উপন্যাস : তোমায় ঘিরে - ২
লেখিকা : জান্নাতুল ফেরদৌস সিমরান
গ্রন্থ :
প্রকাশকাল :
রচনাকাল : ২৯ নভেম্বর, ২০২২ ইং
লেখিকা জান্নাতুল ফেরদৌস সিমরানের “তোমায় ঘিরে - ২” শিরোনামের এই ধারাবাহিক উপন্যাসটি তার ব্যক্তিগত ফেসবুক পেজ থেকে নেয়া হয়েছে। লেখিকা এটি “তোমায় ঘিরে” উপন্যাসের দ্বিতীয় সিজন হিসেবে লিখেছেন। ‘কবিয়াল’ পাঠকদের জন্য উপন্যাসটি পর্ব আকারেই প্রকাশিত হল। লেখিকা অনবদ্য এ উপন্যাসটি ২০২২ সালের নভেম্বরের ২৯ তারিখ থেকে লেখা শুরু করেছেন।
![]() |
তোমায় ঘিরে - ২ || জান্নাতুল ফেরদৌস সিমরান |
1111111111111111111111
৩৩ তম পর্ব পড়তে এখানে ক্লিক/ট্যাপ করুন
তোমায় ঘিরে- ২ || জান্নাতুল ফেরদৌস সিমরান (পর্ব - ৩৪)
মেহরাব পার্টি অফিসে পায়ের উপর পা তুলে বসে আছে।তার সামনে বাংলাদেশের বর্তমান মন্ত্রী রেদোয়ান মাহবুব বসে আছেন।
মেহরাবঃবড্ড প্রিয় হয়ে গেলাম নাকি আমি?এভাবে হুটহাট মনে করছেন?
রেদওয়ানঃ মেহরাব। এখনো বলছি পিছনে সরে যাও।আমি পাচ বছর ধরে মন্ত্রী পদে আছি।আমাকে হারিয়ে তুমি এই পদ কেড়ে নিতে পারবে না।
অপমানিত হওয়ার চেয়ে আমার সাথে আপোষ করে নাও।ভালো পদ মানসম্মান টাকা সব পাবে।
মেহরাবঃকেন ভয় হচ্ছে?আমি জিতে গেলে গর্তে মুখ লুকাতে হবে বলে?
রেদোয়ানঃতুমি দেশ সামলাবে?যে একটা বউ সামলাতে পারলো না।সে কিনা দেশ সামলাবে?
মেহরাব মাথা ঠান্ডা রেখে জবাব দিলো।
মেহরাবঃআমার বউতো বাঘিনী।তাকে আমার সামলানো লাগে না।সে নিজেই শত্রুর কলিজা ছিড়ে বের হয়ে আসতে পারে।
রেদোয়ানঃতাই বলে তোমাকে ছেড়ে অন্য কারো সাথে পালিয়ে গেলো?
মেহরাব হাতের মুঠো শক্ত করে নিলো।
মেহরাবঃআমাকে ইচ্ছে করে রাগাচ্ছেন রেদোয়ান মাহবুব।যাতে আমি রেগে যাই আর আপনি সেই সুযোগ কাজে লাগিয়ে আমাকে বদনাম করতে পারেন।এলেকশন এর আগে আমার নামে একটা দাগ আমার ৩ বছরের পরিশ্রম পানি করে দিবে।
কিন্তু আপনি ভুলে যাচ্ছেন। রাজনীতি আমার রক্তের শিরায় শিরায়। আপনার কোনো চতুর নীতিই আমার উপর কার্যকর হবে না। (মনে মনে)
মেহরাব মুচকি হেসে উত্তর দিলো।
মেহরাবঃআমার বউ পালিয়ে গিয়েছে নাকি আমি তাকে আপনাদের মতো হায়ানার হাত থেকে বাচাতে লুকিয়ে রেখেছি কে জানে!!
রেদোয়ান মাহবুব থতমত খেয়ে গেলো।উনি তো কখনো এভাবে ভেবেই দেখেন নাই।
মেহরাবঃমানুষের বউকে নিয়ে আলোচনা না করে নিজের ছেলের উপর নজর রাখলে আজ আপনার ছেলে অন্য মেয়ের বিছানায় হাতে নাতে ধরা পড়তো না।
আমি ছিলাম বলে আপনার ছেলেকে মিডিয়ার কাছে হস্তান্তর করলাম না। মনে করবেন না আমি এটা আপনার জন্য করেছি।আপনার ছেলের গর্ভবতী স্ত্রীর দিকে তাকিয়ে বেপারটা চেপে গেলাম।
সময় থাকতে ভালো হতে বলুন না হয় আমি ভালো হওয়ার জন্য দুনিয়াতেই রাখবো না।
রেদোয়ান মাহবুব রেগে মেহরাব এর উপর হাত উঠাতে নিও থেমে গেলো।
মেহরাব বাকা হেসে বেরিয়ে গেলো।
রেদোয়ান মাহবুবঃঅনেক ধূত আর চতুর তুমি মেহরাব।আমি এখানে তোমাকে রাগাতে ডেকেছিলাম আর তুমি আমাকে রাগিয়ে দিয়ে চলে গেলে।
কিন্তু যতই চালাক হও না কেন তুমি আমার সাথে পেরে উঠবে না।তার আগে আমার তোমার লুকিয়ে রাখা স্ত্রীকে বের করতে হবে।
নেহা চৌধুরী ইন্ড্রাস্ট্রির গেটে দাঁড়িয়ে আছে।
নেহাঃসকাল থেকে কতগুলো অফিসে গেলাম।সবাই চাকরি দিতে নিষেধ করে দিয়েছে।এটাই শেষ অফিস।এখানে চাকরিটা হয়ে গেলেই গলো।ঘর ভাড়া দিয়ে,আসবাবপত্র কিনে আংকেলের দেয়া টাকা প্রায় শেষ হয়ে এসেছে।পরের মাস চলতে আবারো আংকেল নাহয় মিরার কাছে হাত পাততে হবে।
ইয়া আল্লাহ চাকরিটা দিয়ে দিও।
নেহা লিফটে উঠে পড়লো লিফটটা বন্ধ হতেই যাবে তখনই একটা ছেলে লিফট এর মাঝখানে হাত রেখে দরজাটা আবার খুলে দিলো।নেহা ছেলেটার দিকে তাকালে ছেলেটা সৌজন্যমূলক হাসি দেয়।নেহা কিছু বলে না।
_সরি।আমি আবার অপেক্ষা করতে পারি না।তাই আর কি লিফট আটকে ঢুকে পড়লাম।
_এরকম তাড়াহুড়োর জন্য ৯০ শতাংশ দুর্ঘটনা ঘটে।অভ্যাস গুলো বদলে ফেলুন।বাসায় কি কেউ নাই শাসন করার মতো?এতো বেপরোয়া কেন আপনি?
_ঠিকই বলছেন নেই আপাতত কেউ।আমাকে আমার আম্মু আর ভাবীই শাসন করতো এগুলো নিয়ে।কিন্তু এখন দুইজনই নাই।আর আপুনি ভাইয়া আমাকে কখনোই বকে না।বউ বকলে আমি শুনি না।
নেহা হেসে দিলো শেষ কথাটা শুনে।
নেহাঃবাচ্চা একটা ছেলে আপনি। আপনার আবার বউও আছে?
_হুম। আছে তো।আচ্ছা আপনি এই অফিসে জব করেন?
নেহাঃনা জবের জন্য এসেছি।আল্লাহই জানে চাকরি পাবো কি না।আমার কাছে সার্টিফিকেট নেই।
_তাইলে তো পাবেন না। কারন আদ্রিতা চৌধুরী অনেক স্ট্রিক বস।উনি কাজ নিয়ে কোনো কম্প্রোমাইজ করেন না।
নেহাঃকোনো আশাই কি নাই?যে কোনো জব চলবে।আমি সব কাজ করতে পারবো।আমার টাকার খুব দরকার।
_কথা বলে দেখতে পারেন।আর তা না হলে মেহরাব চৌধুরীকে বলে আপনাকে কোনো না কোনো জব দিয়ে দিবো। পেরা নাই।
_কিহ!!জীবনেও না।না খেয়ে মরলেও তো এই লোকের জব করবো না।
_কেন কেন?!!
_কেন মানে?আপনি জানেন না উনার মতো ফাজিল লোক আর একটা ও নাই দুনিয়ায়।রাগ নাকের গোড়ায় থাকে।রাগের মাথায় যেন অন্যদের পিষেই মেরে ফেলবেন।
পাগলও নিজের ভালো বুঝে উনি বুঝেন না।রাস্তায় কি স্পিডে গাড়ি চালাচ্ছিলেন।তাও রং ওয়েই তে।আমি ভালোর জন্য পথ আটকালাম।আমাকে কি বলে মাথা কেটে ফেলবেন নাকি আমার।
আমাকে ধমকি দেয়।নেহাকে।তারছেড়া লোক কোথকার।
_আহারে! ভয় পেয়েছেন তাই না?
_উনাকে কে ভয় পায়।উনাকে তো আমি নেহা ৭ দিনে লাইনে এনে ফেলবো।সব ঘাড়ত্যাড়ামি বের করে ফেলবো। বদ লোক।
_হা হা হা।
_কি হলো হাসছেন কেন?
_আমি জানি মেহরাব চৌধুরী সব মেয়ের ক্রাশ আর সেখানে আপনি তাকে দুই চোখে দেখতে পারেন না।মজা পেলাম শুনে।
_মেয়েদের চোখে ধুলো পড়ছে।কয়লাকে হিরা ভাবছে।
_আপনি এখন মেহরাব চৌধুরীর অফিসেই দাঁড়িয়ে আছেন।আর উনার নামেই বদনাম করছেন।অনেক সাহস আপনার।
_আরে অফিস উনার হতে যাবে কেন?অফিসতো আরাফাত চৌধুরীর।আর বস আদ্রিতা চৌধুরী। উনি এখানে কি করতে আসবেন?উনি তার রাজনীতি নিয়েই থাকবেন। এজন্যই তো এখানে আসলাম জবের জন্য।উনি অফিসের ওউনার হলে কখনোই আসতাম না।
লিফটটা খুলে গেলো।
_আচ্ছা আসুন।আপনাকে আদ্রিতা চৌধুরীর কেবিনটা দেখিয়ে দেই।
ছেলেটা হাটছে কেবিনের দিকে আর অফিসের সবাই তাকে সালাম দিচ্ছে।ব্যাপারটা কেমন জানি লাগছে নেহার কাছে।আবার ভাবছে হয়তো অফিসের সিনিয়ার কেউ।কিন্তু ছেলেটা হুট করে এমন একটা কাজ করলো যে নেহার কলিজার বের হয়ে আসার উপক্রম।
ছেলেটা অনুমতি না নিয়েই আদ্রিতার কেবিন ঢুকে পড়লো তাও নেহাকে নিয়ে।
নেহাঃইয়া আল্লাহ।ম্যাম তো ম্যানারলেস ভাববে।এখন!
আদ্রিতা ছেলেটাকে দেখে মুচকি হাসলো।
আদ্রিতাঃভাই তুই।এখানে?আর পাশে মেয়েটা কে?
নেহার যেন পায়ের নিচে জমিনটা সরে গেলো।সে অবাক হয়ে ছেলেটার দিকে তাকালো।ছেলেটা নেহার কানে কানে বললো।
আদ্রিয়ানঃএতক্ষন আপনি যে লোকটার বদনাম করছিলেন আমি তারই নগন্য একমাত্র ছোট ভাই।আদ্রিয়ান চৌধুরী।আরাফাত চৌধুরীর ছোট ছেলে।
নেহা কথাটা শোনার জন্য মোটেও প্রস্তুত ছিলো না।নেহার ইচ্ছে করলো চিৎকার করে কান্না করতে।চাকরিটা এইবার গেলোই গেলো।
আদ্রিতাঃকি রে! কি ফিসফিস করছিস?
আদ্রিয়ানঃআরে শুনো না।ইনি আমার একজন ফ্রেন্ড এর বোন।ইনার জব দরকার আমাদের অফিসে কোনো পজিশনে জব দিও দাও না।
নেহা আরেক দফা অবাক হলো আদ্রিয়ান এর কথা শুনে।কি সুন্দর গড়গড় করে মিথ্যা বলছে।নেহা চাকরির জন্য কিছুই বলছে না।
আদ্রিতাঃডকুমেন্টস গুলো জমা দাও।আমি দেখছি তোমাকে কি জব দেয়া যায়।
নেহাঃডকুমেন্টস নেই আমার কাছে।
আদ্রিতাঃWhat!
আদ্রিয়ানঃআরে আপু।উনার ডকুমেন্টসটা না আসার পথে হারিয়ে গিয়েছে।কিন্তু আমি জানি ইনি অনার্স কম্পলিট করেছেন।তুমি যদি
আদ্রিতাঃতুই ভালো করে জানিস আমি কাজ নিয়ে কতোটা সিন্সিয়ার।এভাবেই কাউকে জবে রাখা আমার পক্ষে সম্ভব না।তুই মেহরাবকে বলে দেখ এনজিওতে জব দিয়ে দিতে পারে।
নেহাঃপ্লিজ ম্যাম।আই ব্যাডলি নিড দিস জব।
আদ্রিতাঃআই কান্ট হেল্প ইট।
নেহা যাওয়ার পথে হাটা ধরে।আদ্রিয়ান এর খারাপ লাগে নেহার জন্য।মেয়েটার জবের প্রয়োজন ছিলো খুব।আর মেহরাব ভাইয়ার হেল্প ও নিবে না।আইডিয়া।
আদ্রিয়ানঃআপুনি আশমিনকে রাখার জন্য নেহাকে হায়ার করতে পারি আমরা।
নেহার পা থেমে গেলো।
আদ্রিতাঃমানে?আশমিনকে তো মেহরাব আরিয়ান আমি তিথি সবাই মিলে রাখি।তার জন্য নেহাকে কেন হায়ার করতে হবে?
আদ্রিয়ানঃভাইয়ার সামনে এলেকশন।আমি তিথিকে নিয়ে বাইরে যাবো ঘুরতে।তুই অফিস দেখবি।আরিয়ান ভাইয়া হাসপাতালে থাকবে।তোর মনে হয় না আশমিন এর খেয়াল রাখার জন্য ১২ ঘন্টা কারো থাকা দরকার?এভাবে বার বার মানুষ বদলানোর দরকার কি।নেহা সবসময়ই ওর আশেপাশে থাকবে।আর এটার জন্য সার্টিফিকেট এর ও দরকার নাই।
আদ্রিতাঃকিন্তু।আমি ওকে চিনি না।আর মেহরাব মানবে?
আদ্রিয়ানঃআমি তো চিনিই।আর বাকি রইলো ভাইয়া।আমি কল দিচ্ছি দাঁড়াও।
আদ্রিয়ান মেহরাবকে কল দিলো।
মেহরাব মিটিং এ ছিলো বলে কল ধরে নাই।
আদ্রিয়ানঃকল ধরছে না।আমি ভাইয়ার সাথে কথা বলে নিবো।
আদ্রিতা কিছুক্ষন ভাবলো। তারপর মনে হলো আদ্রিয়ান এর কথাই যুক্তি আছে।আশমিনকে রেখে কেউই শান্তিতে কাজ করতে পারি না।একজন বাসায় থাকলে নিশ্চিত থাকা যাবে।
আদ্রিতাঃআচ্ছা। কালকে থেকে এসে পড়বে।সকাল ৮ টায় আসবে আর রাত ১০ টায় বাসায় চলে যাবে।বেতন নিয়ে ভাবতে হবে না।আদ্রিয়ান যেটা বলবে সেটাই পাবে।আদ্রিয়ানকে তোমারটা জানিয়ে দিও।
নেহা কিছু বলতে যাবে তখনই আদ্রিয়ান নেহার হাত ধরে বাইরে নিয়ে আসলো।
নেহাঃকি করছেন?আমি তো কাজটা করবো না।
আদ্রিয়ানঃকেন?
নেহাঃমেহরাব চৌধুরীর বাসায় কাজ করা মানে উনার সাথে বার বার দেখা হওয়া। সারাক্ষন উনাকে চোখের সামনে সহ্য করতে হবে আমার।
আদ্রিয়ানঃআরে না।ভাইয়া সারাক্ষন বাইরেই থাকে। বাসায় শুধু রাতে ঘুমায়।কখনো কখনো এটা ও আসে না।
নেহাঃওহ।
আদ্রিয়ানঃআর কোনো সমস্যা?
নেহাঃনা।
আদ্রিয়ানঃতাহলে আসবেন কালকে থেকে?
নেহাঃআচ্ছা।এড্রেসটা দিয়ে দিন।
আদ্রিয়ানঃওকে।নাম্বারটা দিন।
নেহা আদ্রিয়ান এর সাথে নাম্বার এক্সচেঞ্জ করে।
নেহাঃবিশ্বাসই হয় না আপনি মেহরাব চৌধুরীর আপন ভাই।মানে উনার আর আপনার মাঝে আকাশ জমিন তওফাত।আপনি কত ভালো আর উনি কতটা রুড,বদমেজাজী।
আদ্রিয়ান মুচকি হাসে।
আদ্রিয়ানঃভাইকে এখনো চিনতে পারেন নাই তাই এমন বলছেন।যে দিন চিনবেন সেদিন আফসোস করবেন কার জন্য কি বলেছেন।
আর বাকি রইলাম আমি? হা হা হা।আমাদের তিন ভাই বোনের মধ্যে আমার রাগ সব থেকে বেশি।মেহরাব ভাইয়া আর আদ্রিতা আপুতো মানুষকে ক্ষমা ও করে দেয়।আমি কাউকেই ক্ষমা করতে পারি না।সে যতটাই আপন হউক না কেন।
কালকে এসে পড়বেন।আমি যাই তাহলে?
নেহাঃহুম।আল্লাহ হাফেজ।আর অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।
আপনার পছন্দের গল্পের নাম কমেন্টে জানান
সবার আগে সব পর্ব পেতে যুক্ত হন আমাদের ফেসবুক পেজে।
চলবে ...
৩৫ তম পর্ব পড়তে এখানে ক্লিক/ট্যাপ করুন
লেখক সংক্ষেপ:
তরুণ লেখিকা জান্নাতুল ফেরদৌস সিমরান সম্পর্কে তেমন কিছুই জানা যায়নি। তবে তিনি নিজের সম্পর্কে লিখেছেন, আমি আমার মতো। আমি কারো মতো না। আমি আমিতেই পারফেক্ট। যারা আমাকে এমনভাবে গ্রহণ করতে পারবে, তারাই আমার আপন।
কবিয়াল
কবিয়াল’এ প্রকাশিত প্রতিটি লেখা ও লেখার বিষয়বস্তু, ক্রিয়া-প্রতিক্রিয়া ও মন্তব্যসমুহ সম্পূর্ণ লেখকের নিজস্ব। প্রকাশিত সকল লেখার বিষয়বস্তু ও মতামত কবিয়াল’র সম্পাদকীয় নীতির সাথে সম্পুর্নভাবে মিলে যাবে এমন নয়। লেখকের কোনো লেখার বিষয়বস্তু বা বক্তব্যের যথার্থতার আইনগত বা অন্যকোনো দায় কবিয়াল কর্তৃপক্ষ বহন করতে বাধ্য নয়। কবিয়াল’এ প্রকাশিত কোনো লেখা বিনা অনুমতিতে অন্য কোথাও প্রকাশ কপিরাইট আইনের লংঘন বলে গণ্য হবে।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন