উপন্যাস : কপোত কপোতীদের গল্প
লেখিকা : আনআমতা হাসান
গ্রন্থ :
প্রকাশকাল :
রচনাকাল : ১০ নভেম্বর, ২০২২ ইং
লেখিকা আনআমতা হাসানের “কপোত কপোতীদের গল্প” শিরোনামের এই ধারাবাহিক উপন্যাসটি তার ব্যক্তিগত ফেসবুক পেজ থেকে নেয়া হয়েছে। ‘কবিয়াল’ পাঠকদের জন্য উপন্যাসটি পর্ব আকারেই প্রকাশিত হবে। লেখিকা অনবদ্য এ উপন্যাসটি ২০২২ সালের নভেম্বর মাসের ১০ তারিখ থেকে লেখা শুরু করেছেন।
![]() |
কপোত কপোতীদের গল্প || আনআমতা হাসান |
৭৪ তম পর্ব পড়তে এখানে ক্লিক/ট্যাপ করুন
কপোত কপোতীদের গল্প || আনআমতা হাসান (পর্ব - ৭৫)
নিশা দরজার সামনে মাথা নিচু করে দাঁড়িয়ে নম্র কন্ঠে জিজ্ঞেস করল
- মা আসবো?
রুমের ভিতর থাকা স্টিলের আলমারির দরজা লাগাতে লাগাতে মিসেস শিখা স্বাভাবিক কন্ঠে উত্তর দিল
- আসো।
নিশা রুমের ভিতর এসে দাঁড়ায়। সেদিন দুপুরে বাসায় আসার পর থেকে মিসেস শিখার সামনে নিজেকে কেমন যেন অপরাধী অপরাধী লাগে তার। রিশান তার সাথে যাই করুক না কেন, মিসেস শিখা প্রথম থেকেই তাকে নিজের মেয়ের মতো ভালোবেসেছে। তার সৌন্দর্য নিয়ে কেউ কিছু বললে সে প্রতিবাদ করেছে। এখন তার চলে যাওয়ার কথা পাঁচকান হলে আবার হয়তো তাকে কথা শোনাবে। কিন্তু সেও তো তার যায়গায় ঠিক, হয়তো। যে নিজের এখন কনফিউজড তার কি করা উচিত তা নিয়ে। একবার মন বলছে আগের সবকিছু ভুলে নতুন করে রিশানের সাথে সুখের সংসার শুরু করতে, আবার মন বলছে না রিশান যে জঘন্য কাজ করেছে তার ক্ষমা হয় না। আলমারি লাগিয়ে চাবিটা খাটের তোষকের নিচে রেখে বিছানায় বসেন মিসেস শিখা। ইশারায় তার সামনে বিশানার অংশটা দেখিয়ে বললো
- বস।
নিশা গুটি গুটি পায়ে গিয়ে বিছানায় বসে। মিসেস শিখা নিশার দিকে পূর্ণ দৃষ্টিতে তাকিয়ে বললো
- আজকে আমি তোমাকে একটা গল্প শোনাবো। আমার জীবনের গল্প।
নিশা কিছু বললো না, শুধু তাকিয়ে থাকলো শ্যামারঙা গায়ে কলাপাতা রঙের সুতির শাড়ি পরা তার মা'র সমবয়সী শাশুড়ির দিকে। মিসেস শিখা বলা শুরু করল
- আমার বাবা নবাব আসকারী জুট মিলসের ইঞ্জিনিয়ার ছিল। তিন বোনের মধ্যে আমি সব থেকে ছোট আর সহজ সরল ছিলাম বলে, সবাই আমাকে অনেক আদর করতো। সবার আদর ভালোবাসা পেয়ে বড় হতে লাগলাম আমি। স্কুলের গন্ডি পেরিয়ে কলেজে উঠি।
বোনদের মধ্যে আমিই ছিলাম সবচেয়ে বেশি মেধাবী। তাই বাবার খুব ইচ্ছে ছিল আমাকে বড় ইঞ্জিনিয়ার বানানোর। তাই আমার বড় দুই বোনের কলেজ পড়ার সময় বিয়ে হলেও, আমার বিয়ে নিয়ে বাসায় কোন কথা হতো না। উল্টো ভালো কলেজে পড়ার জন্য বাবা আমাকে ঢাকা পাঠালেন। বড় বোনের শশুরবাড়ি, কলাবাগান থেকে ঢাকা মহিলা কলেজে পড়তাম। একদিন কলেজ শেষে বাসায় যাওয়ার জন্য রাস্তার পাশে দাঁড়িয়ে রিকশা খুঁজছিলাম। তখন একটা ফর্সা, লম্বা ছেলে এসে হাতে একটা কাগজ ধরিয়ে দিয়ে, হালকা হেসে চলে যায়। ছেলেটা চলে গেলে আমি কাগজটা খুলে দেখি সেটা একটা চিঠি। চিঠিটা পড়ে জানতে পারি ছেলেটা নাম নিয়াজ। আমাদের কলেজের পাশের প্রাইভেট কোম্পানিতে চাকরি করে। তার জন্মের সময় তার মা মারা গিয়েছে। পাঁচ বছর বয়সে বাবাও মারা যায়। চাচা রিকশা চালিয়ে নিজের বউ আর চার বাচ্চা নিয়েই সংসার চালাতে পারতো না। তাকে কিভাবে দেখিবে। তাই তাকে এতিম খানায় দিয়ে দেয়। সেখান থেকেই লেখাপড়া শেষ করে এই চাকরি নেয় সে। দুদিন আগে আমাকে রিকশার জন্য রাস্তায় দাঁড়িয়ে থাকতে দেখে, আমার প্রেমে পড়ে গিয়েছে। সামনে বলার সাহস হচ্ছে না তাই চিঠি দিয়ে বলছে। আমি বিষয়টা নিয়ে তখন আর কোন মাথা ঘামাইনি। তবে চিঠিটাও আমি ফেলিনি। কিছু না ভেবেই কেন জানি নিজের কাছে রেখে দিয়েছিলাম। তারপর থেকেই প্রতিদিন কলেজে ঢুকার সময় আর কলেজ থেকে বের হওয়া সময় দেখতাম নিয়াজ রাস্তায় দাঁড়িয়ে আমার দিকে তাকিয়ে আছে। আমি কিছু বলতাম না আর উনিও আমাকে কিছু বলতো না। চুপচাপ অসহায়ের মতো দাঁড়িয়ে শুধু আমাকে দেখতো। দেখে খুব মায়া হতো। বান্ধুবীদের বিষয়টা জানালে তারাও পরামর্শ দিল নিয়াজকে হ্যাঁ বলে দিতে। তারা আমাকে বুঝালো ছেলে সুদর্শন, শিক্ষিত, আমাকে কতো ভালোবাসে এমন ছেলেকে রিজেক্ট করার কোন মানে হয় না। আমিও হ্যাঁ বলে দেই। চলতে থাকে আমাদের প্রেম।
মিসেস শিখা কথাগুলো বলে একটু থেমে আবার বলা শুরু করল
- তখন তো এতো ফোন ছিল না। ক্লাস শেষ করেই নিয়াজের সাথে আশেপাশের কোথাও বিশ কি তিরিশ মিনিটের জন্য ঘুরতে যেতাম। এভাবে কেটে গেল এক বছর। আমি খুব ভালো রেজাল্ট করে সেকেন্ড ইয়ারে উঠলাম। একদিন নিয়াজ আমাকে বিয়ে করতে বলে। আমি রাজী হইনা। আমি এখনো লেখাপড়া করতে চাই। আমি বাবার স্বপ্ন পুরোন করে ইঞ্জিনিয়ার হতে চাই। কিন্তু নিয়াজ আমার কথা না শুনে, উল্টো আমাকে বুঝায় বিয়ের পড়েও আমি লেখাপড়া করতে পারবো। শুধু লেখাপড়ার উসিলা দিয়ে বিয়ে করতে চাচ্ছি না, কেন? তাহলে কি তাকে আমি ভালোবাসি না? তার সাথে টাইম পাস করছি। এক কথা দুই কথা আমাদের মধ্যে ঝগড়া হয়। আমি ঝগড়া করে চলে আসছিলাম, তখনই নিয়াজ আমাকে ডেকে বলে পরশুদিন সে আমার জন্য অপেক্ষা করবে। হয় তাকে পরশুদিন আমি ওকে বিয়ে করবো, না হয় ওকে চিরদিনের জন্য হারাবো।
মিসেস শিখা পুনরায় একটু থেমে আবার বলা শুরু করল
- খুব ভালোবেসে ফেলেছিলাম আমি ও'কে। তাই ও'কে বিয়ে করতে রাজী হয়ে যাই। বিয়ে করি দুজনে আর বিয়ের পর ওর বুদ্ধিতে বাবার বাড়ি যাই। বাবাকে বলি আমদের বিয়ের কথা। বাবা খুব কষ্ট পায়। রেগে আমাদের বাড়ি থেকে বের করে দেয়। আমার সাথে সমস্ত সম্পর্ক ছিন্ন করে। নিয়াজ আমাকে নিয়ে ঢাকায় চলে আসে। ছোট একটা দুই রুমের বাসা ভাড়া নেই। সেই বাসায় আমাদের টোনাটুনির সংসার গড়ে উঠে। সাথে আমার লেখাপড়াও চলতে থাকে। একমাস, দুইমাস, তিনমাস হয়ে যায়। মা, আপুরা মেনে নিলেও বাবা আমাদের মেনে নেয় না। নিয়াজ নতুন বুদ্ধি বের করে যাতে বাবা আমাদের মেনে নেয়। একবছর পর আমার কোল জুড়ে আসে, আমার আর নিয়াজের ছেলে রিশান। আমার জীবনের সবচেয়ে বড় প্রাপ্তি।
এতক্ষণ চোখ মুখ গম্ভীর থাকলেও, ছেলের জন্মের কথা মনে পড়তেই মুখে হাসির রেখা ফুটে উঠে মিসেস শিখার। কিন্তু তা ক্ষনিকের জন্য, পুনরায় গম্ভীর কন্ঠে বললো
- বোনদের মাধ্যমে রিশানের জন্মের খবর বাবা জানতে পারে। কিন্তু তাও বাবা আমাদের সাথে যোগাযোগ করে না। রিশানের বয়স যখন এক বছর তখন রিশানকে নিয়ে বাবার বাড়িতে আবার যাই আমরা। কিন্তু তখনও বাবা আমাদের মেনে নেয় না। তার দুই তিনদিন পর একদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে দেখি নিয়াজ বাসায় নেই। বিছানায় নিয়াজের জায়গায় একটা চিরকুট। যেখানে লেখা ছিল নিয়াজের আমাকে বিয়ে করার আসল কারণ। নিয়াজ আমাকে ভালোবাসতো না। ওর কাজই হলো সহজ সরল মেয়েদের প্রেমের জালে ফাসিয়ে বিয়ে করা। তারপর তাদের অর্থ সম্পদ আত্মসাৎ করে নিয়ে পালায়। কিন্তু আড়াই বছর আমার পিছনে ঘুরেও কোন কাজ হয়নি। সে আমার পিছন আর সময় নষ্ট করতে চায় না। তাই সে আমাদের ছেড়ে চলে যাচ্ছে। কি ভাগ্য আমার। নিজের ভালোবাসার মানুষের কাছ থেকে জীবনে মাএ দুটো চিঠি পাই। যার একটা ছিল সম্পর্ক গড়ার আর একটা সম্পর্ক ভাঙার।
নিশা চোখ থেকে জল গড়িয়ে পড়ে। কিন্তু মিসেস শিখা চোখে কোন পানি নেই। আঠাশ বছর আগের ক্ষত এখন আর তেমন ব্যথা দেয় না তাকে। আগের মতো বলতে থাকেন তিনি
- আমি রিশানকে নিয়ে বড় আপার বাসায় উঠি। খবর পেয়ে বাবা বড় আপার বাসায় চলে আসে। আমাকে বাসায় নিতে রাজি হয়, কিন্তু একটা শর্তে। আমার ছেলেকে তারা নিবে না, তাকে অনাথ আশ্রমে দিয়ে দিতে হবে আর আমাকে সম্পুর্ন মনোযোগ দিয়ে লেখাপড়া করতে হবে।
বিষ্মিত চোখে তাকায় নিশা। খুব অবাক হয় সে, একজন বাবা কিভাবে নিজের মেয়ের থেকে তার সন্তানকে আলাদা করে দিতে চায়। পরক্ষণেই আবার ভাবে যে বাবা জন্ম দিয়েছে সেই যদি ছেড়ে দিতে পারে, তাহলে নানার কি দোষ। খুব কষ্ট হয়ে নিশার তার শাশুড়ি আর তার স্বামীর জন্য। মিসেস শিখা বলতে থাকল
- আমার বাবা আর স্বামী দুজনেই নিজেদের সার্থটাই দেখলো, আমার কথা কেউ ভাবলো না। সন্তান খারাপ হলেও তো মা তাদের ছেড়ে যেতে পারে না। আর আমার মাএ এক বছরের নিষ্পাপ অবুঝ ছেলেকে আমি কিভাবে ছেড়ে যেতে পারি। তাছাড়া নিয়াজ এতিমখানাতে বড় হয়েছে বলেই পরিবারের গুরুত্ব, মায়া মমতা বুঝে না। বুঝে শুধু টাকা। আমি চাই না আমার রিশানও তার বাবার মতো হোক। আমি বাবার শর্তে রাজী হইনা। বাবা অনেক রাগারাগি করে চলে যায়। আমি দুলাভাইকে বলি আমাকে একটা চাকরি নিয়ে দিতে। ইন্টার পাশ করা মেয়ে, তার উপর এক বছরের রিশানকে নিয়ে কোন কাজ করা সহজ হবে ভেবে, দুলাভাই আমাকে একটা শোরুমে চাকরি নিয়ে দেয়। শোরুমের মালিক ছিল মহিলা। আমার সম্পর্কে সব কিছু শুনে উনি রিশানকে সাথে করে শোরুমে নিয়ে কাজ করার অনুমতি দেয়। সেই টাকা দিয়ে মা ছেলের সংসার চলতো। জানো আমার ছেলেটা ছোট থেকেই খুব লক্ষি। যখন ওর বয়স দশ বছর তখন আমি তো সকালে শোরুমে চলে যেতাম আসতাম সন্ধ্যায়। ও নিজে নিজে স্কুল থেকে এসে ঘর পরিষ্কার করতো, রান্না করতো। বেশি কিছু তো ও রান্না করতে পারতো না, আর ঘরে থাকতোও না। ওই ভাত, আলুভাজি, আলুভর্তা আর ডিম ভাজি করতো। ছোটবেলায় একদিন ওর বাবার কথা জিজ্ঞেস করেছিল, আমি বলেছিলাম ওর বাবা আমাকে আর ওকে পছন্দ করে না। তাই আমাদের ছেড়ে চলে গিয়েছে। তারপর থেকে এই নিয়ে আর কখনো কিছু জিজ্ঞেস করেনি। যদিও পরে ও প্রাপ্ত বয়স্ক হলে আমি ওকে সব কাহিনি বলি। ও খুব কষ্ট পেত, অন্যদের বাবার কথা বলতে শুনলে বা বাবাদের সাথে ঘুরতে দেখলে। কিন্তু তা আমাকে কখনোই বুঝতে দিতো না। মাঝে মাঝে আমাকে লুকিয়ে কান্না করতো।
নিশার চোখ দিয়ে অঝোরে জল পড়ছে। মিসেস শিখা নিশার মাথায় হাত বুলিয়ে বললো
- কাঁদে না বউমা। দেখ আল্লাহ রহমতে এখন আমরা খুব ভালো আছি, সুখে আছি। নিয়াজের উপরও আমার কোন রাগও নেই বা কোন আফসোসও নেই। উল্টো আমি ওনাকে দেখলে একটা ধন্যবাদ দিতাম। আজকে ওনার সাথে আমার বিয়ে না হলে আমি আমার রিশানের মা হতে পারতাম না আর আমার এই মিষ্টি বউ মা'কেও পেতাম না। তাই না।
নিশার কান্নার গতি বেড়ে যায়। কন্দনরত কন্ঠে বললো
- আমাকে ক্ষমা করে দিন মা। আমি আপনাদের এতো কষ্ট দিয়েছি।
মিসেস শিখা নিজের শাড়ির আঁচল দিয়ে নিশার চোখের পানি মুছে দিতে দিতে বললো
- তোমার কোন দোষ নেই। তোমাদের মধ্যে যে সম্পর্ক ঠিক ছিল না তা আমি আর তোমার মা আগে থেকেই বুঝতে পেরেছি। কিন্তু তোমাদের কাউকে কিছু বলিনি। কারণ আমরা ভেবে ছিলাম হয়তো তোমাদের মধ্যে ছোট খাট মন মালিন্য হয়েছে। তোমরা নিজেরাই তা ঠিক করে নিতে পারবে। দোষটা আমাদের, আমাদের আরও আগেই তোমাদের সাথে কথা বলার প্রয়োজন ছিল।
একটা দীর্ঘনিশ্বাস ফেলে মিসেস শিখা আবার বললো
- সন্তান হিসেবে ভালো বলে স্বামী হিসেবেও যে আমার ছেলে ভালো হবে সেই গ্যারান্টি দিতে না পারলেও, মা হিসেবে অন্তত এটুকু বলতে পারি আমার ছেলে সত্যিই তোমাকে খুব ভালোবাসে বউ মা। আমার পড়ে ও তোমাকেই শুধু ভালোবেসেছে। তোমাকে হারানোর ভয় থেকেই ও এই ভুলটা করে ফেলেছে। জানি ওর করা ভুলটা অনেক বড়। তবুও আমি তোমার কাছে অনুরোধ করছি মা আর কারোও না হোক নিজের সন্তানের কথা ভেবে একটাবার আমার ছেলেটাকে ক্ষমা করে দেও। দেখ মা, আমি বলছি তুমি ঠকবে না।
মিসেস শিখার অনুনয় কন্ঠে বলা কথাগুলো শুনে নিশা নম্র কন্ঠে বললো
- প্লিজ মা এমন করে বলবেন না। আমি এখন থেকে চেষ্টা করবো। স্যারের সাথে সবকিছু ঠিকঠাক করে নেওয়ার।
মিসেস শিখা কপালে ভাঁজ ফেলে বললো
- আগে তোমার স্যার ডাকাটা বন্ধ করতো বউ মা। তোমার মুখে এই স্যার ডাকটা শুনলে না, মনে হয় রিশানের কোন স্টুডেন্ট বাসায় এসেছে।
কথাটা বলেই তিনি হেসে দেয়। নিশাও কথাটা শুনে মাথা নিচু করে লাজুক হাসে।
আপনার পছন্দের গল্পের নাম কমেন্টে জানান
সবার আগে সব পর্ব পেতে যুক্ত হন আমাদের ফেসবুক পেজে।
চলবে ...
৭৬ তম পর্ব পড়তে এখানে ক্লিক/ট্যাপ করুন
লেখক সংক্ষেপ:
তরুণ লেখিকা আনআমতা হাসান সম্পর্কে তেমন কিছুই জানা যায়নি। তবে জানতে পারলে অবশ্যই কবিয়াল পাঠকদের জন্য তুলে ধরা হবে।
কবিয়াল
কবিয়াল’এ প্রকাশিত প্রতিটি লেখা ও লেখার বিষয়বস্তু, ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়া ও মন্তব্যসমুহ সম্পূর্ণ লেখকের নিজস্ব। প্রকাশিত সকল লেখার বিষয়বস্তু ও মতামত কবিয়াল’র সম্পাদকীয় নীতির সাথে সম্পুর্নভাবে মিলে যাবে এমন নয়। লেখকের কোনো লেখার বিষয়বস্তু বা বক্তব্যের যথার্থতার আইনগত বা অন্যকোনো দায় কবিয়াল কর্তৃপক্ষ বহন করতে বাধ্য নয়। কবিয়াল’এ প্রকাশিত কোনো লেখা বিনা অনুমতিতে অন্য কোথাও প্রকাশ কপিরাইট আইনের লংঘন বলে গণ্য হবে।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন