উপন্যাস       :         কপোত কপোতীদের গল্প
লেখিকা        :         আনআমতা হাসান
গ্রন্থ             :         
প্রকাশকাল    :         
রচনাকাল     :         ১০ নভেম্বর, ২০২২ ইং

লেখিকা আনআমতা হাসানের “কপোত কপোতীদের গল্প” শিরোনামের এই ধারাবাহিক উপন্যাসটি তার ব্যক্তিগত ফেসবুক পেজ থেকে নেয়া হয়েছে। ‘কবিয়াল’ পাঠকদের জন্য উপন্যাসটি পর্ব আকারেই প্রকাশিত হবে। লেখিকা অনবদ্য এ উপন্যাসটি ২০২২ সালের নভেম্বর মাসের ১০ তারিখ থেকে লেখা শুরু করেছেন।
কপোত কপোতীদের গল্প || আনআমতা হাসান
কপোত কপোতীদের গল্প || আনআমতা হাসান

এখানে ক্লিক করে পড়ুন কপোত কপোতীদের গল্প (পর্ব- ১৩)

কপোত কপোতীদের গল্প || আনআমতা হাসান (পর্ব - ১৪)

ড্রয়িং রুমে ঢুকে তূবা দেখতে পায় মিসেস মিতালী সোফাতে বসে বসে পাএীর ছবি দেখছে। দৃশ্যটা দেখে একটা দীর্ঘনিশ্বাস ফেললো সে। একদিকে ছেলে তাকে বউ করতে রাজী না। অন্যদিকে মা ছেলেকে বিয়ে করানোর জন্য উঠে পড়ে লেগেছে। কিছুদিন পর পরই ঘটক ধরে ছেলের জন্য পাএী দেখা শুরু করে। আর সে এসে মেয়েদের নানান খুঁত ধরে বিয়ে ভাঙে। আর সে না পারলে তার ভাই-বোনগুলো মেয়ের সাথে কথা হুমকি ধমকি দিয়ে বিয়ে ভেঙে দেয়। তার ভাগ্য সত্যিই অনেক ভালো যে সে এমন ভাই বোন পেয়েছে। আজও তার মনে আছে তার ১৬তম জন্মদিনের কথা। সেদিনই সে প্রথম অভ্রকে প্রপোজ করেছিল।
সেদিন রাতে --------------
কেক কাটা খাওয়া-দাওয়ার পর্ব শেষে মেহমান কিছু কিছু চলে গেলেও সবাই চলে যায়নি। অনেকক্ষণ ধরে বই পড়তে পারেনি, তার উপর এতো মানুষের ভিড়ে মাথা ধরে গেছে তোয়ার। তাই একটু নিরব যায়গা খুঁজতে সে ছাদে চলে আসে। ছাদে এসেই অবাক হয়ে যায় তোয়া। ছাদের ঠিক মাঝখানে মোমবাতি আর গোলাপের পাপড়ি দিকে বড় করে হার্ডসেপ আঁকা। কৌতুহল নিয়ে কিছুক্ষণ সেই হার্টসেপ এর দিকে তাকিয়ে থাকে সে। মনে মনে প্রশ্ন করে, কে এভাবে সাজাতে পারে? কোনো উত্তর খুঁজে না পেয়ে ছাদের ডানপাশে চলে যায়। ছাদের বামপাশে রাখা চেয়ার টেবিলের, একটা চেয়ারে বসে। ছাদের লাইটের আবছা আলোতে নতুন কেনা গল্পের বইটা টেবিলের উপর রেখে পড়তে থাকে সে।
এদিকে, অভি বাসায় চলে যাওয়ার আগে তোয়ার সাথে দেখা করে যেতে চায়। কিন্তু কোথাও সে তোয়াকে খুঁজে পাচ্ছে না। তাই দীপকে বলে তোয়াকে খুঁজে বের করে দিতে। দীপক তোয়াকে কোনো রুমে খুঁজে না পেয়ে ছাদে আসে খুঁজতে। ছাদে এসে সেও অবাক হয়ে যায়। এই প্রপোজ করানো সাজ ছাদে কে সাজালো? ছাদে কেউ আছে কি না তা দেখার জন্য সে ছাদের বামপাশে চলে যায়। যদি বামপাশের দোলনায় তোয়া বা এই হার্ডসেপ আর্টের মালিককে পাওয়া যায়, সেই আশায়। বামপাশে কাউকে না পেয়ে, ডানপাশে যেই যাওয়ার জন্য পা বাড়ায় সে। ঠিক তখনি কেউ ছাদে আসছে শব্দ পেয়ে সেখানেই দাঁড়িয়ে যায় সে।
তূবা অভ্রের হাতে ধরে তাকে সিঁড়ি দিয়ে ছাদে নিয়ে আসছে। অভ্র দুষ্টুমি করে তূবাকে বললো
- এই তূবাপাখি এতো রাতে ছাদে নিয়ে এলে কেন? ভূতে ধরবে তো।
তূবা হেসে বললো
- ডাক্তারদের ভূতে ধরে না। মরার শেষ মুহূর্তে তো ডাক্তারাই তাদের বাঁচানোর সর্বোচ্চ চেস্টা করে। তারই কৃতজ্ঞতা স্বরূপ তাদের কিছু বলে না।
বলেই অভ্রকে টানতে টানতে ছাদের মধ্যে নিয়ে আসে। অভ্র ছাদে এসে, ছাদের এই সাজ দেখে অবাক চোখে তাকিয়ে একবার হার্ডসেপ দেখে আর একবার তূবাকে দেখে। তূবা মিষ্টি হেসে অভ্রকে টেনে নিয়ে হার্ডসেপের মধ্যে দাড় করায়।
ছাদে কারো কথা শুনে তোয়া চেয়ার ছেড়ে একটু সামনে আগাতেই তূবা আর অভ্রকে দেখতে পায়। এখন সে বুঝতে পারে ছাদটা তূবা সাজিয়েছে। সে আর সামনে আগায় না। সেখানেই চুপচাপ দাঁড়িয়ে যায়।
এদিকে দীপ্তি তূবাকে খুঁজছে। আসলে তূবার বার্থডে উপলক্ষে তার জন্য একটা কোমরের বিছা অর্ডার করেছিল সে। ডেলিভারি ডেট ছিল কালকে রাতে। কিন্তু কোনো একটা কারণে তারা কালকে ডেলিভারি দিতে পারেনি। কিছুক্ষণ আগে ডেলিভারিটা এসে পৌঁছায়। দীপ্তি বেশ কিছুক্ষণ ডেলিভারির লোকটাকে ঝাড়ে। তারপর বিছাটা নিয়ে তূবাকে খুঁজতে থাকে। পুরো বাড়ি তূবাকে খুঁজে না পেয়ে, শেষে সে ছাদের দিকে পা বাড়ায়। ছাদের চিলেকোঠায় যেতেই দেখতে পেল তূবা আর অভ্রকে। দীপ্তি তূবাকে ডাক দিবে একম সময় সে দেখলো তূবা অভ্রকে ছাদের ঠিক মধ্যখানে দাড় করিয়ে তার সামনে হাটু গেরে বসে আছে। এটা দেখেই সে আর তূবাকে ডাক না দিয়ে চিলেকোঠার দরজার আড়ালে গিয়ে দাঁড়িয়ে যায়।
অভ্র দাঁড়িয়ে আছে ছাদের ঠিক মধ্যেখানে। লাল গোলাপের পাপড়ি আর ছোট ছোট মোমবাতি দিয়ে যে হার্ডসেপ আঁকা তার ঠিক মাঝখানে সাদা রঙের শার্টের উপর লাল রঙের কটি, শার্টের হাতা কনুই পর্যন্ত ভাজ করা, বাম হাতে দামী ঘড়ি, মাথা ভর্তি চুলগুলো ডানদিকে সিঁথি করা, চোখে স্টাইলিস্ট চশমা, পায়ে কালো সু, কালো ট্রাই আর কালো প্যান্ট পরে দাঁড়িয়ে আছে অভ্র। আর তার ঠিক সামনে রেড কালারের গাউন, কোমরের নিচ পর্যন্ত লম্বা চুলগুলো কার্লি করে ছাড়া, মাথায় একটা তাজ, কানে ছোট এক জোড়া দুল। গলাতে লকেট। বাম হাতে একটা ব্রেসলেট, পায়ে রেড কালারের হালকা উঁচু জুতো পরে হাটু গেরে বসে আছে তূবা। ঠিক যেন কোনো প্রিন্সেস তার প্রিন্সকে প্রপোজ করছে।
তূবা লাল গোলাপ অভ্রের দিকে এগিয়ে দিয়ে বললো
- আই লাভ ইউ অভ্র।
অভ্র অবাক হয়ে তূবার দিকে অবাক হয়ে তাকায়। সে এমন কিছু কল্পনাতেও ভাবেনি। কয়েক সেকেন্ড স্থির থেকে সে তূবার দুই কাধে হাত রেখে তাকে সোজা করে দাড় করায়। তারপর তূবার দুই গালে নিজের দুই হাত রেখে বললো
- আমিও তোকে খুব ভালোবাসি।
অভ্রের মুখের এইটুকু কথা শুনে তূবার চোখে মুখে খুশির ঝিলিক ফুটে উঠে। অভ্র আবার বললো
- কিন্তু সেই ভালোবাসা একজন কাজিন হিসেবে, একজন বন্ধু হিসেবে। এর বেশি কিছু না।
কথাগুলো শুনে তূবার মুখের হাসি বিলিন হয়ে গেল। মন খারাপ করে জিজ্ঞেস করল
- কেন না? এর বেশি কিছু কেন হতে পারে না?
অভ্র শান্ত কন্ঠে বললো
- কারণ আমি তোর বড় ভাই।
তূবা তার গালের উপর রাখা অভ্রের দুই হাতের উপর নিজের হাত রেখে বললো
- তুমি তো আমার আপন ভাই না। খালাতো ভাই। আর খালাতো ভাই বোনের তো এভেলেবেল বিয়ে হয়।
অভ্র নম্র কন্ঠে বললো
- হুম্ম হয়। কিন্তু আমাদের এইজের ডিফারেন্স অনেক বেশি। আমি তোর থেকে প্রায় দশ বছরের বড়। ইভেন আমি তোর বড় ভায়ের থেকেও প্রায় দুই বছরের বড়।
তূবা কপাল কুঁচকে বললো
- তাতে সমস্যা কি? বররা তো বড়ই থাকে। তুমিও আমার থেকে বড়। ছোট তো আর না।
অভ্র স্বাভাবিক কন্ঠে বললো
- ধর দীপ্তির বর তার থেকে এক বছরের বড়। তখন কেমন হবে তোর বড় বোনের বর হবে তোর বড় থেকে তিন বছরের ছোট লোকে শুনলে তো হাসাহাসি করবে।
তূবা হাত নেড়ে বললো
- সে লোকে যা ইচ্ছে বলুক, আমার তাতে কিছু যায় আসে না। আমি তোমাকে ভালোবাসি শেষ।
অভ্র শান্ত কন্ঠে বললো
- আমার প্রতি তোর যেটা আছে সেটা ভালোবাসা না। তুই এখনো অনেক ছোট। ভালোবাসা বুঝার বয়স এখনো তোর হয়নি। এখন যেটাকে তুই ভালোবাসা বলছিস সেটা আসলে ভালোবাসা না, সেটা একটা মোহ। আমি তোকে ছোট বেলা থেকে আদর করি, স্নেহ করি তাই আমার প্রতি তোর একটা মোহ তৈরি হয়েছে। আর এটাকেই তুই ভালোবাসা ভেবে বসে আছিস। আরো বড় যখন হবি তখন বুঝবি। এখন ,,,,,,, 
আর কিছু বলার আগেই অভ্রের ফোন বেজে উঠে। অভ্র তূবার গাল থেকে হাত নামিয়ে, পকেট থেকে ফোন বের করে রিসিভ করে বললো
- হ্যালো। 
ওপাশ থেকে কেউ কিছু বললে অভ্র প্রতিউত্তরে বললো
- আচ্ছা। ঠিক আছে। আমি আসছি।
ফোন কেটে দিয়ে পকেটে ঢুকায় অভ্র। তূবার দিকে তাকাতেই বুকটা মোচড় দিয়ে উঠলো তার। কিছু সময়ে তার তূবাপাখির হাস উজ্জ্বল মুখটাতে জমেছে কালো মেঘ। মাথা নিচু করে দাঁড়িয়ে আছে সে। অভ্র শীতল কণ্ঠে তূবাকে ডাক দিল
- তূবাসোনা।
তূবা নিশ্চুপ। কোনো উওর না দিয়ে আগের মতই দাঁড়িয়ে আছে। অভ্র আবার ডাক দিল
- এই তূবাসোনা।
তূবা প্রানপন চেস্টা করছে নিজের কান্নাটাকে আটকাতে। সে এখন কোনো ভাবেই অভ্রের সামনে বাচ্চাদের মতো কান্না করতে চাচ্ছে না। এতে অভ্র তাকে আরো ছোট মনে করবে। তাই সে কান্না আটকানোর চেষ্টায় ব্যস্ত। কিন্তু অভ্রের এই বার বার আদুরে ডাকে, তারপক্ষে কান্না আটকানো কঠিন হয়ে যাচ্ছে। তাই সে চাচ্ছে অভ্র এখন এখান থেকে চলে যাক। তাই তূবা হালকা একটু মাথাটা উঁচু করে তাড়াতাড়ি করে বললো
- তোমাকে হসপিটাল থেকে ফোন করেছে। ইমারজেন্সি নিশ্চয়ই। তাড়াতাড়ি যাও তুমি। আমি একটুপর ছাদ থেকে চলে যাব।
তূবা মাথা তুলে অভ্রের দিকে তাকাতেই অভ্র অবাক হয়। তূবার চোখ দুটো ছলছল করছে। মুখে জোর পূর্বক হাসি ফুটিয়ে রেখেছে। দেখে বুঝাই যাচ্ছে যে সে তার কান্না আটকানোর আপ্রাণ চেষ্টা করছে। কিছুটা অবাক হয় সে। যে মেয়ে সামান্য একটু আঙুল কাটলে তার সামনে এসে কেঁদেকেটে বাসাতো। সেই মেয়ে আজ তার সামনে কান্না থামাতে উঠেপড়ে লেগেছে। একটা ছোট নিশাস ফেলে অভ্র বললো
- আচ্ছা।
বলেই অভ্র চলে গেল। আর তূবা অবাক হয়ে চিন্তা করতে থাকলো, "তার অভ্র ভাইয়া তাকে একা ছাদে ফেলে গেল কিভাবে?" অভ্র আসলে তোয়া, দীপ্তি, দীপককে ছাদে দেখেছে। তাই সে তূবা ছাদে রেখেই চলে এসেছে। না হলে এতো রাতে এমন পরিস্থিতিতে কখনোই সে তার তূবাসোনাকে রেখে যেত না। কিন্তু তাদের উল্টো দিকে দাঁড়ানোর ফলে তূবা তাদের দেখেনি।
তূবা দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে কাঁদতে থাকলো। তখনি তার কাধে কারো হাতের স্পর্শ পেয়ে চমকে উঠে পিছনে ফেরে সে। মনে মনে ভাবে, হয়তো অভ্র ফিরে এসেছে। কিন্তু না। অভ্র আসেনি। তূবা পিছনে ফিরে দেখে দীপ্তি তার কাধে হাত দিয়ে দাঁড়িয়ে আছে। আর তার দুইপাশে দাঁড়িয়ে আছে তোয়া আর দীপক। দীপ্তি তাকে জিজ্ঞেস করল
- ভালোবাসিস অভ্র ভাইয়াকে?
তূবা মাথা নেড়ে হ্যাঁ বলেই দীপ্তিকে জড়িয়ে ধরে কাঁদতে থাকে। দীপ্তি তূবার মাথায় হাত বুলিয়ে দিতে দিতে বললো
- বনু আমার কাঁদে না।
পাশ থেকে তোয়া বললো
- একবার না পারিলে দেখ শতবার। ভাইয়া এবার রাজী হয়নি, তো কি হয়েছে! তুই আবার প্রপোজ করবি। পরেরবারও না রাজী হলে, আবার প্রপোজ করবি। দেখবি একবার না, একবার ভাইয়া ঠিকই রাজী হবে। তুই  নিজেও জানিস ভাইয়া তোকে তার নিজের থেকেও বেশি ভালোবাসে।
দীপক তূবার মাথায় দুই আংগুল দিয়ে টোকা মেরে বললো
- এই ছিঁচকাঁদুনে এবার তোর কান্না থামাতো। তোর ভাই আছে না। অভ্র ভাই রাজী না হলে কিডন্যাপ করে নিয়ে গিয়ে তোর সাথে বিয়ে দিয়ে দিব না।
তূবা দীপ্তিকে ছেড়ে সোজা হয়ে দাঁড়িয়ে দীপকের দিকে তাকিয়ে বললো
- আচ্ছা, তুমি কেন অভ্র ভাইয়ার আগে পৃথিবীতে এলে না। তুমি ওনার থেকে বড় হলে আপুনি ওনার সমান হতো। ছোট আপুনি ওনার থেকে একটু ছোট হতো। তাহলে আমার আর ওনার এজের ডিফারেন্স এতো হতো না। সব দোষ তোমার।
দীপক নিচের ঠোঁট উল্টে বললো
- আমার কি দোষ! আমি তো আগে আসতেই চেয়েছিলাম। আব্বুই তো রাজি হলো না। ফল সরুপ আম্মুর ছোট বোনের ছেলে হলো আমার থেকে প্রায় দুই বছরের বড়।
তূবা, তোয়া, দীপ্তি তিন বোন দীপকের কথা বলার ভঙ্গি দেখে হেসে দেয়। বোনদের মুখে হাসি দেখে দীপকও হেসে দেয়।
দীপ্তি মিষ্টি হেসে তূবার গালে হাত রেখে বললো
- তুই নিশ্চিত থাক। আমরা থাকতে তোর অভ্র ভাইয়াকে অন্য কারো হতে দিব না।
বর্তমানে ----------------
তারপর থেকেই তার ভাই বোনগুলো তাকে সব রকম সাহায্য করে। আবার একটা ছোট নিশ্বাস ফেলে মিসেস মিতালীর কাছে গিয়ে পাএীদের খুঁত বের করতে থাকল সে।

আপনার পছন্দের গল্পের নাম কমেন্টে জানান 

সবার আগে সব পর্ব পেতে যুক্ত হন আমাদের ফেসবুক পেজে।


চলবে ...


এখানে ক্লিক করে পড়ুন কপোত কপোতীদের গল্প (পর্ব- ১৫)


লেখক সংক্ষেপ:
তরুণ লেখিকা আনআমতা হাসান সম্পর্কে তেমন কিছুই জানা যায়নি। তবে জানতে পারলে অবশ্যই কবিয়াল পাঠকদের জন্য তুলে ধরা হবে। 

কবিয়াল
 
কবিয়াল’এ প্রকাশিত প্রতিটি লেখা ও লেখার বিষয়বস্তু, ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়া ও মন্তব্যসমুহ সম্পূর্ণ লেখকের নিজস্ব। প্রকাশিত সকল লেখার বিষয়বস্তু ও মতামত কবিয়াল’র সম্পাদকীয় নীতির সাথে সম্পুর্নভাবে মিলে যাবে এমন নয়। লেখকের কোনো লেখার বিষয়বস্তু বা বক্তব্যের যথার্থতার আইনগত বা অন্যকোনো দায় কবিয়াল কর্তৃপক্ষ বহন করতে বাধ্য নয়। কবিয়াল’এ প্রকাশিত কোনো লেখা বিনা অনুমতিতে অন্য কোথাও প্রকাশ কপিরাইট আইনের লংঘন বলে গণ্য হবে।

Post a Comment

নবীনতর পূর্বতন