উপন্যাস : রোদেলা আকাশে বৃষ্টি
লেখিকা : আনআমতা হাসান
গ্রন্থ :
প্রকাশকাল :
রচনাকাল : ২৯ অক্টোবর, ২০২২ ইং
লেখিকা আনআমতা হাসানের “রোদেলা আকাশে বৃষ্টি” শিরোনামের এই ধারাবাহিক উপন্যাসটি তার ব্যক্তিগত ফেসবুক পেজ থেকে নেয়া হয়েছে। ‘কবিয়াল’ পাঠকদের জন্য উপন্যাসটি পর্ব আকারেই প্রকাশিত হবে। লেখিকা অনবদ্য এ উপন্যাসটি ২০২২ সালের অক্টোবরের ২৯ তারিখ থেকে লেখা শুরু করেছেন।
![]() |
রোদেলা আকাশে বৃষ্টি || আনআমতা হাসান |
১ম পর্ব পড়তে এখানে ক্লিক/ট্যাপ করুন
রোদেলা আকাশে বৃষ্টি || আনআমতা হাসান (পর্ব - ০২)
রাগে দাতে দাত চেপে ওয়েটিং এরিয়াতে বসে আছে বিন্দু। তার বিরক্তিটা আরো একটু বাড়িয়ে দিল ডেস্কের লোকটা। কালো কোড পড়া লম্বা, চওড়া, কালোবর্ণের ডেস্কের লোকটা উঠে দাঁড়িয়ে বলল
- ডাক্তার অর্থ মাহবুব ভ্যাকসিন নিতে গিয়েছে। আসতে লেট হবে।
বিন্দুর মেজাজ এবার চরমে পৌছায়। একজন ডাক্তার এতো ইরেসপন্সিবল কিভাবে হয়। আরে বেটা তুই ভ্যাকসিন নিবি ভালো কথা, নে। একটার পরিবর্তে চারটা নে। কিন্তু এই অবলা রুগীদের বসিয়ে রেখে কেন? তার আবার রাগ উঠলো কাউকে না কাউকে, না বকা পর্যন্ত শান্তি লাগে না। অস্থির অস্থির লাগে। কাকে বকা যায় এখন? ডেস্কের লোকটাকে? না বেচারার কি দোষ সে তো যাস্ট তার বসের আজ্ঞা পালন করছে। বকা তো দরকার ডাক্তারটাকে। কিন্তু তাকে তো এখন পাওয়া যাবে না। তাহলে কাকে বকবে? হ্যাঁ, একজন আছে যার উপর এখন সে তার রাগ ঝাড়তে পারে। ব্যাগ থেকে ফোনটা বের করে ফোন লাগায় সেই ব্যাক্তিকে। একবার রিং হয়ে কেটে যায়। কেউ রিসিভ করে না। বিরক্ত নিয়ে আবার ফোন দেয়। রিং হতে হতে যখন কেটে যাবে তখনি কেউ ফোন রিসিভ করে ঘুম ঘুম কন্ঠে বলল
- হ্যাঁ বল।
এপাশ থেকে বিন্দু বিরক্তি নিয়ে বলল
- আহা কি সুন্দর ঘুমাচ্ছিস তুই। আর আমি সেই সকাল এগারোটা থেকে হসপিটালে এসে বসে আছি।
হাই দিতে দিতে অনল বলল
- তোর চোখের সমস্যা তো আমি কি করবো।
- আমার চোখের সমস্যার জন্য কে দায়ী? তুই।
- আমার কি দোষ? আমি কি গিয়ে তোর চোখরে বলছি। বইন তুই কানা হয়ে যা।
- বলতে হবে কেন। তোর কানা চোখ দেখতে দেখতেই আমার চোখ কানা হয়ে গেছে। কথায় তো আছে সঙ্গদোষে লোহা ভাসে। তেমনি আমার চোখ ভাসছে।
হা হা করে হেসে উঠে অনল। বিন্দু দমকের সুরে বলল
- এই একদম ভ্যাটকাবি না।
- আচ্ছা ম্যাম ভ্যাটকাবো না। তা তোর মাথাটা সকাল সকাল হট হলো কেন বলতো শুনি।
- শালা ডাক্তারের এপয়েন্টমেন্ট ছিল সকাল দশটায়। এখন বাজে দশটা পঁচিশ। এখনো ডাক্তারের আসার কোন খবর নাই। সে নাকি গেছে ভ্যাকসিন নিতে। মন চাচ্ছে ব্যাটারে ধরে পুট পুট করে পাঁচ ছয়টা সুই লাগায়ে দেই।
আশেপাশের সবাই ঘুরে ঘুরে একনজর বিন্দুকে দেখছে। কিন্তু কেউ বেশিক্ষণ তার দিকে তাকাচ্ছে না ভয়ে। যদি তাকিয়ে থাকতে দেখে তাদের আবার ঝাড়া শুরু করে, এই অতি মাএায় সুন্দরী হট হেডের মেয়েটা।
- আজকে বেচারা শেষ।
- তা আর বলতে। আসুক একবার তারপর বেটারে এমন ঝাড় ঝাড়বো না।
তখনি ডেস্কের লোকটা দাঁড়িয়ে বলল
- ডাক্তার অর্থ মাহবুবের প্যসেন্টেরা এখন বিল করতে পারেন। উনি এসেছেন।
ডেস্কের লোকটার কথা কানে যেতেই বিন্দু অনলকে বলল
- রাখ বেটা নাকি এসেছে। বিল করে বেটারে ঝেড়ে আসি।
- আচ্ছা যা। আর ডাক্তার দেখিয়ে ডায়রেক্ট কিন্তু বাসায় চলে আসিস। না হয় তোর আন্টি জননী প্যানপ্যান ঘ্যানঘ্যান করে আমার মাথা খাবে।
- ওকে জানু।
ফোনটা ব্যাগে ঢুকিয়ে বিল করতে যায় বিন্দু। বিল করে বসার মিনিট পাঁচেক পরে বিন্দুর ডাক পরে। ডাক্তারকে ঠিক কি কি বলে ঝাড়বে তা ঠিক করতে করতে এসিস্ট্যান্ট এর পিছু পিছু যাচ্ছে সে। কেবিনে ঢুকে ডাক্তারকে কিছু বলার জন্য মুখ খুলে সামনে তাকাতেই হা হয়ে একদৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকে সে।
এসিস্ট্যান্ট চেয়ারে বসতে বসতে বিন্দুর উদ্দেশ্য বলল
- বসুন।
বিন্দুর কোন সারাশব্দ নেই। সে আগের মতোই স্থির হয়ে একদৃষ্টিতে তাকিয়ে আছে সামনের চেয়ারে মাথা নিচু করে বসে থাকা ডাক্তারের দিকে। এসিস্ট্যান্ট তা দেখে আবার বলল
- ম্যাম বসুন।
বিন্দুর এখনো আগের মতনই স্থীর হয়ে দাঁড়িয়ে আছে। এসিস্ট্যান্ট একবার বিন্দু তো একবার ডাক্তার অর্থের দিকে তাকাচ্ছে। সে বুঝে উঠতে পারে না এই পেসেন্ট ডাক্তার অর্থ মাহবুব এর দিকে এভাবে ফ্যালফ্যাল করে তাকিয়ে আছে কেন? তারা কি পূর্ব পরিচিত? অর্থ স্যারের এক্স গালফ্রেন্ড ট্রালফ্রেন্ড না তো আবার? এতোক্ষণ অর্থ তার সামনে টেবিলের উপর রাখা পেপারটা দেখছিল? তার এসিস্ট্যান্ট পেসেন্টের ডিটেইল বলার পরেই সাধারণত সে পেসেন্টের দিকে তাকায় আর তার চিকিৎসা শুরু করে। কিন্তু এতো ডাকার পরও পেসেন্ট শুনছে না দেখে অর্থ চোখ তুলে পেসেন্ট দিকে তাকায়। বিন্দু তো আগে থেকেই অর্থের দিকে হা করে তাকিয়ে ছিল, যার ফলে সে বিন্দুর দিকে তাকাতেই দু'জনের চোখাচোখি হয়। বিন্দু অর্থের চোখের দিকে তাকিয়ে মনে মনে ভাবে, "কি মায়াবী চোখ। চোখের ডাক্তার দেখে কি তার চোখ এতো সুন্দর?" অর্থ বিন্দুর মাথা থেকে পা পর্যন্ত নজর বুলোয়। মেয়েটার কানে বা মানসিক কোন সমস্য আছে নাকি দেখার জন্য। না দেখেতো সুস্থই মনে হচ্ছে। সুস্বাস্থ্যর অধিকারী লম্বা ফর্সা গায়ে কালো রঙের সেলোয়ার-কামিজ। মাথার চুলগুলো পনিটেল করে বাধা। ডান কাধে জামার সাথে ম্যাচিং করে কালো ব্যাগ। বাম হাতে কালো ব্রেসলেট। এমন পরিপাটি সাজের মেয়ের মানসিক সমস্যা হতে পারে না। তাহলে কি কানে কম শোনে? অর্থ তার এসিস্ট্যান্টকে ইশারা করে আবার ডাক দিতে। এসিস্ট্যান্ট এবার চেয়ার থেকে উঠে বিন্দুর দিকে দু'পা এগিয়ে গিয়ে একটু জোড়ে বলল
- এক্সকিউজ মি ম্যাএএএএএম।
বিন্দু চমকে চোখে মুখে বিরক্তির ভাব ফুটিয়ে পাশে এসিস্ট্যান্ট এর দিকে ভ্রু কুচকে তাকিয়ে বলল
- এতো জোরে কথা বলছেন কেন?
এসিস্ট্যান্ট নম্র কন্ঠে বলল
- ম্যাম আপনি শুনছিলেন না তাই।
বিন্দুর এতোক্ষণে খেয়াল হয় যে সে এতোক্ষণ ডাক্তারের দিকে একধ্যানে তাকিয়ে ছিল। ইস, যাকে বকা দিবে বলে এসেছিল তার উপরই ক্রাশ খেয়ে গেল। ভাবতে ভাবতে চেয়ারে বসে পরে বিন্দু। আবার তাকায় অর্থের দিকে। অর্থ তখন মনোযোগ দিয়ে তার এসিস্ট্যান্ট এর বলা বিন্দুর ডিটেলস শুনছে। এসিস্ট্যান্ট এর কথা শেষ হলে অর্থ বিন্দুর দিকে তাকিয়ে জিজ্ঞেস করল
- বলুন কি সমস্যা আপনার?
অর্থের কথা শুনে বিন্দু মনে মনে বলল, "আহা কি কণ্ঠ, সোজা কলিজায় গিয়ে লাগে।" বিন্দুর উত্তর না পেয়ে, অর্থ পুনরায় জিজ্ঞেস করল
- এক্সকিউজ মি মিস, আপনার সমস্যা বলুন?
বিন্দু মিষ্টি কন্ঠে বলল
- চোখের সমস্যা।
অর্থ প্রশ্ন করল
- কেমন সমস্যা? মানে আপনার কি দেখতে সমস্যা? নাকি অন্য কোন সমস্যা?
বিন্দু সোজাসাপ্টা উত্তর দেয়
- দূরের লেখা দেখতে সমস্যা হয়।
অর্থ চেয়ার থেকে উঠতে উঠতে পাশের একটা চেয়ার দেখিয়ে বলল
- আসুন এখানে বসুন।
বিন্দু সাথে সাথে খুশি মনে উঠে যায়। তার ক্রাশের আরো একটু কাছে যাবে বলে কথা। বিন্দু চেয়ার বসলে অর্থ তার সামনের টোনোমিটারে চিবুক রাখার জায়গাটা দেখিয়ে বলল
- এখানে থুতনি রেখে ডান চোখে দেখুন।
বিন্দু থুতনি রেখে ডান চোখে দেখে। টোনোমিটারের অপর পান্তের চেয়ারে বসে বিন্দুর চোখ পরীক্ষা করতে থাকে অর্থ। অর্থ তার পুরুষালি কন্ঠে বলল
- চোখ বড় করে তাকান।
বিন্দু বড় চোখ করে তাকালো। অর্থ আবার বলল
- এবার বাম চোখে তাকান। চোখ বড় করে তাকাবেন।
বিন্দু লক্ষি মেয়ের মতো তাই করল। অর্থ উঠে আবার নিজের আগের চেয়ারে বসে পাশের চেয়ারটা দেখিয়ে বলল
- এখানে এসে বসুন।
বিন্দু তো পারে না লাফ দিয়ে গিয়ে বসে। অর্থ বিন্দুর দিকে একটা ভারি চসমা এগিয়ে দিয়ে বলল
- এটা পরুন।
বিন্দু চসমাটা পরে নিলে, অর্থ বামপাশের কালো কিছু দিয়ে ঢেকে দেয়। আর ডানপাশে - ০.২৫ পাওয়ারের গ্লাস দিয়ে বলল
- উপর থেকে পড়তে থাকুন।
বিন্দু পড়া শুরু করল
- ই। পরের লাইনে, এফ পি। পরের লাইনে, টি ও যেট ,,,,,
এভাবে আরো চারটা লাইন পরে। পঞ্চম লাইনে এসে আর পড়তে পারে না। অর্থ আগের গ্লাসটা চেন্স করে -০.৭৫ পাওয়ারের গ্লাস দেয়। তারপর বলল
- এখন পড়ুন।
বিন্দু আবার পড়া শুরু করল
- ডি, ই, এফ, পি, ও, টি, ই, সি। পরের লাইন ,,,,
এভাবে আরো দুটো লাইন পরে। কিন্তু লাস্টে লাইন পড়তে পারে না। অর্থ আগের গ্লাসটা চেন্স করে -১.২৫ পাওয়ারের গ্লাস দেয়। তারপর বলল
- পড়ুন।
বিন্দু লাস্টের লাইন পড়ে
- পি, ই, যেট, ও, এল, সি, এফ, টি, ডি।
অর্থ আবার গ্লাসটা চেন্স করে অন্য একটা দিয়ে জিজ্ঞেস করল
- এটা বেশি ভালো নাকি আগেরটা?
বিন্দু বুঝতে পারে যে এখন যেই পাওয়ারটা দেয়া হয়েছে তার থেকে আগেরটা বেশি ভালো। কিন্তু তা বলে না। যাতে এখানে অর্থের সাথে বেশিক্ষণ থাকতে পারে সেই উদ্দেশ্য বলল
- আগেরটা আবার দেন দেখি।
অর্থ আবার চেন্স করে আগের গ্লাসটা লাগিয়ে জিজ্ঞেস করল
- এবার বলুন?
বিন্দু আবার বলল
- বুঝতে পারছি না। আবার এগেরটা দেখি।
অর্থ আবার আগের গ্লাসটা লাগায়। বিন্দু পুনরায় বলল
- এরো একবার আগেরটা দিবেন।
অর্থের প্রচন্ড রাগ হলেও তা প্রকাশ করে না। চুপচাপ গ্লাসটা চেন্স করে দেয়। বিন্দু অর্থকে আপাতত আর না ঘুড়িয়ে বলল
- এটা ভালো।
একই ভাবে অর্থ বিন্দুর বাম চোখটার জন্যও পাওয়ার নির্ণয় করে। তখনও বিন্দু বারবার গ্লাস চেন্স করায়। পয়তাল্লিশ মিনিট পর অর্থ বিন্দুর চোখ পরীক্ষা করে তাকে -১.২৫ আর -১.৫০ পয়েন্টের চশমা প্রেসক্রাইব করে।
🌦️
কলেজ গেটের সামনে দাঁড়িয়ে আছে স্নিগ্ধা। রাস্তার এদিক ওদিক চোখ ঘুরিয়ে খুঁজে চলেছে তার পরিচিত মুখ। তখনি তার ঠিক সামনে এসে একটা চিকলেট কালারের গাড়ি থামে। গাড়িটা তার খুব চেনা চেনা লাগছে। তার মামাতো ভাই অলকের গাড়ির মতো। মা বলেছিল আজকে মামার বাড়ি যেতে পারে। তাহলে কি গিয়েছে? প্রশ্ন শেষ হওয়ার আগেই উত্তর পেয়ে যায় স্নিগ্ধা। উজ্জ্বল ফর্সা গায়ে কুচকুচে কালো শার্ট-প্যান্ট পরে গাড়ি থেকে নামে অলক। গাড়ি থেকে বের হয়ে স্নিগ্ধার কাছে এসে বলল
- আসো।
বলের গাড়ির ওপর পাশে হেটে যেতে লাগলো। স্নিগ্ধাও বিনা বাক্য বেয়ে অলকের পিছু পিছু যেতে লাগলো। অলক ড্রাইভিং সিটের পাশে প্যাসেঞ্জার সিটের দরজা খুলে দাঁড়ায়। স্নিগ্ধা চুপচাপ গাড়িতে উঠে বসে। অলক গাড়ির দরজা বন্ধ করে ঘুরে গিয়ে ড্রাইভিং সিটে বসে। গাড়ি স্টাট করতে করতে বলল
- ফুপি আমাদের বাসায়। মা সকালেই ফোন করে বলেছে তোমাকে কলেজ থেকে বাসায় নিয়ে যাওয়ার জন্য। মিটিং এর জন্য লেট হয়ে গিয়েছে। অনেকক্ষণ দাঁড়িয়ে ছিলে? সরি।
স্নিগ্ধা মাথা নিচু করে ক্ষীণ কন্ঠে বলল
- বেশিক্ষণ দাড়াই নি।
অলক হালকা হেসে জিজ্ঞেস করে
- তোমার লেখাপড়ার কি খবর?
স্নিগ্ধা মাথা নিচু রেখেই উত্তর দিল
- ভালো।
তারপর আর তাদের মধ্যে কোন কথা হলো না। অলক গাড়ি চালাতে থাকলো। আর স্নিগ্ধা চুপচাপ গাড়ির স্বচ্ছ কাচের জানালা বেদ করে বাহিরের তাকিয়ে রইলো।
আপনার পছন্দের গল্পের নাম কমেন্টে জানান
সবার আগে সব পর্ব পেতে যুক্ত হন আমাদের ফেসবুক পেজে।
চলবে ...
০৩ পর্ব পড়তে এখানে ক্লিক/ট্যাপ করুন
লেখক সংক্ষেপ:
তরুণ লেখিকা আনআমতা হাসান সম্পর্কে তেমন কিছুই জানা যায়নি। তবে জানতে পারলে অবশ্যই কবিয়াল পাঠকদের জন্য তুলে ধরা হবে।
কবিয়াল
কবিয়াল’এ প্রকাশিত প্রতিটি লেখা ও লেখার বিষয়বস্তু, ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়া ও মন্তব্যসমুহ সম্পূর্ণ লেখকের নিজস্ব। প্রকাশিত সকল লেখার বিষয়বস্তু ও মতামত কবিয়াল’র সম্পাদকীয় নীতির সাথে সম্পুর্নভাবে মিলে যাবে এমন নয়। লেখকের কোনো লেখার বিষয়বস্তু বা বক্তব্যের যথার্থতার আইনগত বা অন্যকোনো দায় কবিয়াল কর্তৃপক্ষ বহন করতে বাধ্য নয়। কবিয়াল’এ প্রকাশিত কোনো লেখা বিনা অনুমতিতে অন্য কোথাও প্রকাশ কপিরাইট আইনের লংঘন বলে গণ্য হবে।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন