উপন্যাস : তোমায় ঘিরে - ২
লেখিকা : জান্নাতুল ফেরদৌস সিমরান
গ্রন্থ :
প্রকাশকাল :
রচনাকাল : ২৯ নভেম্বর, ২০২২ ইং
লেখিকা জান্নাতুল ফেরদৌস সিমরানের “তোমায় ঘিরে - ২” শিরোনামের এই ধারাবাহিক উপন্যাসটি তার ব্যক্তিগত ফেসবুক পেজ থেকে নেয়া হয়েছে। লেখিকা এটি “তোমায় ঘিরে” উপন্যাসের দ্বিতীয় সিজন হিসেবে লিখেছেন। ‘কবিয়াল’ পাঠকদের জন্য উপন্যাসটি পর্ব আকারেই প্রকাশিত হল। লেখিকা অনবদ্য এ উপন্যাসটি ২০২২ সালের নভেম্বরের ২৯ তারিখ থেকে লেখা শুরু করেছেন।
![]() |
তোমায় ঘিরে - ২ || জান্নাতুল ফেরদৌস সিমরান |
1111111111111111111111
১৩ তম পর্ব পড়তে এখানে ক্লিক/ট্যাপ করুন
তোমায় ঘিরে- ২ || জান্নাতুল ফেরদৌস সিমরান (পর্ব - ১৪)
লোকটা ভিতরে প্রবেশ করে আরিয়ান এর মুখোমুখি চেয়ার টেনে বসলো।তারপর কালো মুখোশটা খুলে ফেললো।
_আরাফ আংকেল আপনি?
আরাফ মুচকি হাসলো।
আরাফঃহ্যা।আমি।কেমন আছো আরিয়ান?
আরিয়ানঃএকটু আগে তো ছোট্ট খাটো হার্ট এট্যাক করেছিলাম। এখন হয়তো মারাই যাবো।তাড়াতাড়ি আমাকে হাসপাতালে নিন।
আরাফঃহা হা হা।নাইস জোক!
আরিয়ানঃআংকেল আপনি তো মেহরাবকে কিছু করতে না করলেন তাহলে আপনিই কেন আমাকে কিডন্যাপ করলেন?
আরাফঃতোমাকে আমি না আদ্রিতা কিডন্যাপ করেছে।আমি শুধু ওকে অনুমতি দিয়েছিলাম।
আরিয়ান তুমি নিজেকে যতটা চালাক ভাবো ততটা কিন্তু তুমি না।
আচ্ছা তোমার কি সত্যিই মনে হয় তুমি মেহরাব এর বলায় নূর এর সাথে বিয়ে ঠিক করবে আর তা আমি জানতে পারবো না?
নূরকে নিলয় যার তার হাতে তুলে দিতেই পারে কিন্তু আরাফাত চৌধুরী তা করবে না।কারন আমার কাছে নূর ঠিক আদ্রিতার মতোই।আমি তোমার ব্যাপারে সকল তদন্ত করেই বিয়েতে মত দেই।আর তখনই আমি জানতে পারি তুমি আর আরাফ স্কুল ফ্রেন্ড ছিলে।তখনই আমার কাছে বিষয়টা খুব পরিষ্কার হয়ে যায় যে কেন একটা ছেলে ঘুরতে এসে নূরকে এক দেখায় বিয়ের প্রস্তাব দিয়ে বসে।
আরিয়ান এইবার ঘামতে শুরু করে।আদ্রিতা থ হয়ে যায় সব শুনে।
আরাফঃআদ্রিতা ওর জন্য পানি নিয়ে আসো তো।
আদ্রিতা পানি আনতে বাইরে চলে যায়।
আরাফঃএখনই ঘামতে শুরু করলে হবে?ভয় তো তোমার তখন পাওয়ার দরকার ছিলো যখন তুমি আর্মী অফিসার এর বাসায় তার মেয়ের সাথে দেখা করতে যাও। তাই না ডক্টর আরিয়ান?
আরিয়ান এবার পুরো থতমত খেয়ে গেলো।
আরাফ মুচকি হাসলো।
আরিয়ানঃআমি আদ্রিতার সাথে দেখা করতে যায় নাই আংকেল। আমি তো মেহরাবকে দেখতে গিয়েছিলাম তখন মেহরাব এর রুমে আদ্রিতাকে বসে বসে ঘুমিয়ে পড়তে দেখি।বসে থাকলে ওর ঘাড় ব্যাথা হয়ে যেত তাই ওকে অন্য রুমে দিয়ে আসি।আমি তো জানতাম ও না আদ্রিতার রুম কোনটা।আমি সত্যিই আদ্রিতাকে শুধু অন্য একটা রুমে রেখে এসেছিলাম যাতে ওর কষ্ট না হয়।আমার কোনো খারাপ উদ্দেশ্য ছিলো না।
আরাফঃতার মানে তুমি আদ্রিতাকে ভালোবাসো না?শুধু মেহরাব এর বোন হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছো তাই তো?
আরিয়ানঃনা।সরি আংকেল।কিন্তু আমি আদ্রিতাকে ভালোবেসে ফেলেছি।আমি ইচ্ছে করে বা প্ল্যান করে কিছুই করি নাই।আদ্রিতাকে ভালোবাসার আগে আমি জানতাম পর্যন্ত না সে মেহরাব এর বোন হয়।তাকে প্রথমবার হাসপাতালে দেখে আমি তাকে পচ্ছন্দ করে ফেলি।তারপর সেই পচ্ছন্দ কখন ভালোবাসায় পরিনত হয়ে যায় আমি ঠিক বুঝতে পারি নাই।
আমি জানি মেহরাব হয়তো খুব কষ্ট পাবে এটা জানতে পারলে যে আমি তারই বোনকে ভালোবাসি কিন্তু আমি সত্যিই জেনে বুঝে কিছু করি নাই।
আরাফঃকাউকে জেনে বুঝে যা করা হয় তা শুধু ডিল কিন্তু ভালোবাসাটা হুট হাটই হয়ে যায়।
আদ্রিতা চলে আসে।
আদ্রিতাঃআব্বু পানি।
আরাফঃপ্রয়োজন হবে বলে তো মনে হচ্ছে না তাই না আরিয়ান।
আরিয়ান একটু হাসলো।
আরিয়ানঃপ্রথম দেখায় যে কেউ আপনাকে রাগী বদমেজাজী ভাববে। কিন্তু আপনি যে এতোটা কোমল মনে মানুষ তা কাছ থেকে না দেখলে বোঝা দায়।
আরাফঃআমার পরিবার এর জন্য আমি মোম আবার আমার সেই পরিবার এর জন্য আমি আগুন হতে ও ভাববো না।
আরিয়ানঃআমাকে আপনার পচ্ছন্দ হয় নাই না আংকেল?
আরাফঃনা হলে কি করবে?সরে যাবে তাই তো?যেমন বন্ধুত্ব রক্ষার্থে নূরকে বিয়ে করে নিচ্ছিলে?
আরিয়ান কোনো উত্তর দিলো না।
আরাফঃতোমাকে পচ্ছন্দ না হওয়ার মতো কিছুই আমি পাই নাই আরিয়ান।নূর এর জন্য যেমন আমি তোমাকে মেনে নেই তেমন আদ্রিতার জন্যও মেনে নিতাম।কিন্তু আমার কিছু পরীক্ষা করার ছিলো।আর নূর মেহরাব এর বিয়েটাও দেয়ার ছিলো তাই আজ এক তীরে দুই পাখি শিকার করলাম।
জানতে চাইবে না তোমাকে কেনো কিডন্যাপ করলাম?
আরিয়ানঃকেন?
আরাফঃকালকে রাতে মেহরাব এর ওইভাবে চলে আসার কথাটা তিথি আমাকে বলে। আমি তখনই নবনিকে সেখানে রেখে বাসায় আসি।বাসায় আসার পর আমি মেহরাব আদ্রিতা আদ্রিয়ান এর সব কথা শুনতে পাই।আমার ছেলে মেয়ে যদি তার বাবা মার জন্য কোরবান হতে পারে সেই ছেলেমেয়ের জন্য আমি তার ভালোবাসার মানুষটাকে এনে দিতে পারবো না?
কিন্তু সেই ভালোবাসার মানুষটা আমার ছেলে মেয়ের মতো জীবনসজ্ঞী পাওয়ার যোগ্যতা রাখে কি না তা যাচাই করার জন্যেই এই কিডন্যাপিং।
কিডন্যাপিং এর প্রথম কারন ছিলো নূরকে পরীক্ষা।আজ তোমাকে কিডন্যাপ করার পর নিলয় সব দোষ মেহরাব এর উপর চাপাবে তা আমি জানতাম।আর সেটার নূর এর পরীক্ষা ছিলো।নূর যদি আজ মেহরাব এর সাথে না দাড়াতো তাহলে সে সারাজীবন এর জন্য মেহরাবকে হারিয়ে ফেলতো।
আর দ্বিতীয় পরীক্ষা ছিলো তোমার।
আরিয়ানঃআমি কি পারি নাই উত্তীর্ণ হতে?
আরাফঃপরীক্ষা পুরোপুরি শেষ হয় নাই আরিয়ান।
আমি চাইলেই তোমাকে আদ্রিয়ানকে দিয়ে কিডন্যাপ করাতে পারতাম কিন্তু আদ্রিতাকে দিয়ে করিয়েছি কারন আদ্রিতার অনেক রূপ আছে যা দুনিয়ার কাছে গোপন। আমি দেখতে চেয়েছিলাম আদ্রিতার হুট হাট সামনে আসা রুপ তুমি এক্সেপ্ট করতে পারো নাকি।
হুম তুমি পেরেছো।তুমি খুব সাবলিল ভাবে বিষয়টা মেনে নিয়েছো।এই ধাপে তুমি উত্তীর্ণ হয়েছো।
দ্বিতীয় ধাপ ছিলো আমার চোখে চোখে রেখে কথা বলা।একটা জিনিস কি জানো যার মনে চোর থাকে সে কখনোই সামনে থাকা ব্যাক্তির চোখ চোখ রেখে স্পষ্ট কথা বলতে পারে না।কিন্তু তুমি তা পেরেছো।তার মানে তোমার কথাগুলোতে কোনো মিথ্যার আশ্রয় ছিলো না।
তুমি চাইলে পারতে সবকিছু অস্বীকার করতে কিন্তু তুমি তা করো নাই। তুমি খুব সহযে তোমার ভালোবাসার প্রকাশ আমার সামনে করেছো যা দেখে তোমার সাহস আর আদ্রিতাকে পাওয়ার তীব্র আকাঙ্ক্ষা অনুধাবন করি আমি। ৩য় ধাপেও তুমি উত্তীর্ণ হয়েছো।
এখন শেষ ধাপ বাকি শুধু। তা নূর এর তোমাকে একসাথে দিতে হবে।এতে তোমরা দুইজন উত্তীর্ণ হলে আল্লাহ ছাড়া আর কেউই তোমাদের এক হওয়ার থেকে আটকাতে পারবে না।এটা আরাফাত চৌধুরীর ওয়াদা।
আরাফ উঠে চলে যেতে নিলে আরিয়ান ডাক দেয়।
আরিয়ানঃআংকেল। আমাকে তো নিয়ে যাবেন?আমার একমাত্র বন্ধুর বিয়ে।ও আংকেল শুনেন না।
আরাফ ঘুড়ে দাড়ালো।
আরাফঃআচ্ছা মুসিবত তো। তোমাকে নিয়ে গেলে নিলয় আমার ছেলেকে বাদ দিয়ে আবার তোমাকেই ধরবে তাহলে আমার এতো কিছু করে কি লাভ হবে?
আরিয়ানঃআংকেল আমি আপনার ধারনা মতো চালাক না হলেও যতটা ভাবছেন ততটা বোকাও না।আমি খুব ভালো এক্টিং পারি।আদ্রিতা বলো না কেন?
আদ্রিতাঃহ্যা।তো?
আরিয়ানঃআমি দাড়ি মোচ লাগিয়ে যাবো বিয়েতে। মেহরাব এর ছোট্ট বেলার বন্ধু হয়ে বিশ্বাস করেন কেউ আমাকে চিনবে না।আর চিনে ফেললেও আমি কাউকে বলবো না আপনারা আমাকে কিডন্যাপ করেছিলেন।
আরাফঃকোনো কিডন্যাপার এই রিস্ক নিবে বলে তোমার মনে হয়?তুমি এখানেই থাকবে।
আরিয়ানঃকিডন্যাপার না নেক শশুড়তো নিবে।
আরাফঃকে তোমার শশুড়?
আরিয়ানঃকেন আপনি।আমি ৩ টা ধাপ পার করেছি একটু তো মেয়ে জামাই হিসেবে ধরেন আমাকে।আমি তো পুরোপুরি শশুড় ভেবে নিয়েছি আপনাকে।ও আরাফ বাবা।মেনে যান না!
আরাফ আদ্রিতার দিকে তাকায়।
আদ্রিতাঃওর এক্টিং এর উপর ভরসা করাই যায় আব্বু।এতোদিন নিলয় আংকেলকে বোকা বানিয়েছে।
আরাফ উচ্চস্বরে হেসে দিলো।
আরিয়ান ভ্যাবলা মার্কা হাসি দিলো।
আরাফঃঠিক আসে।রেডি হও তুমি। আমি এমনিতে টেনশেনে আছি।এত রাতে ঘোড়া আর বাকি কিছু কি করে ম্যানেজ করবো।নিলয়কে তো বলে এসে পড়লাম বরযাত্রী নিয়ে আসছি।কিন্তু এখন আনবো কি করে।
আরিয়ানঃআরে শশুড় আব্বু।Why Fear when Ariyan Is here. আমার বরযাত্রীতো আমাকে না পেয়ে খালি হাতেই ফেরত যাবে আমি ফোন দিয়ে ঘোড়া ঢোল ব্যান্ড পার্টি সব এখানে ডেকে নেই।আর বাকি সব কিছুর আয়োজন ও আমিই করে দিচ্ছি।আমার জানে জিগার বন্ধুর বিয়ে।একটা কিছুর কমতিও থাকবে না।
আরাফঃচলো তাহলে। আর দেরী করা যাবে না।
আরিয়ানঃবাবা আমার হাত পা টা তো খুলেন।
আরাফঃআদ্রিতা খুলে দাও।
আরাফ আদ্রিতা আরিয়ানকে নিয়ে বেড়িয়ে পড়ে।
মেহরাব বর সেজে অপেক্ষা করছে। নবনি আদ্রিয়ান মেহরাব এর পাশে বসে আছে।
নবনিঃআরাফ আর আদ্রিতা কোথায় রয়ে গেলো?
মেহরাবঃআমি ভাবছি এতো রাতে বাবা কি করে সব ম্যানেজ করবেন!
আদ্রিতাঃআমিও।মানুষ বেশি না হলে তো মজাই পাবো না।
নবনিঃতোদের বাবা রাতে ২ টা বাজে সব ম্যানেজ করে আমাকে বিয়ে করেছে।আর এখনতো মাত্র ১১ টাই বাজে।তোর শুধু শুধু প্যারা নিচ্ছিস।
আরাফঃএসে পড়েছি আমি।সবাই বাইরে চলো।
সবাই বাইরে এসে থতমত খেয়ে গেলো।
বাসার বাইরে ১০০ টার উপরে বাইক।সব বাইকে মেহরাব আর আদ্রিয়ান এর স্কুল এর বন্ধুরা।খুব সুন্দর করে সাজানো সাদা ঘোড়া।৩ টা সাজানো গাড়ি।ব্যান্ড পার্টি ঢোল সাউন্ড বক্স কোন কিছুর কমতি নাই।একে একে বোম ব্লাস্ট হওয়া শুরু হয়ে গেলো।আকাশে আতশবাজি হচ্ছে।
আর সব থেকে বড় সারপ্রাইজ ছিলো আসাদ খান, রাজ, রাজ এর স্ত্রী। সাথে রাজ এর ছোট ছোট ছেলেরাও আছে।
নবনিঃতোমরা কখন আসছো?
আসাদ খানঃআমরা তো নূর এর বাসায় ওর বিয়ের জন্য আসি।এসে জানতে পারি বিয়েটা মেহরাব এর সাথে হচ্ছে।আরাফ কল দিয়ে এখানে ডেকে নেয় আমাদের।
আরাফঃএসব কথা বাদ দাও তো।রাওনা দিতে হবে। চলো সবাই।
আরাফ আদ্রিতার কানে কানে জিজ্ঞেস করলো~
আরাফঃআদ্রিতা আরিয়ান কোথায়?
আদ্রিতাঃরেডি হয়ে আসবে ডিরেক্ট। আমাদের রাওনা দিতে বলেছে।
আরাফঃOk.
মেহরাব ঘোড়া চড়তে গেলে আদ্রিয়ান হাত পেতে দেয়।
আদ্রিয়ানঃউঠো ভাই।
মেহরাব মুচকি হেসে ঘোড়ায় উঠে পড়ে।
মেহরাবঃআমি আসছি নূরপাখি।আমার রাজ্যের রানীকে আমার করে নিতে।
এদিকে সাউন্ড বক্সে উচ্চস্বরে গান বাজতে লাগলো।
আদ্রিতা রাজ এর ছেলেদের নিয়ে নাচতে চলে গেলো।
আদ্রিতা~
Chhote Chhote Bhaiyon Ke Bade Bhaiya,
Aaj Banenge Kise Ke Saiyan.......
Chhote Chhote Bhaiyon Ke Bade Bhaiya,
Aaj Banenge Kise Ke Saiyan
Dhol Nagade Baje Shehnaiyan,
Jhoom Ke Aai Mangal Ghadiyan...
আদ্রিয়ান~
Jhilmil Ho Gayi Hain Ankhiyan,
Yaad Aayi Bachpan Ki Ghadiyan,
Naye Safar Mein Lag Jayegi,
Pyar Ki Inko Hathkadiyan,
Jachte Hain Dekho Kaise Bade Bhaiya,
আদ্রিতা~
Chhote Chhote Bhaiyon Ke Bade Bhaiya,
Aaj Banenge Kise Ke Saiyan,
Dhol Nagade Baje Shehnaiyan,
Jhoom Ke Aai Mangal Ghadiyan...
গান শেষ হতেই বরযাত্রী রাওনা দিয়ে দিলো নূর এর বাসার উদ্দেশ্য।
নিলয় ওয়ারদা দরজায় অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করছে তাদের নতুন জামাতার।নূর জানালা দিয়ে পথে চেয়ে আছে মেহরাব এর।অনেক কষ্টের পর আজ মেহরাব নূর এক হতে যাচ্ছে।আজ তাদের ভালোবাসা পূর্নতা পেতে চলেছে।নূর অস্থির হয়ে আছে মেহরাব এর দেখা পেতে।
আপনার পছন্দের গল্পের নাম কমেন্টে জানান
সবার আগে সব পর্ব পেতে যুক্ত হন আমাদের ফেসবুক পেজে।
চলবে ...
১৫ তম পর্ব পড়তে এখানে ক্লিক/ট্যাপ করুন
লেখক সংক্ষেপ:
তরুণ লেখিকা জান্নাতুল ফেরদৌস সিমরান সম্পর্কে তেমন কিছুই জানা যায়নি। তবে তিনি নিজের সম্পর্কে লিখেছেন, আমি আমার মতো। আমি কারো মতো না। আমি আমিতেই পারফেক্ট। যারা আমাকে এমনভাবে গ্রহণ করতে পারবে, তারাই আমার আপন।
কবিয়াল
কবিয়াল’এ প্রকাশিত প্রতিটি লেখা ও লেখার বিষয়বস্তু, ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়া ও মন্তব্যসমুহ সম্পূর্ণ লেখকের নিজস্ব। প্রকাশিত সকল লেখার বিষয়বস্তু ও মতামত কবিয়াল’র সম্পাদকীয় নীতির সাথে সম্পুর্নভাবে মিলে যাবে এমন নয়। লেখকের কোনো লেখার বিষয়বস্তু বা বক্তব্যের যথার্থতার আইনগত বা অন্যকোনো দায় কবিয়াল কর্তৃপক্ষ বহন করতে বাধ্য নয়। কবিয়াল’এ প্রকাশিত কোনো লেখা বিনা অনুমতিতে অন্য কোথাও প্রকাশ কপিরাইট আইনের লংঘন বলে গণ্য হবে।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন