উপন্যাস        :        দোলনচাঁপার সুবাস
লেখিকা        :         তাসফিয়া হাসান তুরফা
গ্রন্থ               :         
প্রকাশকাল   :         
রচনাকাল     :         ১১ই সেপ্টেম্বর, ২০২৩ ইং

লেখিকা তাসফিয়া হাসান তুরফার “দোলনচাঁপার সুবাস” শিরোনামের এই ধারাবাহিক উপন্যাসটি তার ব্যক্তিগত ফেসবুক পেজ থেকে নেয়া হয়েছে। ‘কবিয়াল’ পাঠকদের জন্য উপন্যাসটি পর্ব আকারেই প্রকাশিত হল। লেখিকা অনবদ্য এ উপন্যাসটি  ২০২৩ সালের ১১ই সেপ্টেম্বর থেকে লেখা শুরু করেছেন। 
Bangla Golpo দোলনচাঁপার সুবাস || তাসফিয়া হাসান তুরফা
দোলনচাঁপার সুবাস || তাসফিয়া হাসান তুরফা

৫৭ তম পর্ব পড়তে এখানে ক্লিক/ট্যাপ করুন

দোলনচাঁপার সুবাস || তাসফিয়া হাসান তুরফা (পর্ব - ৫৮)


নিশীথ নিজ কেবিনে বিরতিহীনভাবে পায়চারি করছে। বাবার সাথে কথা বলবে বলবে করেও এখনো তার কেবিন পর্যন্ত যেতে পারেনি সে। নিজের বাবার সাথে সামান্য কথা বলার আগে যে আগে কেউ এরকম দ্বিধাদ্বন্দে ভুগে, এমন ঘটনা দুনিয়াতে বেশ বিরল। দুঃখজনক হলেও নিশীথের সেক্ষেত্রে তা ঘটছে। বেচারা বহু ভেবেচিন্তে কি দিয়ে কথা শুরু করবে আর কিভাবে শেষ করবে তা ভেবেই চলেছে কখন থেকে! এর মাঝে একবার কথা বলবেনা বলার জন্য দোলার নাম্বারে কল দিয়েছিল নিশীথ কিন্তু ও আশ্চর্যের সাথে লক্ষ্য করলো দোলনচাঁপা ইতিমধ্যেই সুন্দরমতোন নিজের ফোন সুইচড অফ করে রেখেছে। নিশীথের ব্যাপক রাগ হলো! ও আগে ভাবতো ওর জিদ সবচেয়ে বেশি কিন্তু দোলাকে বিয়ে করতে বুঝতে পারছে ওর বউ কোনো অংশেই ওর চেয়ে কম না। বাইরে থেকে শান্ত-শিষ্ট ঠান্ডা মাথার অধিকারিণী হলেও ভেতর দিয়ে তেজ ও জিদ দুটোই আছে দোলার মাঝে!
বেশ খানিকটা ভাবার পর নিশীথ ঠিক করলো ও এবার আয়মান সাহেবের কাছে যাবে। নিজের বাবাই তো, যতই তাদের মধ্যে দূরত্ব থাকুক এটুকু কথা বলতে কিসের এত দ্বিধাবোধ? রাজি হলে হবেনা না হলে নেই, তবু নিশীথ ওর তরফ থেকে ছেলে হিসেবে দায়িত্ব পালন করবে! সিদ্ধান্ত নিয়ে নিশীথ খানিকটা নির্ভার হয়। এবার একটু ভালো লাগছে! যা হওয়ার পরে দেখা যাবে। আপাতত আগে বাবার কাছে যাওয়া হোক!
আয়মান সাহেব একটি ফাইল পড়ে দেখছিলেন। নতুন ডিল সাইন করার আগে রুলস-রেগুলেশনস, শর্ত সবকিছু পড়ে দেখছিলেন ভালোভাবে। এরই মাঝে দরজায় টোকা পড়লো। আয়মান সাহেব ফাইলে চোখ রেখেই বললেন,
---কাম ইন!
---আসসালামু আলাইকুম, স্যার। আরেফিন স্যার আপনাকে ডাকছিলেন তার কেবিনে।
অফিসের পিওন এসে বললো।
---আমি এখন ব্যস্ত আছি। ওকে বলো ফ্রি হয়ে দেখা করবো ওর সাথে।
---আচ্ছা। স্যার, আপনার জন্য কি চা কিছু আনবো?
---নো থ্যাংকস। এখন আমি ব্যস্ত আছি বললামই তো! কোনো ডিস্টার্বেন্স চাইনা। লিভ মি আলোন।
---জি, স্যার!
পিওন চলে যেতেই আয়মান সাহেব পুনরায় কাজে মনোযোগ দিলেন। এদিকে
---তুমি আবার এসেছো ডিস্টার্ব করতে? বলেছি না এখন চা খাবোনা?
আয়মান সাহেব ধমকে উঠলেও অপর পক্ষ হতে কোনো সাড়াশব্দ না পাওয়ায় তিনি ফাইল থেকে চোখ তুলে তাকালেন। সামনে নিশীথকে দেখে চমকে গেলেন। সচারাচর কোনো মিটিং বা জরুরি কিছু ছাড়া নিশীথের সাথে তার দেখা হয়না। তাও সেটা কনফারেন্স রুম অব্দিই সীমাবদ্ধ। শেষ কবে নিশীথ তার কেবিনে এসেছে আয়মান সাহেব মনে করতে পারলেন না! তাই ছেলেকে এ সময় তার কাছে আসতে দেখে তিনি অনেকটাই অবাক হয়েছেন! কণ্ঠে বিস্ময় ধরে রেখেই বললেন,
---তুমি?
---হুম। ভেতরে আসতে পারি নাকি আপনি বেশি ব্যস্ত? আমি চলে যাবো?
নিশীথের কথায় আয়মান সাহেব কিছু একটা বলতে যেয়েও বললেন না। আপাতত তিনি নিশীথের কথা শুনে বিস্ময়ে আছেন। নিশীথ বললো
---ব্যস্ত একটু আছি। তবে এসো!
নিশীথ এসে চেয়ার টেনে বসলো ঠিকি তবে কিছু বললোনা। আয়মান সাহেব শুধালেন,
---কোনো কাজ ছিলো?
---না!
নিশীথ আনমনে উত্তর দিলো। এবার যেন আয়মান সাহেব আরেকটু চমকে গেলেন। নিশীথ তার কাছে এসেছে, তাও আবার কোনো কাজ ছাড়াই? তবে কি তার সাথে সময় কাটাতে এসেছে? কিন্তু এমনটা তো হওয়ার কথা না! তবে কি হয়েছে? আয়মান সাহেব মনে মনে অনেককিছু ভাবলেন কিন্তু সমীকরণ মিললোনা। এর মাঝে নিশীথ বিনা ভনিতা করে সরাসরি বললো,
---উম, একচ্যুয়েলি আমার বাসায় পরশুদিন দুপুরে লাঞ্চের ব্যবস্থা করেছি...
---তো?
আয়মান সাহেব শূন্য দৃষ্টিতে প্রশ্ন করলেন। নিশীথ কি তাকে দাওয়াত দিতে এসেছে? কথাটা ওর মুখ থেকে শোনার জন্য তিনি ইচ্ছে করে জিজ্ঞেস করলেন। নিশীথ চোখমুখ শক্ত করে বললো,
---আপনার দাওয়াত রইলো।
ছেলের মুখে এ কথা শুনে আয়মান সাহেব এর চোখদুটো কিঞ্চিৎ চকচক করলো। নিশীথ তা দেখতে ব্যর্থ হলো! আয়মান সাহেব সযত্নে মনের গহীনে বিস্ময় ঢেকে শুধালেন,
---তোমার মা ও দাদুকে বলেছো?
---জি, সকালেই কথা হয়েছে তাদের সাথে, দুজনেই যাবে। শুধু আপনাকে বলা বাকি ছিলো তাই বলতে এলাম!
আয়মান সাহেব একটি দীর্ঘশ্বাস ফেলে মাথা নাড়লেন। বরাবরের ন্যায় এবারো নিশীথ সর্বশেষ তাকে জানালো। ছোটবেলা থেকে আজ অব্দি নিশীথ ওর যেকোনো কিছু হোক তা ভালো,মন্দ সব আগে মা ও দাদুকে জানায় এরপর তার কানে পৌঁছায়। এখনো বিষয়টা পরিবর্তন হতে পারলোনা। হয়তো কোনোদিন হবেও না? এ দূরত্ব কবে ঘুচবে?
আয়মান সাহেব মাথা তুলে দেখলেন নিশীথ ঠাই তাকিয়ে আছে তার দিকে। উনি তাকাতেই নিশীথ বললো,
---আমি উঠছি তাহলে? সময় হলে আসবেন। দোলনচাঁপা চায় আপনি আসুন। ও খুব খুশি হবে!
নিশীথ উঠে চলে যাচ্ছিলো। এমন সময় গলা ঝেড়ে আয়মান সাহেব বললেন,
---আর তুমি? তুমি চাওনা আমি আসি?
নিশীথ পেছন ফিরে বাবার দিকে তাকালো। আয়মান সাহেব উত্তরের আশায় মনোযোগ দিয়ে চেয়ে আছেন ওর পানে। বাবার চোখেমুখে আশা, একটাবার ওর মুখ থেকে হ্যাঁ শোনার আকাংক্ষা। নিশীথ একবার ভাবলো, ও বলে দিবে "দোলনচাঁপার চেয়েও বেশি আমি চাই আপনি আসুন আমার বাসায়!"
কিন্তু ওর দ্বিতীয় সত্ত্বা ওকে মনের কথা মুখে বলতে দিলোনা। বরং নিশীথের মুখ দিয়ে বেরোলো,
---আমার বউ যা চায় আমিও তাই চাই। দোলনচাঁপা খুশি হলেই আমি খুশি!
বাবাকে দাওয়াত দিয়ে নিশীথ প্রসন্নচিত্তে বের হয়ে চলে গেলো কেবিন থেকে। এদিকে পেছনে বসে থাকা আয়মান সাহেবের বুক চিড়ে বের হলো আরেকটি আক্ষেপের নিঃশ্বাস! চোখ ফিরিয়ে পুনরায় ফাইল দেখায় তিনি মন দিলেও প্রকৃত মনোযোগ তার পড়ে রইলো নিশীথের কথায়!
____________________
দোলা বসে গল্প করছিলো পারভীন বেগম ও ভাইবোনদের সাথে। চা ও বিস্কুটের সাথে এতক্ষণ সকলের আড্ডা জমেছিলো বেশ ভালোই। এর মাঝে শিমুল ও কামিনি ওদের ছাদ দেখতে চাইলো। দোলাকে নিয়ে যেতে চাইলেও ও যেতে চাইলোনা। অতঃপর ওরা দুজনেই ছাদে চলে গেলো মা-মেয়েকে বাসায় রেখে। ওরা চলে যেতেই দোলা পারভীন বেগমকে বললো,
---তোমার কি হয়েছে, মা? সেই কখন থেকে দেখছি অন্যমনস্ক হয়ে কিছু ভাবছো অথচ বলছোনা! এতক্ষণ ওদের সামনে জিজ্ঞেসও করতে পারছিলাম না। এবার তো আমরা একা আছি। এখন বলো?
পারভীন বেগম মেয়ের দিকে তাকালেন। জিজ্ঞাসু দৃষ্টিতে তার চেয়ে থাকা দোলাকে বললেন,
---তুই খুশি আছিস তো, দোলন?
---এ আবার কেমন কথা, মা? তোমার কি মনে হচ্ছে আমি খুশি নেই?
দোলার পাল্টা প্রশ্নে পারভীন বেগম অনেকটা বিরক্ত হলেন। চোখ পাকিয়ে বললেন,
---প্রশ্ন করেছি সরাসরি জবাব দিবি। পাল্টা প্রশ্ন করতে বলেছি তোকে?
দোলা এবার থামে। শান্ত ভংগিতে সিরিয়াস হয়ে তাকায় মায়ের দিকে। সরাসরি তার চোখের দিকে তাকিয়ে বলে,
---আমি খুশি আছি, মা। নিশীথ আমাকে অনেক ভালো রেখেছেন। তার পক্ষে যতটুকু সম্ভব তার চেয়েও বেশি দিয়ে চেষ্টা করছেন আমায় ভালো রাখতে। তুমি কেন এসব ভাবছো?
---আমি জানি নিশীথ তোকে ভালো রাখার সবটা চেষ্টা করবে। তুই হয়তো ভালোও আছিস। কিন্তু নিশীথ? ও ভালো আছে তো?
এবার মায়ের প্রশ্নে দোলা মাথা নিচু করে ফেলে। তা দেখে পারভীন বেগমের মনে ভয় হয়। তিনি আঁতকে উঠে বল্লেন,
---কি হয়েছে, দোলন? নিশীথ এখানে সুখে নেই, তাইনা? আমায় সবটা খুলে বল। আমি ভাবছিলাম এমন কিছুই হবে। ও সবসময় আরাম-আয়েশে বড় হওয়া ছেলে ও কি কিরে এরকম জীবনযাপনে অভ্যস্ত হতে পারবে! এজন্যই আমার ভয় হচ্ছে। তোর জন্যই দুজনের বাড়ি ছাড়তে হলো। তোদের মধ্যে কোনো অশান্তি হচ্ছে না তো?
মায়ের প্রশ্নে দোলা মাথা চাপড়ালো। নিশীথ এ পর্যন্ত ওর জন্য কি কি করেছে, নিশীথ এখানে কেমন আছে তার সবটুকুই বললো। এমনকি সেদিন ছাদে যে নিশীথ ওর সব ভ্রান্ত ধারণা দূর করে দিয়েছে সেসবও বললো। সব শুনে পারভীন বেগম যেমন বিস্মিত হলেন ঠিক তেমনি নিশীথের প্রতি তার সম্মান ও ভালোবাসা বেড়ে গেলো। খানিকটা আবেগপ্রবণ হয়ে বললেন,
---আমার নিজের উপর লজ্জা লাগছে নিশীথের সম্পর্কে ওরকম ভাবার জন্য! যে ছেলে তোর জন্য নিজের সবকিছু ছেড়ে দিতে পারে সে ছেলের সাথে তুই সুখে থাকবিনা তো কে থাকবে? আমায় মাফ করে দিস রে মা, নিশীথকে নিয়ে এসব ভাবার জন্য! এজন্যই আমি কিছু বলতে চাইছিলাম না। নেহাৎ তুই জিজ্ঞেস করলি দেখেই বললাম!
---ছি, মা! এগুলো কি বলছো? তুমি মা, মায়ের মনে দুশ্চিন্তা হওয়াটাই স্বাভাবিক। আমার মনেই হচ্ছিলো কোনোকিছু নিয়ে তুমি চিন্তায় আছো এজন্য প্রশ্ন করেছিলাম, এখন তো সব ক্লিয়ার হয়ে গেলোনা? এবার হাসো দেখি!
পারভীন বেগম মেয়ের কথায় হালকা হাসলেন। এরই মাঝে চার্জ এ থাকা দোলার ফোন বেজে উঠলো। ও ফোনের কাছে গিয়ে দেখলো নিশীথের কল এসেছে। মুচকি হেসে ফোন ধরতেই নিশীথ বললো,
---মহারানীর রাগ ভেঙেছে?
---আগে বলেন আপনি বাবার সাথে কথা বলেছেন কি না?
---যদি না বলি?
---ফোন রাখছি তবে..
নিশীথ ওপার থেকে হেসে উঠলো দোলার কথায়। হাসতে হাসতেই বললো,
---আরে থামো, এত রাগ আছে তোমার আগে তো জানতাম না? আমি কথা বলেছি বাবার সাথে।
---সত্যিই? কি বললেন, বাবা?
দোলা খুশি হয়ে শুধালো। ওর কথার প্রফুল্লতা নিশীথকেও খুশি করে দিলো। ও বললো,
---আসবেন কিনা বলেননি এখনো। তবে আমার মনে হচ্ছে হয়তো আসবেন। বাকিটা তিনিই ভালো জানেন!
দোলা শুনে চুপ করে রইলো। আসলেই বাবা আসবেন তো? যদি না আসেন?
ওর নিরবতার মাঝে নিশীথ বললো,
---কি হলো? এখন তো কথা বলেছি বাবার সাথে। এখন কথা বলছো না কেন?
---কিছু হয়নি, ভাবছিলাম কিছু একটা। থ্যাংক ইউ, নিশীথ। আজ আপনি অনেক ভালো কাজ করেছেন। অফিস শেষ করে বাসায় আসেন জলদি, আজ আপনার জন্য স্পেশাল কিছু রান্না করেছি।
---ওয়াও দ্যাটস গ্রেট। মা-রা এখনো আছে বাসায় না চলে গেছেন?
---আছে। একটু পর চলে যাবেন।
---ওকে। তাদের সাথে থাকো, রাখছি তবে।
দোলা ফোন কেটে হাসিমুখে মায়ের কাছে যায়। ওকে হাসতে দেখে পারভীন বেগম শুধালেন,
---জামাই ফোন দিয়েছিলো বুঝি? তাই এত খুশি?
দোলা লাজুক হেসে মাথা নাড়লো। পারভীন বেগমও তা দেখে হাসলেন। হঠাৎ দোলা হাসি থামিয়ে গম্ভীর হয়ে গেলো। মায়ের দিকে তাকিয়ে বললো,
---নিশীথ আমার জন্য এ পর্যন্ত অনেককিছু করেছেন, মা। তাই এবার আমি ওনার জন্য কিছু করতে চাচ্ছি!
---হ্যাঁ, অবশ্যই করা উচিত! তবে তুই ওর জন্য কি করতে চাচ্ছিস?
দোলা প্রত্যুত্তরে শুধু হাসলো, মা-কে কোনো জবাব দিলোনা। আপাতত ওর একটাই অপেক্ষা। শুক্রবার দাওয়াতের অপেক্ষা। আয়মান সাহেবের এ বাসায় আসার অপেক্ষা!

আপনার পছন্দের গল্পের নাম কমেন্টে জানান 

 Follow Now Our Google News

সবার আগে সব পর্ব পেতে যুক্ত হন আমাদের ফেসবুক পেজে।


চলবে ...

৫৯ তম পর্ব পড়তে এখানে ক্লিক/ট্যাপ করুন


লেখক সংক্ষেপ:
তরুণ লেখিকা তাসফিয়া হাসান তুরফা সম্পর্কে তেমন কিছুই জানা যায়নি। জানতে পারলে অবশ্যই তা কবিয়াল পাঠকদের জন্য তুলে ধরা হইবে।

কবিয়াল
 
কবিয়াল’এ প্রকাশিত প্রতিটি লেখা ও লেখার বিষয়বস্তু, ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়া ও মন্তব্যসমুহ সম্পূর্ণ লেখকের নিজস্ব। প্রকাশিত সকল লেখার বিষয়বস্তু ও মতামত কবিয়াল’র সম্পাদকীয় নীতির সাথে সম্পুর্নভাবে মিলে যাবে এমন নয়। লেখকের কোনো লেখার বিষয়বস্তু বা বক্তব্যের যথার্থতার আইনগত বা অন্যকোনো দায় কবিয়াল কর্তৃপক্ষ বহন করতে বাধ্য নয়। কবিয়াল’এ প্রকাশিত কোনো লেখা বিনা অনুমতিতে অন্য কোথাও প্রকাশ কপিরাইট আইনের লংঘন বলে গণ্য হবে।

Post a Comment

নবীনতর পূর্বতন