আগুন ঝরঝে।
_খবিশ বেটা। কাল আমাকে প্রপোস করে এখন চিপকা চিপকি করছে।তরেতো আমি। 
_Excuse me.এখানে কি হচ্ছে।
_তা তোমাকে কেনো বলব?(ওই মেয়েটা)
আরাফঃআহা। লিজা জান। তোমাকে কত বলবা সবার মুখ লাগতে যেয়ো না।
নবনিঃwhat do u mean?Mr Araf Chowdhury? 
আরাফঃMay i know you?
নবনিঃঅবাক চোখে তাকিয়ে আসে।আপনি আমাকে  চিনতে পারছেন না?
আরাফঃচেনার কথা কি?
নবনিঃসরি ভাইয়া। আসি তাহলে বলে যাওয়ার সময় লিজার পায়ে পারা দিয়ে চলে গেল।
লিজা আহ করে চিৎকার দিয়ে উঠলো। 
_(আরাফ মনে মনে হাসছে)ছাড়বেও না আবার ধরবেও না।আমার বাঘিনি।হা হা হা।
লিজাঃএর প্রতিশোধতো আমি নিবোই।বলে রাগে ফোস ফোস করতে লাগলো।
নবনিতা হাটতে হাটতে ধাক্কা খেল।কোন কানীরে।
ওয়ারফাঃতুইতো হনহন করে হেটে এসে ধাক্কা খাইলি।
নবনিতাঃওহ। আর বলিস না।ওয় খবিশ বেটা।
ওয়ারফাঃকে?আরাফ ভাইয়া।
নবনিতাঃখবরদার ওকে ভাইয়া বলবিনা।
ওয়ারফাঃআচ্ছা আচ্ছা শুন।আরাফ চৌধুরিকে দেখলাম একটা মেয়ে সাথে।
নবনিতাঃহুম।কালকে আমার সাথে ইটিসপিটিস কইরা এখন ওই সাতচ্চুন্নির সাথে
ওয়ারফাঃকি বললি?!!! Versity র ক্রাশ তোকে পছন্দ করে।
নবনিতাঃ ক্লাসে চল সব বলতেসি।
কিছুক্ষণ পর ওয়ারদা ছুটে আসলো।
ওয়ারদাঃভাইয়া নবনিতাকে খুজে পাচ্ছি না।
আরাফঃWhat !!  কখন থেকে??
ওয়ারদাঃ১ ঘন্টা হয়ে গিয়েছে।
আরাফঃকিহ! আর তুমি আমাকে এখন বলতাসো?উফ কই তুমি নবনিপাখি।


চলবে ...


৪র্থ পর্ব পড়তে এখানে ক্লিক/ট্যাপ করুন


লেখক সংক্ষেপ:
তরুণ লেখিকা জান্নাতুল ফেরদৌস সিমরান সম্পর্কে তেমন কিছুই জানা যায়নি। তবে তিনি নিজের সম্পর্কে লিখেছেন, আমি আমার মতো। আমি কারো মতো না। আমি আমিতেই পারফেক্ট। যারা আমাকে এমনভাবে গ্রহণ করতে পারবে, তারাই আমার আপন।

কবিয়াল
 
কবিয়াল’এ প্রকাশিত প্রতিটি লেখা ও লেখার বিষয়বস্তু, ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়া ও মন্তব্যসমুহ সম্পূর্ণ লেখকের নিজস্ব। প্রকাশিত সকল লেখার বিষয়বস্তু ও মতামত কবিয়াল’র সম্পাদকীয় নীতির সাথে সম্পুর্নভাবে মিলে যাবে এমন নয়। লেখকের কোনো লেখার বিষয়বস্তু বা বক্তব্যের যথার্থতার আইনগত বা অন্যকোনো দায় কবিয়াল কর্তৃপক্ষ বহন করতে বাধ্য নয়। কবিয়াল’এ প্রকাশিত কোনো লেখা বিনা অনুমতিতে অন্য কোথাও প্রকাশ কপিরাইট আইনের লংঘন বলে গণ্য হবে।

Post a Comment

নবীনতর পূর্বতন