উপন্যাস : তোমায় ঘিরে - ২
লেখিকা : জান্নাতুল ফেরদৌস সিমরান
গ্রন্থ :
প্রকাশকাল :
রচনাকাল : ২৯ নভেম্বর, ২০২২ ইং
লেখিকা জান্নাতুল ফেরদৌস সিমরানের “তোমায় ঘিরে - ২” শিরোনামের এই ধারাবাহিক উপন্যাসটি তার ব্যক্তিগত ফেসবুক পেজ থেকে নেয়া হয়েছে। লেখিকা এটি “তোমায় ঘিরে” উপন্যাসের দ্বিতীয় সিজন হিসেবে লিখেছেন। ‘কবিয়াল’ পাঠকদের জন্য উপন্যাসটি পর্ব আকারেই প্রকাশিত হল। লেখিকা অনবদ্য এ উপন্যাসটি ২০২২ সালের নভেম্বরের ২৯ তারিখ থেকে লেখা শুরু করেছেন।
![]() |
তোমায় ঘিরে - ২ || জান্নাতুল ফেরদৌস সিমরান |
1111111111111111111111
১৮ তম পর্ব পড়তে এখানে ক্লিক/ট্যাপ করুন
তোমায় ঘিরে- ২ || জান্নাতুল ফেরদৌস সিমরান (পর্ব - ১৯)
মেহরাব নূরকে সারা রাত ঘুমাতে দেয় নাই।নূরের এই মাত্র চোখ লেগে আসছিলো তখনই মেহরাব কোলে তুলে নেয় নূরকে।নূর এর ঘুম ঠাস করে উড়ে গেলো।
নূরঃকি করছেন মেহরাব?একটু ঘুমাতে দিবেন তো?
মেহরাবঃভোরের আযান দিবে একটুপর। এখন আর কিসের ঘুম।শাওয়ার নিবো।তারপর নামাজ পড়বে।
মেহরাব নূরকে নিয়ে ঝর্নার নিচে দাঁড়িয়ে পড়ে।পানির ফোটা গুলো মেহরাব এর থুতনি ছুয়ে নূর এর কপালে পড়ছে।
নূরঃবিদেশে থেকেও প্রতিদিন নামাজ পড়তেন?
মেহরাব মুচকি হাসলো।
মেহরাবঃবিদেশে থেকে যদি দেশের প্রতি মা বাবার প্রতি তোমার প্রতি টান থাকতে পারে তাহলে আল্লাহ জন্য থাকবে না কেন?
এইখানে থাকতে আম্মু ছোট কাল থেকে অভ্যাস করিয়েছিলো।ওইখানে যেয়েও অভ্যাস ছুটে নেই।শুধু আমি না আদ্রিয়ান ও ভোরের নামায মিস করে না।
নূরঃতার মানে বাসায় সবাই এখন সজাগ?
মেহরাবঃহয়তো।আমার হয়ে গিয়েছে।তুমি শাওয়ার নিয়ে বের হও।
নূরঃহুম।
মেহরাব বের হতে নিও আবার ফিরে আসে।
নূরঃকি হলো?
মেহরাব নূর এর কোমর জড়িয়ে ধরে ঘাড়ে কামড় দিয়ে বেড়িয়ে পড়ে।
নূরঃকালকে এক ঘাড়ে দিয়েছে ব্যাথা কমে নাই। এখন আবার আর এক ঘাড়ে দিলো।রাক্ষস একটা।
মেহরাব বাইরে থেকে চেচিয়ে বলে।
মেহরাবঃতাড়াতাড়ি বের হও রাক্ষসের বউ।
নূর বের হতেই মেহরাবকে রেডি পায়।মেহরাব একটা ব্লু কালার পাঞ্জাবি আর সাদা পায়জামা টুপি পড়ে বিছানায় বসে মোবাইল টিপছে।বিছানার চাঁদরটাও খুব সুন্দর করে গুছিয়ে ফেলছে।
নূরঃমেহের!
মেহরাব নূর এর দিকে মুগ্ধ নয়নে তাকিয়ে আছে।নূর মুচকি হাসলো।মেহরাব নূরকে কোলে বসালো।
মেহরাবঃগোসল করে তোমাকে এতো আকর্ষনীয় কেন লাগে নূরপাখি?ইচ্ছে করে আবারো গোসল করাই।
নূরঃএকদম না।আমি ঘুমাবো।চোখ লেগে আসছে।
মেহরাবঃহা হা হা।আচ্ছা।নামায পড়ে ঘুমিয়ে পড়ো।আমি মসজিদে এ যাচ্ছি।
মেহরাব নূর এর কপালে চুমু খেয়ে বের হয়ে গেলো।নূর নামায আদায় করে নিলো।নামায পড়ার পর ঘুন যেন হাওয়া হয়ে গেলো।
নূরঃনামাজের আগে কি ঘুমটাই না আসছিলো।এখন আর আসছে না।সব শয়তানের কারসাজি।কপাল ভালো যে এমন স্বামী পেয়েছি না হলে তো এখন ঘুমিয়েই থাকতাম।যাই মেহরাব আসতে আসতে একটু বাসাটা ঘুরে দেখি।
নূর সবার রুমের আশেপাশে ঘুরছিলো তখন চোখ আরাফ নবনির রুমে দিকে যায়।নবনি কোরয়ান তিলাওয়াত করছে আর আরাফ নবনির কোলে মাথা রেখে মন দিয়ে শুনছে।বিষয়টা খুব ভালো লাগে নূর এর কাছে।
নূরঃযে ঘরে বাবা মা এমন সে ঘরে সন্তানতো মেহরাব আদ্রিয়ান এর মতো হবেই।
আরাফ নবনির দেখার আগেই নূর সেখান থেকে সরে আসে।আদ্রিতার রুমে দরজা বন্ধ। নূর আর সেদিকে এগোয় নেই।তারপরই আদ্রিয়ান এর রুম।নূর ভেবেছিলো আদ্রিয়ান হয়তো নামাজ পড়ছে।কিন্তু আদ্রিয়ান এর এখনো ঘুম ভাংগে নাই।
নূর এর কাছে বিষয়টা কেমন জানি খাপছাড়া মনে হলো।আবার একবাব ভাবলো হয়তো রাত করে ঘুমিয়েছে তাই।
নূরঃএখনো নামাযের সময় আছে।আদ্রিয়ানকে ডাক দিয়ে দেই।শুধু শুধুই নামাযটা কাযা হয়ে যাবে ওর।
নূর আদ্রিয়ান এর রুমে প্রবেশ করতেই বেড সাইড টেবিলে রাখা ঘুমের ওষুধ এর পাতাটা চোখে পড়লো।পাতাটাতে ২ টা ওষুধ নেই।নূর মেডিকেল স্টুডেন্ট হওয়া ঘুমের ওষুধটা খুব সহজেই চিনতে পারলো।
নূরঃএই ওষুধতো সাধারন মানুষ অর্ধেকটি খেলেই অনেক ঘুম আসে।এখানে ২ টা নেই।তার মানে আদ্রিয়ান একসাথে দুইটা ওষুধ খেয়েছে।না না। আদ্রিয়ান এমনটা কেন করবে।ওকে উঠালেই বোঝা যাবে।
নূর আস্তে আস্তে করে আদ্রিয়ানকে ডাকে।কিন্তু কাজ হয় না।না পেরে এক গ্লাস পানি ছুড়ে মারে আদ্রিয়ান এর মুখে।আদ্রিয়ান মাথায় হাত চেপে ধরে মিট মিট করে চোখ খুলে।
ঘুম পুরা না হওয়ায় চোখগুলো অসম্ভব লাল হয়ে আছে।নূর এর বুঝতে বাকি রইলো না আদ্রিয়ান ২ টা ট্যাবলেট একসাথে খেয়ে ঘুমিয়েছে।
আদ্রিয়ানঃভাবী।তুমি এখানে?
নূরঃনামাজ পড়বেনা?আযান দিয়ে দিয়েছে।
আদ্রিয়ানঃওহ। আযান দিয়ে দিয়েছে।ইসসস।উঠতে পারলাম না।সময় কি শেষ?
নূরঃনা। পড়ে নাও।
আদ্রিয়ান এক লাফে উঠে ওয়াশরুমে চলে গেলো।নূর আদ্রিয়ান এর বিছানাটা গুছিয়ে বসে রইলো।আদ্রিয়ান ওযু করে নামায পড়ে নিলো।তারপর নূর এর পাশে এসে বসলো।
আদ্রিয়ানঃকিছু বলবে ভাবী?
নূর আদ্রিয়ান এর কান টেনে ধরলো।
নূরঃকি এমন টেনশন তোর জীবনে যে ঘুমের ওষুধ খেতে হলো?ভুলে যাবি না। আমি তোর ভাবীর হওয়ার আগে বোন ও।বল আমাকে কান্না করেছিলি কেন রাতে?চোখ গুলো এখনও ফুলে আছে।
আদ্রিয়ান এর মুখটা ছোট হয়ে গেলো।
নূরঃআদ্রিয়ান।কি হয়েছে বাচ্চা।বল আমাকে।
আদ্রিয়ান নূরকে জড়িয়ে ধরে কান্না করে দিলো।
আদ্রিয়ানঃও আমাকে ভালোবাসে না ভাবী।একটুও ভালোবাসে না।ও মেহরাব ভাইয়াকে ভালোবাসে।
নূর এর মাথায় বাজ ভেঙে পড়লো।নূর আগে থেকেই জানতো আদ্রিয়ান তিথিকে ভালোবাসে কিন্তু তিথি যে মেহরাবকে ভালোবাসে তা সে কল্পনাও করতে পারে নাই।
নূরঃতিথি মেহরাবকে ভালোবাসে?
আদ্রিয়ানঃহ্যা।
নূর নিজেকে যতটা সম্ভব স্বাভাবিক রেখে আদ্রিয়ানকে সামলানোর চেষ্টা করছে।
নূরঃআরিয়ান।বাচ্চা।রিল্যাক্স।ডোন্ট ক্রাই বেবি।ইউ আর নট এলোন।আই এম উইথ ইউ।রিল্যাক্স।
তুই একজন আর্মী অফিসার এর ছেলে।আমাদের ফ্যামিলির আপ কামিং অফিসার।তুই এভাবে ভেঙে পড়তে পারিস না।
আদ্রিয়ান শুন আমার কথা। তাকা আমার দিকে।
আদ্রিয়ানঃহুম।
নূরঃএকদম না।এই পরিবারে সবাই জানে তুই তিথিকে ভালোবাসিস। সবাই। কিন্তু তিথি সেটা অবহেলা করেছে।সে আফসোস করবে।আমি বলছি সে আফসোস করবে। সে একটা সময় ঠিকই বুঝবে ও কি হারিয়েছে।তুই সেদিন এর জন্য নিজেকে প্রস্তুত করবি।
শুনছিস কি বলছি?
আদ্রিয়ানঃআমি পারবো না ভাবী।আমি আর কিছুই পারবো না।আমার দ্বারা কিছু হবে না।আমার মরে যেতে ইচ্ছে করছে।
নূরঃএভাবে বলে না বাচ্চা।তুই আমাদের পরিবারের সবার জান। তুই এমন করে ভেঙে পড়লে মামনি বাবাই কষ্ট পাবে না বল?বাবাই কি এই দিনের জন্য তোকে প্রস্তুত করেছিলো?মেহরাব আদ্রিতা আপু আমি? আমাদের কাছে তো তুই আমাদের প্রথম বাচ্চা। আমাদের কি হবে?বল?
আদ্রিয়ান অসম্ভব কাপছে।নূর আদ্রিয়ান এর মাথা কোলে রাখে।আদ্রিয়ান নূর এর হাত আকড়ে ধরে রেখেছে।
নূরঃচোখ বন্ধ করো।আদ্রিয়ান।ঘুমাও।একদম চোখ বন্ধ।
নূর আদ্রিয়ান এর মাথায় হাত বুলিয়ে দেয়।
অতিরিক্ত কান্না করলে শরীরে এক প্রকার হরমোন নিঃসরন হয়। যার জন্য মানবদেহ ক্লান্ত হয়ে পড়ে।আর ঘুমের চাপ বেড়ে যায়।
আদ্রিয়ান এতক্ষন কান্না করায় খুব সহেজ ঘুমিয়ে পড়ে।
তিথির ঘুম ভেঙে যায়।ঘুম থেকে উঠেই তিথি আদ্রিয়ান এর রুমে আসে। কারন তিথি জানতো আদ্রিয়ান এখন নামায পড়ে।এসে নূর এর কোলে আদ্রিয়ানকে দেখে রেগে আগুন হয়ে যায়।একদমই সহ্য করতে পারে নাই।
তিথিঃমেহরাব ভাইয়াকে বিয়ে করেও তোমার মন ভরে নাই নূর আপুনি।রাতে মেহরাব ভাইয়ার কাছে আর সকালে আদ্রিয়ানের কাছে। ছি!
আমি তো ভাবছিলাম তুমিও হয়তো মেহরাব ভাইয়াকে ভালোবাসো। কিন্তু তুমি তো মেহরাব আদ্রিয়ান দুই জন এর ভালোবাসা নিয়ে খেলা করছে।আর আদ্রিয়ান কি করে ভাবীর কোলে মাথা রেখে ঘুমাতে পারে।
তিথি নিজের রুমে যেয়ে দরজা আটকে দেয়।
আদ্রিয়ান ঘুমিয়ে পড়ায় নূর আদ্রিয়ানকে বালিশে দিয়ে কম্বল উড়িয়ে দেয়। আদ্রিয়ান গভীর ঘুমে।নূর মলিন হেসে দরজা ভিড়েয়ে চলে আসলো।
মেহরাব অনেক আগেই চলে আসছিলো।নূর রুমে যেয়ে মেহরাবকে ল্যাপটপ নিয়ে বসা পায়।নূর কিছুটা ভয় পায় যে মেহরাব যদি জিজ্ঞেস করে কোথায় গিয়েছিলো কিভাবে বলবে।কারন মেহরাব যদি একবার শুনছে তিথি আদ্রিয়ানকে কষ্ট দিয়েছে সে কোনো কিছু না ভেবেই তিথির উপর রেগে যাবে।বিয়ের পরের দিনই বাসায় অনেক বড় সিন ক্রিয়েট হয়ে যাবে।নূর এমন কিছুই চায় না।
মেহরাব মুচকি হাসলো নূর এর দিকে তাকিয়ে।এই হাসিটা নূরকে প্রশান্তি দিলো।নূর এসে মেহরাবকে জড়িয়ে ধরলো।মেহরাব ল্যাপটপটা পাশে রেখে নূরকে দুই বাহুর মাঝে আবদ্ধ করে নিলো।
মেহরাবঃকোথায় গিয়েছিলে নূর পাখি?ঘুমাও নাই?
নূরঃমেহের!
মেহরাবঃহুম?
নূরঃআই লাভ ইউ।
মেহরাব এবারো মুচকি হাসলো উত্তর দিলো না।
নূর উত্তর না পেয়ে মেহরাবকে আরো জোরে জড়িয়ে ধরলো।
মেহরাবঃহুট করে এতো ইন্সিকিউর হয়ে গেলো কেন?কিছু কি হয়েছে?
নূরঃআপনাকে আমি ছাড়াও একটা মেয়ে ভালোবাসে।মেনে নিতে পারছি না।
মেহরাব উচ্চস্বরে হেসে দিলো।
নূরঃহাসছেন কেন?
মেহরাবঃআমাকে একটা মেয়ে ভালোবাসে জেনে তোমার এই অবস্থা।তুমি যদি আমার সাথে আমেরিকার ভার্সিটিতে যেতে তাহলে তোমার কি হতো?
সেখানেতো মেয়েরা ডিরেক্ট লিভ ইন অফার করেছে।আর কিস Hug তো সেখানে খুবই নরমাল টপিক।
নূরঃআপনি এগুলো করে বেড়াতেন সেখানে?
মেহরাবঃআমি এমন কিছুই করি নাই।হ্যা কিস
নূর লাফ দিয়ে উঠে পড়লো।
নূরঃকি বললেন!!একদম আমার কাছে আসবেন না।বিয়ের আগে এগুলো বললেন না কেন!!
মেহরাবঃবললে কি হতো?
নূরঃবিয়ে করতাম না।
মেহরাব মুচকি হেসে নূরকে কোলে নিয়ে বেডে নামিয়ে দিলো।
মেহরাবঃঘুমাইতে আসো।সারা রাত ঘুমাই নাই।অনেক এনার্জি চলে গিয়েছে।এনার্জি যোগাড় করতে হবে।
নূরঃতো ঘুমান।আমাকে কেন টানছেন?
মেহরাবঃবিয়ে করেছি কি বউ ছাড়া ঘুমাইতে নাকি?ঘুমাও চুপচাপ।
মেহরান নূরকে জোর করে বুকের সাথে চেপে ধরে রেখেছে।নূর ছোটাছোটি করছে না পেরে রাগে ফুসফুস করছে।
মেহরাবঃনূর পাখি।আর একটু নড়াচড়া করলে কামড় দিয়ে দিবো।
নূরঃদুইটা ঘাড় ব্যাথা করে রাখসেন।এখনো কামড় দেয়া বাকি আছে।মানুষ নাকি ভ্যাম্পায়ার আপনি?
মেহরাব নূর এর ঘাড়ের কামড় এর জায়গা গুলোতে চুমু খেলো।
মেহরাবঃএখন ঘুমাইতে দাও নূর পাখি।
নূরঃতো ঘুমান আমাকে ছাড়েন!!
মেহরাবঃআরে আমি ফান করছি আমার মহারানী।কোনো মেয়েকে আমার আশেপাশেও ঘেষতে দেই নাইইইই।আমিতো বিদেশে গিয়েইছিলাম আপনার জন্য নিজেকে প্রস্তুত করে আসতে।এটা আমার মাইন্ডে খুব ভালো করে ছিলো।
নূরঃসত্যিই?
মেহরাবঃতুমি ছাড়া আর কেউ আমার অতীত বর্তমান আর ভবিষ্যৎ কোথাও নেই আর কখনো হবে ও না।
নূরঃআসেন ঘুমাই।
মেহরাবঃফাইনালি।
মেহরাব নূরকে জড়িয়ে ধরে।নূর কিছুক্ষন এর মধ্যে ঘুমিয়ে পড়ে।মেহরাব উঠে এন্টিবায়োটিক মলম নূর এর ঘাড়ে লাগিয়ে দেয়।নূর নড়ে চড়ে আবার ঘুমিয়ে পড়ে।মেহরাব মুচকি হেসে নূর এর বুকে মাথা রেখে শুয়ে পড়ে।
আপনার পছন্দের গল্পের নাম কমেন্টে জানান
সবার আগে সব পর্ব পেতে যুক্ত হন আমাদের ফেসবুক পেজে।
চলবে ...
২০ তম পর্ব পড়তে এখানে ক্লিক/ট্যাপ করুন
লেখক সংক্ষেপ:
তরুণ লেখিকা জান্নাতুল ফেরদৌস সিমরান সম্পর্কে তেমন কিছুই জানা যায়নি। তবে তিনি নিজের সম্পর্কে লিখেছেন, আমি আমার মতো। আমি কারো মতো না। আমি আমিতেই পারফেক্ট। যারা আমাকে এমনভাবে গ্রহণ করতে পারবে, তারাই আমার আপন।
কবিয়াল
কবিয়াল’এ প্রকাশিত প্রতিটি লেখা ও লেখার বিষয়বস্তু, ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়া ও মন্তব্যসমুহ সম্পূর্ণ লেখকের নিজস্ব। প্রকাশিত সকল লেখার বিষয়বস্তু ও মতামত কবিয়াল’র সম্পাদকীয় নীতির সাথে সম্পুর্নভাবে মিলে যাবে এমন নয়। লেখকের কোনো লেখার বিষয়বস্তু বা বক্তব্যের যথার্থতার আইনগত বা অন্যকোনো দায় কবিয়াল কর্তৃপক্ষ বহন করতে বাধ্য নয়। কবিয়াল’এ প্রকাশিত কোনো লেখা বিনা অনুমতিতে অন্য কোথাও প্রকাশ কপিরাইট আইনের লংঘন বলে গণ্য হবে।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন