উপন্যাস        :         কেয়া পাতার নৌকা
লেখিকা        :          রাজিয়া রহমান
গ্রন্থ               :         
প্রকাশকাল   :         
রচনাকাল     :         ২২ই ফেব্রুয়ারী, ২০২৪ ইং

লেখিকা রাজিয়া রহমানের “কেয়া পাতার নৌকা” শিরোনামের এই ধারাবাহিক উপন্যাসটি তার ব্যক্তিগত ফেসবুক পেজ থেকে নেয়া হয়েছে। ‘কবিয়াল’ পাঠকদের জন্য উপন্যাসটি পর্ব আকারেই প্রকাশিত হল। লেখিকা অনবদ্য এ উপন্যাসটি  ২০২৪ সালের ২২ই ফেব্রুয়ারী থেকে লেখা শুরু করেছেন। 
কেয়া পাতার নৌকা || রাজিয়া রহমান
কেয়া পাতার নৌকা || রাজিয়া রহমান


৪৫ তম পর্ব পড়তে এখানে ক্লিক/ট্যাপ করুন

কেয়া পাতার নৌকা || রাজিয়া রহমান (পর্ব - ৪৬)


এক সপ্তাহ পর শুক্রবার ফাইজান এলো।অফিসের কাছেই ছোট্ট দুই রুমের একটা বাসা নিয়েছে ফাইজান।তরুকে নিজের কাছে নিয়ে যাবে।বাবা মা'য়ের এতো ঝগড়াঝাটি ফাইজানের আর ভালো লাগে না। নিজের বউ নিজের কাছে থাকবে এটাই সবচেয়ে ভালো হবে।
রাবেয়া তরুকে দিতে আগ্রহী না।রাবেয়ার এমনিতেও শরীর খারাপ। তার উপর ফাইজানের বাবা মায়ের সেদিনের ব্যবহারে রাবেয়ার এক চুল ইচ্ছে নেই তরুকে ওই সংসারে পাঠানোর।
ফাইজান ছেলে মানুষ, বাহিরে থাকবে দিনের বেশিরভাগ সময়।
সাজেদা তরুর হাড় মাংস জ্বালিয়ে খাবে।
তাছাড়া তরু সংসারের কি বুঝে এখন?
ও কি পারবে সংসার সামলাতে!
ফাইজান এসে যখন বললো তরুকে ঢাকা নিয়ে যাবে রাবেয়ার তখন একটু স্বস্তি হলো।
ফাইজানের আসা উপলক্ষে নজরুল অনেক বাজার সদাই করলো।মেয়ের জামাই বলে কথা। গরু,খাসি, ইলিশ,চিংড়ি, দই,মিষ্টি কোনো কিছুর কমতি রাখলো না নজরুল।রাবেয়ার যাতে কখনো মনে না হয় তরুর বাবা থাকলে ফাইজানের যেই যত্ন করতো এখন তা হচ্ছে না।
এতো রকম খাবার দেখে ফাইজান চমকায়।টেবিল ভরে গেছে খাবার দিয়ে। ফাইজান খুবই কম খাওয়া মানুষ। চড়ুই পাখির মতো খাবার খায়।খেতে বসে ফাইজান শুধু টমেটো ভপ্ররতা দিয়েই খেয়ে উঠলো। হরেক পদের খাবার সব টেবিলে অসহায়ের মতো পড়ে রইলো।
নজরুল হাজার চেষ্টা করে ও ফাইজানকে অন্য কিছু খাওয়াতে পারে নি।
যতটা উচ্ছ্বাস নিয়ে তরু ফাইজানকে পেতে চেয়েছে, দিন দিন সেই উচ্ছ্বাসে ভাটা পড়তে শুরু করেছে। ফাইজানের বাবা মা'য়ের ব্যবহারে তরুর কেমন ভীতি জন্মাতে থাকে সংসারের উপর।
আজকাল ফাইজানের সাথে কথা বলতে ও বিতৃষ্ণা জন্মায়।তরুর এখনো বুক কাঁপে ফাইজানের মা'য়ের কথা মনে পড়লেই।
আজকাল কথাবার্তায় তরুর মন খারাপ ফাইজান স্পষ্ট বুঝতে পারে। তরুর এই কষ্ট ফাইজান নিতে পারছে না।
তরুকে ভালো রাখার জন্য ফাইজান বিয়ে করেছে সেখানে বিয়ের পর যদি তরুর কষ্ট আরো বেড়ে যায় তাহলে ফাইজানের আফসোসের আর সীমা থাকবে না।
তরুর জামা কাপড়, প্রয়োজনীয় কাগজপত্র সব তার বাবার বাড়িতে। মা'য়ের কাছে তরু বেড়াতে এসেছে। তাই ফাইজান আর তরু সবার থেকে বিদায় নিয়ে চলে গেলো। নজরুলদের বাড়ি থেকে বের হতেই তরুর মনে হলো এই যে যাচ্ছে, এরপর আবার কবে মা'য়ের কাছে আসতে পারবে?
এই বুঝি নিজেই নিজের পায়ে বেড়ি পরিয়ে নিচ্ছে।এরপর আর চাইলেই ছুটে আসতে পারবে না মায়ের কাছে।
সংসারের জালে আটকে যাবে আস্তে আস্তে।তরুর বুক ফেটে কান্না আসে।ভীষণ কষ্ট হয় অজানা কষ্টে।
কিসের জন্য বুকের ভেতর এতো কাঁপছে?
কিসের জন্য দম বন্ধ হয়ে আসছে?
এতো ভালোবেসেছে যেই মানুষটাকে,তাকেই তো নিজের করে পেয়েছে।ফাইজানের কাছেই তো যাচ্ছে সে,তবুও কেনো এতো দম বন্ধ লাগে তার?
কেনো মনে হয় এই দুনিয়াটা যেনো ধুধু মরুভূমি।
কোথাও কোনো স্বস্তি নাই।
ফাইজান তরুর শুকনো মুখের দিকে তাকিয়ে তরুর হাত ধরে। হুট করে তরু ঝরঝর করে কেঁদে দেয় ফাইজানকে ধরে। এতো কষ্ট হচ্ছে কেনো!
ফাইজান তরুর হাতে চুমু খায়। তরুর চুলে হাত বুলিয়ে দিয়ে বলে, "আমি জানি তোমার ভীষণ কষ্ট হচ্ছে তরু।আমি বুঝতে পারছি আন্টিকে ছেড়ে আসার কষ্টটাই তোমার বেশি। মেয়েদের জীবনের অমোঘ সত্য এটাই তরু।সব ছেড়ে তাকে স্বামীর ঘরে যেতে হয়। আমি তেমন স্বামী হবো না যে তোমার পায়ে শিকল পরিয়ে রাখবো।আমি শিকল খুলে দিয়ে তোমাকে উড়তে দিবো।তোমার বাবা মা'য়ের কাছে তুমি ঘুড়ির মতো ছিলে,একটা নির্দিষ্ট সীমার বাহিরে উড়তে পারতে না।আবার আকাশে উড়তে পারতে ঠিকই কিন্তু পায়ে শিকল থাকতোই।দিনশেষে ফরে আসা লাগতো।আমার কাছে তুমি পাখির মতো থাকবে।মুক্ত আকাশের যতটুকু ইচ্ছে তুমি উড়বে।আমি তোমাকে মুক্ত করে দিবো।পুরো আকাশটাই তোমার। "
ফাইজানের কথায় তরুর কষ্ট কিছুটা কমে যায়।
বাড়ির সামনে গিয়ে তরু ইতস্তত করে ফাইজানের দিকে তাকায়। ফাইজান বুঝতে পেরে বললো, "আমি তোমার স্বামী তরু।কিসের ভয় তোমার? তোমার ঢাল হয়ে আমি আছি।"
লতা ঘরের সামনে সিঁড়িতে বসে নখে নেইলপালিশ লাগাচ্ছে।মাথা তুলে তরুর ফাইজানকে আসতে দেখে লতার কপাল কুঁচকে যায়।ফাইজান হেসে বলে, "কি খবর শালি?কেমন আছো?"
লতার হাত পা অবশ হয়ে আসে ফাইজানের কথা শুনে। ফাইজান আবারও বলে, "আমার বউ তোমাকে হয়তো এই গুড নিউজটা দেয় নি।আমরা বিয়ে করেছি।এখন থেকে তুমি আমাকে দুলাভাই ডাকবে।"
লতা হতভম্ব হয়ে মা'কে ডাকতে থাকে।আমেনা রান্নাঘরে রান্না বসিয়েছে।মেজাজ খিটখিটে হয়ে আছে আমেনার।একা হাতে সব কাজ করতে হচ্ছে। মেয়েটা এতো অসভ্য হয়েছে একটা কাজেও হাত লাগায় না।তবুও তরু ভালো ছিলো। ঘর,উঠান ঝাড়ি দিতো।রান্না শেষ হলে সব পাতিল ধুয়ে দিতো।আমেনাকে তরকারি কেটেকুটে দিতো নিজে থেকেই।আমেনা উল্টো কোনো ফরমায়েশ দিলে করতে চাইতো না।কিন্তু আমেনা খেয়াল করেছে যখন সে মুখ বন্ধ রাখে তখন তরু নিনে থেকেই এগিয়ে আসে এসব করে দেয়।
পরের মেয়ে ও তার কষ্ট কমিয়েছে কিন্তু নিজের পেটে যেই অকর্মা ধরেছেন সে তো কুটোটা ও নাড়ে না।
মেয়ের চিৎকার শুনে আমেনা বিরক্ত হয়ে বলেন,"কি হইছে?ষাঁড়ের মতো এতো চিল্লাছিস কেনো?"
লতা আর কিছু বলতে পারলো না।লতার কাছে কেমন অবিশ্বাস্য লাগছে। ফাইজান নিশ্চয় মজা করছে তার সাথে। তরু ফাইজানকে কেনো বিয়ে করবে?
আমেনা লতার সাড়াশব্দ না পেয়ে উঠে আসে।তরু আর ফাইজানকে দেখে আমেনাও অবাক হয়।এরা দুজন এখানে!
একসাথে কিভাবে!
ফাইজান আমেনাকে সালাম দিয়ে বললো, "কেমন আছে চাচী আম্মা?"
আমেনা বিড়বিড় করে বললো, "এই ছেলের মাথায় কি ছিট আছে না-কি? চাচী আম্মা ডাকছে কেনো?"
ফাইজান শুনতে পেয়ে বললো , "আসলে আপনাদের জানানো হপ্য নি,আমার আর তরুর বিয়ে হয়েছে। অনেক আগেই হয়েছে বিয়ে।তরুর পরীক্ষার আগে।আমি আজকে এসেছি তরুকে আমার সাথে নিয়ে যেতে।তরু এখন থেকে আমার সাথে থাকবে।আমি একটা বাসা নিয়েছি। তরুর জিনিসপত্র নিতে এসেছি।"
আমেনা হা করে লতার দিকে তাকিয়ে আছে। লতার সহ্য হলো না। মাথার ভেতর আগুন ধরে গেলো। শেষমেশ তরু জিতে গেলো!
ফাইজানকে তরু নিজের করেই ছাড়লো তাহলে?
তরু কিছু বুঝে উঠার আগেই লতা ঝাঁপিয়ে পড়ে তরুর উপর। ফাইজান আগে থেকেই প্রস্তুত ছিলো। লতা ঝাঁপিয়ে পড়ে তরুর গলা টিপে ধরতে যেতেই ফাইজান এক ঝটকায় লতার হাত ছাড়িয়ে নিয়ে লতাকে ছুড়ে মারে। মাঝে উঠানে লতা ছিঁটকে পড়ে যায়।
আমেনা আৎকে উঠে। তরু ফাইজানের দিকে তাকায়।
ফাইজান লতার দিকে তাকিয়ে বললো, "তরু আমার বউ লতা।আমার সামনে আমার বউয়ের গায়ে কেউ ফুলের টোকা ও দিতে পারবে না।"
লতা বোকার মতো মাটিতেই বসে রইলো।
নিজের রুমে গিয়ে তরু চারদিকে তাকায়।এই রুমটা ছেড়ে চলে যাবে সে একেবারে?
কেমন মায়া জড়ানো এই রুমটা।মানুষের জীবনে এতো মায়া কেনো?
তরু প্রয়োজনীয় সবকিছু গুছিয়ে নেয়।ফাইজান ও তরুকে হাতেহাতে সাহায্য করে।
সব নেয়ার পর বের হয়ে তরু রুমের দরজায় তালা মারে।আমেনা কে ডেকে বললো, "চাচী,আমার রুমে আমি তালা দিয়ে গেলাম।আমার যখন ইচ্ছে করবে আমার বাড়িতে আমি আসবো।আমার রুমের তালা কেউ যদি খোলে কিংবা খোলার কোনো চেষ্টা করে তাহলে খুব খারাপ হবে।আমার অধিকার আমি ছাড়বো না।এখনো আপনাদের এখানে থাকতে দিচ্ছি কিন্তু সবসময় যে দিবো তা ভাব্বেন না।তাই ভালো হয় নিজেদের থাকার ব্যবস্থা নিজেরা আগেই করে নেন।"
আমেনা তরুর দিকে তাকিয়ে রইলো। আজকাল এই মেয়েটাকে আমেনার ভয় লাগে।দিনদিন ভীষণ চালাক হয়ে উঠেছে এই মেয়ে।
তাছাড়া অস্বীকার করার উপায় নেই,সব কিছুর বৈধ মালিক তরু নিজে।
আলমগীর দেশে নেই। আমেনা যত দ্রুত সম্ভব সব জানাবে আলমগীরকে।
তরু চলে যাওয়ার সময় ও দেখলো লতা আগের মতো বসে আছে মাটিতে। তরু লতার সামনে গিয়ে বসে।লতার হাত চেপে ধরে বললো, "আমার উপর তাওর অনেক রাগ জানি,তোর উপর ও আমার ক্ষোভের অন্ত নেই। আমি তো মানুষ, ফেরেশতা না।আমার আর আমার মা'য়ের উপর তুই আর চাচী কম জুলুম করিস নি।অনেক আঘাত করেছিস আমাদের। তবুও সব কিছুর উর্ধ্বে তুই আমার বন্ধু ছিলি লতা।এই দেখে, এই মুহূর্তে আমি তোকে ভীষণ মিস করছি।এই বাড়ি ছেড়ে চলে যাচ্ছি, তোর জন্যই বেশি কষ্ট হচ্ছে।
কেনো এরকম বদলে গেলি লতা?
কি ক্ষতি হতো আগের মতো আমার বন্ধু হয়ে থাকলে?
বন্ধু যখন শত্রু হয়ে যায় লতা,জীবনে অনেক বড় ধাক্কা লাগে।তবুও আমি দোয়া করি তুই নিজেকে যাতে শুধরে নিতে পারিস।"
লতা কিছু বললো না।
ফাইজানের হাত ধরে তরু চলে গেলো। লতা শুধু নিষ্পলক তাকিয়ে রইলো সেদিকে।
তরু চলে যাচ্ছে। বিজয়িনীর মতো তরু চলে যাচ্ছে তার স্বামীর হাত ধরে। লতাকে হারিয়ে দিলো তরু।
যাত্রাবাড়ী থেকে উত্তরা যেতে কম সময় লাগলো না।জ্যাম ঠেলে উত্তরা পৌঁছাতে প্রায় আড়াই ঘন্টা লেগে গেলো।
বাসার সামনে গিয়ে ফাইজান বাসার চাবি তরুর হাতে দিয়ে বললো, "এই নাও তোমার রাজত্বের চাবিকাঠি। আমি তোমার রাজ্যের সাধারণ প্রজা। আমার সব কিছুর একমাত্র মালিকানা তোমার। "
তরুর ভীষণ কান্না এলো ফাইজানের কথা শুনে। আজকাল কষ্ট পেলেও কান্না আসে,খুশিতে ও কান্না আসে তরুর।
বাসায় ঢুকে তরু মোটামুটি চমকে গেলো।তরুর ভাবনা ছিল আসলে দেখবে একটা তোশক বিছিয়ে রাখা হয়েছে। সবকিছু গুছিয়ে নিতে হবে।কিন্তু দেখা গেলো ফাইজান আগেই সবকিছু গুছিয়ে রেখেছে।
একটা খাট,একটা আলমারি, একটা ড্রেসিং টেবিল এই রুমে। তরু বের হয়ে অন্য রুমটা দেখে। ওই রুমে ফ্লোরে বিছানা করা।একটা ওয়ারড্রব সেই রুমে।
দুটো বেডরুম, দুটো ওয়াশরুম, একটা কিচেন,একটা ড্রয়িং রুম,দুটো বারান্দা।
হুট করেই মন খারাপ সব উবে গেলাও তরুর।ফাইজান তরুকে পেছন থেকে জড়িয়ে ধরে বললো, "কেমন লাগছে তোমার নিজের সংসার? "
তরু কিছু না বলে ফাইজানকে জড়িয়ে ধরে।
ফাইজান ও ভীষণ শক্ত করে তরুকে জড়িয়ে ধরে। ফাইজানের বুকের ভেতর এতো দিন ধরে যে ঝড় বয়ে বেড়াতে হয়েছে সেই ঝড় এক নিমিষেই থেমে গেলো যেনো।
ফাইজান তরুর চুলে নাক ডুবিয়ে বললো, "আমি তোমাকে সত্যি ভীষণ ভালোবাসি তরু।"

আপনার পছন্দের গল্পের নাম কমেন্টে জানান 

 Follow Now Our Google News

সবার আগে সব পর্ব পেতে যুক্ত হন আমাদের ফেসবুক পেজে।


চলবে ...

৪৭ তম পর্ব পড়তে এখানে ক্লিক/ট্যাপ করুন


লেখক সংক্ষেপ:
তরুণ লেখিকা রাজিয়া রহমান বাংলাদেশের লক্ষ্মীপুর জেলায় জন্মগ্রহন করেন। লক্ষ্মীপুর সরকারি কলেজে শিক্ষাজীবন শেষ করেছেন তিনি। তরুণ এই লেখিকা বৈবাহিক সূত্রে লক্ষ্মীপুরেই বসবাস করছেন। বর্তমানে তিনি একটি পুত্র সন্তানের জননী। পেশাগতভাবে তিনি গৃহিনী হলেও লেখালেখির প্রতি তার ভিষন ঝোক। আর তাই শত ব্যস্ততার মাঝেও শখের বশে ধারাবাহিকভাবে লিখে যাচ্ছেন একের পর এক উপন্যাস। ২০২২ সালের মধ্যদিকে গর্ভকালিন সময়ে লেখিকা হিসেবে হাতেখড়ি নিলেও এরই মধ্যে লিখে ফেলেছেন “তুমি অন্য কারো সঙ্গে বেঁধো ঘর” ও “শালুক ফুলের লাঁজ নাই” -এর মতো বহুল জনপ্রিয় উপন্যাস।

কবিয়াল
 
কবিয়াল’এ প্রকাশিত প্রতিটি লেখা ও লেখার বিষয়বস্তু, ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়া ও মন্তব্যসমুহ সম্পূর্ণ লেখকের নিজস্ব। প্রকাশিত সকল লেখার বিষয়বস্তু ও মতামত কবিয়াল’র সম্পাদকীয় নীতির সাথে সম্পুর্নভাবে মিলে যাবে এমন নয়। লেখকের কোনো লেখার বিষয়বস্তু বা বক্তব্যের যথার্থতার আইনগত বা অন্যকোনো দায় কবিয়াল কর্তৃপক্ষ বহন করতে বাধ্য নয়। কবিয়াল’এ প্রকাশিত কোনো লেখা বিনা অনুমতিতে অন্য কোথাও প্রকাশ কপিরাইট আইনের লংঘন বলে গণ্য হবে।

Post a Comment

নবীনতর পূর্বতন