উপন্যাস       :         অধ্যায়টা তুমিময়
লেখিকা        :         জান্নাতুল ফেরদৌস সিমরান
গ্রন্থ               :         
প্রকাশকাল   :         
রচনাকাল     :         ২৯ অক্টোবর, ২০২২ ইং

লেখিকা জান্নাতুল ফেরদৌস সিমরানের “অধ্যায়টা তুমিময়” শিরোনামের এই ধারাবাহিক উপন্যাসটি তার ব্যক্তিগত ফেসবুক পেজ থেকে নেয়া হয়েছে। ‘কবিয়াল’ পাঠকদের জন্য উপন্যাসটি পর্ব আকারেই প্রকাশিত হবে। লেখিকা অনবদ্য এ উপন্যাসটি ২০২২ সালের অক্টোবরের ২৯ তারিখ থেকে লেখা শুরু করেছেন।
অধ্যায়টা তুমিময় || জান্নাতুল ফেরদৌস সিমরান
অধ্যায়টা তুমিময় || জান্নাতুল ফেরদৌস সিমরান

1111111111111111111111111111111

১৩ তম পর্ব পড়তে এখানে ক্লিক/ট্যাপ করুন

অধ্যায়টা তুমিময় || জান্নাতুল ফেরদৌস সিমরান (পর্ব - ১৪)

আহসানঃহ্যা মা। আসো।
দিয়া আহসানঃএখন কেমন আছিস বাবা?
আহসানঃএইতো ভালো আছি।মা।
দিয়া আহসানঃব্যাথা কমছে?
আহসানঃহুম।একটু আছে।
দিয়া আহসানঃখাবার নিয়ে আসছি। একটু খেয়ে নে।
আহসানঃআচ্ছা। খেয়ে নিবো। এখন ইচ্ছে করছে না।
দিয়া আহসানঃসিমরান এর সাথে তোর কি সর্ম্পক?
আহসানঃবললামতো মা।আমি ওকে ভালোবাসি।
দিয়া আহসানঃমিষ্টি কি সত্যিই বলছিলো?সিমরান আসছিলো?
আহসানঃনা।আসে নাই।মিথ্যা কথা বলছে ভাবী।
(সরি মা। কিন্তু আমি সিমরান এর আসার ব্যাপারটা বলতে পারবো না।বললে হয়তো তুমি ভাবীর কথাই বিশ্বাস করে নিবে।আমার।আমি থাকতে কখনো সিমরান এর চরিত্রে দাগ পড়তে দিবো না।)মনে মনে।
দিয়া আহসানঃআমি জানতাম ও মিথ্যা বলছে।এমন মিথ্যা বলে বলে আকাশকে এমন বানিয়ে ফেলেছে।আমার আকাশ এমন ছিলো না।সব তোর দোষ। তুই ওই মেয়ের ঘটকালি করছিস।
আফিফঃআজব তো আমি কি করলাম?আমি মেয়ে দেখিয়েছি জাস্ট। বাকি সব তো তোমরাই করছো।আমি কি জোর করে বিয়ে দিয়েছিলাম?তোমরা কেন যাচাই করো নাই।আমার কি দোষ?
দিয়া আহসানঃওসব কথা বাদ দে।এখন আমি যা বলি তা শোন।ওই মেয়ে সিমরান এর সাথে কোনো যোগাযোগ রাখবি না।যে মেয়ে এই বাসায় আসার আগেই দুই ভাইয়ের মাঝে ঝগড়া সৃষ্টি করেছে সেই মেয়ে এই বাড়িতে লাগবে না।তুই ওরে ভুলে যা।
আফিফঃমা এখানে ওর কি দোষ?ও তো কিছু জানে না। ও কি করে ঝগড়া লাগালো?
দিয়া আহসানঃআমি এতো কিছু জানি না।তুই ওরে বেছে নিবে আর নয়তো আমাকে।
আফিফঃমা। আমার কথা শুনো।তুমি যদি এমন করো আমার সাথে তাহলে ভাবীই তো জিতে গেলো।মাঝখানে আমি হেরে যাবো।এমন কইরো না মা।
দিয়া আহসানঃআচ্ছা ওই মেয়ে কেমন?ফ্যামিলি কেমন?
আফিফঃও অনেক ভালো মা। তুমি ওর সাথে একবার কথা বললে আর কখনো ওকে অপচ্ছন্দ করবে না।
দিয়া আহসানঃওরা কি ঢাকাইয়া?
আফিফঃহ্যা।
দিয়া আহসানঃতাহলে এই মেয়ে বাদ।মিষ্টিও কিন্তু ঢাকাইয়া।একবার ঢাকাইয়া মেয়ে বিয়ে করিয়ে ভুল করেছি আর না।আমি তোর জন্য সুন্দর দেখে গ্রামের মেয়ে আনবো। সব কিছু দেখেশুনে রাখবে। সংসারী হবে।মিষ্টির মতো অহংকারী হবে না।ঢাকাইয়া মেয়েরা অহংকারী হয়।
আফিফঃমোটেও না।সবাইতো আর এক না মা।তুমি সিমরানকে দেখলে বুঝতে পারবে।ঢাকাইয়া মেয়েরাও যথেষ্ট সংসারী হয়।সিমরান তোমাকে সেটা প্রুভ করে দিবে।
দিয়া আহসানঃআচ্ছা।দেখা যাবে।
দিয়া আহসান চলে যান।আফিফ সিমরানকে কল দিয়ে কথা বলতে বলতে ঘুমিয়ে পড়ে।
সময়ের সাথে সাথে শরীর এর ঘা শুকিয়ে যায়।কিন্তু মন এর আঘাত থেকে যায় চিরকাল।
আফিফ এর জীবনে সব কিছু স্বাভাবিক হয়ে গিয়েছে।ব্যাথা গুলো ও শুকিয়ে গিয়েছে।এখন আফিফ আগের মতো চলাফেরা করতে পারে।কিন্তু নিজেদের সব সর্ম্পক গুলো আগের মতো হয়ে গেলেও সিমরানকে কেউ মেনে নিতে চায় না।সবাই তার প্রতি 
আজ সিমরান এর সাথে দেখা করতে যাবে।তাই রেডি হচ্ছে।অনেক দিন হয়ে গেলো দেখা হয় নাই।
সিমরান কল দিয়ে যাচ্ছে।আফিফ রিসিভ করে।
সিমরানঃ৩০ মিনিট যাবত অপেক্ষা করছি। আর কতো অপেক্ষা করাবেন?
আফিফঃএই তো এসে পরেছি।
সিমরানঃহ্যা।৩০ মিনিট ধরে এটাই বলছেন। এসে পরেছি। এসে পরেছি।
আফিফঃআর এ এই বার সত্যিই এসে পরেছি।
সিমরানঃআপনাকে আমি দেখে নিবো।আমাদের বিয়ের সময় আপনি বরযাত্রি নিয়ে বসে থাকবেন।আর আমি ও এমনই লেট করবো দেখে নিয়েন।
আফিফঃএভাবে বলছো কেন?প্রতিশোধ নিবা না?সব কিছুর প্রতিশোধ নিতে হয়?
সিমরানঃহ্যা। পই পই করে হিসাব রাখতে হয়।কে কি করলো না করলো। সব কিছু পই পই করে হিসাব রাখবো।
আফিফঃআর এ রাখো তোমার হিসাব।এসেই পরেছি আমি।
আফিফ এর কল কাটতেই মিষ্টির কল আসলো।
সিমরানঃহ্যা।আপু বলো।
মিষ্টিঃকেমন আছিস?
সিমরানঃভালো।কিছু বলবা?
মিষ্টিঃআফিফ এর জন্য মেয়ে দেখছে।ওর মা।
সিমরানঃআফিফ কিছু বলে নেই?
মিষ্টিঃনা।ওকে জানানো হয় নেই।কয়দিন পর সবাই গ্রামে যাবো। ঘুরতে তখন বিয়েটা করিয়ে ফেলতে পারে। 
সিমরানঃওহ। কারন?
মিষ্টিঃঢাকাইয়া মেয়ে বিয়ে করাবে না।গ্রামের মেয়ে আনবে যে সব কাজ পারে।ঢাকাইয়া মেয়েরা নাকি বাসার কাজ পারে না।
সিমরানঃভালো।
সিমরান কল কেটে দিলো।
আসসালামু আলাইকুম।
সিমরান ঘুরে দেখে আফিফ দাঁড়িয়ে আছে।
ওয়ালাইকুম আসসালাম।
চলো। রিকশা নেই।
হুম।
রিকশায় সিমরান আহসান এর হাত টা শক্ত করে ধরে রাখে।
আহসানঃকি হয়েছে?তুমি ঠিক আছো কলিজা?
সিমরানঃআমার আর আপনার মায়ের মধ্যে যেকোনো একজন বেছে নিতে হলে কাকে বেছে নিবেন?
আহসানঃএমন দিন কখনো আসবেনা।আমার মা খুব ভালো। উনি এমন কিছুই করবেন না।
সিমরান এর মনটা আজ বড্ড খারাপ।ভিতরে হারিয়ে ফেলার ভয় ভনভন করছে।কিন্তু আহসানকে কিছুই বলা যাবে না।আহসান মিষ্টির সাথে যোগাযোগ রাখতে নিষেধ করেছে।
আল্লাহ আমাকে কেমন পরিস্থিতিতে ফেলেছেন।এখানে কে ভালো কে খারাপ কিছুই বুঝতে পারছি না।সত্য মিথ্যার আড়ালে ভালোবাসাটা না হারিয়ে যায়।
রিকশা নিদিষ্ট গন্তব্যে এসে পৌছায়। 
আহসানঃবাম দিক দিয়ে নামবে।ডান দিকে গাড়ি চলাচল করেছে।
সিমরান অন্য খেয়ালে ছিলো। আহসান এর কোনো কথাই তার কানে যায় নেই।সে ডান দিক দিয়েই নামলো।এতে আহসান অনেক রেগে যায়।
আহসানঃকথা বললে শুনতে ইচ্ছে করে না?ওখান থেকে কেন নামলে?
সিমরান হা করে তাকিয়ে আছে।আহসান এর আচরন গুলো বড্ড অচেনা লাগে মাঝে মাঝে। সামান্য রিকশা নামা নিয়ে এতো ঝাড়ানের কি হলে কিছুই বুঝলাম না।
সিমরানঃএমন করছেন কেন?
আহসানঃসিমরানকে আজ কেমন জানি মনে হচ্ছে।আমার সাথে আসলেও মন আর এক জায়গা রেখে এসেছে।মাত্রই একটা বড় গাড়ি রোড ক্রস করলো। কিছু হয়ে যেতো যদি?!!(মনে মনে)
আহসান কিছুই বললো না। সিমরান এর হাত ধরে পার্ক এর ভিতরে নিয়ে গেলো।
আহসান হাত চেপে ধরে রেখেছে। সিমরান বার বার ছাড়িয়ে নিচ্ছে।
আহসানঃরাস্তায় সিন ক্রিয়েট করো না।প্লিজ!
সিমরানঃবুক ব্যাথা করছে।আমি আর হাটতে পারবো না।
আহসানঃকিহহ!!আমাকে আগে বলবা না?কিছু খেয়েছিলে?গ্যাস্টিক এর ব্যাথা?
সিমরানঃএকটু বসবো আমি।
আহসান সিমরান কে একটা চেয়ারে বসিয়ে পানি নিয়ে আসলো।
আহসানঃএই নাও পানি খাও।পুরোটা খাবে।
সিমরানঃখাবো না।
আহসানঃখাইতে বলছি।আমার সাথে রাগ পানি কি করেছে?
সিমরানঃভালো লাগছে না।আমাকে একা ছেড়ে দিন।
আহসানঃতুমি যদি না খাও তাহলে আমি জোর করে খাওয়াবো।
সিমরানঃপানি কি আর জোর করে খাওয়ানো যায়।বোতল মুখে চেপে ধরলেও তো আমি গিলবো না।
আহসানঃদেখবা কেমনে খাওয়াই?
সিমরানঃপারবেন না।
আহসানঃখবরদার আমাকে রাগাবে না।
সিমরানঃভয় পেয়েছি। ভয় পেয়েছি।অনেক ভয় পেয়েছি।
আহসান পানি বোতল এর মুখটা খুলে। সিমরান আহসান এর কাজ দেখছে।আহসান বোতল এর মুখ খুলে নিজে মুখে পানি দেয়।
সিমরানঃওহ তাহলে নিজেই পান করছে।যাক ভালোই।আমিতো ভয় পেয়েছিলাম যে আমার মুখে না বোতল চেপে ধরে।তাহলে আমার হিজাব নিকাব সব নষ্ট হয়ে যেতো।
সিমরান আর এক দিকে ঘুরে দেখছে। তখনই আহসান সিমরান মুখ টা হাত দিয়ে চেপে ধরে নিকাব উঠিয়ে নিজের মুখ এর সাথে মিশিয়ে নিজের মুখে থাকা পানি গুলো সিমরান এর মুখে দিয়ে দেয়।আর  ঠোঁট চেপে রাখে। বাধ্য হয়ে সিমরান এর পানি গুলো গিলতে হয়।
আহসান সরে আসে।সিমরান রেগে বোম হয়ে গেলো। 
সিমরানঃএটা আপনি কি করলেন???কেন করলেন?? আপনার সাথে আমার বিয়ে হয় নেই। আমি কোন অধিকার আমাকে কিস করলেন?
আহসানঃআমি তোমাকে কিস কই করলাম?এই মেয়ে কিস কিভাবে করে তুমি জানো?আমিতো শুধু পানিটা আমার মুখ থেকে তোমার মুখে দিলাম।কিস কই করলাম।
সিমরানঃকেন করবেন??
সিমরান প্রচন্ড রেগে আছে।
আহসানঃসরি।আমি বুঝতে পারি নাই তুমি এতো রেগে যাবে।
সিমরানঃআমি নিজেও জানি না আমি কিসে এসে আটকালাম।আজ পর্যন্ত কোনো ছেলে আমার ধারের কাছেও আসতে পারে নাই।আর আপনি যখন ইচ্ছে আমাকে জড়িয়ে ধরেন।যা ইচ্ছা করেন।আর সবশেষে চরিত্রহীন হই আমি!!
আপনার ভাবী আমার ব্রেন ওয়াশ করে আপনাকে আমার ব্রেনে ঢুকিয়েছে আর এখন সে বলছে আপনাকে ভুলে যেতে। 
আপনার মা মেয়ে দেখছে। আমি কিছুই বুঝতে পারছি না কি করবো।আপনার সাথে এভাবে লুকিয়ে লুকিয়ে দেখা করতে আমার ভালো লাগে না।
আপনি যখন আমাকে টাচ করেন আমার ভালো লাগে না।
শুধু আপনাকে ভালোবাসি বলে কিছুই বলতে পারি না।ভয় হয়। আপনাকে হারানোর ভয়।আমি আপনাকে কেন এভাবে ভালোবেসে ফেললাম। কেন করলাম।আমি জেনে বুঝে গুনাহর পথে এগোচ্ছি।আমি এটা মেনে নিতে পারছি না।
ইসলামে রিলেশনশিপ জায়েয না।
আহসানঃএখন কি করতে হবে আমাকে?কি করবো বলো???
সিমরানঃবিয়ে করবেন আমাকে?
আহসান স্তব্ধ হয়ে গেলো।
সিমরানঃকথা বলছেন না কেন? করবেন আমাকে বিয়ে?একমাত্র বিয়েই আমাদের সর্ম্পককে বৈধতা দিতে পারবে।আপনাকে হারানোর ভয় দূর করতে পারবে।আমি চরিত্রহীন না।সব সমস্যার সমাধান একটাই। বিয়ে করেন আমাকে।
আহসানঃতুমি যা বলছো ভেবে বলছো?রাগের মাথায় এভাবে হুট করে কোনো ডিসিশন নেয়া যায় না।
সিমরানঃআমি জানি আমি কি বলছি।
আহসানঃআমি বেকার জান।আমি বিয়ে করে তোমাকে কি খাওয়াবো?
সিমরানঃরিযিক এর মালিক আল্লাহ।আমি না খেয়ে থাকবো তবুও হারাম সর্ম্পকে থাকবো না।
আহসানঃবাসায় চলো।
সিমরানঃকথা কাটাচ্ছেন!!
আহসান অসহায় চোখে তাকালো। 
আহসানঃতোমার বাবা বেকার ছেলের কাছে তোমাকে দিবে?
সিমরানঃআপনার চাকরি কবে হবে?
আহসানঃ৫ টা বছর দাও আমাকে।নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে।
সিমরানঃআচ্ছা দিলাম।এতো দিনে আপনি আমার সাথে যোগাযোগ রাখবেন না।আমি আপনার জন্য অপেক্ষা করবো। তারপর আপনি চাইলে আমার কাছে আসবেন।না হলে না করে দিয়েন আমাকে। কিন্তু তার আগে আমি এইভাবে সর্ম্পক রাখতে পারবো না।
আহসানঃআমি পারবো না তোমাকে ছাড়া এক দিন ও থাকতে।
সিমরানঃথাকতে হবে।
আহসানঃএমন করো না।আমি আর তোমার কাছে আসবো না। দূরে দূরে থাকবো। তবুও এমন করো না। আই এম সরি।
সিমরানঃআপনার সাথে কথা বলাটাও হারাম আহসান।এতোদিন আবেগে ভেসে সর্ম্পকটা গড়লেও আর না। আদম সন্তান ভুল করবে এটাই স্বভাবিক। কিন্তু এই ভুল শুধরে নিতে হবে আমাদের।আল্লাহ ঠিকই আমাদের সহায় হবেন। 
আহসান আর একটা কথাও বললো না।সিমরানকে বাসায় দিয়ে নিজের বাসায় চলে গেলো।রাস্তায় তাদের মাঝে একটা কথাও হয় নেই।আহসান এর চোখে থাকা পানি সিমরান এর চোখে ঠিকই পরলো।কিন্তু সিমরান নিজের মনকে শক্ত করে নিলো।
আল্লাহ যাকে ইচ্ছে যখন ইচ্ছে হেদায়েত প্রদান করতে পারেন।
সিমরান বাসায় যেয়ে নামাজে কান্নায় ভেংগে পড়লো।
সিমরানঃআল্লাহ।তুমি আমাকে বিপদ থেকে রক্ষা করো।আমি চাই না আমাদের পবিত্র সর্ম্পকটা তোমার কাছে কলুষিত হউক।আমি আমার সব কিছু তোমাকে বুঝিয়ে দিলাম।তুমি যা করবে।আমি তাই মেনে নিবো।আমাকে ধৈয্য দান করো।
বাসায় আসার পর আহসান কোনো মেসেজ কল দেয় না।সিমরান নিজেকে যতটা পারছে আহসান থেকে দূরে সরিয়ে নিয়েছে।
কিছু ভালোবাসার সমাপ্তি হয়তো এমনই লিখা থাকে।

আপনার পছন্দের গল্পের নাম কমেন্টে জানান 


চলবে ...

১৫ তম পর্ব পড়তে এখানে ক্লিক/ট্যাপ করুন


লেখক সংক্ষেপ:
তরুণ লেখিকা জান্নাতুল ফেরদৌস সিমরান সম্পর্কে তেমন কিছুই জানা যায়নি। তবে তিনি নিজের সম্পর্কে লিখেছেন, আমি আমার মতো। আমি কারো মতো না। আমি আমিতেই পারফেক্ট। যারা আমাকে এমনভাবে গ্রহণ করতে পারবে, তারাই আমার আপন।

কবিয়াল
 
কবিয়াল’এ প্রকাশিত প্রতিটি লেখা ও লেখার বিষয়বস্তু, ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়া ও মন্তব্যসমুহ সম্পূর্ণ লেখকের নিজস্ব। প্রকাশিত সকল লেখার বিষয়বস্তু ও মতামত কবিয়াল’র সম্পাদকীয় নীতির সাথে সম্পুর্নভাবে মিলে যাবে এমন নয়। লেখকের কোনো লেখার বিষয়বস্তু বা বক্তব্যের যথার্থতার আইনগত বা অন্যকোনো দায় কবিয়াল কর্তৃপক্ষ বহন করতে বাধ্য নয়। কবিয়াল’এ প্রকাশিত কোনো লেখা বিনা অনুমতিতে অন্য কোথাও প্রকাশ কপিরাইট আইনের লংঘন বলে গণ্য হবে।

Post a Comment

নবীনতর পূর্বতন