উপন্যাস : তোমায় ঘিরে - ২
লেখিকা : জান্নাতুল ফেরদৌস সিমরান
গ্রন্থ :
প্রকাশকাল :
রচনাকাল : ২৯ নভেম্বর, ২০২২ ইং
লেখিকা জান্নাতুল ফেরদৌস সিমরানের “তোমায় ঘিরে - ২” শিরোনামের এই ধারাবাহিক উপন্যাসটি তার ব্যক্তিগত ফেসবুক পেজ থেকে নেয়া হয়েছে। লেখিকা এটি “তোমায় ঘিরে” উপন্যাসের দ্বিতীয় সিজন হিসেবে লিখেছেন। ‘কবিয়াল’ পাঠকদের জন্য উপন্যাসটি পর্ব আকারেই প্রকাশিত হল। লেখিকা অনবদ্য এ উপন্যাসটি ২০২২ সালের নভেম্বরের ২৯ তারিখ থেকে লেখা শুরু করেছেন।
![]() |
তোমায় ঘিরে - ২ || জান্নাতুল ফেরদৌস সিমরান |
৩৭ তম পর্ব পড়তে এখানে ক্লিক/ট্যাপ করুন
তোমায় ঘিরে- ২ || জান্নাতুল ফেরদৌস সিমরান (পর্ব - ৩৮)
নেহার সারাদিন আশমিন এর সাথে হেসে খেলে কেটে যায়।নেহা সময়ের টেরই পায় না।মাগরিবের আযান কানে আসতে নেহার ধ্যান ভাংগে। নেহা মোবাইলের ডিসপ্লেতে সময় দেখে প্রায়ই ৬ টা বেজে গিয়েছে।
নেহাঃ৬ টা বেজে গেলো মেহরাব স্যার এর খবর নাই।শুধু শুধুই রান্না করলাম।আদ্রিয়ান স্যার এর কাছ থেকে মনে হচ্ছে ফাউ টাকাই পাবো আমি।এই লোকতো আমাকে দিয়ে কোনো কাজ করাই না। আর আমি করলে তাও জলে ঢালে।
আদ্রিয়ান স্যার যখন জানতো তার ভাই এমন তাহলে আমাকে এক্সট্রা টাকা দেয়ার কি দরকার ছিলো।শুধু আশমিনের টা দিলেই হতো।
বড় লোকের বড় বড় কারবার।
নেহার কথাগুলো মুখ আঁকিয়ে বাকিয়ে বলছিলো। নেহার এক্সপ্রেশন দেখে আশমিন খিল খিল করে হেসে দিলো।
নেহাঃও মা।আপনি এতো হেসে কুটিকুটি হচ্ছেন কেন?হুম?
আশমিনঃবল্লো লোখের বল্লো বল্লো কাব্বার।
নেহা ও এবার হেসে গড়াগড়ি খাচ্ছে।
নেহাঃএতটুক বয়সে সব বুঝে ফেললেন বুঝি?
আজকাল কার বাচ্চারাও আর বাচ্চা নেই।
হি হি হি।
আচ্ছা চলেন আপনার মামার জামা কাপড়টা গুছাই।কি আর করার আছে। চলুন দেখি।
নেহা মেহরাবের আলমারি খুলে হা করে তাকিয়ে আছে।এমন অদ্ভুত আলমারি পৃথিবীতে আর একটিও আছে বলে মনে হয় না।নেহার মনে হচ্ছে মরার আগে এই আলমারিটা না দেখলে অনেক বড় কিছু মিস করে ফেলতো।
আলমারির পুরোটা জুড়ে সাদা কালো পাঞ্জাবির সমাহর।আর পাশে পাঞ্জাবির উপরে পড়ার কুটিও রয়েছে কিন্তু তাও সাদা আর নয়তো কালো।
নেহাঃইয়া আল্লাহ এই লোকের জীবনে কি সাদা কালো ছাড়া আর কিছুই নাই?
এজন্যইতো বলি ফেসবুকের সব ছবি সাদা কালো পাঞ্জাবিতে কেন!আর আমার সাথে দেখা হওয়ার পরও তাকে আমি সাদা কালোতেই দেখেছি।
নেহা এক এক করে সব পাঞ্জাবি নামিয়ে দেখছে।
নেহাঃপাঞ্জাবি গুলোতে কত সুন্দর কাজ করা।কিন্তু প্রতিদিন একই রংয়ের পাঞ্জাবি পড়লে মনে হবে না যেন একটাই বার বার পড়ছে।আপাতত দৃষ্টিতেতো এমনই দেখাবে তাই না।লোকটা আসলেই অদ্ভুত। এতো বড় মন্ত্রী হয়ে এমন পোশাক শোভা দেয় নাকি।
ইটস ওকে।হোয়াই ফিয়ার ওয়েন নেহা ইস হেয়ার।আমি এখনই এসব পাঞ্জাবি সরিয়ে অন্য কালারে পাঞ্জাবি সাজিয়ে দেই।কিন্তু পাঞ্জাবি কোথায় পাবো?
কিনে আনবো?!আদ্রিয়ান স্যারতো এডভান্স পেইমেন্ট করেছিলো।সেখান থেকে অর্ডার করে দেই।পরে মেহরাব স্যার খুশি হয়ে আমাকে ডাবল দিবেন। হা হা।নেহা তুই কতই না বুদ্ধিমান।
নেহা সব সাদা কালো পাঞ্জাবি রেখে আলমারি আটকে দিলো।তারপর অনলাইনে কয়েকটা পাঞ্জাবি অর্ডার করে দিলো।
নেহাঃডান। কালকে চলে আসবে ইনশাআল্লাহ।তাহলে কালকে এসেই এই কাজটা করবো।
আদ্রিতা আজকে তাড়াতাড়ি বাসায় চলে আসে।আশমিনকে নেহার কাছে রেখে যেয়েও টেনশন লেগে ছিলো।নেহা আশমিনকে ঠিক মতন রাখতে পারবে কি না।
আদ্রিতা এসেই নেহার নাম ধরে ডাকে।নেহা চট জলদি মেহরাবের রুম থেকে বের হয়ে নিচে চলে আসে।
নেহাঃম্যাম।আপনি এসে পড়েছেন?
আশমিন মাকে দেখে তার কোলে ঝাপিয়ে পড়ে।আদ্রিতা সারাদিন পর বাচ্চাকে দেখে বুকে জড়িয়ে নেয়।আদ্রিতা আশমিনে গালে চুমু দেয়।আশমিনও আদ্রিতার গালে চুমু খায়।দুই হাত দিয়ে আদ্রিতার গলা জড়িয়ে ধরে আশমিন।
আদ্রিতা ওষ্ঠধর প্রসারিত করে নেহার দিকে তাকায়।
আদ্রিতাঃআশমিন জ্বালিয়েছে?
নেহাঃআরে না।অনেক শান্ত বাচ্চা আপনার ম্যাম।একটুও জ্বালাতন করে না।অনেক লক্ষী।
আদ্রিতাঃহুম একদম মেহরাব ভাইয়ের মতো। ঠান্ডা স্বভাবের।
নেহাঃঠান্ডা না আগুন।কি যে বলেন ম্যাম।আশমিন থেকে বেশিতো আপনার ভাই অত্যাচার করেছে।আপনার প্রশ্নই ভুল।প্রশ্ন হওয়া দরকার ছিলো মেহরাব জ্বালিয়েছে? (মনে মনে)
আদ্রিতাঃআচ্ছা। তুমি আজকে তাড়াতাড়ি চলে যেতে পারো। আমি যেহেতু এসে পড়েছি এখন আর তোমার কোনো কাজ নেই।
নেহাঃআচ্ছা ম্যাম।
আদ্রিতাঃহুম।
নেহা চলে আসলো সেখান থেকে।বাসায় আসতেই মিরা ঝাপিয়ে পড়ে নেহার উপর।
নেহাঃএই এই। হচ্ছেটা কি?বাইরে থেকে আসছি ফ্রেশটাতো হতে দে।
মিরাঃফ্রেশ ট্রেশ পড়ে।আগে বল কেমন লাগলো মেহরাব চৌধুরী কে?
নেহাঃএকদম জঘন্য।
মিরাঃদোস্ত এভাবে বলিস না তো।তোর চোখই কানা হয়ে গেছে।তুই ভালো মতো দেখিস নাই।যা সর।
মিরা নেহাকে ধাক্কা দিয়ে সোফার উপর ফেলে দিলো।
নেহাঃআমার থেকে বড় ওই ফাজিল মন্ত্রী হয়ে গেলো তোর কাছে?
মিরাঃফাজিল বলবি না একদম।আমাদের দেশের ভবিষ্যৎকে নিয়ে এমন আজেবাজে কথা বললে আমার মতো দেশপ্রেমিক তাহা মেনে নিতে পারবে না।একদম মামলা ঢুকে দিবো তোর নামে!!
নেহাঃকত বড় সাহস!!আর তুই কবের থেকে দেশ প্রেমিক হলি এতো?
মিরাঃযখন থেকে ওই ক্যাপ্টেনের প্রেমে পড়েছি।
নেহা মাথায় হাত দিয়ে বসে পড়লো।
নেহাঃতোর জীবনে কয়টা ছেলে নেহা?
মিরাঃকেন?একটা।
নেহাঃলাইক সিরিয়াসলি একটা!!
তুই বিয়ে করছিস একজনের সাথে।সুনাম করছিস আরেক জনের।আর প্রেমে পড়েছিস আরো এক জনের?
তোর মাথা ঠিক আছে দোস্ত?
মিরাঃমাথা ঠিকই আছে কিন্তু মন ঠিক নাই রে।তুই যেমন তোর মেহেরে তালাশে এই দেশে আসলি তেমনি আমিও ক্যাপ্টেন এর খোজেই বাংলাদেশে এসেছি।বিয়েটা শুধু একটা বাহানা ছিলো যাতে আব্বু আমাকে এখানে থাকতে দেয়।
তোর আর আমার মধ্যে পার্থক্য শুধু একটাই।তুই তোরটা নাম জানিস আমি আমারটার নামও জানি না।
কত জিজ্ঞেস করলাম তার সহকর্মীদের। কেউ আমাকে তার নামটা বলে নাই।উনি নাকি সিক্রেট মিশনে ছিলেন।
নেহাঃপার্থক্য আরো একটা আছে মিরা।আমি শুধু নামই জানি চেহারাটা মনে নেই।আর তোর আছে।
মিরার উষ্ণ দীর্ঘ শ্বাস ফেললো।
মিরাঃআমাদের দুই বান্ধুবিরই পোড়া কপাল রে!!
নেহাঃতোর না।শুধু আমার।বিয়েতে মনোযোগ দে।আংকেল ভালো ছেলে খুজেছেন।ওই ক্যাপ্টেনকে ভুলে যা।
মিরাঃতাহলে তুইও মেহের জিজুকে ভুলে যা।মেহরাব চৌধুরীর উপর মনোযোগ দে।আমাকে এটলিস্ট মন্ত্রীর শালী হওয়ার সুযোগ দে।
নেহাঃধুর। তোর সাথে কথা বলাই বেকার।আচ্ছা এটা বল তুই যে এই বিয়েটা করবি না।তাহলে বিয়ের দিন কি করবি?
মিরাঃপালিয়ে যাবো এস সিম্পল এস!
নেহাঃভেরি ফানি।
নেহা ভেংচু দিয়ে ওয়াশরুমে চলে গেলো।মিরা জানালা দিয়ে আকাশের বুক আলোকিত করা চাঁদটার দিকে এক ধ্যানে তাকিয়ে আছে।
মিরাঃক্যাপ্টেন।আমি আর আপনি কিন্তু বেশি দূরে নয়।একই আকাশের নিচে দাঁড়িয়ে আছি আমরা।আমি জানি আপনি একা দাঁড়িয়ে ওই চাঁদটাই দেখছেন।
মিরা ওষ্ঠধর প্রসারিত করে আবারো বলতে শুরু করলো।
যে মানুষ একজন অপরিচিত মেয়েকে বাচাতে নিজের জীবন মৃত্যুর মুখে ঢেলে দিতে পারে সেই মানুষ তার ভালোবাসার মানুষকে কতোই না ভালোবাসবে!
জানি না আপনি কোথায় আছেন।কিন্তু খুব করে চাই একটা দিন আপনার সাথে আমার দেখা হউক।সব কিছুর উর্ধে যেয়ে আপনাকে আমার করে ছাড়বো।
সেইদিন নিজেকে শত্রুদের কাছে তুলে দেয়ার পর ও যে হাসিটা আপনার মুখে ছিলো সেটা আবারো দেখতে চাই।
আপনি যাওয়ার পর একটা দিনও নেই যে আমি আপনার ব্যাপারে আপনার সহকর্মীদের কাছে খোজ নেই নাই।তাদের উত্তর একটাই থাকতো তারা জানে না আপনি কোথায়।
কিন্তু আমার মন বলতো আপনি সহিসালামত ফিরবেন।না ফিরলে যে আমার অনুশোচনা নিয়ে মরতে হতো। আমার পাকনামীর জন্য আপনাকে শাস্তি ভোগ করতে হয়েছিলো।প্রতি নামাযে আমার প্রথম আর শেষ চাওয়া আপনিই ছিলেন।
আমার ধৈয্যের ফল আমি পেলাম। কিছুদিন আগেই আমার ফোনে কল আসলো।আর তারা বললো আপনি সহিসালামত দেশে ফিরেছেন।নিয়তির খেলা দেখুন।তখনি দাদু অসুস্থ হলো।আর আব্বু আমাকে দেশের ভিসা কেটে দিলেন।ছুটে আসলাম আমি আপনার খোজ এ।
আদ্রিয়ান সমুদ্রের বালিতে গা এলিয়ে দিয়ে আকাশের চাঁদটাকে দেখছে।
আদ্রিয়ানঃতুমিও খুব একা তাই না চাঁদ?একদম আদ্রিয়ান চৌধুরীর মতো।
আচ্ছা আমি দোষ করলাম বলো?সেইদিন মিরা নামক মেয়েটাকে না বাচালে আমার ভিতর আত্মা আমাকে অনুশোচনা নামক তীক্ষ্ণ হাতিয়ার দ্বারা হত্যা করে ফেলতো।
এর থেকে নিজের গায়ে দিনের পর দিনে মার অত্যাচারে দাগটাও সম্মানিত মনে হয়।
আমি যদি সেদিন মিরাকে না বাচাতাম ওই শত্রুরা তাকে খুবলে খেতে একটুও দ্বিধাবোধ করতো না।নিজেদের হারের প্রতিশোধ মিরাকে দিয়ে পূরন করতো।আমি কি করে মেনে নিতাম এটা?
তুমি আমার স্ত্রী হয়েও কেন বুঝতে পারো না আমাকে তিথি পাখি?তুমি বলছিলে মিরা স্বার্থপর।কিন্তু আসার সময় আমার সহকর্মীরা বার বার বলছিলো মিরা প্রতিটা দিন তাদের ফোন দিয়ে বিরক্ত করেছে আমার খবর জানতে।
আর এদিকে তোমাকে যখন ছয় মাসের মাথায় আমি নিখোঁজ বলা হলো তুমি তা মেনে নিলে।আর একটা দিনও ফোন দিয়ে জিজ্ঞেস ও করো নাই আমি বেচে আছি নাকি মরে গিয়েছি।হয়তো মেনে নিয়েছিলে আমি আর নেই।
মিরার সাথে তুলনা করলে যে স্বার্থপর তোমাকে দেখায়।এতো অবহেলা কি আদো আমার পাওনা?
সারাটা জীবন অবহেলা আর তিরস্কারই পেলাম আমি।বারংবার ক্ষমা করে তোমার দিকে আবারো ছুটে আসি।তুমি কি একটা বার পারো না হাত বাড়িয়ে আমায় আকড়ে নিতে?
আমি সত্যিই খুব হয়রান হয়ে গিয়েছি।খুব ক্লান্ত আমি।আমার কাছে মনে হয় কি জানো আমাদের সম্পর্কটা আমি একাই টেনে নিয়ে যাচ্ছি।টেনে টেনে কি আর সম্পর্ক চলে?আর এভাবে একা বহন করলেতো একটা সময় গিয়ে বোঝা মনে হবে।
আমার নিয়তি কি আল্লাহ এমনই লিখেছেন?
আদ্রিয়ান এসব ভাবতে সেখানেই ঘুমিয়ে পড়ে।
নেহা আজ অনেক খুশ মেজাজে কাজে আসে।আদ্রিতা নেহা আসতেই বেড়িয়ে যায়। আরিয়ান আজকে খুব সকালেই চলে গিয়েছে।নেহা আশমিনকে নিয়ে প্রথমেই মেহরাবের রুমে যায়।
যেই মেহরাবের রুমে পা রাখবে তখনই খেয়াল করে মেহরাব বেডে ঘুমিয়ে আছে।নেহা আহম্মক হয়ে যায়।
নেহাঃকি রে।আশমিন।আমি আসার পর থেকে আপনার মামার বাসা ফেভারিট হয়ে গেলো নাকি।যখনই আসি তখনই বাসায় পাই।
মেহরাব সারা রাত বাইরেই ছিলো।সকালে ফজর নামায পড়ে এসে ঘুম দেয়।
নেহা আর রুমে প্রবেশ করলো না।চটজলদি আশমিনকে খাওয়াইয়ে কফি আর নাস্তা বানিয়ে ফেলে মেহরাবের এর জন্য।তারপর দোয়া কালাম পড়ে মেহরাবকে ঘুম থেকে জাগাতে যায়।
মেহরাব বেঘোর ঘুম।যেন দুনিয়ায় ঘুমই প্রধান কাজ।আর তিনি তা মনোযোগ দিয়ে পালন করছেন।
আপনার পছন্দের গল্পের নাম কমেন্টে জানান
সবার আগে সব পর্ব পেতে যুক্ত হন আমাদের ফেসবুক পেজে।
চলবে ...
৩৯ তম পর্ব পড়তে এখানে ক্লিক/ট্যাপ করুন
লেখক সংক্ষেপ:
তরুণ লেখিকা জান্নাতুল ফেরদৌস সিমরান সম্পর্কে তেমন কিছুই জানা যায়নি। তবে তিনি নিজের সম্পর্কে লিখেছেন, আমি আমার মতো। আমি কারো মতো না। আমি আমিতেই পারফেক্ট। যারা আমাকে এমনভাবে গ্রহণ করতে পারবে, তারাই আমার আপন।
কবিয়াল
কবিয়াল’এ প্রকাশিত প্রতিটি লেখা ও লেখার বিষয়বস্তু, ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়া ও মন্তব্যসমুহ সম্পূর্ণ লেখকের নিজস্ব। প্রকাশিত সকল লেখার বিষয়বস্তু ও মতামত কবিয়াল’র সম্পাদকীয় নীতির সাথে সম্পুর্নভাবে মিলে যাবে এমন নয়। লেখকের কোনো লেখার বিষয়বস্তু বা বক্তব্যের যথার্থতার আইনগত বা অন্যকোনো দায় কবিয়াল কর্তৃপক্ষ বহন করতে বাধ্য নয়। কবিয়াল’এ প্রকাশিত কোনো লেখা বিনা অনুমতিতে অন্য কোথাও প্রকাশ কপিরাইট আইনের লংঘন বলে গণ্য হবে।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন