উপন্যাস : তোমায় ঘিরে
লেখিকা : জান্নাতুল ফেরদৌস সিমরান
গ্রন্থ :
প্রকাশকাল :
রচনাকাল : ০৬ অক্টোবর, ২০২২ ইং
লেখিকা জান্নাতুল ফেরদৌস সিমরানের “তোমায় ঘিরে” শিরোনামের এই ধারাবাহিক উপন্যাসটি তার ব্যক্তিগত ফেসবুক পেজ থেকে নেয়া হয়েছে। ‘কবিয়াল’ পাঠকদের জন্য উপন্যাসটি পর্ব আকারেই প্রকাশিত হবে। লেখিকা অনবদ্য এ উপন্যাসটি ২০২২ সালের অক্টোবরের ৬ তারিখ থেকে লেখা শুরু করেছেন।
![]() |
তোমায় ঘিরে || জান্নাতুল ফেরদৌস সিমরান |
৩১ তম পর্ব পড়তে এখানে ক্লিক/ট্যাপ করুন
তোমায় ঘিরে || জান্নাতুল ফেরদৌস সিমরান (পর্ব - ৩২)
কেউ আরাফকে পিছন থেকে জড়িয়ে ধরলো।
নিলয়ঃYou are late.Bro.
আরাফঃকত স্পীডে এ গাড়ি চালিয়ে এসেছি।You cant even imagine.
নিলয়ঃআর আমি যে কল দেয়ার সাথে সাথে ফ্লাইট ধরলাম।তার কি!!
আরাফঃদোস্ত।I missed you.
নিলয়ঃদোস্ত আমি মরে গেলে কি তুই কাদবি ?
আরাফঃতা তো ডিপেন্ট করে আজকে তুই কি খাওয়াবি তার উপর!!?তোর জন্য না খেয়ে আসছি।
নিলয়ঃআমার কাছে ডলার আছে। বাংলাদেশি টাকা খুব কম। তোকে স্যান্ডউইচ খাওয়াতে পারবো।
আরাফঃতাইলে তুই আমাকে ২ টা স্যান্ডউইচ দিস।তাইলে তুই মরলে ২ মিনিট কাদবো।
নিলয়ঃমাত্র দুই মিনেট!!!
আরাফঃতো দুইটা স্যান্ডউইচ দিয়া কয় ঘন্টা কাদাইতে চাস?!!
নিলয়ঃতোরে না এর আগে ২০০ টাকা দামের বার্গার খাওয়ালাম!!?
আরাফঃখোটা দিয়া দিলি!!
নিলয়ঃও মা। খোটা কই দিলাম।মনে করাইলাম একটু।
আরাফঃশোন।তুই যদি চাস তুই মরার পর ২ ঘন্টা কান্না করি তাইলে আজকেই ২ প্লেট খাসির কাচ্চি খাওয়াবি।
নিলয়ঃযা তোর কান্না করা লাগবো না।
আরাফঃহা হা হা।
আরাফ ড্রাইভ করছে নিলয় পাশের সিট এ বসে আছে।
নিলয়ঃকি হয়েছে।বল!!কলে তো বললি না।
আরাফ সব কিছু বলে।
নিলয়ঃWhat!! সিয়াম আবার এসেছিলো।আর তিশাকে কত মায়া করলাম ও এমন বের হলো। i cant believe.
আরাফঃসবকিছুর মাঝে নবনি অসুস্থ হয়ে পরেছে।আমার বেবি গুলোর জীবন ও রিস্কে।
নিলয়ঃDont be upset. আরাফ।ঠিক হয়ে যাবে সব।
আরাফ সন্ধ্যাবেলা ফিরে আসে।নিলয় ও আরাফ এর বাসায় আসে।ওয়ারদা আরাফ এর বাসায় ছিল।নিলয় ওয়ারদার সাথে দেখা করতে যায়।
ওয়ারদা জানালার গ্রিল ধরে দাঁড়িয়ে আছে।কিছুটা অন্যমনস্ক হয়ে।ঠিক কিছুটা না বরং অনেকটাই। এতোটা অন্যমনস্ক হয়ে আছে যে নিলয় এর আগমন ও টের পায় নি।নিলয় কিছু না বলে ফ্রেশ হতে চলে যায়।এসেও দেখে ওয়ারদা এখনও ঠিক আগের মতোই দাঁড়িয়ে আছে।রুমে দুইটা মানুষের উপস্থিতিতেও কঠিন নিরবতা বিরাজ করছে।নিলয় এর কথায় নিরাবতা ভাংগে।
_একা চাঁদটাকে কি খুব সুন্দর দেখাচ্ছে যে এক ধ্যানে দেখেই যাচ্ছো।
ওয়ারদা চমকে উঠলো।পিছনে নিলয়কে দেখে অবিশ্বাস্য চাহনিতে তাকিয়ে আছে।
_কি দেখছো রমনি।প্রেমে পরে যাবে তো।
ওয়ায়দার ঠোঁটে হাসি ফুটে উঠে।
_আপনি কখন আসলেন!!কিভাবে আসলেন!!আপনারতো তিন মাস পর আসার কথা ছিল।
_তিন মাস এর আগে আসা যাবে না বুঝি।এখানে মানুষ আমার বউ কিডন্যাপ করে ফেলছে।আর আমি তিন মাস পর আসবো।
অনুশোচনা ওয়ারদাকে ঘিরে ধরে। ঠোঁটের হাসিটুকুক বিলীন হয়ে যায়।
_আই এম সরি।নিলয়।আমি নবনিকে ডাকতে চাইনি কিন্তু তিশা আমাকে বলেছিল আমি নবনিকে না ডাকলে সে সিয়ামকে আপনার ঠিকানা দিয়ে দিবে।আমি ভয়ে নবনিকে ডাকি।আই এম সরি।
নিলয় ওয়ারদাকে জড়িয়ে ধরে।
_এতো বোকা কেন তুমি!ওয়ারদা?তুমি বোকামি করো বলেই মানুষ তোমাকে ব্যবহার করে।এর আগেও তুমি তিশাকে বাচাতে নবনি ভাবিকে বিপদে ফেললে আবারো আমাকে বাচাতে।লাইক সিরিয়াসলি। তুমি জানো তুমি নবনি ভাবির কত বড় ক্ষতিটা করলে!!তোমার জন্য নবনি ভাবির বাবুদের জীবন ও আজকে রিস্কে আছে।তোমার জায়গায় অন্য কেউ হলে আরাফ তাকে তখনই মেরে ফেলতো।আজ তুমি আমার স্ত্রী বলে বেচে গেলে কিন্তু আমার মাথাটা সারাজীবন এর জন্য নামিয়ে দিলে।আমি আর আরাফ এর সামনে মাথা উচু করে দাড়াতে পারবো না।আল্লাহ না করে বাবুদের কিছু হলে আমি আরাফ এর সাথে চোখ ও মেলাতে পারবো না।এর থেকে ভালো আমি মরে গেলে হতো।
_আই এম সরি। নিলয়।আই এম রিয়েলি সরি।আপনি এভাবে বইলেন না।
_সরি সমাধান না।আমাদের এখন নবনি ভাবির খুব বেশি যত্ন নিতে হবে।
_হুম।আমি নবনির অনেক খেয়াল রাখবো।আই প্রমিজ।
আরাফ ও নবনির রুমে যায়।নবনি শুয়ে শুয়ে বই পড়ছে।আরাফ নবনির পাশেই ল্যাপটপ নিয়ে বসে।
আরাফঃউল্টো বই পড়ে কোথা কার আইন্সটাইন হবে।
নবনি আরাফ এর গাড়ির হর্নের আওয়াজ শুনে বই খুলে বসেছিল।যাতে একটু ভাব দেখাতে পারে।কিন্তু বইটা যে উল্টো ধরছে সেটা এখন বুঝলো।
নবনিঃ ধ্যাত সব মানসম্মান পানচার।(মনে মনে)
আরাফঃযেটা তুমি না সেটা হতে গেলে তো মানসম্মান যাবেই।
নবনিঃএই লোক কি মনের কথাও পরতে পারে!(মনে মনে)
আরাফঃমনে মনে এতো জোরে কথা বললে তো পরতে পারবোই।
নবনি আরাফ এর ল্যাপটপ সরিয়ে আরাফ এর কলার টেনে ধরলো।
নবনিঃসমস্যা কি?আমাকে ইগনোর করছেন কেন!!
আরাফঃআজিব তো। কবে করলাম!!!
নবনিঃনা খেয়ে চলে গেলেন কেন ওই সময়!!!
আরাফঃবউ বউ অধিকার দেখাচ্ছো কেন?!!
নবনিঃআপনি না বলেছিলেন কখনো স্ত্রী হিসেবে অস্বীকার করবেন না।এখন করছেন কেন!!
আরাফ নবনির হাত কলার থেকে সরিয়ে কোমর চেপে ধরলো।
আরাফঃআমি একবার ও বলিনি তুমি আমার স্ত্রী না।শুধু স্ত্রীর অধিকারটা কেড়ে নিয়েছি।তোমার উচিত ছিল তোমার স্বামীকে বিপদ সর্ম্পকে জানানো যা তুমি করো নাই। মানে আমাকে আমার অধিকার থেকে বঞ্চিত করেছো।তাই আমিও তোমার স্ত্রীর অধিকার থেকে তোমাকে বঞ্চিত করলাম।
কথাটা বলে উঠে গেলো।
নবনিঃএটা কেমন কথা!! স্ত্রী কিন্তু স্ত্রীর অধিকার নেই।
আরাফঃএটাই সাইন্স।
নবনিঃআমি এটা মানবো না।
আরাফঃতোমার কাছে আদার অপশন আছে!!??
নবনিঃএটা কেমন শাস্তি!!
আরাফ উল্টো ঘুরে মুচকি মুচকি হাসছে।
নবনি আর কিছু বলতে যাবে নিলয় আর ওয়ারদা এসে পরে।
নিলয়ঃকেমন আসো ভাবি?
নবনিঃতুমি কবে আসলে ভাইয়া!!আর আমাকে কেউ কিছু বললো ও না!!(আরাফ এর দিকে তাকিয়ে কথাটা বললো)
আরাফ শুনেও না শুনার ভান ধরে।
নিলয়ঃআসলামতো একটু আগেই।তুমি কি করো!
নবনিঃকচু করি।বিয়ের পর আমার সব শখ আল্লাদ শেষ। সারাদিন ঘরে বসে থেকে বোর হও।
নিলয়ঃহা হা হা।
ওয়ারদাঃচলো আমরা গানের কলি খেলি।
আরাফঃআমি এসব খেলবো না।
নবনিঃপারলে তো খেলবে।খেললেইতো হেরে যাবে।তাই নাই করছে।
আরাফঃশুরু করো।
ওয়ারদাঃখেলবেন ভাইয়া!!
আরাফঃহ্যা।চলো খেলি।
নবনিঃআপনি না বললেন খেলবেন না!!
আরাফঃএখন খেলবো এনি প্রবলেম!!!
নবনি ভেংচি দিলো।
আরাফ,নবনি,নিলয়,ওয়ারদা,রাজ গোল করে বসলো।আরাফ কল দিয়ে রাজকেও ডেকে নেয়।
আরাফঃরাজ এখানে সবার ছোট তাহলে রাজ থেকেই শুরু করি।
রাজঃWhy not.
রাজ গান ধরলো~
মেয়ে তুমি কি দুঃখ চেনো
চেনো না
তবে চিনবে কেমন করে
আমাকেএএএএএএ
রাজ এর গান শুনে নবনির আর ওয়ারদা হাসতে হাসতে শেষ। আরাফ বহু কষ্টে নিজের হাসি লুকিয়ে রেখেছে।নিলয়তো বলেই ফেললো
নিলয়ঃভাই তুই অফ যা!!
রাজঃকেন কি হইসে!!?
নবনিঃতুই কয় নাম্বার ছেকা খেয়ে এখানে এসে বসেছিস!!
ওয়ারদাঃএই বয়সেই প্রেম হা!!?
রাজঃদেখো ভাল্লাগেনা কিন্তু। সবার নিজের স্বাধীনতা আছে। আমার ও আমার পচ্ছন্দ মতো গান গাওয়ার অধিকার আসে।তোমরা এমন করলে আমি চলে যাবো।
নিলয় ওয়ারদা আর নবনি হেসে যাচ্ছে রাজ এর কথা শুনে যেন সে কৌতুক বলেছে।
আরাফঃএই সবাই অফ যা।
নিলয় গিটার দে।তোদের এত বড় সাহস আমার শালাকে চেতাস।এখনই দেখেচ্ছি মজা।
রাজঃThats why i like u Av.Do it.
আরাফ ~
Dil ibadat kar raha hai
Dhadkane meri sun,
Tujhko main kar loon hasil lagi hai yehi dhun,
Zindgi ki shakh se loon kuch hasin pal le chun
Tujhko main kar loon hasil lagi hai yahi dhun.
নবনি আরাফ এর দিকে মুগ্ধ দৃষ্টিতে তাকিয়ে আছে।আরাফ এর চোখ ফ্লোর এর দিকে।
Dil Ibadat kar raha hai
Dhadkane meri sun
Tujhko main kar loon hasil lagi hai yehi dhun,
Zindgi ki shakh se loon kuch hasin pal le chun
Tujhko main kar loon hasil lagi hai yahi dhun.
আরাফ ফ্লোরের দিকে তাকিয়ে আছে দেখে নবনির খুব অভিমান হয়।সে উঠে চলে যেতে নেয়।আরাফ হাত ধরে নবনিকে নিজের পাশে বসায়।পরের লাইন গুলো নবনির চোখের দিকে তাকিয়ে বলে।
Jo bhi jitne pal jeeyun
Unhe tere sang jeeyu
Jo bhi kal ho ab mera use tere sang jeeyu
Jo bhi saanse main bharoo unhe tere sang bharoo
Chahe jo hona rasta use tere sang chalu.
আরাফ এর চোখ ঝাপসা হয়ে আসে।আরাফ উঠে বারান্দায় চলে যায়।নবনি আরাফ এর চোখের পানির কারনটা না জানলেও এটা ঠিকই বুঝতে পায় আরাফ তার বুকে অনেক কষ্ট লুকিয়ে রেখেছে।নবনি কান ধরে আরাফ এর সামনে যেয়ে দাঁড়ায়।তারপর গান এর পরের টুকু গায়~
Mujhko de tu mit jaane
Ab khudse dil mil jaane
Kyu hai yeh itna fasla,
Lamhe yeh phir na aane
Inko tu na le jaane
Tu mujh pe khudko de luta,
Tujhe tujhse tod lun kahi khudse jod lun
Mere jismo jaan main aaj teri khusboo odh loon.
নিলয় ওয়ারদা আর রাজকে ইশারা দিয়ে বের হয়ে যেতে বলে।ওরা সবাই বের হয়ে যায়।আরাফ নবনির হাত কান থেকে নামিয়ে নিজের বুকে চেপে ধরে।
নবনি~
Jo bhi saanse main bharoo unhe tere sang bharoo
Chahe jo hona rasta use tere sang chalu.
Dil Ibadat kar raha hai
Dhadkane meri sun
Tujhko main kar loon hasil lagi hai yehi dhun.
আরাফ নবনিকে জড়িয়ে ধরে।নবনির কাধে আরাফ এর চোখের পানি পরছে।
আরাফ~
Bahoon main de bas jaane
Sine main de chup jaane
Tujh bin main jaaunga kaha?
Tujhse he mujhe ko paane yaado ke woh nazrane
Ek jinpe haq ho bas mera.
নবনি আরাফ এর চোখের পানি মুছে দিয়ে আরাফের কপালে ঠোঁট এর স্পর্শ দেয়।
নবনি~
Teri yaado main rahoo
Tere khwabo main jagun
Mujhe doondhe jab koi
Teri aankho main milu.
আরাফ~
Jo bhi saanse main bharoo unhe tere sang bharoo
Chahe jo hona rasta use tere sang chalu.
আরাফ নবনিকে কোলে করে এনে বিছানায় নামায়।
নবনির কোলে মাথা রেখে কোমর জড়িয়ে ধরে।নবনি কামিজের পেটের অংশটুকু ভিজা ভিজা অনুভব করছে।
নবনিঃআরাফ!!কি হয়েছে!!এত ভেঙে পরছেন কেন!!
আরাফ নবনির কোল থেকে মাথা সরাচ্ছে না।নবনি আরাফ এর মাথায় হাত বুলিয়ে দিচ্ছে।
নবনিঃআরাফ। কাদে না।বাবুরা কি বলবে।তাদের সামনে তাদের বাবার মানম্মান সব পাঞ্চার হয়ে যাবে।
আরাফঃহয়ে যাক।আমি খুব পচা।আমি তোমাদেরকে সময় দিতে পারি নেই।তাই আজকে তোমাদের এই অবস্থা!আমার জন্য সব হয়েছে।আমি ঠিকমতন যত্ন নিতে পারি নাই।আমার দোষ।
নবনিঃশিসসসস।শান্ত হোন।আর একটা কথা ও না।
আরাফ কাদতে কাদতে ঘুমিয়ে পরে।আগের রাত ঘুমাতে পারে নাই।তাই হয়তো চোখে ঘুম নেমে আসে।নবনি এখনো আরাফ এর মাথায় হাত বুলাচ্ছে।আরাফ এর মাথা কোলে বলে নড়তেও পারছে না।যদি ঘুম ভেঙে যায়। নবনি আরাফ এর চুল গুলো হাল্কা করে টেনে দিচ্ছে।আরাফকে নিষ্পাপ শিশুর মতো মনে হয় ঘুমালে।
নবনিঃকে বলবে এই লোকটা একজন রাগি মানুষ। ইনি একদম নারিকেল এর মতো। বাইরের অংশটুকু ভীষণ শক্ত আর ভিতরের অংশটুকু নরম সুস্বাদু।
আরাফ কি জন্য এমন কান্না করলো আমাকে তো বললোই না।আর আমি ও মেহরাব এর ব্যাপারটা বলতে পারলাম না আরাফকে।না জানি শুনে কেমন রিএক্ট করে।আল্লাহ তুমি আমার স্বামী বাচ্চাদের ওপর থেকে সব বিপদ সরিয়ে নাও।আর আমাকে এদের জন্য হলেও হায়াত দিও আল্লাহ।আমি না থাকলে আরাফ এর ভিতরটা মরে যাবে।
নবনির চোখের এক ফোটা পানি আরাফ এর উপর পরে।আরাফ এখনো গভীর ঘুমে।
আপনার পছন্দের গল্পের নাম কমেন্টে জানান
চলবে ...
৩৩ তম পর্ব পড়তে এখানে ক্লিক/ট্যাপ করুন
লেখক সংক্ষেপ:
তরুণ লেখিকা জান্নাতুল ফেরদৌস সিমরান সম্পর্কে তেমন কিছুই জানা যায়নি। তবে তিনি নিজের সম্পর্কে লিখেছেন, আমি আমার মতো। আমি কারো মতো না। আমি আমিতেই পারফেক্ট। যারা আমাকে এমনভাবে গ্রহণ করতে পারবে, তারাই আমার আপন।
কবিয়াল
কবিয়াল’এ প্রকাশিত প্রতিটি লেখা ও লেখার বিষয়বস্তু, ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়া ও মন্তব্যসমুহ সম্পূর্ণ লেখকের নিজস্ব। প্রকাশিত সকল লেখার বিষয়বস্তু ও মতামত কবিয়াল’র সম্পাদকীয় নীতির সাথে সম্পুর্নভাবে মিলে যাবে এমন নয়। লেখকের কোনো লেখার বিষয়বস্তু বা বক্তব্যের যথার্থতার আইনগত বা অন্যকোনো দায় কবিয়াল কর্তৃপক্ষ বহন করতে বাধ্য নয়। কবিয়াল’এ প্রকাশিত কোনো লেখা বিনা অনুমতিতে অন্য কোথাও প্রকাশ কপিরাইট আইনের লংঘন বলে গণ্য হবে।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন