উপন্যাস : তোমায় ঘিরে - ২
লেখিকা : জান্নাতুল ফেরদৌস সিমরান
গ্রন্থ :
প্রকাশকাল :
রচনাকাল : ২৯ নভেম্বর, ২০২২ ইং
লেখিকা জান্নাতুল ফেরদৌস সিমরানের “তোমায় ঘিরে - ২” শিরোনামের এই ধারাবাহিক উপন্যাসটি তার ব্যক্তিগত ফেসবুক পেজ থেকে নেয়া হয়েছে। লেখিকা এটি “তোমায় ঘিরে” উপন্যাসের দ্বিতীয় সিজন হিসেবে লিখেছেন। ‘কবিয়াল’ পাঠকদের জন্য উপন্যাসটি পর্ব আকারেই প্রকাশিত হল। লেখিকা অনবদ্য এ উপন্যাসটি ২০২২ সালের নভেম্বরের ২৯ তারিখ থেকে লেখা শুরু করেছেন।
![]() |
তোমায় ঘিরে - ২ || জান্নাতুল ফেরদৌস সিমরান |
1111111111111111111111
২২ তম পর্ব পড়তে এখানে ক্লিক/ট্যাপ করুন
তোমায় ঘিরে- ২ || জান্নাতুল ফেরদৌস সিমরান (পর্ব - ২৩)
আর ২ ঘন্টা পর আদ্রিয়ান এর ফ্লাইট। আদ্রিয়ান রুমে প্রবেশ করতেই তিথির মলিন চেহারাটা ভেসে উঠলো।আদ্রিয়ান যাওয়ার জন্য রেডি হতে শুরু করলো।
তিথিঃরেগে আছিস?
আদ্রিয়ানঃরাগ করা বা মানানোর সময়টাতো আর নেই।বলেছিলাম চলে যাবো একটু সময় দে আমাকে।তুই কি করলি বিয়ে বিয়ে করে পুরো সময়টা নষ্ট করে দিলি।
তিথি কোনো উত্তর দিলো না।চুপচাপ আদ্রিয়ানের যাবতীয় জিনিস গুলো সামনে বাড়িয়ে দিলো।
আদ্রিয়ান মুচকি হাসলো।
আদ্রিয়ান তিথির হাত চেপে ধরে নিজের পাশে বসালো।
আদ্রিয়ানঃএমন টুকটুকে লাল বউ রেখে কি যেতে ইচ্ছে করে বল?
তিথি এতক্ষন অনেক কষ্টে কান্না চেপে রেখেছিলো।আদ্রিয়ান এর একটু নরম ছোয়া পেতেই চোখের পানি গুলো অক্ষিকোটরের বাইরে চলে আসলো।
আদ্রিয়ান তিথির চোখের ভেজা পাপড়ি গুলোতে ঠোঁট এর স্পর্শ বুলিয়ে দিলো।তিথি আদ্রিয়ান এর প্রথম ছোয়ায় কেপে উঠলো।
আদ্রিয়ান ~
Bahoon main de bas jaane
Sine main de chup jaane
Tujh bin main jaaunga kaha?
Tujhse he mujhe ko paane yaado ke woh nazrane
Ek jinpe haq ho bas mera
আদ্রিয়ান তিথির কোলে মাথা রেখে চোখ গুলো বুঝে নিলো।তিথি আদ্রিয়ান এর কপালের ঠিক মাঝ বরাবর ঠোঁট এর স্পর্শ দিলো।
আদ্রিয়ান এর ঠোঁটে মুচকি হাসি ফুটে উঠলো।তবুও চোখ খুললো না।চোখ খুললে হয়তো তিথি লজ্জা পেয়ে সরে আসবে।আর সরে আসলে এই আদর গুলো জমা করে নিয়ে যাওয়া হবে না।তিথি কপালটা আদ্রিয়ান এর কপালে ঠেকালো।আদ্রিয়ান এর চোখের কোনা বেয়ে পানি গড়িয়ে পড়লো।
আদ্রিয়ান ~
Teri yaado main rahoo
Tere khwabo main jagun
Mujhe doondhe jab koi
Teri aankho main milu.
Jo bhi saanse main bharoo unhe tere sang bharoo
Chahe jo hona rasta use tere sang chalu.
Dil Ibadat kar raha hai
Dhadkane meri sun
Tujhko main kar loon hasil lagi hai yehi dhun.
এতো সুন্দর মূহুর্তের মাঝে ফোনের এলার্মটা বেজে উঠলো।আদ্রিয়ান তিথি মাথা সরিয়ে উঠে বসলো।
তিথিঃকোন কুক্ষনে এলার্মটা লাগিয়েছেন?
আদ্রিয়ান উচ্চস্বরে হেসে দিলো।তিথি কপাল গোছ করে আদ্রিয়ান এর গা ঝলসানো হাসিটার দিকে তাকালো।তবে রাগ উঠলো না আজ এই হাসিটা দেখে।
আদ্রিয়ানঃএলার্মটা এই রুমে প্রবেশ করার আগেই লাগিয়ে ঢুকেছিলাম।কারন আমি জানতাম এই বউ নামক ফাদে পারা দিলে সময়ের খেয়াল থাকবে না।আর আমার ফ্লাইট মিস হয়ে যাবে।সময় শেষ তিথি পাখি।Now I have to go.
তিথিঃনা গেলে হয় না?
আদ্রিয়ানঃআমি যাবো আর আসবো।ততদিনে তুমি তোমার পড়াশোনাটা শেষ করে ফেলো।
আদ্রিয়ান রেডি হতে লাগলো।
তিথিঃপড়াশোনা করে আর কি হবে?বিয়ে করে ফেলেছি।শশুড় এর অনেক সম্পত্তি।জামাইও ভালো টাকা রোজগার করবে।আমার এতো পড়ে কি লাভ!আমি এখন মন দিয়ে সংসার করবো।
আদ্রিয়ানঃমাইর একটা ও মাটিতে পড়বে না।শশুড় জামাই এর নির্ভর থাকবে কেন?নিজেরটা নিজে করতে হবে।আল্লাহ না করে আমার কিছু হয়ে গেলে?
তিথিঃএগুলো কথা না বললেই কি নয়?
আদ্রিয়ানঃডিজাইনিং এর শখ সেটাই ক্যারিয়ার করো।আমি ডিজাইনার ইউনিভার্সিটিতে ভর্তি করে দিয়েছি।আমার ল্যাপটপে সব ইনফরমেশন আছে।
তিথিঃআমি যে ডিজাইন বানাতে চাই তা কি আর আধুনিক সমাজে এপ্রুভ পাবে?
আদ্রিয়ানঃআধুনিক সমাজে পর্দাশীল নারীরাও আছে।তাদের মাঝে অবশ্যই জনপ্রিয়তা পাবে।
তিথিঃল্যাপটপের পাসওয়ার্ড কি?
আদ্রিয়ানঃতুমিই জানো।
তিথিঃতিথি পাখি?
আদ্রিয়ান বাকা হেসে চুল গুলো স্প্রে করে নিলো।
তিথিঃযাচ্ছেন তো নায়কের মতো।কোনো মেয়ে টিমমেট আছে নাকি?
আদ্রিয়ানঃমেয়েদের পাল্লায় না পড়ি এজন্যতো বিয়ের বন্ধনেই বেধে দিলে তারপর ও সন্দেহ?
তিথিঃজামাই সুন্দর হলে সন্দেহ করা ওয়াজিব।
আদ্রিয়ানঃ করতে থাকো।কাবার্ডে গিফট আছে।আদ্রিতা আপুনি মেহরাব ভাইয়া আর নূর ভাবীর জন্য।তাদের জন্মদিনে আমাদের তরফ থেকে দিয়ে দিও।
তিথিঃএটা তো আপনি দিলেন।আমি কি দিবো?টাকা দিয়ে যান।
আদ্রিয়ানঃআমার ব্যাংক এ আছে।তুলে নিও।আর চাওয়া চাওয়িটা বাদ দাও।এসে যেন দেখি নিজের টাকা নিজে খরচ করছো।
তিথিঃএতো কিপটামি করে টাকাগুলো কাকে দিবেন?
আদ্রিয়ানঃআমার বউকে।
আদ্রিয়ান তিথির কপালে চুমু খেলো।
আদ্রিয়ানঃআল্লাহ হাফেজ।নিজের খেয়াল রেখো।আর এসে যেনো দেখি দেশের নামকরা ডিজাইনারদের মাঝে মিসেস তিথি আদ্রিয়ান চৌধুরীর নামটাও আছে।কি মনে থাকবে?
তিথিঃহুম।ক্যাপ্টেন আদ্রিয়ান।
তিথি আয়াতুল করুসি পড়ে আদ্রিয়ান সারা গায়ে ফু দিয়ে দিলো।
তিথিঃআল্লাহ হাফেজ।আল্লাহ আপনাকে সকল বিপদ থেকে হেফাজন করবেন।ইনশাআল্লাহ। আর আপনি নিজেকে মেয়েদের থেকে হেফাজত করবেন বুঝেছেন?
আদ্রিয়ানঃপাগলিটা আমার।এখন যাই?
তিথিঃযাই না আসি।
আদ্রিয়ানঃহুম।
আদ্রিয়ান তিথি থেকে বিদায় নিয়ে নবনি আরাফ এর কাছে থেকে বিদায় নিলো।নবনি আদ্রিয়ান এর মাথায় হাত রেখে বললো সফল হয়ে আসবি।আমার দোয়া সবসময় তোর সাথে আছে।
মেহরাব জড়িয়ে ধরলো ভাইকে।
মেহরাবঃঅনেক মিস করবো রে।একটা দিন ও তোকে ছাড়া কাটে নাই আমার।তাড়াতাড়ি এসে পড়বি।
নূরঃGood Luck. ক্যাপ্টেন আদ্রিয়ান।
আদ্রিয়ানঃতুমি ওয়ার্ল্ড বেস্ট ভাবী।তিথির খেয়াল রেখো ভাবি।
আল্লাহ হাফেজ।আদ্রিয়ান চলে গেলো।একটি বার এর জন্য পিছনে তাকালো না।তাকালে হয়তো সবার ভেজা চোখগুলো চোখে পড়তো কিন্তু আদ্রিয়ান কোনো পিছুটান চায় না।তাকে লক্ষ্য হাসিল করেই ফিরতে হবে।
৬ দিন পর~
নবনি খুব জোরে চিৎকার করে ঘুম থেকে উঠে পড়ে।চিৎকার এর আওয়াজে আরাফ এর ঘুম ভেঙে যায়।
আরাফঃকি হয়েছে নবনি পাখি?
নবনিঃআরাফ। আরায়াফ।কোথায় আপনি?
নবনির পাগলের মতো ছটপট করতে লাগলো।শ্বাস নিতেও কষ্ট হচ্ছে।আরাফ নবনিকে জড়িয়ে ধরলো।
আরাফঃরিল্যাক্স। নবনি পাখি।আমি আছি তো।এই যে আমি।কিছুই হয় নাই।শান্ত হও কলিজা।
নবনিঃমেহরাব রক্ত!
আরাফঃমেহরাব? নবনি পাখি। কি দেখেছো তুমি?
নবনিঃআমি দেখেছি মেহরাবকে কেউ ছুড়ি দিয়ে আঘাত করেছে।চারপাশ আমার ছেলের রক্তে ভেসে গিয়েছে।তার মাঝে আমার ছেলে ব্যাথায় না বিশ্বাসঘাতকতায় কাতর ছিলো।খুব কাছের কেউ তাকে এই আঘাতটা করেছে আরাফ।ও বার বার আপনার নাম নিচ্ছিলো।
মেহরাব বার বার বলছিল~আজ আরাফাত চৌধুরী থাকলে তুই মেহরাব চৌধুরীর কলিজায় আঘাত করতে পারতি না।আমার বাবা আমার পাশে না থাকার সুযোগ লুফে নিয়েছিস।
নবনিঃআপনি কোথায় ছিলেন আরাফ?আপনি কেন ছিলেন না মেহরাব এর কাছে।
আরাফঃএটা দুঃস্বপ্ন ছিলো নবনি।বাস্তবে এমন কিছুই হয় নাই।
ফজরের আযানটা কানে ভেসে আসলো।
নবনিঃফজরের আযান এর সময় দেখা স্বপ্ন সত্য হয় আরাফ।
আরাফ এর মনেও এইবার ভয় ডানা বেধে গেলো।কারন আজকে রাতেই মেহরাব আদ্রিতার ২২ বছর হয়ে যাবে।
আরাফঃনবনি কে ছিল সেই শত্রু?তুমি কি চেহারা দেখেছো?
নবনিঃনা। আমি তার চেহারা দেখি না।স্বপ্নে মেহরাব দেখেছিলো।
আরাফঃমেহরাবতো আর বলতে পারবেনা।স্বপ্নটা তো তোমার।কিন্তু কে হতে পারে এউ শত্রু?
নবনিঃআমাদের তজবিরটা খুলতেই হবে আরাফ।না হলে আদ্রিতা মেহরাব সাধারন মানুষ হয়ে আসন্ন বিপদ গুলোর সাথে মোকাবেলা করতে পারবে না।
আরাফঃআমার সন্তানদের সাথে এমনটা না হলেও পারতো।
নবনিঃনামাজ পড়ে নেই চলেন।
আরাফঃহুম।
নূর ও দুঃস্বপ্ন দেখে জেগে উঠে।অসম্ভব ঘামতে শুরু করে।মেহরাব সজাগ থেকে ল্যাপটপে কাজ করছিলো।নূরকে এভাবে হঠাৎ জাগতে দেখে নূর এর কাছে এসে বসলো।
মেহরাবঃকি হয়েছে?নূর।খারাপ কিছু দেখেছো?
নূরঃফজর এর আযান কি দিয়ে দিয়েছে?
মেহরাবঃএই মাত্র দিলো।
নূর মেহরাবকে জড়িয়ে ধরলো।
মেহরাবঃকি হয়েছে নূর পাখি?এতো ভয় পাচ্ছো কেন?
নূরঃমেহরাব আপনি কাউকে বিশ্বাস করবেন না।না কাউকে না।আমাকে পর্যন্ত না।
মেহরাবঃকি যা তা বলছো?
নূরঃআমি যা বলছি তা শুনেন।প্লিজ।আমি স্বপ্নে দেখেছি আপনাকে কাছে কেউ খুব বাজে ভাবে ঢকিয়েছে।হত্যা পর্যন্ত করতে চেয়েছে।আফসোস আমি তার চেহারা দেখতে পারি নাই।
মেহরাবঃনূর। এটা বাজে স্বপ্ন ছিলো।এমন কিছুই হবে না।আমি নামায পড়ে আসি। তুমিও পড়ে নাও।
ওকে?
নূরঃহুম।
মেহরাব যেতেই নূর নামাজ পড়ে নিলো।তারপর মেহরাব আসার আগেই আরাফ নবনির রুমে গেলো।
নূরঃআসবো মামনি বাবাই?
আরাফঃহ্যা।আসো। নূর।
নবনি চুপ করে বসে আছে।নূরকে এক পলক দেখে আবার চোখ নামিয়ে নেয়।
নূরঃমামনি তুমিও কি তাই দেখেছো যা আমি দেখেছি?
নবনি চোখগুলো বড় বড় করে নূর এর দিকে তাকালো।
নবনিঃকি দেখেছো তুমি?
নূরঃআমি মেহরাবকে আপন কারো কাছে হত্যা হতে দেখেছি।
নবনিঃকিহ!!একই স্বপ্ন দুজন কি করে দেখতে পারি?
আরাফঃতুমি ওই মানুষের চেহারা দেখেছো?নূর?
নূরঃনা বাবাই।কিন্তু আমি স্বপ্নটা দীর্ঘক্ষন যাবত দেখেছি।আর আমার স্বপ্নে নবনি মামনিও উপস্থিত ছিলো কিন্তু মেহরাবকে আঘাত পেতে দেখে সহ্য না করতে পেরে নবনি মামনি স্বপ্ন থেকে বেড়িয়ে আসে।
তারপর আমি ওই ব্যাক্তিটার পিছু নেই।কিন্তু এক অদৃশ্য শক্তি তাকে আড়াল করে নেয়।তারপরই আমার সামনে একজন সাদা জোব্বা পড়া বয়স্ক লোক উপস্থিত হন।
উনি আমাকে বলেন সামনে খুব কঠিন সময় আসছে।আপন এরা খুব শীঘ্রই ভালোর মুখোশ চিড়ে বের হয়ে আসবে।আরাফ নবনি বেশিদূর এগোতে পারবে না এই পথে।এক মাত্র তুমিই মেহরাব এর সাথী হবে।কিন্তু তোমাকে তা হওয়ার জন্য কঠিন পরীক্ষা দিতে হবে। তাতে ব্যর্থ হলে মেহরাব একা হয়ে পড়বে।পরিস্থিতি যেমনই হউক না কেন দাদুভাই এর পাশে থেকো মা।আমার শুরু করা গল্পটাকে তোমরাক সমাপ্তি দিবে।হয়তে হেরে আর নয়তো হারিয়ে।
এই যুদ্ধে যার ভালোবাসা সত্যিই সেই ঢাল হবে।যার মিথ্যে সে ভেঙে গড়িয়ে যাবে।
আমি শুধু এতটুকু সত্য প্রকাশের অনুমতি পেয়েছিলাম।বাকিটা তোমরা খোজ করে নিও।
তারপর সাদা ধোয়ার সাথে মিশে যান তিনি।আমার ঘুম ভেঙে যায়।
আরাফ নবনি একে অপরের দিকে তাকায়।
আরাফঃবড় দাদু!!
নূরঃ বড় দাদু কে আরাফ বাবাই?আর উনি মেহরাবকে দাদুভাই কেন বলেছেন?
আপনার পছন্দের গল্পের নাম কমেন্টে জানান
সবার আগে সব পর্ব পেতে যুক্ত হন আমাদের ফেসবুক পেজে।
চলবে ...
২৪ তম পর্ব পড়তে এখানে ক্লিক/ট্যাপ করুন
লেখক সংক্ষেপ:
তরুণ লেখিকা জান্নাতুল ফেরদৌস সিমরান সম্পর্কে তেমন কিছুই জানা যায়নি। তবে তিনি নিজের সম্পর্কে লিখেছেন, আমি আমার মতো। আমি কারো মতো না। আমি আমিতেই পারফেক্ট। যারা আমাকে এমনভাবে গ্রহণ করতে পারবে, তারাই আমার আপন।
কবিয়াল
কবিয়াল’এ প্রকাশিত প্রতিটি লেখা ও লেখার বিষয়বস্তু, ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়া ও মন্তব্যসমুহ সম্পূর্ণ লেখকের নিজস্ব। প্রকাশিত সকল লেখার বিষয়বস্তু ও মতামত কবিয়াল’র সম্পাদকীয় নীতির সাথে সম্পুর্নভাবে মিলে যাবে এমন নয়। লেখকের কোনো লেখার বিষয়বস্তু বা বক্তব্যের যথার্থতার আইনগত বা অন্যকোনো দায় কবিয়াল কর্তৃপক্ষ বহন করতে বাধ্য নয়। কবিয়াল’এ প্রকাশিত কোনো লেখা বিনা অনুমতিতে অন্য কোথাও প্রকাশ কপিরাইট আইনের লংঘন বলে গণ্য হবে।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন