উপন্যাস : কপোত কপোতীদের গল্প
লেখিকা : আনআমতা হাসান
গ্রন্থ :
প্রকাশকাল :
রচনাকাল : ১০ নভেম্বর, ২০২২ ইং
লেখিকা আনআমতা হাসানের “কপোত কপোতীদের গল্প” শিরোনামের এই ধারাবাহিক উপন্যাসটি তার ব্যক্তিগত ফেসবুক পেজ থেকে নেয়া হয়েছে। ‘কবিয়াল’ পাঠকদের জন্য উপন্যাসটি পর্ব আকারেই প্রকাশিত হবে। লেখিকা অনবদ্য এ উপন্যাসটি ২০২২ সালের নভেম্বর মাসের ১০ তারিখ থেকে লেখা শুরু করেছেন।
![]() |
কপোত কপোতীদের গল্প || আনআমতা হাসান |
11111111111111111111111111111111111
এখানে ক্লিক করে পড়ুন কপোত কপোতীদের গল্প (পর্ব- ২৩)
কপোত কপোতীদের গল্প || আনআমতা হাসান (পর্ব - ২৪)
হাটু পর্যন্ত লম্বা চুলগুলো হেয়ার স্টিক দিয়ে আটকানো। এতোক্ষণ রান্না করার ফলে গরমে ফর্সা মুখ লাল হয়ে গিয়েছে। কপালে বিন্দু বিন্দু ঘাম জমেছে। গায়ের আকাশী রঙের কামিজটাও পিঠের দিকে দিয়ে ঘামে ভিজে গায়ের সাথে লেপ্টে আছে। বড় সাইজের একটা বাটিতে রাখা জরদার উপর কালো, কমলা আর সাদা রঙের বেবি সুইট সাজাচ্ছে তূবা। আজকে প্রথম সে জরদা বানিয়েছে। মিসেস মিতালী রান্নাঘরে ঢুকে তূবার এই অবস্থা দেখে বললো
- হায় আল্লাহ! ঘেমে-টেমে কি অবস্থা করেছিস তুই নিজের! অভ্র এসে দেখলে দিবে বকা।
তূবা শেষের কালো রঙের মিষ্টিটা জরদার ঠিক মাঝখানে রেখে কোমরে পেঁচানো ওড়না খুলতে খুলতে মিষ্টি হেসে জিজ্ঞেস করলো
- শেষ। সাজানোটা কেমন হয়েছে?
মিসেস মিতালী মিষ্টি দিয়ে খুব সুন্দর করে জরদার উপর কথা ফুলের ডিজাইন দেখে, হাসি মুখে বললো
- খুব সুন্দর হয়েছে। এখন যা তাড়াতাড়ি ফ্রেশ হয়ে আয়।
- আচ্ছা।
বলে তূবা উপরে তার রুমে চলে যায়। আলমারি থেকে একটা লাল সেলোয়ার-কামিজ বের নিয়ে ওয়াসরুমে চলে যায়। গোসল করে একবারে ওযু করে বের হয়। নামাজ পড়ে মাথার গামছাটা বারান্দায় মেলে এসে, ড্রেসিং টেবিলের সামনে বসে। ভেজা চুলগুলো চিরুনি দিয়ে আঁচড়িয়ে, বাকা সিঁথি করে ছেড়ে দেয়। চোখে কাজল দেয়। সাজতে খুব একটা ভালো না লাগলেও তার এই গোল গোল চোখে কাজল দিতে বেশ ভালো লাগে। তাছাড়া সবাই বলে তাকে কাজল দিলে দেখতে আরও সুন্দর লাগে। কাজল দেওয়া শেষ হলে সে উঠে, দাঁড়িয়ে ঘুরে ঘুরে নিজেকে আয়নায় দেখলো। তারপর নিচে নেমে গেল। ড্রাইনিং রুমে গিয়ে দেখে মিসেস মিতালী আর কাজের মেয়ে মালা সব খাবার টেবিলে সাজিয়ে দিয়েছে। তূবাকে দেখেই মিসেস মিতালী তার কাছে গিয়ে গালে হাত রেখে বললো
- মাশাল্লাহ আমার তূবা মা'টাকে তো বেশ সুন্দর লাগছে।
তূবা দুষ্ট কন্ঠে বললো
- সুন্দর তো লাগবেই। দেখতে হবে না মা'টা কার।
মিসেস মিতালী হেসে বললো
- পাকা বুড়ী হচ্ছিস দিন দিন। খেতে বস।
তূবা মিষ্টি করে বললো
- আজকে আমি সার্ভ করে দেই।
মিসেস মিতালী তূবাকে পাশে চেয়াবে বসিয়ে দিয়ে বললো
- না তোর আর পাকামো করতে হবে না। চুপচাপ বস।
তূবা চেয়ারে বসে পড়ে। মিষ্টার আসাদ ডাইনিং রুমে আসে। খাবার টেবিলের উপর সাজানো সব খাবারের মাঝে জরদা দেখে, চেয়ার টেনে বসতে বসতে সে বললো
- জরদা!
মিসেস মিতালী হাসি মুখে বললো
- হুম্ম। তূবা রান্না করেছে।
মিষ্টার আসাদ তূবার লাজুক হাসিমাখা মুখের দিকে তাকিয়ে, হেসে হেসে বললো
- তূবা মা রান্না করেছে। তাহলে তো আজকে খাওয়া জমবে ভালো।
অভ্র ডাইনিং রুমে এসে চেয়ার টেনে বসতে বসতে, গম্ভীর কন্ঠে নিজের বাবার উদ্দেশ্য বললো
- একদম না। আব্বু তুমি ডাক্তার হয়ে কিভাবে নিজের হেলথ নিয়ে এতো কেয়ারলেস হও আমি বুঝি না। তুমি জানো তোমার ডায়বেটিস।
তারপর মিসেস মিতালীর দিকে তাকিয়ে বললো
- আর আম্মু তুমি তূবাকে রান্নাঘরে ঢুকতে দিয়েছ কেন? যদি ঠান্ডা ,,,,,,
অভ্রকে আর কিছু না বলতে দিয়ে তূবা বললো
- কিছু হবে না আমার। তুমি এতো চিন্তা করো না তো।
অভ্র থ্রেড দেওয়ার মতো করে বললো
- কিছু হবে না! যদি একটা হাচি, কাশির, নাক টানার শব্দ আমার কানে আসে তারপর দেখিস আমি কি করি।
মিষ্টার আসাদ তূবাকে বললো
- বুঝলে তূবা মা। ছোটবেলা আর্মি বাপ শাসন করতো। এখন ডাক্তার পোলা। জীবনটাই গেল এই দুইজনের শাসনে শাসনে।
অভ্র খেতে খেতে বললো
- দাদুভাই তোমাকে শাসনে না রাখলে, তুমি বাউন্ডালে হয়ে রাস্তায় রাস্তায় ঘুরে বেরাতে। আর তোমার ইচ্ছা মতন এখন তুমি খেলে। ফিউচারে মিষ্টির ম ও খেতে পারবে না। বাকি জীবন কাটবে ঔষুধ গিলে।
মিসেস মিতালী বিরক্ত নিয়ে বললো
- ছেলে আর বাবা ভালো চায় তো তাই ভালো লাগে না।
তূবা মিষ্টার আসাদের পক্ষ নিয়ে বললো
- আহা তোমরা খালুর সাথে এমন করছো কেন? চিনি কম দিয়েছি। অল্প খেলে কিছু হবে না।
মিষ্টার আসাদ অসহায় কন্ঠে বললো
- একমাত্র তূবা মা'ই আমাকে ভালোবাসে।
তখনি একটা পুরুষালি কন্ঠে কেউ একজন বললো
- আমিও তো তোমাকে অনেক ভালোবাসি মামা তার কি হবে?
সবাই সেদিকে তাকায়। মিষ্টার আসাদ হাসি মুখে জিজ্ঞেস করলো
- আরে বিশাল কানাডা থেকে কবে এলি?
বিশাল উত্তর দিলো
- কালকে সকালে।
মিসেস মিতালী ভ্রু কুঁচকে জিজ্ঞেস করলো
- সাথি আপার সাথে না পড়সু দিন কথা হলো। কিছু বললো না যে?
বিশাল দুষ্ট হাসি দিয়ে বললো
- মা জানতো না যে আমি আসবো। সবাই কে সারপ্রাইজ দেওয়ার প্ল্যান করে এসেছি।
মিসেস মিতালী হেসে বললো
- এখনো দুষ্ট বুদ্ধি ঘুরে মাথাতে। বস খেয়ে নেয়ে।
বিশাল চেয়ারে বসে বললো
- ববসেছি, কিন্তু খাব না। আমি খেয়ে এসেছি।
মিষ্টার আসাদ বিশালকে বললো
- অল্প করে খেয়ে নেয়ে।
মিসেস মিতালী বিশালকে বললো
- তাহলে অল্প করে শুধু জরদা খা। আমাদের তূবা রান্না করেছে।
বিশাল হাসি মুখে বললো
- তূবা রান্না করেছে। তাহলে অল্প করে দেও।
তারপর তূবার দিকে তাকিয়ে মুখে হাসির রেখাটা আরও একটু দীর্ঘ করে জিজ্ঞেস করলো
- কেমন আছো তূবা?
তূবা হালকা হেসে উত্তর দিলো
- ভালো ভাইয়া। তুমি কেমন আছো?
বিশাল উওর দিলো
- ভালো তা ,,,,,
বিশাল তূবাকে আর কিছু বলার আগেই অভ্র বিশালকে জিজ্ঞেস করল
- ফিউচার প্ল্যান কি তোর?
বিশাল উওর দিলো
- জব করার ইচ্ছা ছিল। কিন্তু আব্বু না করে। তার নাকি বয়স হচ্ছে, দুইটা গারমেন্টস একা সামলানো কঠিন হয়ে গেছে। তাই আর কি করার।
মিষ্টার আসাদ জিজ্ঞেস করল
- আর বিয়ে?
বিশাল তূবার দিকে তাকিয়ে আড় চোখে এক পলক তাকিয়ে উত্তর দিল
- বিয়ে কিভাবে করবো বউ তো এখনো ছোট।
মিষ্টার আসাদ ভ্রু উঁচু করে জিজ্ঞেস করলো
- বউ ছোট মানে? তোর কি কোনো পছন্দ আছে নাকি?
বিশাল তড়িঘড়ি করে বললো
- না মামা, কি যে বলো না। আমি বলতে চাচ্ছি আমার বয়স মাএ ছাব্বিশ বছর। আমার বউ হবে আমার থেকে ছোট। সেই হিসাবে তোও তার বয়স আরো কম তাই না। তাছাড়া অভ্র ভাইয়া আমার বড়। ভাইয়া তো এখনো বিয়ে করেনি। আমি ছোট হয়ে কিভাবে ভাইয়ার আগে বিয়ে করে ফেলি।
মিষ্টার আসাদ বিরক্ত নিয়ে বললো
- এর বিয়ের চিন্তা মাথা থেকে বাদ দিয়ে দেও। এর দাড়া বিয়ে সংসার হবে না। এতো মেয়ে দেখলাম। কোনটা তার পছন্দ হয় না। তো কোনটাকে সে লুকিয়ে রিজেক্ট করে দেয়।
অভ্র চাপা রাগ দেখিয়ে বললো
- বাবা আমি কোন মেয়েকে লুকিয়ে রিজেক্ট করিনি
মিষ্টার আসাদ মুখে রাগী ভাব ফুটিয়ে জিজ্ঞেস করলো
- ওহ তাহলে মেয়েরা তোর মতন ছেলেকে রিজেক্ট করে কেন?
অভ্র কোন উত্তর না দিয়ে। তূবার দিকে তাকায়। তূবা তৃপ্তির সাথে খায়েই চলেছে।
মাঠের মধ্যে দাঁড়িয়ে কথা বলছিস তোয়া আর নিশা। কথা বলতে বলতেই হঠাৎ নিশার চোখ আটকে যায় দোতলায় বারান্দায়। সেখানে দাঁড়িয়ে তাদের দিকেই তাকিয়ে আছে, তাদের রিশান স্যার। আজকে প্রথম না। প্রায়ই সে খেয়াল করেছে রিশান ওদের দিকে ড্যাব ড্যাব করে তাকিয়ে থাকে। কিন্তু কেন? ওরা ক্লাসের সব থেকে ভালো স্টুডেন্ট দেখে কি, ওদের প্রতি খেয়াল রাখে? নাকি স্যার তোয়াকে পছন্দ করে? কথাটা মনে হতেই বুকটা দুক করে উঠলো তার। আট মাস আগে রিশান যেদিন প্রথম তাদের ক্লাস নিতে এসেছিল সেদিই তাকে ভালোলেগে গিয়েছিল নিশার। সেই ভালোলাগা যে কখন ভালোবাসাতে পরিনত হয়েছে তা তার জানা নেই। বারান্দায় দাঁড়ানো রিশানের দিকে তাকিয়ে এই কথা গুলো ভাবছিল সে। কথা বলতে বলতে তোয়া নিশার দিকে তাকিয়ে দেখে নিশা একধ্যানে কোথাও একটা তাকিয়ে আছে। তোয়া নিশাকে কিছু না জিজ্ঞেস করে ওর দৃষ্টি অনুসরণ করে তাকিয়ে দেখে, ও দুতোলার বারান্দায় দাঁড়িয়ে থাকা রিশান স্যারের দিকে তাকিয়ে আছে। স্যারও তাকিয়ে আছে। তোয়া নিশার দিকে তাকিয়ে নিরাকে জিজ্ঞেস করল
- ভালোবাসিস স্যারকে?
তোয়ার প্রশ্ন শুনে নিশা চমকে তোয়ার দিকে তাকায়। তোয়া আবার জিজ্ঞেস করল
- কি হলো বলছিস না যে? ভালোবাসিস রিশান স্যারকে?
নিশা আমতা-আমতা করে বললো
- কি বলছিস এসব! আমি রিশান স্যারকে ,,,,,,,,
নিশাকে আর কিছু বলতে না দিকে তোয়া বললো
- সেই স্কুল থেকে আমি তোর বেস্ট ফ্রেন্ড। তোর কি মনে হয়, আমি তোর মুখ দেখে কিছু বুঝি না?
নিশা একটা ছোট নিশ্বাস ফেলে বললো
- কিন্তু স্যার কি আমা ,,,,,,,,,
আবার তোয়া নিশাকে কিছু বলতে না দিয়ে বললো
- স্যারও তোকে পছন্দ করে। দেখিস না, সবসময় তোর সাথে হাসি মুখে কথা বলে। তুই কিছু বললে স্যার তা মনোযোগ দিয়ে শোনে। সবসময় ওনার কানতো মনে হয়, তোর কথা শুনার অপেক্ষায় থাকে। এক্সাম হলে উনি গার্ডে পড়লে শুধু তোর আসেপাশেই ঘুরঘুর করে। দূর থেকেও কেমন ড্যাব ড্যাব করে তোর দিকে তাকিয়ে থাকে।
নিশা কপাল কুঁচকে বললো
- কি বলছিস এসব আবোল তাবোল। উনি সবার সাথেই হাসি মুখে কথা বলে। আমি লেখাপড়ায় মোটামুটি ভালো। তাই উনি আমার কথাগুলো, আমার বলা প্রব্লেম গুলো মনোযোগ দিয়ে শুনে। আর ভার্সিটির সব থেকে ইয়াং, হ্যান্ডসাম টিচার্স। যার জন্য ভার্সিটির প্রায় সব মেয়েই পাগল। সে তোর মতো ভার্সিটির ক্রাশ, সুন্দরী মেয়েকে রেখে আমার মতো শ্যামবর্ণের মেয়ের দিকে তাকিয়ে থাকবে। ইম্পসিবল।
তোয়া রেগে যায়। রাগী চোখে নিশার দিকে তাকিয়ে বললো
- একটা থাপ্পড় দিব ধরে। নিজেকে সবসময় এতো ছোট ভাবিস কেন? তোর মতো এতো মিষ্টি চেহারার মেয়ে পুরো ভার্সিটিতে আর একটাও নেই। গায়ের রঙই সব কিছু না। কারো গায়ের রঙ দবদবে সাদা হলেই সে সুন্দরী হয় না। তাহলে তো মিস ওয়ার্ল্ড নিবাচন করার সময় এতো কিছু না করে। শুধু একজনের পাশে অন্যজনকে দাড় করিয়ে তাদের গায়ের রঙ এর ডিফারেন্স দেখতো।
নিশা মিষ্টি করে হেসে বললো
- তুই যে আমার জানু মনু তাই তোর আমাকে এতো মিষ্টি লাগে। বুঝেছিস। এবার চল ক্লাসে যাই। ক্লাস টাইম শুরু হয়ে গিয়েছে।
তোয়া রাগী চোখে তাকিয়ে বললো
- বিশ্বাস হলো না তো তোর। ঠিম আছে আমি প্রমাণ করে ছাড়বো, যে রিশান স্যার তোকে ভালোবাসে।
বলেই তোয়া ক্লাসের দিকে হাটা দিল। নিশা একটা নিশ্বাস ফেলে ভাবতে থাকে, স্যার ওকে পছন্দ করে। এটা প্রুভ করতে গিয়ে যদি তোয়া জানতে পারে যে, স্যার তাকে না তোয়াকেই পছন্দ করে। তখন ব্যাপারটা খুব খারাপ হয়ে যাবে। ভয় হয় তার। এই ভালোবাসার চক্করে না জানি তাদের বন্ধুত্ব নষ্ট হয়। আবার একবার দোতলার বারান্দার দিকে তাকায় সে। রিশান নেই হয়তো কোনো ক্লাস রুমে চলে গেছে। তারপর সেও আর না দাঁড়িয়ে তোয়ার পিছু পিছু হাটা লাগায়।
আপনার পছন্দের গল্পের নাম কমেন্টে জানান
সবার আগে সব পর্ব পেতে যুক্ত হন আমাদের ফেসবুক পেজে।
চলবে ...
এখানে ক্লিক করে পড়ুন কপোত কপোতীদের গল্প (পর্ব- ২৫)
লেখক সংক্ষেপ:
তরুণ লেখিকা আনআমতা হাসান সম্পর্কে তেমন কিছুই জানা যায়নি। তবে জানতে পারলে অবশ্যই কবিয়াল পাঠকদের জন্য তুলে ধরা হবে।
কবিয়াল
কবিয়াল’এ প্রকাশিত প্রতিটি লেখা ও লেখার বিষয়বস্তু, ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়া ও মন্তব্যসমুহ সম্পূর্ণ লেখকের নিজস্ব। প্রকাশিত সকল লেখার বিষয়বস্তু ও মতামত কবিয়াল’র সম্পাদকীয় নীতির সাথে সম্পুর্নভাবে মিলে যাবে এমন নয়। লেখকের কোনো লেখার বিষয়বস্তু বা বক্তব্যের যথার্থতার আইনগত বা অন্যকোনো দায় কবিয়াল কর্তৃপক্ষ বহন করতে বাধ্য নয়। কবিয়াল’এ প্রকাশিত কোনো লেখা বিনা অনুমতিতে অন্য কোথাও প্রকাশ কপিরাইট আইনের লংঘন বলে গণ্য হবে।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন