উপন্যাস       :         কপোত কপোতীদের গল্প
লেখিকা        :         আনআমতা হাসান
গ্রন্থ             :         
প্রকাশকাল    :         
রচনাকাল     :         ১০ নভেম্বর, ২০২২ ইং

লেখিকা আনআমতা হাসানের “কপোত কপোতীদের গল্প” শিরোনামের এই ধারাবাহিক উপন্যাসটি তার ব্যক্তিগত ফেসবুক পেজ থেকে নেয়া হয়েছে। ‘কবিয়াল’ পাঠকদের জন্য উপন্যাসটি পর্ব আকারেই প্রকাশিত হবে। লেখিকা অনবদ্য এ উপন্যাসটি ২০২২ সালের নভেম্বর মাসের ১০ তারিখ থেকে লেখা শুরু করেছেন।
কপোত কপোতীদের গল্প || আনআমতা হাসান
কপোত কপোতীদের গল্প || আনআমতা হাসান

11111111111111111111111111111111111

এখানে ক্লিক করে পড়ুন কপোত কপোতীদের গল্প (পর্ব- ১৪)

কপোত কপোতীদের গল্প || আনআমতা হাসান (পর্ব - ১৫)


জুম জুম নুপুরের শব্দ করে হাতে কফি কাপ নিয়ে খুশি খুশি মুখে কাব্যের রুমের দিকে যাচ্ছে কুহু। কফি হাতে নিজেকে তার এখন কাব্যের বউ বউ মনে হচ্ছে। সে কাব্যের রুমের দিকে আসার সময় মিসেস কবিতা তার হাতে কাব্যের জন্য বানানো কফিটা দিয়ে দেয়, কাব্যকে দেওয়ার জন্য। দরজা ঠেলে কাব্যের রুমের ভিতর ঢুকে কুহু। সবার রুমে নক করে ঢুকলেও কাব্যের রুমে কখনো নক করে ঢুকে না কুহু। এটা তার ফিউচার রুম, এখানে পারমিশন কীসের? রুমে ঢুকে এদিকে ওদিকে তাকিয়ে কাব্যকে খুঁজতে থাকে কুহু। কিন্তু কাব্যকে রুমে খুঁজে পাচ্ছে না সে। কান পেতে শুনতে চেস্টা করে ওয়াসরুমে পানির শব্দ হচ্ছে কি না। না, কোন শব্দ হচ্ছে না। কুহু মনে মনে ভাবতে থাকে, "আন্টি তো বললো রুমে আছে গেল কোথায়।" ভাবতে ভাবতে বারান্দার দিকে চোখ যেতেই কুহু দেখে কাব্য বারান্দায়। বেতের সোফাতে বসে আছে কাব্য। হাতে মোটা একটা বই। যার কভারে লাল রঙে বড় বড় করে লিখা কম্পিউটার গ্রাফিক্স। কুহু বারান্দায় গিয়ে হাতের কাপটা আস্তে করে সামনের টেবিলের উপর রেখে দেয়। তারপর এক টান দিয়ে কাব্যের হাত থেকে বইটা নিয়ে পাশের সোফাতে বসে পরে সে। কাব্য এতোক্ষণ মনোযোগ দিয়ে পড়ার কারনে কুহুকে খেয়াল করেনি। কুহু কাব্যের হাত থেকে বইটা নিতেই কাব্য কুহুর দিকে তাকায়। ফর্সা গায়ে ব্রাউন কালারের সেলোয়ার-কামিজ। কমোড় ছুই ছুই চুল গুলো বেনি করে বাম কাধ দিয়ে সামনে এনে রাখা। অসম্ভব সুন্দর লাগছে উনবিংশের এই রমনীকে। চোখ ঘুরিয়ে বাহিরের দিকে তাকায় কাব্য। সুন্দরী মেয়েদের দিকে বেশিক্ষণ তাকিয়ে তাকা ঠিক নয়, এতে মন ক্ষতবিক্ষত হয়ে যায়। বইয়ের কয়েকটা লাইন বিরবির করে পড়ে কুহু। আগামাথা কিছু বুঝতে না পারায় বিরক্তিতে কপাল কুঁচকে ফেলে সে। বিরক্ত নিয়ে বইটা টেবিলের উপর ঠাস করে ফেলে বললো
- দূর এগুলা মানুষ পড়ে।
কাব্য হালকা হেসে বললো
- তুমি বুঝতে পারছো না দেখে তোমার কাছে ভালো লাগছে না। টপিকটা বুঝে পড়লে দেখবে,,,,,,, 
কাব্য আর কিছু বলার আগেই কুহু ডান হাত তুলে কাব্যকে চুপ করতে ইশারা করে। কফির কাপটা কাব্যের দিকে এগিয়ে দিয়ে বললো
- এগুলো বুঝার বা পড়ার মোটেও ইচ্ছে নাই আমার।
কাব্য কফির কাপটা নিয়ে এক চুপুক দিয়ে জিজ্ঞেস করল
- তোমার ফিউচার প্ল্যান কি?
কুহু ফটাফট উত্তর দিল
- বিয়ে করবো।
কুহুর উত্তর শুনে কাব্য বিষম খায়। কুহু উঠে কাব্যের দিকে যেতে নিতেই, কাব্য হাতের ইশারায় বুঝালে ও ঠিক আছে। কুহু আগের যায়গাতে বসে পরলো। কাব্য নিজেকে সামলে নিয়ে বললো
- আমি তোমার এডুকেশন এর ফিউচার জানতে চেয়েছি। মানে এইচএসসি'র পড় কি নিয়ে লেখাপড়া করবে সেই সম্পর্কে জানতে চেয়েছি।
কুহু ঠোঁট দুটো প্রসারিত করে সোফাতে হেলান দিতে দিতে বললো
- এইচএসসি'র পর কবুল পড়বো।
কাব্য ভ্রু কুচকে জিজ্ঞেস করলো
- মানে?
- বিয়ে করবো লেখাপড়া করবো না।
কাব্য অবাক হয়ে বললো
- কি বলছো এগুলো তুমি! কেন পড়বে না! তুমি জানো লেখাপ,,,,,
কাব্যকে আর কিছু না বলতে দিয়ে কুহু সোজা হয়ে বসে বললো
- তোমার কাছে লেখাপড়ার গুরুত্ব সম্পর্কে লেকচার শুনতে আসিনি। একটা খুব ইমপোর্টেন্স কাজ করে দিতে হবে তোমাকে। তা বলতে এসেছি।
কাব্য কৌতুহলি হয়ে জিজ্ঞেস করল
- কি কাজ?
কুহু সোফাতে দুই-পা তুলে আরাম করে বসে পাশের সোফা থেকে কুশনটা কোলের উপরে নিয়ে বললো
- বলবো। তার আগে তোমাকে আমার কলেজ ফাঁকি দেওয়ার গল্পটা শোনাই।
কাব্য অবাক হয়ে বললো
- কি! তুমি কলেজ ফাঁকি দিয়েছো!
কুহু এবার বিজ্ঞদের মতো বললো
- হ্যাঁ। লাইফে সব রকম এক্সপিরিয়েন্স থাকতে হয়। বিশেষ করে স্কুল কলেজ পালানো তো মাষ্ট। তা না হলে নাতি-পুতির কাছে গল্প করবে কিভাবে। 
কাব্য কৌতুহল নিয়ে পুনরায় জিজ্ঞেস করল
- কিন্তু কিভাবে কলেজ ফাঁকি দিয়েছো? ড্রাইভার আংকেল তো তোমাকে কলেজের গেইটে নামিয়ে দিয়ে আসে। আর তোমার কলেজে একবার ঢুকলে তো বের হতে দেয় না।
কুহু বাকা হাসি দিয়ে বললো
- ড্রাইভার আংকেল তো নেমিয়ে দিয়েই চলে আসে। ঢুকলাম কিনা তা তো আর দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে দেখে না। তাই আমার আর তূবার জন্য কলেজ ফাঁকি দেওয়া খুবই সহজ ছিল। কিন্তু দোলার ক্ষেত্রে কঠিন ছিল। কারণ যতক্ষণ পর্যন্ত দোলা গেটের ভিতরে না ঢুকে, ততক্ষণ পর্যন্ত ওদের ড্রাইভার গাড়ি থেকে তাকিয়ে থাকে। ও গেইট দিয়ে ভিতরে ঢুকলে ড্রাইভার গাড়ি নিয়ে যায়। আর একবার কলেজ গেইটে দিয়ে ঢুকলে গার্জিয়ান ছাড়া তো আর কলেজ থেকে বের হতে পারবো না। তাই আমরা একটা প্ল্যান বের করি। পরদিন সকালে আমি আগেই কলেজে গিয়ে কলেজের পাশের চায়ের দোকানের দশ-বারো বছরের ছেলেটাকে কিছু টাকা দিয়ে আর বারোটা গোলাপ ফুল কিনে দেই। আর বলি আমি একটা গাড়ির দিকে ইশারা করলে সে যেন গিয়ে সেই গাড়ির ড্রাইভারকে ফুল কিনার জন্য বিরক্ত করে। যথাসময়ে দোলাদের গাড়ি কলেজের সামনের রাস্তার এক সাইডে পার্ক করলে, দোলা প্ল্যান অনুযায়ী গাড়ি থেকে নেমে খুব ধীরে ধীরে হেটে কলেজ গেইটের দিকে যেতে থাকে। ড্রাইভার ড্রাইভিং সিটে বসে দেখছিল দোলা ঠিকঠাক মতো কলেজের ভিতরে যাচ্ছে কি না। তখনি আমার ঠিক করা সেই ছেলেটা হাতে লাল গোলাপ ফুলগুলো নিয়ে গাড়ির কাছে ড্রাইভাকে বারবার আকুতি মিনতি করতে থাকে ফুল কেনার জন্য। ড্রাইভার না করলেও শুনে না। রেগে ড্রাইভার ছেলেটার দিকে ফিরে তাকে ধমকে সেখান থেকে তাড়িয়ে দেয়। এই ফাঁকে দোলা প্রায় দৌড়ে কলেজের গেইটের ভিতরে না ঢুকে কলেজের পাশে স্টেশনারিতে ঢুকে যায়। ছেলেটাকে বিদায় করে ড্রাইভার আংকেল দোলাকে না দেখতে পেয়ে ভাবে, যে সে কলেজের মধ্যে ঢুকে গিয়েছে। ড্রাইভার গাড়ি নিয়ে চলে যায়। গাড়ি চলে গেলে আমি স্টেশনারি থেকে প্রথমে বের হয়ে ভালো করে চারপাশে দেখি। তারপর পিছনে তাকিয়ে স্টেশনারির দরজার সামনে দাঁড়িয়ে থাকা তূবাকে হাত নেড়ে বাহিরে আসতে বলে। তূবা আর দোলা স্টেশনারি থেকে বেরিয়ে আসে। এরমধ্যে আমি একটা রিকশা ঠিক করে তারমধ্যে উঠে পরে। দোলা আর তূবাও এসে রিকশায় উঠে বসে। তারপর আমার তিন বান্ধবী রিকশা করে চলে যাই পার্কে। 
- পার্কে?
- হুম্ম পার্কে। আমরা পার্কে ঘুরি, ফুচকা খাই। তারপর পার্কের একটা বেঞ্চে গিয়ে বসে ঠিক করি ডেয়ার খেলবে। যেহেতু আমরা একজন অন্যজনের সম্পর্কে সব কিছু জানি তাই ট্রুথ বাধ। প্রথমে তূবা আমাকে বলে, "পার্কের যে কোন একটা ছেলেকে আই লাভ ইউ" বলতে।
কাব্য অবাক হয়ে বললো
- কী!
কুহু বিরক্ত নিয়ে বললো
- ধ্যাত আগে শুনতো। পরেই রিয়েক্ট করবে।
- ওকে বলো।
- আমি বসা থেকে উঠে চলে যাই পার্কে যে দশ-বারো বছরের বাচ্চা ছেলেটা। হাতে একটা লাল ছোট বালতি করে, ফুল বিক্রি করছিল তার কাছ। ছেলেটার থেকে একটা লাল গোলাপ ফুল কিনি। তারপর ছেলেটার সেই গালপটা সেই ছেলেটাকেই দিয়ে বলি, "সুইট বয়। আই লাভ ইউ। এটা তোমার জন্য।" তূবা আর দোলা তো হা হয়ে গেছে। তারা কি ভাবলো আর কি হলো।
বলেই কুহু হেসে দেয়। কাব্যও হেসে বললো
- ইনটেলিজেন্ট গার্ল।
কুহু গর্ব করে বললো
- অফকোর্স আই আম। আচ্ছা, তারপর কি হলো শুনো।  
আমি দোলাকে বলি, "পার্কের মধ্যে থেকে পনেরো থেকে ইনফিনিটিভ বছরের যে কোন একজন ছেলেকে গিয়ে বলতে, উইল ইউ মেরে মি।"
কাব্য কৌতুহল নিয়ে জিজ্ঞেস করল
- তো দোলা কি করলো?
- দোলার ইচ্ছে ছিল কোনো বয়স্ক দাদু টাইপের লোককে মজার ছলে প্রপোজ করবে। কিন্তু কপাল খারাপ হলে যা হয়, পার্কে কোনো বয়স্ক লোকই নেই। দুপুর সারে এগারোটায় বয়স্ক লোক পার্কে থাকবেই বা কি করে। বয়স্ক লোক খুঁজতে খুঁজতে দোলা বেঞ্চে বসে থাকা একটা ছেলেটাকে দেখে ক্রাশ খায়। ফর্সা গায়ে সাদা-কালো চেকের শার্ট আর নীল জিন্সের প্যান্ট পরা। চিকন লম্বা নাক। মাথা ভর্তি ঘন কালো চুল। গম্ভীর মুখ করে বসে পাশের ছেলেটের কথা শুনছিল। আমাদের কথাতে দোলা গিয়ে তাকে বলে, "উইল ইউ ম্যারি মি।"
কাব্য অবাক হয়ে বললো
- কি! চেনা নেই, জানা নেই। একটা ছেলেকে এভাবে এই কথা বলে ফেললো!
কুহু ছোট করে বললো
- হুম্ম।
কাব্য জিজ্ঞেস করলো
- তারপর কি হলো?
কুহু মন খারাপ করে বললো
- ছেলেটা ঠাস করে দোলার গালে চড় মারে।
- কি!
- দোলা কেঁদে দেয়। আমি আর তূবা গিয়ে ছেলেটাকে ঝারলাম। ছেলেটা কিছুই বলেনি। ছেলেটার বন্ধু সরি বলে ছেলেটাকে নিয়ে চলে গেল।
কাব্য কফির কাপটা টেবিলের উপর রেখে বললো
- তোমাদের এই কাজগুলো করা ঠিক হয়নি। যদি ছেলেগুলো খারাপ হতো।
কুহু জোর গলায় বললো
- আরে কিছুই হতো না। তুমি জান ওই ছেলেই বর্তমানে দোলা হোম টিউটর।
- কি! কিভাবে? 
- দোলাকে যে আগে পড়াতো সে চলে যাওয়ার সময় তাকে দিয়ে গিয়েছে। জানো ওইদিনের জন্য ছেলেটা দোলাকে সরি বলেছে। ছেলেটা খুব ভালো। দোলা ছেলেটাকে ভালোবেসে ফেলেছে। কিন্তু সমস্যা হলো ছেলেটা খুব গম্ভীর। দোলাকে তার সম্পর্কে কোনো কিছু বলে না। ছেলেটার সম্পর্কে কিছু না জানলে তাকে ইমপ্রেস করবে কিভাবে, বলো। তাই তোমাকে সাহায্য করতে হবে।
কাব্য অবাক হয়ে জিজ্ঞেস করলো
- আমি! আমি কি করবো?
- ছেলেটা তোমার ভার্সিটির থার্ড ইয়ারের আর্কিটেকচার ডিপার্টমেন্টের স্টুডেন্ট। নাম আইয়িদ ইসলাম অতুল। তার সব খবর আমাকে এনে দিতে হবে।
- দেখ কারো প্রাইভ,,,,, 
কাব্যর কথা শেষ হওয়ায় আগেই কুহু বললো
- যদি না করো, তাহলে আমি আজকে থেকে, এখন থেকে খাওয়া দাওয়া বন্ধ করে দিব।
- কুহু বুঝার চেষ্টা কর।
- আমি কিছু বুঝতে চাই না। বল দিবে, না হয় কিন্তু সত্যি সত্যিই খাওয়া বন্ধ।
- আচ্ছা দিব।
কুহু মিষ্টি হেসে বললো
- গুড বয়। এখন আসি।
বলেই কুহু চলে যায়। কিন্তু কাব্য সেখানেই বসে ভাবতে থাকে, কুহুর কথা অনুসারে সেই ছেলেটা দেখতে অপরুপ সুন্দর। কুহুর অন্য ফ্রেন্ড তূবা যাকে পছন্দ করে ডাক্তার অভ্র।সেও বেশ হ্যান্ডসাম। কুহুর ও কি ক্রাশ আছে? কুহু ও কি কাউকে পছন্দ করে? সেই ছেলেও নিশ্চয় তার বান্ধবীদের ক্রাশদের মতো অপরুপ সুন্দর। আর ভাবতে পারে না, হঠাৎ বুকে ব্যথা অনুভব করে। হাত বাড়িয়ে টেবিলের উপর থেকে বইটা নিয়ে একটা নতুন চ্যাপ্টার বের করে পড়ায় মগ্ন হয়। মানুষ যেমন কষ্ট কমাতে নেশা করে। কাব্যও তাই করে। শুধু পার্থক্য হলো। অন্যদের মতো সে মদ বা সিগারেটের নেশা করে না। তার নেশা নতুন কিছু সম্পর্কে জানার নেশা।

আপনার পছন্দের গল্পের নাম কমেন্টে জানান 

সবার আগে সব পর্ব পেতে যুক্ত হন আমাদের ফেসবুক পেজে।


চলবে ...

এখানে ক্লিক করে পড়ুন কপোত কপোতীদের গল্প (পর্ব- ১৬)


লেখক সংক্ষেপ:
তরুণ লেখিকা আনআমতা হাসান সম্পর্কে তেমন কিছুই জানা যায়নি। তবে জানতে পারলে অবশ্যই কবিয়াল পাঠকদের জন্য তুলে ধরা হবে। 

কবিয়াল
 
কবিয়াল’এ প্রকাশিত প্রতিটি লেখা ও লেখার বিষয়বস্তু, ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়া ও মন্তব্যসমুহ সম্পূর্ণ লেখকের নিজস্ব। প্রকাশিত সকল লেখার বিষয়বস্তু ও মতামত কবিয়াল’র সম্পাদকীয় নীতির সাথে সম্পুর্নভাবে মিলে যাবে এমন নয়। লেখকের কোনো লেখার বিষয়বস্তু বা বক্তব্যের যথার্থতার আইনগত বা অন্যকোনো দায় কবিয়াল কর্তৃপক্ষ বহন করতে বাধ্য নয়। কবিয়াল’এ প্রকাশিত কোনো লেখা বিনা অনুমতিতে অন্য কোথাও প্রকাশ কপিরাইট আইনের লংঘন বলে গণ্য হবে।

Post a Comment

নবীনতর পূর্বতন